বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাজধানীতে ফ্ল্যাটে ২৫ দিন শেকলে বেঁধে তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে একটি বাসায় এক তরুণীকে ২৫ দিন আটকে রেখে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেছে তিন যুবক। ধর্ষণের পর তাকে শিকল দিয়ে হাত-পা বেঁধে ফ্ল্যাটে বন্দি রাখা হতো। এভাবে পাশবিক যৌন নির্যাতনের পর তার ভিডিও ধারণ করা হয়েছে। এই অপকর্মে তিন যুবককে সহায়তা করে এক নারীও। জাতীয় জরুরি সেবা-৯৯৯-এ খবর পেয়ে গত শনিবার মেয়েটিকে উদ্ধার করে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

অভিযুক্তরা হলো– ভুক্তভোগী ওই তরুণীর কথিত প্রেমিক সান (২৬), তার বন্ধু হিমেল (২৭) ও রকি (২৯) এবং তাদের সহায়তাকারী সালমা ওরফে ঝুমুর। তরুণীকে উদ্ধারের পরপরই তারা পালিয়ে যায়। তবে গতকাল রাতে অভিযুক্ত দু’জনকে আটক করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে একজন ছাত্র। আজ আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করে এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানাবেন তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

মেয়েটির পরিবার ও পুলিশ জানায়, ২৩ বছর বয়সী ওই তরুণীর গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। তার মা-বাবার বিবাহ বিচ্ছেদ হওয়ার পর মেজো বোনের ঢাকার বাসায় থাকতেন তরুণী। মেজো বোনের স্বামীর মাধ্যমে মাসুদ নামে এক ব্যারিস্টারের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। এক পর্যায়ে মাসুদ ওই তরুণীর সঙ্গে ‘ঘনিষ্ঠ’ সম্পর্কে জড়ান। ব্যারিস্টার তাকে সালমা ও অনি নামে দু’জনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। তাদের সঙ্গে মেয়েটি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ভাড়া বাসায় বাস করেন। ব্যারিস্টার মাসুদের পরামর্শে মাস ছয়েক আগে মোহাম্মদপুর থানার নবীনগর হাউজিংয়ের একটি বাড়ির চারতলায় ভাড়া নেন সালমা। বাসার খরচসহ সবকিছুর ব্যবস্থা করতেন মাসুদ। তবে কিছু দিন পার হওয়ার পর ওই তরুণীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন মাসুদ।

পরে সান নামে এক যুবকের সঙ্গে তরুণীর পরিচয় করিয়ে দেয় সালমা। পরিচয়ের সূত্র ধরে সান মেয়েটির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ায়। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সালমার সঙ্গে ‘ঘনিষ্ঠ’ হওয়ার চেষ্টা করে। এতে রাজি না হলেও গত ৩ ফেব্রুয়ারি তরুণীকে ধর্ষণ করে সে। বিষয়টি সালমা জানত। এরপর আরও কয়েকদিন একই ফ্ল্যাটে ধর্ষণের শিকার হন তরুণী। ২৭ ফেব্রুয়ারি একইভাবে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করার পর বিয়ের জন্য চাপ দিলে সান তার পরিবারের সঙ্গে কথা বলে বিয়ের আশ্বাস দেয়। তবে বিয়ে না করলে থানায় গিয়ে মামলা করার কথা বললে সান যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়।

গত ৫ মার্চ দুপুরে দুই বন্ধু হিমেল ও রকিকে নিয়ে ওই বাসায় যায় সান। তাকে ‘সারপ্রাইজ’ দেবে বলে চোখ বন্ধ করতে বলা হয়। এ সময় সালমা খাবার আনার কথা বলে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। সানের কথায় চোখ বন্ধ করলে তারা তিনজন মিলে তরুণীর হাত, পা ও চোখ বেঁধে ফেলে এবং মুখে স্কচটেপ লাগিয়ে দেয়। হিমেলকে সেখানে রেখে অন্যরা শিকল আনতে দোকানে যায়। এ সময় মেয়েটিকে একা পেয়ে তাঁকে ধর্ষণ করে হিমেল। ওইদিন থেকে মেয়েটিকে শিকল দিয়ে ঘরে বেঁধে রাখে তারা। এভাবে আটকে রেখে ২৯ মার্চ পর্যন্ত ২৫ দিন সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। খাবার এবং বাথরুমে যাওয়ার সময় বাসায় থাকা সালমা শুধু পায়ের শিকল খুলে দিত। মোবাইল ফোনে ভিডিও করত সালমা।

পুলিশ জানায়, তরুণীকে যৌন নির্যাতন চালিয়ে পর্নো ভিডিও তৈরি করতে থাকে এই চক্র। এ ছাড়া বিভিন্ন পর্নো ভিডিও তাকে দেখানো হতো। শনিবার (৩০ মার্চ) সন্ধ্যায় মেয়েটি শিকলে বাঁধা অবস্থায় বাসায় একা ছিলেন। এ সুযোগে তিনি ‘বাঁচাও, বাঁচাও’ বলে চিৎকার করেন। আশপাশের লোকজন চিৎকার শুনে ৯৯৯-এ ফোন করে জানান, একজন মেয়ে বাসায় আটকা আছে। উদ্ধারের জন্য চিৎকার করছেন। এরপরই মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ ওই বাসায় যায়। হাত-পা বাঁধা অবস্থায় তরুণীকে উদ্ধার করা হয়। একই সময় ওই বাসা থেকে একাধিক ভিডিও জব্দ করা হয়েছে।

পুলিশের মোহাম্মদপুর বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার মৃত্যুঞ্জয় দে সজল জানান, উদ্ধার করার পর ওই তরুণী পাশবিক নির্যাতনের যে বর্ণনা দিয়েছেন তা ভয়াবহ। এর অনেক কিছু ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। তরুণীর চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর অশ্লীল ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে কিনা তদন্ত করা হচ্ছে।

মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তোফাজ্জল হোসেন বলেন, তরুণীকে শিকলে বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে মেয়েটি। এ ঘটনায় তিন যুবক ও এক নারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন তরুণী। সবাইকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

Header Ad
Header Ad

চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক রণক্ষেত্র করলো বেক্সিমকোর শ্রমিকরা  

ছবিঃ সংগৃহীত

কারখানা খুলে দেয়া ও ব্যাংকিং সুবিধা চালুর দাবীতে গাজীপুর মহানগরীর চক্রবর্তী এলাকার বেক্সিমকো গ্রুপের শ্রমিকদের বিক্ষোভণ-ভাঙচুরে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক। এ সময় আন্দোলনরত শ্রমিকরা ৫টি যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাকে আগুন দেয়। এছাড়াও অর্ধশতাধিক যানবাহন ভাঙচুর করে। এতে ওই মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) সন্ধ্যার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর থানাধীন চক্রবর্তী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালাচ্ছে।

এর আগে, গতকাল মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বিকেল ৩টার দিকে বেক্সিমকো গ্রুপের কয়েকটি কারখানার ৪২ হাজার শ্রমিক দাবী আদায়ে গণ সমাবেশ ঘোষণা করে। ওইদিন তারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন। এ ঘটনার পর আজ বিকেল ৩টার দিকে সমাবেশ শুরু করেন। সমাবেশে শ্রমিকদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে প্রথমে তারা চন্দ্রা নবীনগর সড়ক অবরোধ করে। যানবাহন ভাঙচুর শুরু করে ৫টি বাস ও ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেয়।

ইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমে কর্মরত অফিসার জানান, আমাদের ৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে রয়েছে। পরবর্তী খবর না আসা পর্যন্ত কিছু জানাতে পারবো না।

গাজীপুর শিল্প পুলিশ ২ এর পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান জানান, চক্রবর্তী এলাকায় বেক্সিমকো গ্রুপের শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ সৃষ্টি করেছে। সেখানে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।

Header Ad
Header Ad

পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  

ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তি (আবু সালেহ) এনআইডি কার্ড থেকে নেওয়া।ছবিঃ সংগৃহীত

অবশেষে পরিচয় মিলেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার একটি মেহগনি গাছে ফাঁস নেওয়া ব্যাক্তির। তার নাম আবু সালাহ (৪৫) বাড়ি মুন্সিগঞ্জের সদর উপজেলার নগরকসবা গ্রামে। থাকতেন ঢাকার কেরানীগঞ্জে। তার ছোটভাই আবু রায়হান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে তার ছোটভাই আবু রায়হান ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে মরদেহ শনাক্ত করেন।

তিনি বলেন, গত ২০ বছর যাবৎ নেশায় আসক্ত তার বড় ভাই আবু সালেহ, তবে বাড়িতেই থাকতেন। তিন বছর যাবৎ বাড়ি ছাড়া। একেক সময় একেক জায়গায় থাকতেন। তবে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কালীগঞ্জ নয়বাড়ি এলাকায় তাদের নিজেদের বাড়ি আছে। চার ভাইয়ের মধ্যে সে ছিল সবার বড়। এলাকায় একটি টেইলার্সে কাজ করতেন আবু সালেহ। সেখান থেকেই বাজে বন্ধুদের পাল্লায় পরে নেশা করা শুরু করেন। গাজা,ইয়াবার পাশাপাশি শেষ পর্যন্ত প্যাথেডিনও নেওয়া শুরু করেন তিনি।

শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শেখ হাদিউজ্জামান জানান, সকাল পৌনে ৯টার দিকে তারা খবর পান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের বিপরীত পাশে ফুটপাতে একটি মেহগনি গাছের চূড়ায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছেন এক ব্যক্তি। সেখানে গিয়ে ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের খবর দেওয়া হয়। ফায়ার সার্ভিস আসলে তাদের সহায়তায় গাছ থেকে মরদেহটি নিচে নামানো হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেকের মর্গে পাঠানো হয়।

এসআই আরও জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা গেছে, ওই ব্যক্তি ভবঘুরে। থাকতেন ওই এলাকার ফুটপাতে। মানসিক সমস্যাও ছিল তার।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের যেকোনো সময় সে ওই মেহগনি গাছের চূড়ায় উঠে গলায় রশি পেচিয়ে ফাঁস দিয়েছেন তিনি।

এসআই বলেন, প্রযুক্তির সহায়তায় সিআইডির ক্রাইম সিন হাতের আঙ্গুলের ছাপের মাধ্যমে ওই ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করে। পরে তার পরিবারকে খবর দেওয়া হয়।

মৃতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, তিনি মাদকাশক্ত ও মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। পাঁচ বছর যাবৎ তিনি বাড়ির বাইরে থাকতেন। ঢামেকের মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি তার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘ছাত্রদলকে প্রতিহত করতে ছাত্রশিবিরের পাশে থাকার ঘোষণা ছাত্রলীগের’ শীর্ষক ঢাকা পোস্টের লোগোযুক্ত একটি ফটোকার্ড প্রচার করা হয়েছে। তবে এটি সম্পূর্ণ ভুয়া এবং এমন কোনো ঘোষণা দেওয়া হয়নি বলে নিশ্চিত করেছে তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার।

রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে জানা গেছে, ফটোকার্ডটি ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে এবং এটি ঢাকা পোস্টের কোনো প্রকৃত প্রকাশনা নয়। ফটোকার্ডে ঢাকা পোস্টের লোগো এবং প্রকাশের তারিখ হিসেবে ‘১৯ জানুয়ারি ২০২৫’ উল্লেখ থাকলেও, ঢাকাপোস্টের ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইটে এমন কোনো সংবাদ বা ফটোকার্ড খুঁজে পাওয়া যায়নি।

 

ছবি: সংগৃহীত

এছাড়া ফটোকার্ডটির ফন্ট ডিজাইন এবং শিরোনামের শেষে দাঁড়ি দেওয়ার মতো বৈশিষ্ট্যগুলোও ঢাকা পোস্টের প্রচলিত ফটোকার্ডের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। উপরন্তু, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বা সাধারণ সম্পাদক শেখ ইনানের পক্ষ থেকে এমন কোনো ঘোষণা বা মন্তব্যের নির্ভরযোগ্য সূত্র পাওয়া যায়নি।

তথ্য যাচাইয়ের ভিত্তিতে বলা যায়, ‘ছাত্রদলকে প্রতিহত করতে ছাত্রশিবিরের পাশে থাকার ঘোষণা ছাত্রলীগের’ শীর্ষক শিরোনামে প্রচারিত ফটোকার্ডটি ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক রণক্ষেত্র করলো বেক্সিমকোর শ্রমিকরা  
পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  
ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল
ময়মনসিংহে ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হৃদয় ও মাসুদ গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে তদন্তে নামলো দুদক  
বইমেলা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, নিউইয়র্কে গ্রেপ্তার ৪
ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    
চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস
এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!