শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নির্বাচন সামনে রেখে তৎপর হচ্ছে জঙ্গিরা!

আগামী দ্বাদশ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশে ইসলামি জঙ্গিদের তৎপরতা বাড়ছে। জঙ্গিরা রাজনৈতিকভাবেও ব্যবহার হতে পারে বলে মনে করছে সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা। অপরাধ ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশে নির্বাচন এলেই দেশে জঙ্গিবাদের তৎপরতা বেড়ে যায়। এই সময়টায় কতিপয় রাজনৈতিক মহলও জঙ্গিদের ব্যবহারের চেষ্টা করে।

গোয়েন্দারা সূত্রগুলো বলছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দেশে জঙ্গি তৎপরতা বেড়ে যেতে পারে। এর কারণ হিসেবে তারা বলছেন, অনেক জঙ্গি বর্তমান আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারির বাইরে। বিশেষ করে যারা জামিনে মুক্ত হয়ে আত্মগোপন করেছে বা নিজেদের আড়াল করে রেখেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জঙ্গিদের প্রশিক্ষণসহ নানামুখী তৎপরতাও বেড়েছে। সর্বশেষ গত নভেম্বর মাসে ঢাকার আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনাও উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজন জঙ্গিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা গ্রেপ্তার করছে।

গোয়ন্দা সূত্রগুলো বলছেন, জঙ্গিদের এই অপতৎপরতা বৃদ্ধির পাশাপাশি আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি রাজনৈতিক মহলও বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে জঙ্গিদের সক্রিয় হতে ভূমিকা রাখতে পারে।

র‌্যাব-পুলিশের তথ্য বলছে, একটি রাজনৈতিক মহল জঙ্গিদের ব্যবহার করার চেষ্টায় আছে। বেশ কয়েকটি মামলার তদন্ত করতে গিয়ে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

সূত্র বলছে, জঙ্গিদের হামলা করার সক্ষমতা আগের থেকে অনেকটা বেড়েছে যার। ইতোমধ্যে তারা বিভিন্নভাবে তাদের সক্ষমতা জানান দিয়েছে।

জানতে চাইলে র‌্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) এম খুরশীদ হোসেন বলেছেন, ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু জঙ্গিবাদী সংগঠনের নেতারা নানা ইসলামিক কাউন্সেলিং করে সাধারণ তরুণ তরুণীদের জঙ্গিবাদে আসক্ত করছে। তিনি বলেন, কেউ যেন ধর্মকে ব্যবহার না করে, ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে বিপথগামী করতে না পারে সে জন্য ইসলাম সম্পর্কে সবাইকে কমবেশি জানতে হবে।

র‌্যাব ডিজি আরও বলেন, সবাইকে ডিজিটাল মিডিয়া ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে। সেই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে পরিবারকে। পরিবার এবং সমাজ সচেতন হলে এ সব অপরাধ অনেকটা কমে আসবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) মো. আব্দুর রশীদ বলেন, জঙ্গিরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে বিশেষ করে তরুণ-তরুণীদের টার্গেট করে তাদের জঙ্গিবাদের উদ্বুদ্ধ করছে। জঙ্গিদের নজরে না রাখলে তারা যেকোনো সময় যেকোনো স্থানে হামলা করার চেষ্টায় করবে। হয়তো আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তারা যে কোনো একটা রাজনৈতিক চক্রের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বিভিন্ন ধরনের হামলার ঘটনা বা নাশকতা করার কৌশল করতে পারে।

গোয়েন্দা তথ্য বলছে, আমাদের দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্থির করে তুলতে যে সকল জঙ্গি কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে, তার নেপথ্যে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদ দিচ্ছে দেশের একটি রাজনৈতিক দল।

জঙ্গিদের এ সব বিষয় নিয়ে অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশে এবং দেশের বাইরে থেকে দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্থির করে তুলতে সংঘবদ্ধ হচ্ছে জঙ্গি চক্র। তারা দেশে এবং দেশের বাইরে অবস্থান করে এই জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের দাবি, এখনো জঙ্গিবাদের সর্বনাশা অপতৎপরতা থেকে বাংলাদেশ মুক্ত নয়।

সম্প্রতি আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার মতাদর্শে অনুপ্রাণিত ৬ হিজরতকারীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি)।

ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি) বলছে, গ্রেপ্তারকৃত জঙ্গিরা প্রশিক্ষণ শেষে দেশে সশস্ত্র জিহাদের পরিকল্পনা করেছিল। অনলাইনে জিহাদি পোস্ট ও ভিডিও দেখে তারা জিহাদের জন্য অনুপ্রাণিত হয়।

জানতে চাইলে সিটিটিসির প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বলেন, আমাদের কাছে তথ্য আছে জঙ্গিরা প্রশিক্ষণ শেষে দেশে সশস্ত্র জিহাদের পরিকল্পনা করছে।

সিটিটিসির প্রধান আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃত জঙ্গিরা জানায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও অনলাইনভিত্তিক অ্যাপে যোগাযোগ স্থাপনের মাধ্যমে তারা দল গঠন করে। তারা টেকনাফে স্থানীয় সহযোগীদের সঙ্গে প্রশিক্ষণ নিয়েছিল। তাদের অন্যান্য সহযোগীদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলমান রয়েছে।

নির্বাচন আসলে জঙ্গি তৎপরতা বেড়ে যায় কেনো এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জঙ্গিরা নির্বাচনের আগে বা এই সময়ে অনেকটা সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করে। তাছাড়া তারা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার চেষ্টা করে। তবে জঙ্গিদের নজরে রাখা হয়েছে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

বাফুফের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সরফরাজের পদত্যাগ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) সরফরাজ হাসান সিদ্দিকী পদত্যাগ করেছেন। ফেডারেশন তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছে, যা ১০ এপ্রিল থেকে কার্যকর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে দুই পক্ষের মধ্যে হওয়া চুক্তি অনুযায়ী, পদত্যাগ কার্যকর হলেও আরও তিন মাস দায়িত্ব হস্তান্তর প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বাফুফেতে যুক্ত থাকবেন তিনি।

সিএফও সরফরাজের পরিবর্তে এখন থেকে বাফুফের ব্যাংকিং সংক্রান্ত বিষয় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা ফিফা, এএফসি ও সাফের সঙ্গে আর্থিক যোগাযোগ করবেন ফিন্যান্স বিভাগের আরেক কর্মকর্তা সৈয়দ আমিরুল।

ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার নির্বাহী কমিটির সকল সদস্যকে বিষয়টি একটি বার্তার মাধ্যমে জানিয়েছেন।

উল্লেখ্য, প্রশাসনিক কাঠামোয় বাফুফের সাধারণ সম্পাদকের পরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ হলো প্রধান অর্থ কর্মকর্তার। এই দুই পদের জন্যই বাফুফেকে প্রতি মাসে প্রায় আট লাখ টাকা ব্যয় করতে হয়। দীর্ঘদিন ধরেই এই পদটি ঘিরে বাফুফে নানা সমস্যার মধ্যে রয়েছে।

২০২৩ সালের ১৪ এপ্রিল বাফুফের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে নিষিদ্ধ করে ফিফা। এরপর আর্থিক অনিয়ম নিয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে ফেডারেশন। তদন্ত চলাকালে প্রধান অর্থ কর্মকর্তা আবু হোসেন পদত্যাগ করেন। এরপরই সরফরাজ হাসান সিদ্দিকীকে দায়িত্ব দেন তৎকালীন সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। কয়েক মাসের মধ্যেই তাকেও পদত্যাগ করতে হলো, যা বাফুফের প্রশাসনিক অস্থিরতার ইঙ্গিত বহন করে।

Header Ad
Header Ad

ভর্তুকি মূল্যে পাটের তৈরি বাজারের ব্যাগ সরবরাহ করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ছবি: সংগৃহীত

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, পলিথিন শপিং ব্যাগের বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষের মাঝে পাটের তৈরি ব্যাগ সরবরাহ করা হবে। এ লক্ষ্যে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার আওতায় ভর্তুকি মূল্যে পাটের ব্যাগ দেওয়া হবে। তিনি জানান, এই প্রকল্প বাস্তবায়নে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে একযোগে কাজ করা হবে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে “প্লাস্টিক দূষণ রোধে করণীয়” শীর্ষক সেমিনার ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, পাটের ব্যাগ ব্যবহারে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রচার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হবে। পাশাপাশি নতুন উদ্যোক্তা তৈরির মাধ্যমে পাটের ব্যাগ উৎপাদন সম্প্রসারণ করা হবে। এ কার্যক্রমে জেডিপিসি, এসএমইএফ ও জয়িতা ফাউন্ডেশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

তিনি বলেন, “প্লাস্টিক দূষণ রোধে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। অপ্রয়োজনীয় প্লাস্টিক ব্যবহার আমাদের নিজেরাই বন্ধ করতে হবে। ‘প্লাস্টিকের বিকল্প নেই’—এই ধারণা ভুল। সরকারের উদ্যোগগুলো রাতারাতি বাস্তবায়ন সম্ভব না হলেও ধাপে ধাপে তা বাস্তবায়ন করা হবে।”

সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান। আরও বক্তব্য রাখেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান, নরওয়েজিয়ান দূতাবাসের উপ-মিশন প্রধান মারিয়ান রাবে ক্নাভেলসরুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, ইউনিডোর বাংলাদেশ প্রতিনিধি ড. জাকি উজ জামান, ঢাকা মেডিকেল কলেজের ড. আফিয়া শাহনাজ, এবং বুয়েটের অধ্যাপক ড. মো. মফিজুর রহমান।

উপদেষ্টা অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ও শব্দ দূষণমুক্ত হিসেবে ঘোষণা করার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

রবিবার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

ছবি: সংগৃহীত

ছয় দফা দাবি আদায়ে এবার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে কারিগরি শিক্ষার্থীরা। আগামীকাল রোববার (২০ এপ্রিল) দেশব্যাপী নিজ নিজ ইনস্টিটিউটের সামনে এই কর্মসূচি পালন করবেন তারা। শনিবার (১৯ এপ্রিল) 'রাইজ ইন রেড' শীর্ষক মানববন্ধন কর্মসূচি শেষে এ ঘোষণা দেন ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী ও কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি জোবায়ের পাটোয়ারী।

কুমিল্লায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর শিক্ষার্থীরা হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে ‘রাইজ ইন রেড’ কর্মসূচি পালন করেন। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের মূল ফটকের সামনে দুপুর পৌনে ১২টায় শুরু হয় মানববন্ধন। এ সময় শিক্ষার্থীরা "রক্তে আগুন লেগেছে", "আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ", "দেশ গড়ার হাতিয়ার, গর্জে ওঠো আরেকবার", "কুমিল্লায় হামলা কেন, জবাব চাই"—এমন নানা স্লোগানে রাজপথ মুখরিত করেন।

এর আগে শুক্রবার দুপুরে কাফনের কাপড় মাথায় বেঁধে গণমিছিল করে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা। মিছিল শেষে এক ব্রিফিংয়ে জোবায়ের পাটোয়ারী বলেন, “আমাদের দাবি দ্রুত মানা না হলে আমরা রাজপথ ছাড়বো না। কুমিল্লার ভাইদের ওপর হামলার তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করুন, তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থাও করুন। আমরা চাইলে সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে পারি।”

কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের আরেক প্রতিনিধি মাশফিক ইসলাম দেওয়ান বলেন, “এই সরকার আমাদের সরকার। আমরা চাই সরকার কারিগরি শিক্ষায় বিদ্যমান বৈষম্য দূর করুক। আমরা সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।”

এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শিক্ষার্থীরা মশাল মিছিল করেন। এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেও সন্তুষ্ট না হয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা।

গত বুধবার সকাল থেকে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সাত রাস্তা, মোহাম্মদপুর ও মিরপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক অবরোধ করেন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা। ছয় দফা দাবিতে ধারাবাহিকভাবে চলছে এই আন্দোলন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাফুফের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সরফরাজের পদত্যাগ
ভর্তুকি মূল্যে পাটের তৈরি বাজারের ব্যাগ সরবরাহ করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবিবার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
দেশের ইতিহাসে এবারের নির্বাচন সর্বোত্তম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে ভারত: রিজভী
ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালই যেন নিজেই অসুস্থ!
জাতীয় পার্টি কোনো সুবিধাবাদী দল নয়: জিএম কাদের
প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে আইসিইউতে পরিচালক সৃজিত মুখার্জি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম
আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর সেই শিশু সেহেরিশের লাশ উদ্ধার
আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার
লাল কাপড়ে ঢাকা হবে দেশের সব পলিটেকনিকের ফটক
৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি যুবক নিহত
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আটক
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা