বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে গ্রেপ্তার ‍৩ ভুয়া কর্মকর্তা

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীতে "দুর্নীতি নিবারণ সহায়ক সংস্থা" নামের একটি প্রতারক চক্র নিজেদের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিয়ে নানা অপকর্ম চালিয়ে আসছিল। তারা অভিযানের নামে জরিমানা ধার্য ও আদায় এবং চাঁদাবাজির মতো কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন। নিজেদের আসল দুদক কর্মকর্তা প্রমাণ করতে, চক্রের সদস্যরা সংস্থার প্রধান কার্যালয়ের সামনে থেকে ফেসবুক লাইভ করছিলেন। তবে, সেই লাইভ করার সময়ই হাতেনাতে ধরা পড়ে যান তিনজন প্রতারক।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচা দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকেই তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর ওই তিন প্রতারকসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে পল্টন থানায় মামলা দায়ের করা হয়।

দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ভুয়া পরিচয়দানকারী দুদক কর্মকর্তাদের আটকের পর তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে নেয় প্রতারক চক্রের দুই সদস্য। পরে তাদের স্বীকারোক্তি রেকর্ড করে অজ্ঞাত আট আসামিসহ চৌদ্দ জনের নামে পল্টন থানায় একটি প্রতারণার মামলা দায়ের করা হয়।

দুদকের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন- কথিত ‘দুর্নীতি নিবারণ সহায়ক সংস্থার’ নির্বাহী পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম সম্রাট, সংস্থার পরিচালক (অপারেশন) মো. রায়হান ওরফে সৈয়দ রায়হান, নেত্রকোনার সাইফুল ইসলাম। এছাড়াও মামলার অন্য অভিযুক্তরা হলেন পটুয়াখালীর বাসিন্দা সোলাইমান মুফতি, সিয়াম মাহমুদ মোবারক, হবিগঞ্জের রনি আহেমদ পায়েল এবং অজ্ঞাত পরিচয়ে আরও আটজন।

দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বলেন, সরকারি কর্মচারী না হয়েও পরস্পর যোগসাজশে সরকারি কর্মচারীর ছদ্মবেশ ধারণ করে প্রতারণার আশ্রয়ে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে এমন ব্যক্তিদের ভয় ভীতি প্রদর্শন করে এবং বিভিন্ন সরকারি দপ্তরসহ দুই শতাধিক বেসরকারি স্থানে আইন বহির্ভূত অভিযান পরিচালনা করেন। জরিমানা ধার্য ও আদায়, চাঁদাবাজি, জোরপূর্বক মীমাংসা নামে অনৈতিক সুবিধা গ্রহণ এবং ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা, বিকৃত ও মানহানিকর তথ্য প্রকাশ ও প্রচার করেন।

আসামিরা দণ্ডবিধি, ১৮৬০ -এর ৩৮৫/৪১৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/৫০৬/৩৪ ধারা এবং সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩ এর ২৪/২৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, এজাহারনামীয় ও অজ্ঞাত আসামিগণ ভুয়া দুদক পরিচয় দিয়ে প্রতারণা ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগের বিষয়ে কমিশনের নির্দেশিত হয়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করেন। আসামি মো. রায়হান ওরফে সৈয়দ রায়হান এর নেতৃত্বে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র ‘দুর্নীতি নিবারণ সহায়ক সংস্থা’ (ঠিকানা: ৮৫ নয়া পল্টন (৪র্থ তলা), নামীয় দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুরূপ প্রতিষ্ঠান তৈরি করে দুদকের সহযোগী বাহিনী পরিচয় প্রদান করে প্রতারণা করে থাকেন। দুদকের অনুরূপ তাদের নিজস্ব লোগো সংবলিত ইউনিফর্ম, ছবিযুক্ত আইডি কার্ড পরিধানপূর্বক বিভিন্ন সরকারি দপ্তরসহ দুই শতাধিক বেসরকারি স্থানে আইন বহির্ভূত অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযান পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ/ভুক্তভোগী জনগণের কাছ থেকে চাঁদা দাবি অন্যথায় দুদকে অভিযোগ দেওয়া এবং অভিযান পরিচালনাকালে বিনা অনুমতিতে ধারণকৃত ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম Syed Rayhan, syed rayhan official, এবং ইউটিউব আইডি। (১) আইনের চোখ/ Syed Rayhan, বিকৃত তথ্য প্রচার করে ক্ষতিগ্রস্ত করার হুমকি প্রদান ও ভীতি প্রদর্শন করে আসছে।

এজাহারে বলা হয়, গত ১১ নভেম্বর হবিগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে দুদকের ছদ্মবেশ ধারণ করে অভিযান পরিচালনা করে কর্তব্যরত সরকারি কর্মচারীদেরকে হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে মো. সাইফুল ইসলামসহ কয়েকজনকে তাৎক্ষণিক বিচারের নামে আইনবহির্ভূতভাবে জন প্রতি ১০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন এবং তা আত্মসাৎ করেন। এখন পর্যন্ত চক্রটি সর্বমোট ১৫৩টি স্থানে অভিযান পরিচালনাসহ সর্বমোট দুই শতাধিক স্থানে প্রকাশ্যে বিচারের নামে চাঁদাবাজি করেছে।

দুদকের এক কর্মকর্তা জানান, আসামিরা জিজ্ঞাসাবাদে ১৮ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে নগদ ও বাকিতে প্রায় ৫ লাখের বেশি টাকা চাঁদাবাজি করার কথা স্বীকার করেছেন।

Header Ad
Header Ad

চলমান সংকট নিরসনে দ্রুত রাজনৈতিক সরকার জরুরি: আবদুল আউয়াল মিন্টু

আবদুল আউয়াল মিন্টু। ছবি: সংগৃহীত

দেশের চলমান সংকট নিরসনে দ্রুত সময়ের মধ্যে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার বলে মতামত জানিয়েছেন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এর সাবেক সভাপতি ও বিএনপির রাজনীতিবিদ আবদুল আউয়াল মিন্টু্।

সম্প্রতি প্রকাশিত এক মতামতে তিনি জানান, দেশে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নেই। শিল্পের সক্ষমতা কমার পাশাপাশি অর্থনীতি স্থবির ও সংকটের দিকে যাচ্ছে। ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়নে শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল আমদানি ব্যাহত হচ্ছে। শ্রমিক অসন্তোষ বাড়ছে, একের পর এক শিল্পকারখানা বন্ধ হচ্ছে।

তিনি বলেন, উৎপাদন খাতের সংকট কোনোভাবেই পিছু ছাড়ছে না। এমন সংকটময় পরিস্থিতিতে সরকার শিল্পে গ্যাসের দাম বাড়াতে চায়। দুই বছর আগে শিল্পে গ্যাসের দাম ১৫০ থেকে ১৭৮ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। গত বছরও কিছুটা দাম বাড়ানো হয়। কিন্তু দুই বছর পরও শিল্পে গ্যাস সংকট কাটেনি। সরবরাহ বাড়ানোর কথা বলে গ্যাসের আবারও আড়াই গুণ দাম বাড়াতে চায় সরকার। এতে প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম ৩০ টাকা ৭৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৭৫ টাকা ৭২ পয়সা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, শিল্পকারখানায় দুই ধরনের গ্যাস সংযোগ আছে। একটি হলো কারখানার বয়লার চালাতে নেওয়া হয়। আর বড় কারখানায় নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ক্যাপটিভ সংযোগ। দুটি সংযোগের ক্ষেত্রে প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম এখন একই। পেট্রোবাংলার প্রস্তাবে বলা হয়েছে, পুরোনো গ্রাহকের ক্ষেত্রে অনুমোদিত লোডের বাড়তি ব্যবহৃত গ্যাসের বিল হবে নতুন দামে। যেসব শিল্পকারখানা নতুন সংযোগের প্রতিশ্রুতি পেয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে অনুমোদিত লোডের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত আগের দাম দিতে হবে। এর বাইরে বাকিটুকুর জন্য নতুন দাম প্রস্তাব করা হয়েছে।

আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, এদিকে ডলারের দর বৃদ্ধির ফলে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল আমদানি করতে পারছেন না উদ্যোক্তারা। ফলে পণ্যের মূল্য বাড়ছে। প্রভাব পড়েছে বাজারে। এতে শিল্পের স্থবিরতার পাশাপাশি সামাজিক অস্থিরতা বাড়ছে।

তিনি বলেন, আর মূল্যস্ফীতি কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণের সুদহার বাড়ানোর ফলে এরই মধ্যে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। এতে শ্রমিকরা তাঁদের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে না পারায় তাঁরাও বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে মাঠে নামছেন। এতে নিয়মিত শ্রমিক অসন্তোষ বাড়ছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ভোক্তার নাগালে আনা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে কঠিন।

তিনি আরও বলেন, এই অবস্থায় শিল্পের ইউটিলিটি চার্জ না বাড়িয়ে সংকট উত্তরণে দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর জরুরি। তাই দ্রুততম সময়ে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার।

Header Ad
Header Ad

আচরণ ঠিক করতে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে পুলিশ

ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাদ আলী। ছবি : সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর পুলিশের সদস্যরা গত ১৫ বছর নগরবাসীর সঙ্গে যেমন আচরণ করেছেন সেই আচরণ থেকে তারা বের হতে চায়। এজন্য প্রতিটি সদস্য নতুন করে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার সাজ্জাদ আলী।

আজ বুধবার (৮ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত বার্ষিক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা জানান তিনি।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘বিগত ১৫ বছরে সদস্যরা যেমন আচরণ করেছে সেই আচরণ থেকে আমরা বের হয়ে আসতে চাই।সেই জন্য সময়ের প্রয়োজন। আমার সব কর্মকর্তাদের বিশেষভাবে প্রশিক্ষণের প্রয়োজন।’

পুলিশের কর্মকর্তা বলেন, ‘ডিএমপির ৪০ হাজার পুলিশ সদস্যকে হঠাৎ করে পরিবর্তন সম্ভব না। তাই আমরা প্রশিক্ষণ শুরু করছি।কোথায় কী পরিমাণ বলপ্রয়োগ করতে হবে, সেই বিষয় আমরা দৃষ্টি রাখছি। যার প্রমাণ ইতোমধ্যে আপনারা পেয়েছেন। ঢাকাবাসীকে নিরাপত্তা দেওয়া আমাদের পবিত্র দায়িত্ব। সেই জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
'
কমিশনার বলেন, ‘গত বছর ৫ আগস্টের পরে ঢাকা মহানগর পুলিশের মনোবল ভেঙ্গে পড়ার ফলে তাৎক্ষণিক কিছু সমস্যা আছে, সেগুলো আমরা কাটিয়ে উঠতে চেষ্টা করে যাচ্ছি। পুলিশবিহীন একটি সমাজ কেমন হতে পারে, ৫ আগস্টের পর আমরা দেখেছি। চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতি বেড়ে যায়। তবে গত পাঁচ মাসে ওইসব অপরাধ অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছি।’

Header Ad
Header Ad

ফেলানীর পরিবারের দায়িত্ব নিলেন আসিফ মাহমুদ

ফেলানীর পরিবারের দায়িত্ব নিলেন আসিফ মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত

২০১১ সালের ৭ জানুয়ারিতে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের কাঁটাতারে ঝুলে থাকা কিশোরী ফেলানীর লাশের সেই দৃশ্যে সবার মনে দাগ কেটে গেছে। কুড়িগ্রামের অনন্তপুর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বিএসএফ গুলি করে হত্যা করে। আজ ফেলানী হত্যার ১৪ বছর পূর্ণ হলেও এ ঘটনার কোনো বিচার হয়নি।

সেই ফেলানী খাতুনের পরিবারের দেখাশোনার দায়িত্ব নিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।

আজ বুধবার ( ৮ জানুয়ারী) দুপুরে তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।

এদিকে সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার ফেলানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক সমাবেশের আয়োজন করেন শিক্ষার্থীরা। সেখানে তার বাবা নূর ইসলাম এই হত্যার বিচারের উদ্যোগ নিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

ফেলানীর মা জাহানারা বেগম বলেন, ‘আমার মেয়ে তিন ঘণ্টা জীবিত ছিল।

কিন্তু ওখানে তখন কেউ সাড়া দেয় নাই। আমার বলতে খুব কষ্ট হচ্ছে, তবু আমি বলতেছি, আমার মেয়ে যে রকম কাঁটাতারের মধ্যে ঝুলছে, আমার ফেলানীর বিচারটা যদি হইত, আগের সরকার যদি বিচার করত, তাহলে আমার মেয়ের মতো আর কোনো মায়ের সন্তান ওই কাঁটাতারের মধ্যে ঝুলত না, মারাও যাইত না। আমি আশা করি, আমাদের যে নতুন সরকার গঠন হইছে সেই সরকার কিছুতেই যেন ভারতকে ছাড় না দেয়। আমার ফেলানীর বিচারটা যেন সঠিকভাবে করে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চলমান সংকট নিরসনে দ্রুত রাজনৈতিক সরকার জরুরি: আবদুল আউয়াল মিন্টু
আচরণ ঠিক করতে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে পুলিশ
ফেলানীর পরিবারের দায়িত্ব নিলেন আসিফ মাহমুদ
বিডিআর সদস্যদের মুক্তির দাবিতে আন্দোলন, পুলিশের বাধা
কানাডায় নিখোঁজের একমাস পর মিলল বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর লাশ
নিষিদ্ধ হলেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র
নওগাঁয় এক হালি ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ২ টাকায়, বিপাকে কৃষকরা
যুবদল নেতার সাহায্যে ভারতে পালান ওবায়দুল কাদের!
ইন্টারপোলের আদলে ‘ভারতপোল’ চালু করল ভারত
সরকারি স্কুলের পাশেই ইটভাটা, স্বাস্থ্যঝুঁকিতে শিক্ষার্থীরা
দ্বিগুন হলো মোটরবাইক, ফ্রিজ, এসি উৎপাদনকারীদের কর
১০০ টাকার রিচার্জে কর দিতে হবে ৫৬ টাকা ৩০ পয়সা!  
বিকেলে লন্ডন পৌঁছবেন খালেদা জিয়া  
দাবানলে পুড়ছে লস অ্যাঞ্জেলেস, নিয়ন্ত্রনের উপায়ন্তরেও লাভ হচ্ছে না  
আসছে মৌসুমের দীর্ঘস্থায়ী শৈত্যপ্রবাহ, ফের শীতে কাঁপবে দেশ  
ভূমিকম্পে ঝুঁকিপূর্ণ ২০টি শহরের তালিকায় ঢাকাসহ বাংলাদেশের ৫ শহর
বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ ঘিরে উত্তেজনা, বিজিবির সতর্ক অবস্থান  
খালেদা জিয়া গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বার্তা দিয়ে গেছেন: মির্জা ফখরুল  
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক  
মেটা প্ল্যাটফর্মে থাকছে না ফ্যাক্টচেকার, বাড়বে রাজনৈতিক কনটেন্ট: জাকারবার্গ