শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ক্ষুদ্রঋণে সিও নেবে দুজন সহকারী পরিচালক

এনজিও’র নাম : সোশিও ইকোনোমিক হেলথ এডুকেশন অর্গানাইজেশন (সিও)।
প্রধান ঠিকানা : সিও টাওয়ার, চকলাপাড়া, সার্কিট হাউজ রোড, ঝিনাইদহ।

১. পদের নাম : সহকারী পরিচালক (সিসি)-ক্ষুদ্রঋণ ও সঞ্চয় কর্মসূচী।
পদের সংখ্যা : দুটি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিভাগে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএ বা বিভাগে পাশ। তবে উন্নয়ন অধ্যয়ন, উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ, এডুকেশন, অর্থনীতি, সমাজকল্যাণ বা সমাজবিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্স পাশ হলে এনজিও’র নিয়মানুসারে অগ্রাধিকার লাভ করবেন।
কর্মযোগ্যতা : মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (এমআরএ)’র সনদ পাওয়া যেকোনো এনজিও’র ক্ষুদ্রঋণদান ও সঞ্চয় কার্যক্রম প্রকল্পে সহকারী পরিচালক হিসেবে অন্তত দুই থেকে তিন বছরের বাস্তব কর্মঅভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: প্রবেশনকাল হিসেবে মাসে ৬০ হাজার টাকা করে সাকুল্যে বেতন দেওয়া হবে।
কর্মযোগ্যতা : নিজের মোটর সাইকেল চালানোর লাইসেন্স থাকতে হবে। অনালাইনে মেইল আদান-প্রদান বাংলা ও ইংরেজিতে, কম্পিউটারে বাংলা লেখা ও ইংরেজিতে টাইপ, রিপোর্ট রাইটিং ও প্রেজেন্টেশনের অভিজ্ঞতাগুলো বাদেও সহকারী পরিচালক (সিসি) ক্ষুদ্রঋণ কমসূচীর কাজগুলো জানতে হবে এবং ব্রাঞ্চ ম্যানেজার ও ভোক্তাদের পরিচালনা করতে পারতে হবে। প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরি স্থায়ীকরণের পর বেতন, ভাতা : সোশিও ইকোনোমিক হেলথ এডুকেশন অর্গানাইজেশন (সিও)’র নিয়মানুসারে সহকারী পরিচালক (সিসি) ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচী হিসেবে পদের বিপরীতে নিধারিত বেতন, তেল খরচ, মোবাইল বিল, প্রয়োজনে আবাসন সুবিধাদি প্রদান করা হবে। মাতৃত্বকালীন স্ববেতনে ছুটি, পিতৃত্বকালীন ভাতা, বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, পিএফ, গ্রাচুয়িটি, মৃত্যু বা দুঘটনা ঝুঁকিভাতা, কর্মী কল্যাণ তহবিল, দুটি উৎসব বোনাস, ল্যাপটপ ঋণ সুবিধাও আছে।
আবেদনের নিয়ম : একটি পূর্ণ আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে ইংরেজিতে নিজের হাতে। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য প্রদান করা যাবে না। আবেদনের সঙ্গে সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট আকারের সত্যায়িত রঙিন ছবি প্রদান করতে হবে। শিক্ষাগত ও কর্মযোগ্যতা অনুসারে সব তথ্য বিস্তারিত প্রদান করতে হবে। সব শিক্ষাগত ও কর্মযোগ্যতার সত্যায়িত সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে। এনজিও চাকরিতে কোনো অর্জন বা প্রশিক্ষণ থেকে থাকলে উল্লেখ করতে হবে এবং সব সত্যায়িত সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে। নারী হলে পিতা বা স্বামীর নাম উল্লেখ করতে হবে। আবেদনকারীর কর্মঅভিজ্ঞতার সত্যায়িত সনদ যুক্ত করতে হবে। জাতীয় পরিচয়পত্র ও জন্মসনদের সত্যায়িত ফটোকপি প্রদান করতে হবে। কর্মরত প্রতিষ্ঠানের নিয়োগপত্র, যোগদানপত্র, পদোন্নতি পত্র, বদলির আদেশপত্রাদি, আগের ছাড়পত্রসমূহ (যদি থাকে), বেতন শিট (যদি থাকে), চাকরিরত প্রার্থীদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে অবেদন করতে হবে। ব্যবহৃত মোবাইল ও মেইল আইডি প্রদান করতে হবে।
আবেদন করবেন : ৩শ টাকার অফেরৎযোগ্য ব্যাংক ড্রাফট ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের যেকোনো শাখা থেকে সোশিও ইকোনোমিক হেলথ এডুকেশন অগানাইজেশন (সিও), সিও টাওয়ার, চকলাপাড়া, সার্কিট হাউজ রোড, ঝিনাইদহ বরাবর, ইসলামী ব্যাংক শাখা (চলতি হিসাব নম্বর- ২০৫০১৭৫০১০০০৫৭০১২) এই ঠিকানায় করতে হবে এবং মূল আবেদনের সেটের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। অথবা আবেদন করতে পারেন সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে এই ঠিকানার শাখা সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ঝিনাইদহ শাখা (চলতি হিসাব নম্বর ২৪০৭০০১০৩৭০৭৪)।
আবেদনের ঠিকানা : ফেরৎ খামের ওপর নাম, পদ ও মোবাইল এবং মেইল আইডি প্রদান করে বরাবর, মানবসম্পদ বিভাগ, সোশিও ইকোনোমিক হেলথ এডুকেশন অগানাইজেশন (সিও), সিও টাওয়ার, চকলাপাড়া, সাকিট হাউজ রোড, ঝিনাইদহ ঠিকানায় প্রেরণ করতে হবে। চাইলে নিজের হাতেও প্রদান করতে পারেন।
আবেদনের শেষ তারিখ : ১০ নভেম্বর, ২০২২।
প্রয়োজনে যোগাযোগ : ০১৯০৭০৯৪০৫২, ০১৯০৭০৯৪০৫৩।
উল্লেখ্য : কোনো ধরণের সুপারিশ ও তদবির গ্রহণযোগ্য হবে না। লিঙ্গ, কর্ম এবং পেশাগত সমতায় বিশ্বাসী ‌‘সিও’।
ফেসবুক লিংক : https://www.facebook.com/seheo.bd/about/?ref=page_internal.

ওএফএস।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত