শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইউএপি অধ্যাপক নেবে সিভিল ও আইন এবং মানবাধিকারে

বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম : ইউনির্ভাসিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (ইউএপি)। ঠিকানা : ঢাকার ফার্মগেটের আনন্দ সিনেমা হলের পরে।

১. বিষয়ের নাম : সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
পদের নাম : অধ্যাপক।
পদের সংখ্যা : অনুল্লেখ্য।
আবেদনের যোগ্যতা : সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অবশ্যই প্রথম শ্রেণী বা সিজিপিএ ৩.০০ লাভ করতে হবে অনার্স ও মাস্টার্সে যেকোনো ভালো এবং স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এছাড়াও প্রথম বিভাগে পাশ করা আবেদনকারীরা আবেদন করতে পারবেন। শিক্ষাজীবনে অর্জনধারীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনায় সুযোগ প্রদান করা হয়। তবে শিক্ষাজীবনের কোনো পযায়ে তৃতীয় বিভাগ বা শ্রেণী গ্রহণ যোগ্য নয়। অবশ্যই পিএইচডি থাকতে হবে যেকোনো ভালো এবং স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে। যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অন্তত ১৪ বছরের অথবা যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তত ১১ বছরের অধ্যাপনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ৩ বছর সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কাজ করলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এছাড়াও অন্তত আট বছর বা তার চেয়ে বেশি (১১ বছর) সহকারী অধ্যাপক পদাধিকারীরা পিএইচডি এবং নিয়মানুসারে শিক্ষার্থীবান্ধব এবং ছাত্র, ছাত্রীদের গবেষণা ও কার্যক্রমে অবদান রাখলে আবেদন করবেন।
গবেষণা যোগ্যতা : অন্তত পাঁচটি গবেষণা প্রকাশিত হতে যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে। তার মধ্যে অন্তত তিনটির নিজে লেখক হতে হবে। নিজের স্থপতি হিসেবে কোনো কর্ম থেকে থাকলে আবেদনে অগ্রাধিকার লাভ করবেন।
আবেদনের নিয়ম : https://www.uap-bd.edu/vacancy.php এই আবেদনপত্রটি ভালোভাবে পূরণ করতে হবে ডাউনলোড করে প্রিন্ট আকারে। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য দেওয়া যাবে না।
বেতন, ভাতা : বাংলাদেশের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ক্ষেত্রের সেরা এই বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫ সালের জাতীয় বেতন কাঠামোতে পূর্ণ ও ভালো বেতন দেওয়া হবে। পদানুসারে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সুবিধা প্রদেয় হবে। গবেষণা ও কার্যক্রমের যথেষ্ট ভালো সুবিধা রয়েছে।
আবেদনের শেষ তারিখ : ১৫ অক্টোবর, ২০২২, অফিস সময়ের মধ্যে। আবেদন করতে পারবেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটে অফিস সময়ের মধ্যে। চাইলে হাতে, হাতে ঢাকার ফামগেটের এই বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে সরাসরি আবেদনপত্র জমা দিতে পারেন পূর্ণাঙ্গ আকারে পূরণ করে। ফেরত খামে আবেদনের ঠিকানা হলো-বরাবর উপাচার্য মহোদয়, ইউনির্ভাসিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (ইউএপি), মাধ্যম বিভাগীয় প্রধান সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ৭৪/এ, গ্রিন রোড, ঢাকা (ফার্মগেটের আনন্দ সিনেমা হলের পরে)-১২০৫। পিএবিএক্স-+৮৮০২-৫৮১৫৭০৯১ থেকে ৯৪, +৮৮০২-৫৮১৫৭০৯৬ (এক্সটেনশন-৬৬৬), ফ্যাক্স +৮৮০-০২-৫৮১৫৭০৯৭, মেইল : headce@uap-bd.edu

২. বিষয়ের নাম : আইন ও মানবাধিকার।
পদের নাম : অধ্যাপক।
পদের সংখ্যা : অনুল্লেখ্য।
আবেদনের যোগ্যতা : আইনে অবশ্যই প্রথম শ্রেণী বা সিজিপিএ ৩.০০ লাভ করতে হবে অনার্স ও মাস্টার্সে অথবা প্রথম বিভাগে পাশ হতে হবে মানবিক বিভাগের আইন বিভাগ থেকে যেকোনো ভালো এবং স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে। শিক্ষাজীবনে অর্জনধারীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনায় সুযোগ প্রদান করা হয়। যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অন্তত ১৪ বছরের অথবা যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তত ১১ বছরের অধ্যাপনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ৩ বছর সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কাজ করলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এছাড়াও অন্তত আট বছর সহকারী অধ্যাপক (মোট ১১ বছর) পদাধিকারীরা পিএইচডি এবং নিয়মানুসারে শিক্ষার্থীবান্ধব এবং ছাত্র, ছাত্রীদের গবেষণা ও কার্যক্রমে অবদান রাখলে আবেদন করবেন। পিএইচডি থাকতে হবে যেকোনো ভালো এবং স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে।
গবেষণা যোগ্যতা : অন্তত ১০টি গবেষণা প্রকাশিত হতে যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে। তার মধ্যে নিয়মানুসারে নিজে লেখক হতে হবে। আইনজীবি হিসেবে পিএইচডি থাকলে এবং অন্যান্য শর্ত পূরণ (গবেষণা ইত্যাদি) করলে এবং আইন বিষয়ে ভালো দখল থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পাঠ্য সম্পৃক্ত হলে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের নিয়ম : https://www.uap-bd.edu/vacancy.php এই আবেদনপত্রটি ভালোভাবে পূরণ করতে হবে ডাউনলোড করে প্রিন্ট আকারে। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য দেওয়া যাবে না।
বেতন, ভাতা : বাংলাদেশের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ক্ষেত্রের সেরা এই বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫ সালের জাতীয় বেতন কাঠামোতে পূর্ণ ও ভালো বেতন দেওয়া হবে। পদানুসারে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সুবিধা প্রদেয় হবে। গবেষণা ও কার্যক্রমের যথেষ্ট ভালো সুবিধা রয়েছে।
আবেদনের শেষ তারিখ : ১৫ অক্টোবর, ২০২২, অফিস সময়ের মধ্যে। আবেদন করতে পারবেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটে অফিস সময়ের মধ্যে। চাইলে হাতে, হাতে ঢাকার ফামগেটের এই বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে সরাসরি আবেদনপত্র জমা দিতে পারেন পূণাঙ্গ আকারে পূরণ করে। ফেরত খামে আবেদনের ঠিকানা হলো-বরাবর উপাচায মহোদয়, ইউনিভাসিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (ইউএপি), মাধ্যম বিভাগীয় প্রধান আইন ও মানবাধিকার, ৭৪/এ, গ্রিন রোড, ঢাকা (ফার্মগেটের আনন্দ সিনেমা হলের পরে)-১২০৫। টেলিফোন : ৮৮০২-৯১২৭০৮৮, পিএবিএক্স : +৮৮০২-৫৮১৫৭০৯১ থেকে ৯৪, +৮৮০২-৫৮১৫৭০৯৬ (এক্সটেনশন-৯৯৯), ফ্যাক্স +৮৮০-০২-৫৮১৫৭০৯৭। মোবাইল : ০১৮৪৯৯৫৩৯৪৫, ০১৭১১১১২৬১৮, মেইল : headlhr@uap-bd.edu

ওএফএস।

Header Ad

সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা

সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

সাফজয়ী নারী ফুটবল দলের সদস্য আইরিন খাতুনকে নিজ জেলা নওগাঁয় সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বিজয়ী হওয়ার শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এলাকায় গেলে নওগাঁ জেলা স্টেডিয়াম মাঠে শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট কমিটি, নওগাঁ ও নওগাঁ জেলা ফুটবল রেফারিজ এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়।

শুক্রবার বিকেল ৪টায় জেলা স্টেডিয়াম মাঠে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট কমিটি নওগাঁর পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক ফুটবলার এবামুল হক।

নওগাঁ জেলা ফুটবল রেফারিজ এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ। এ সময় অন্যদের মধ্যে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক নান্নু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলু, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব বাইজিদ হোসেন পলাশ, শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট কমিটির সদস্য শামীনূর রহমান, নওগাঁ জেলা ফুটবল রেফারিজ এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি মাসুদ ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাবু, কোষাধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার প্রমুখ।

জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার এনামুল হক বলেন, 'নারী ফুটবল দলের সাফল্যে নওগাঁর মানুষ ভীষণ খুশি। বিশেষ করে নওগাঁর মেয়ে আইরিন এই দলের সদস্য হওয়ায় নওগাঁর মানুষ আরও আনন্দিত। আইরিন শুধু নওগাঁর নয়, পুরো বাংলাদেশের গর্ব। তার সাফল্য নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।'

Header Ad

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপের অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তান। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ স্কলারশিপে ১০০ বাংলাদেশিকে পাকিস্তানে পড়ার সুযোগ দেওয়ার বিষয়টির অনুমোদন দিয়েছেন।

সম্প্রতি সংবাদমাধ্যম সামা টিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাকিস্তানি শিক্ষার্থীদের পড়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর- সৌহার্দ্যের অংশ হিসেবে ১০০ বাংলাদেশিকে শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান। এতে করে বাংলাদেশিদের পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষা নেওয়ার পথ সুগম হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ ও পাাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্ক বৃদ্ধি পাচ্ছে।

একটি সূত্র সামা নিউজকে জানিয়েছেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানি হাইকমিশনার এই বিষয়টি নিয়ে সবচেয়ে বেশি কাজ করছেন। স্কলারশিপ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিজস্ব পোর্টালে যুক্ত করবে।

এর আগে গত ১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক এক্সচেঞ্জ বা সমঝোতা স্মারক নতুন করে সই হবে না। যেগুলো আছে, সেগুলোও স্থগিত থাকবে।’ ২০১৫ সালে নেওয়া ঢাবির তৎকালীন উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক প্রশাসনের এমন নিষেধাজ্ঞা সম্প্রতি তুলে নেওয়া হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামে এসব সিদ্ধান্তগুলো গৃহীত হয়েছিল।

এর ফলে পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে যেতে পারবে। পাকিস্তানের সঙ্গে শিক্ষা ও সংস্কৃতিসহ নানা বিষয়ে মতবিনিময় করতে পারবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। অর্থাৎ ২০১৫ সালের আগের সেই স্বাভাবিক সম্পর্কে ফিরেছে ঢাবি ও পাকিস্তান।

২০১৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত এক সিন্ডিকেট সভায় পাকিস্তানের সঙ্গে একাডেমিক সম্পর্ক ছিন্নের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৫ পাকিস্তানির বিচার করার জন্য পাকিস্তান সরকারের প্রতি আহ্বান জানায়। আর পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে সিন্ডিকেট সভা থেকে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মন্তব্য করায় এবং যুদ্ধাপরাধী রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তানের সদস্যপদ বাতিল করতে সিন্ডিকেট সার্ক ও জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ করে।

Header Ad

বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার

ছবি: সংগৃহীত

যশোরের শার্শা উপজেলার বেনাপোলের পুটখালী সীমান্ত থেকে ৮৯৫ বোতল ভারতের তৈরি ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা। এসময় কোনো মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করতে পারেনি বিজিবি।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে অভিযান চালিয়ে সীমান্তের পুটখালী গ্রামের পশ্চিমপাড়া থেকে ফেনসিডিলের চালানটি উদ্ধার করা হয়।

খুলনা ২১ বিজিবি ব্যাটালিয়ানের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ খুরশীদ আনোয়ার জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পুটখালী সীমান্তের পশ্চিমপাড়া নামক স্থান দিয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা ভারত হতে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিলের চালান বাংলাদেশ সীমান্তে এনে মজুদ করছে। এ সময় বিজিবি সদস্যরা সেখানে অভিযান চালালে ফেনসিডিল ব্যবসায়ীরা তাদের সাথে থাকা কয়েকটি বস্তা ফেলে ইছামতি নদী পার হয়ে ভারতের দিকে পালিয়ে যায়। পরে টহল দলের বিজিবি সদস্যরা বস্তাগুলি ক্যাম্পে নিয়ে তল্লাশি করে ৮৯৫ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার করে।

তিনি আরও জানান, দেশের সীমান্ত এলাকায় মাদক পাচারকারীসহ যে কোনো প্রকার চোরাচালান বন্ধে বিজিবি’র অভিযান অব্যাহত থাকবে।মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন করা হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত