শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ফোন নম্বর চেনালো ডাকাত দল

এগারো সংখ্যার একটি ফোন নম্বর। এই ফোন নম্বরটি মিলিয়ে দিলো আলোচিত বাস ডাকাতির মামলার আসামিদের। তদন্তের একপর্যায়ে দুর্ধষ ওই ডাকাত দলের সন্ধান পেয়ে যায় পুলিশ। পরবর্তীতে আলোচিত সেই বাস ডাকাতির ঘটনায় একে একে ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করে।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঘটনার সময় বিভিন্ন যাত্রীদের মোবাইল ফোনের বিকাশ একাউন্ট থেকে পিন নাম্বার নিয়ে টাকা তুলে নেয় ডাকাত দলের সদস্যরা। ওই বিষয়টি সামনে নিয়ে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। এরপর তারা ঢাকার একটি বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট শনাক্ত করে। ওই এজেন্ট থেকে ডাকাত দলের সদস্যরা টাকা উত্তোলন করেন বলে নিশ্চিত হয় গোয়েন্দারা। পরে পুলিশ ওই দোকানের সন্ধানে নামে। একপর্যায়ে সেখান থেকে একটি সিসি ক্যামরা ধরে একে একে ১৪ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।

ধারনা করা হচ্ছে তারাও এ ঘটনার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত। ইতোমধ্যে তারা নজরদারি রয়েছেন। যেকোন সময় তাদের গ্রেপ্তার করা হবে বলে তদন্ত তদারক সূত্রে জানা গেছে।

এদিকে রিমান্ডে থাকা ৮ ডাকাত চাঞ্চ্যকর তথ্য দিচ্ছে। তারা এর আগেও একাধিক ডাকাতির ঘটনা ঘটিয়েছে বলে স্বীকার করেছে। বিশেষ করে রাজধানীর উপকণ্ঠ এলাকায় তাদের সদস্যরা বেশি সক্রিয় বলে তদন্তে উঠে আসছে। রাত গভীর হলেই চক্রের সদস্যরা প্রায়ই বাস নিয়ে ডাকাতিতে নেমে পড়ে। তাদের নামে টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ ও শিবালয় থানায় একাধিক ডাকাতি মামলার সন্ধান পাওয়া গেছে।

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের তেজগাঁও জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার শাহাদাত হোসেন সুমা জানান, গ্রেপ্তার ডাকাত দলের সদস্যদের নামে মানিকগঞ্জ, শিবালয় ও টাঙ্গাইলের বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলার প্রমাণ পাওয়া গেছে। সেখানেও তারা মহাসড়কে ডাকাতি করেছে বলে জানা গেছে। তারা সবাই পেশাদার ডাকাত। এর আগে তারা একাধিকবার গ্রেপ্তার হলেও জামিনে মুক্তি পেয়ে আবারও একই পেশায় ফিরে গেছেন।

এরআগে, গত ২০ জানুয়ারি ডাকাত দলের সদস্যরা আমিনবাজার থেকে আর.কে.আর পরিবহনের একটি বাসকে ভাড়ার কথা বলে সাভারের গেন্ডা এলাকায় নিয়ে যায়। সেখান থেকে তারা প্রথমে বাসের চালক ও হেলপারকে জিম্মি করে বাসটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। পরে বাসটি নিয়ে ঢাকা মহানগর এলাকার বিভিন্ন সড়কে ঘুরতে থাকে।

টার্গেট করে যাত্রী উঠিয়ে পরবর্তীতে অস্ত্রের মুখে তাদের জিম্মি করে। এরপর হাত-মুখ বেঁধে তাদের সঙ্গে থাকা নগদ টাকা, মোবাইল ফোন ও মূল্যবান জিনিসপত্র ছিনিয়ে নিয়ে তাদের নির্জন স্থানে নামিয়ে দেয়। ভুক্তভোগীদের মধ্যে টাঙ্গাইল ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. শফিকুল ইসলাম সজীবও ছিলেন। তিনি প্রাণে বেঁচে ফিরলেও চোখ বেঁধে রাতভর তাকে বেদম পেটান ডাকাত দলের সদস্যরা। এ ঘটনার পর তিনি থানায় গিয়ে মামলা করতে না পেরে ফেইসবুকে একটি পোস্ট দেন। মুহুর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়। এরপর আইজিপির নির্দেশে মামলার তদন্তে নামে ঢাকা মেহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।

গ্রেপ্তাররা হলেন- দিলিপ ওরফে সোহেল, আলামিন, নাইম, বিপ্লব, সজিব, আজাদ, জহিরুল ও আল আমীন-২। তাদের কাছ থেকে চাপাতি, ছোরা, লোহার রড, চোখ বাঁধার গামছা, ১০টি মোবাইল ফোনসেট, দুটি খেলননা পিস্তল উদ্ধার করা হয়।

তদন্ত তদারক কর্মকর্তারা বলেন, প্রাথমিক অবস্থায় এই চক্রে ১৪ জনের সম্পৃক্ততার তথ্য পাওয়া গেছে। তারা সবাই সাভার, গেন্ডা, মানিকগঞ্জ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুর এলাকার পেশাদার ডাকাত বলে চিহ্নিত। তারা বেশিরভাগ সময় এসব এলাকায় ডাকাতি করলেও মাঝেমধ্যে তারা ঢাকায় এসে এ ধরনের ঘটনা ঘটায়। বিশেষ করে তারা ঢাকার ভেতর পণ্যবাহী ট্রাক ও কাভার্ডভ্যানে ডাকাতি করলেও এবারই প্রথম বাস নিয়ে ডাকাতিতে নেমে পড়ে। তাদের ধারনা ছিলো ঘটনা ঘটিয়ে পার পেয়ে যাবে। ভয়ে কেউ মুখ খুলবে না। কিন্তু পুলিশের তৎপরতায় তারা গ্রেপ্তার হয়। এ ঘটনায় পলাতক সদস্যরাও বিভিন্নভাবে ডাকাতিতে জড়িত ছিলো বলে রিমান্ডে থাকা ডাকাত সদস্যরা তথ্য দিচ্ছেন।

জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার কে এম হাফিজ আক্তার বলেন, কোনো অপরাধ সংঘটিত হওয়ার আগেই অপরাধীরা নিরাপদ এলাকা বেছে নেয়। বাসটি যখন ১২ ঘণ্টা ঘুরছিল এবং ডাকাতি হচ্ছিল তখন বাসটিকে নজরদারিতে আনা হয়নি। রাস্তায় ৫০০টি গাড়ির ভেতর একটিতে ডাকাতি চললে নজরে আসার সুযোগ থাকে না। যখনই এরকম কয়েকটি ঘটনা ঘটে তখনই আমরা তৎপরতা শুরু করি। তারপর এসব ঘটনা আবার কমে যায়। এখানে আমরা কারও অবহেলার বিষয়টি বলতে চাচ্ছি না। আমরা যদি ঠিকভাবে এগুলো নজরদারিতে রাখি, তাহলে অটোমেটিক্যালি এসব ঘটনা কমে যাবে।

তিনি বলেন, আমরা যখনই কোনো ডাকাত চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তার করি, দেখা যায় মামলার বিচারের দীর্ঘসূত্রতার কারণে তারা আবার জামিনে বের হয়ে একই পেশায় যুক্ত হয়। তাদের গ্রেফতার করতে যত সময় লাগে, তারচেয়েও কম সময়ে তারা জামিনে বের হয়ে যায়।

এনএইচ/এএস

Header Ad
Header Ad

ঘুষ-দুর্নীতির অভিযোগ জানানো যাবে দুই মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাকে

ছবি: সংগৃহীত

ঘুষ, দুর্নীতি বা হয়রানির শিকার হলে এখন সরাসরি ই-মেইলে অভিযোগ জানানো যাবে স্থানীয় সরকার ও যুব ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে। অভিযোগকারীর পরিচয় গোপন রাখা হবে এবং যথাযথ প্রমাণসহ অভিযোগ পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা তৈরি এবং ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে সরাসরি অভিযোগ জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি জানান, দুই মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ যেকোনো সংস্থা বা দফতরে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে ঘুষ চাওয়া, দুর্নীতি, অনিয়ম কিংবা সেবা নিতে গিয়ে হয়রানির শিকার হলে তা ই-মেইলে জানাতে পারবেন সেবা গ্রহীতারা।

অভিযোগ পাঠানোর ঠিকানা:
advisorasifofficial1@gmail.com

পোস্টে বলা হয়, অভিযোগের সঙ্গে যথাযথ তথ্য ও প্রমাণ সংযুক্ত করলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যেকোনো অভিযোগ গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা হবে এবং অভিযোগকারীর পরিচয় সম্পূর্ণরূপে গোপন রাখা হবে।

"জনস্বার্থে এই উদ্যোগ। ঘুষ, অনিয়ম ও দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন গড়তে সক্রিয় নাগরিক অংশগ্রহণ আমাদের সবচেয়ে বড় প্রেরণা।"

এ উদ্যোগকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন অনেকে। তারা মনে করছেন, সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ লাঘব এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে এটি একটি সাহসী পদক্ষেপ।

Header Ad
Header Ad

টঙ্গীতে দুই শিশুকে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা, মায়ের স্বীকারোক্তি

টঙ্গীতে দুই শিশুকে কুপিয়ে হত্যার শিকার করেছে মা। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের টঙ্গীর আরিচপুর এলাকায় দুই শিশু সন্তানকে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছেন তাদের মা সালেহা বেগম। নিহতরা হলেন মালিহা আক্তার (৬) ও আবদুল্লাহ বিন ওমর (৪)। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি ফরিদুল ইসলাম জানান, আরিচপুরের জামাইবাজার রুপবানের টেক এলাকার সেতু ভিলা ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি ফ্ল্যাট থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘর থেকে রক্তমাখা একটি বঁটি জব্দ করা হয়েছে।

পুলিশ জানায়, ঘটনার সময় ঘরে ছিলেন শুধু সালেহা বেগম। সিসিটিভি ফুটেজেও দেখা গেছে, বিকেল থেকে সন্ধ্যার মধ্যে অন্য কেউ ফ্ল্যাটে প্রবেশ করেনি। ঘটনার পর সালেহা নিজেই তার দুই দেবরকে ডেকে আনেন এবং তার কথাবার্তা অসংলগ্ন ছিল।

পরে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হলে মধ্যরাতে সালেহা স্বীকার করেন, তিনিই বঁটি দিয়ে দুই সন্তানকে কুপিয়ে হত্যা করেছেন। তবে তিনি কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন, তা এখনো অস্পষ্ট।

নিহত শিশুদের বাবা আবদুল বাতেন মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার তাতুয়াকান্দি এলাকার বাসিন্দা। পরিবার নিয়ে তিনি ওই ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকতেন।

সালেহার মা শিল্পি বেগম জানান, সালেহা দীর্ঘদিন ধরে মাইগ্রেনের সমস্যায় ভুগছেন। তবে কখনও অস্বাভাবিক আচরণ করেননি। পুলিশ জানিয়েছে, বিষয়টি আরও গভীরভাবে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে এবং সালেহার মানসিক অবস্থা যাচাই করতে চিকিৎসকদের সঙ্গে পরামর্শ করা হবে।

এদিকে দুই শিশুর মরদেহ গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ বলছে, ঘটনাটি অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং বিস্তারিত তদন্ত শেষে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি, তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস

ছবি: সংগৃহীত

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী পাঁচ দিন দেশের সব বিভাগেই বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে এই সময়ে দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে বলে পূর্বাভাসে উল্লেখ করা হয়েছে। শনিবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বিরাজ করছে। পাশাপাশি মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ রয়েছে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে।

এই পরিস্থিতিতে শনিবার চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো অথবা বৃষ্টি হতে পারে। রোববারও একই রকম আবহাওয়া বিরাজ করতে পারে।

সোমবার সিলেট বিভাগে কিছু কিছু জায়গায় এবং দেশের অন্যান্য বিভাগের দু-এক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে।

মঙ্গলবার ও বুধবারও দেশের বিভিন্ন জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। তবে বুধবার দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, পাঁচ দিনের বর্ধিত পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই সময়ের মধ্যে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা ধীরে ধীরে কমে আসতে পারে এবং তাপমাত্রা আরও কিছুটা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এ সময়ে জনসাধারণকে সচেতন থাকতে এবং বজ্রপাতের সময় নিরাপদ স্থানে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঘুষ-দুর্নীতির অভিযোগ জানানো যাবে দুই মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাকে
টঙ্গীতে দুই শিশুকে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা, মায়ের স্বীকারোক্তি
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি, তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
বাফুফের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সরফরাজের পদত্যাগ
ভর্তুকি মূল্যে পাটের তৈরি বাজারের ব্যাগ সরবরাহ করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবিবার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
দেশের ইতিহাসে এবারের নির্বাচন সর্বোত্তম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে ভারত: রিজভী
ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালই যেন নিজেই অসুস্থ!
জাতীয় পার্টি কোনো সুবিধাবাদী দল নয়: জিএম কাদের
প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে আইসিইউতে পরিচালক সৃজিত মুখার্জি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম
আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর সেই শিশু সেহেরিশের লাশ উদ্ধার
আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার
লাল কাপড়ে ঢাকা হবে দেশের সব পলিটেকনিকের ফটক
৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি