বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৬ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অনেক আবিস্কার আছে

 

ইফতেখার আহমেদ ফাগুন


আমাদের এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ‘সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’। টাঙ্গুয়া, হাকালুকি, হাইল হাওড়ের নাম তো বাংলাদেশ ও বিশ্বের ভ্রমণপিয়াসু; পরিবেশবাদী সব মানুষের জানা। এগুলো কেবল আমাদের নয়, সারা বিশ্বেরও সম্পদ।

টাঙ্গুয়ার হাওড়কে ইউনেসকো ‘রামসার সাইট’ ঘোষণা করেছে। বিশ্বজুড়ে পরিযায়ী পাখিদের অন্যতম আশ্রয় ও আবাসস্থল এই হাওড়গুলো। আশপাশের গরীব জলজীবি ও কৃষিজীবীদের বেঁচে থাকার আশ্রয়।


পুরো সিলেটে ছড়িয়ে আছে চা বাগান। বাংলাদেশের চা শিল্পের প্রাণ বাগানগুলো। সিলেটের চা খাননি বিশ্বে এমন মানুষ কী আছেন? টিলা, পাহাড়, সমভূমি ও জলাভূমির সিলেটের কৃষি ও অন্যান্য শিল্পের বিকাশে এবং সেগুলোর প্রাণপ্রবাহ, ভবিষ্যতের উন্নয়নের প্রধান কেন্দ্র আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়। দেখতে, দেখতে ১৫ বছরে পা রাখলো।

সে উৎসব করতে মহামারি রোগের ভেতরে, করোনা ভাইরাসের আক্রমণের মধ্যেও ক্যাম্পাসে আসা থামানো যায়নি ছাত্র, ছাত্রী; শিক্ষক, কমকতা, কর্মচারীদের। একটু দেরিতে এই খবর জানালেও যারা জানেন না, তাদের বলছি-সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্মদিন ২ নভেম্বর।

এদিন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তার নেতৃত্বে সব বিভাগের শিক্ষক ও সর্বস্তরের কমকতা-কমচারীদের শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়েছিল।

সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু, নানা রঙের বেলুন ও সাদা পায়রা শান্তির প্রতীক উড়িয়ে ভিসি স্যার প্রতিষ্ঠাবাষিকীর শুরু করে দেন। সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে পুরো ক্যাম্পাসে ঘুরে আসার জন্য বর্ণাঢ্য যাত্রার শুরু হলো। টিলাগড় চত্বরও ঘুরে আসে।


বলা প্রয়োজন, বাংলাদেশের তৃতীয় ‘ইকোপাক’ হলো ‘টিলাগড় ইকোপাক’। ছোট, বড় টিলার মাঝ দিয়ে বয়ে গিয়েছে ছড়া। লাক্কাতুরা চা বাগান ও শেভরনের গ্যাসক্ষেত্রটি এখানে।


এরপর আমরা ফিরলাম ক্যাম্পাসের টিএসসিতে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কেটে বিলিয়ে দেওয়া হলো সবাইকে।


আমাদের গ্রামগুলোকে ভুলিনি


টিএসসির বৈশাখী চত্বরে শুরু হলো গ্রামীণ নানা বিনোদন আয়োজন। প্রথমেই লাঠিখেলায় মেতে উঠলেন খেলোয়াড় ছাত্ররা। আজ খেলাটির দেখা পাওয়া ভার। তারপর হারানোর দিকে চলে যাওয়া পুতুলনাচ। তাতে অংশ নিলেন ছাত্রী এবং শিক্ষিকারাও। কাপড়ের পুতুলে প্রাণ ফিরে এলো স্থানীয় সংলাপ, সঙ্গীত আর বাজনার তালে। আয়োজনগুলোতে দর্শক ছিলেন আমাদের অধ্যাপক, ছাত্রছাত্রী, কর্মকতা, কর্মচারী ও শহরের গণ্যমান্যরা।


পুরোনো এক ইতিহাসের নতুন গল্প
‘সিলেট ভেটেরিনারি কলেজ’ রূপান্তরিত হয়েছে সিলেটের গর্ব ‘সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’-এ। জন্ম ২০০৬ সালে। শ্লোগান-‘কৃষিই কৃষ্টি, কৃষিই সমৃদ্ধি’। সিলেটের টিলাঘেরা সবুজ ক্যাম্পাসে আছে। এখন ছয় অনুষদ ও ৪৭ বিভাগের বিরাট ক্যাম্পাস। সেগুলোর মাধ্যমে চলছে কৃষিশিক্ষা ও গবেষণা। অনেক আবিস্কার আছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও গবেষক ছাত্রছাত্রীদের।


কটি বলি-সিলেট ও সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলে ‘আগাম ধান চাষ’ শুরু করে প্রান্তিক কৃষকদের জীবনমান উন্নয়ন, ‘বছরব্যাপী উৎপাদনশীল শিম জাত উদ্ভাবন’, ‘চাষীদের নিয়মিত কৃষি আবহাওয়া সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান’, ‘গ্রীষ্মে চাষের জন্য শিম ও টমেটোর নতুন জাত উদ্ভাবন’, ‘বাগানগুলোর উৎপাদিত চায়ের মান নির্ণয় যন্ত্র আবিস্কার’, ‘স্বয়ংক্রিয় জলসেচ যন্ত্র তৈরি’, ‘উলম্বাকৃতির ভাসমান খামারের একটি স্থানেই বেশি শষ্য উৎপাদন কৌশল’, ‘মাছের মড়ক রোধে ভ্যাকসিন আবিষ্কার’, ‘জলাবন রাতারগুল ও হাওরাঞ্চলে দেশী জাতের মাছ রক্ষায় অভয়াশ্রম গড়ে তোলা’, ‘হাওড়বাওড়ের মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়ন’, ‘মাৎস্যচাষে সয়াগ্রোথ বোস্টার নামের পরিপূরক প্রোটিন আবিষ্কার’, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যাটেলাইট প্রযুক্তি ব্যবহার করে সামুদ্রিক কুয়াশা নির্ধারণ’, ‘স্যাটেলাইটের তথ্য স্থানান্তর কৌশলের মাধ্যমে সামুদ্রিক দূর্ঘটনা রোধ’ ইত্যাদি।

ভিসি স্যার বললেন
অধ্যাপক ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার তার বিশেষ সাক্ষাৎকারে বলেছেন, “আমরা সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আগামী ২০ বছর মেয়াদী উচ্চমানের পরিকল্পনা তৈরি করেছি। সরকার ও সংশ্লিষ্টদের সাহায্য পেলে বিশ্ববিদ্যালয়কে ‘সেন্টার অব এক্সসিলেন্স’ হিসেবে গড়ে তুলব।”


তিনি আরো বলেছেন, ‘করোনা ভাইরাসের আক্রমণেও অন্য বিশ্ববিদ্যালগুলোর মতো আমরা গবেষণা, উন্নয়ন ও অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছি। বিশ্ববিদ্যালয় যাতে এগিয়ে যেতে পারে সেজন্য সবাই কাজ করছেন। তাতে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যেতে পারবে।’


ওএস-২১/১/২০২২।

Header Ad
Header Ad

আহমদ আল শারাকে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা  

ছবিঃ সংগৃহীত

সিরিয়ার বর্তমান ডি ফ্যাক্টো নেতা আহমেদ আল শারা দেশটির অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেসিডেন্ট হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। সিরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে উচ্ছেদ অভিযানে শীর্ষ ভূমিকায় ছিলেন এই নেতা। অন্তর্বর্তী সরকার পরিচালনা করার জন্য মন্ত্রিসভা গঠনের দায়িত্বও তাকে দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে স্থগিত করা হয়েছে দেশটির সংবিধান।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে আলজাজিরা।

এতে বলা হয়েছে, বিদ্রোহী সামরিক কমান্ডার হাসান আবদুল ঘানি সিরিয়ার ২০১২ সালের সংবিধান বাতিল এবং আসাদ সরকারের সংসদ, সেনাবাহিনী ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর বিলুপ্তি ঘোষণা করেছেন।

নতুন প্রেসিডেন্ট শারা জানিয়েছেন, তিনি একটি অন্তর্বর্তীকালীন আইনসভা গঠন করবেন, যা দেশের শাসন পরিচালনা করবে যতক্ষণ না একটি নতুন সংবিধান অনুমোদিত হয়। তিনি আরও বলেন, আসাদবিরোধী সব বিদ্রোহী গোষ্ঠী ভেঙে ফেলা হবে এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একীভূত করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ফেসবুকে হাসনাত-রাব্বানীর তর্কযুদ্ধ : ‘দেশে এসে বিচার করেন, হেডম থাকলে আসেন’  

হাসনাত আব্দুল্লাহ ও গোলাম রাব্বানী। ছবিঃ সংগৃহীত

গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে দ্রুত দলটির নেতাকর্মীদের বিচারের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

বুধবার (২৯ জানুয়ারি) রাত ১০টা ২৫ মিনিটের দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট দিয়ে এই দাবি তোলেন তিনি। আর সেই পোস্টে কমেন্ট করেন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী। এদিকে রাব্বানীর করা কমেন্টের জবাবও দেন হাসনাত আবদুল্লাহ।

কমেন্টে গোলাম রাব্বানী লেখেন, ‘মেটিকুলাসলি ডিজাইনড ষড়যন্ত্রের অবিচ্ছেদী অংশ হিসেবে দেশকে পাকি বীর্যের উত্তরাধিকারদের হাতে তুলে দিয়ে চরম অরাজকতা, নিরাপত্তাহীনতায় ঠেলে দেওয়ার জন্য সবার আগে তোমাদের বিচার করা জরুরি।’

জবাবে হাসনাত আবদুল্লাহ লেখেন, ‘দেশে আসেন। দেশে এসে বিচার করেন। হেডম থাকলে আসেন।’

হাসনাত আবদুল্লাহর ফেসবুক পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো-

‘রন্ধ্রে রন্ধ্রে সুশীলতা দিনশেষে আমাদের কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিপ্লব পরবর্তী সময়ে সিরিয়ায় যে পরিস্থিতিতে মাত্র তিন দিনেই আসাদ সরকারের ৩৫ জন কর্মকর্তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে ঠিক সেই পরিস্থিতিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সফল হওয়ার পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও ফ্যাসিস্ট হাসিনার ঘনিষ্ঠ এবং ফ্যাসিবাদের মদদদাতা একজন নেতা-কর্মীরও বিচার কার্যকর করা হয়নি। বর্তমান সরকারের এ ধরনের দয়াপরবশ হয়ে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিচার কার্যকর করতে স্বেচ্ছায় বিলম্ব করা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সাথে অপমানের শামিল।

অথচ, ৫ই আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান সফল না হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও আওয়ামী লীগ গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া বিপ্লবীদের হত্যাযজ্ঞে নেমে পড়তো। নির্বিচারে গুম, খুন ও আরেকটি গণহত্যা করতে তারা তখন বিন্দুমাত্র পিছপা হতো না। গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী শত শত মানুষের গলায় পড়তো ফাঁসির দড়ি, ক্রসফায়ারে মারা পড়তো অগণিত ফ্যাসিবাদ বিরোধী মানুষ, আয়নাঘরের অন্ধকারে ঠাঁই হতো হাজার হাজার ছাত্র-জনতার। সারাদেশে তখন নেমে আসতো নিরপরাধ জনমানুষের শোকের কালছায়া।

ঠিক এ কারণেই আওয়ামী লীগের প্রতি আমাদের এখনকার আচরণ ঠিক তেমন হওয়া উচিত যেমন আচরণ ৫ই আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান সফল না হলে আওয়ামী লীগ আমাদের সাথে করতো। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত গণহত্যাকারী ও ফ্যাসিজম প্রতিষ্ঠাকারী দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে তাদের সকল নেতা-কর্মীর বিচার দ্রুতগতিতে কার্যকর করা এবং প্রশাসন থেকে শুরু করে দেশের সর্বস্তরে বিরাজ করা আওয়ামী লীগের ফ্যাসিজম কায়েমের সফট এনাবলারদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা। অন্যথায়, এই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আমাদের সকল শহীদের আত্মদান ও হাজারো আহত সহযোদ্ধার রক্ত বিসর্জন বৃথায় পর্যবসিত হবে।

অন্তর্বর্তী সরকারকে বলছি, আওয়ামী লীগের প্রতি ন্যূনতম দয়া নেই। সুতরাং অতিদ্রুত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিচার দৃশ্যমান করুন, কার্যকর করুন। পুনরাবৃত্তি করছি: আওয়ামী লীগের প্রতি আমাদের আচরণ ঠিক তেমন হবে, যেমন আওয়ামী লীগের আচরণ আমাদের প্রতি ৫ আগস্ট না হলে হতো।’

Header Ad
Header Ad

তৃতীয় দফায় মুক্তি পেতে যাচ্ছেন আরও ১১০ ফিলিস্তিনি  

ছবিঃ সংগৃহীত

ইসরাইল ও হামাসের মাঝে যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী আরও ১১০ ফিলিস্তিনি কারাবন্দি মুক্তি পেতে যাচ্ছেন। এর মধ্যে ৩০ জনের বয়স ১৮ বছরের নিচে। পাশাপাশি হামাস ৫ থাই নাগরিকসহ ৮ জনকে মুক্তি দিবে।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) এই বন্দি বিনিময় হতে যাচ্ছে। গত ১৯ জানুয়ারি শুরু হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তির অধীনে এটিই তৃতীয় বন্দি বিনিময় বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা আলজাজিরা।

বুধবার (২৯ জানুয়ারি) নিজেদের সামরিক শাখা কাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবাইদা স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে মুক্তির অপেক্ষায় থাকা তিন ইসরাইলি জিম্মির নাম প্রকাশ করেছে হামাস। এরা হলেন আরবেল ইয়েহুদ, আগাম বার্গার এবং গ্যাডি মোশে মোজেস।

এই জিম্মিদের বিনিময়ে যে ১১০ জন ফিলিস্তিনি কারাবন্দি মুক্তি পাচ্ছেন— সে তথ্যও উল্লেখ করা হয়েছে বিবৃতিতে। এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, মুক্তির অপেক্ষায় থাকা এই ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ৩২ জন যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, ৪৮ জন দীর্ঘমেয়াদী কারাদণ্ড এবং ৩০ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক কারাবন্দি রয়েছেন

ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় জানিয়েছে, শনিবার চতুর্থ বন্দিবিনিময়ে ৩ ইসরাইলি পুরুষকে মুক্তি দেবে হামাস।

এদিকে, অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরাইলি বাহিনী তাদের অভিযান জোরদার করেছে। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) তুম্মাম শহরে ইসরাইলি বিমান হামলায় অন্তত ১০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।

অন্যদিকে, আলজাজিরার তথ্যমতে, উত্তর গাজায় প্রবেশ করেছে ৫ লাখের বেশি ফিলিস্তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আহমদ আল শারাকে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা  
ফেসবুকে হাসনাত-রাব্বানীর তর্কযুদ্ধ : ‘দেশে এসে বিচার করেন, হেডম থাকলে আসেন’  
তৃতীয় দফায় মুক্তি পেতে যাচ্ছেন আরও ১১০ ফিলিস্তিনি  
মুক্তিযুদ্ধকে কটাক্ষ করে রাজনীতিতে কখনোই সফল হবে না : ছাত্রশিবিরকে রিজভী  
যুক্তরাষ্ট্রে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারের সঙ্গে সংঘর্ষে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত  
জি কে শামীমের দুর্নীতি মামলার রায় আজ  
আজ জহির রায়হানের ৫৩তম অন্তর্ধান দিবস  
আজ সারাদেশে তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে  
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার : ৩ জনের নাম বাদ দিয়ে নতুন তালিকা প্রকাশ  
ছাত্রশিবির এর দলীয় প্রকাশনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ ছাত্রদলের
মসজিদ থেকে জুতা চুরি, পিস্তল দেখিয়ে ভয় দেখানোর চেষ্টা, শেষমেশ ধরা যুবক
চুয়াডাঙ্গায় বিপুল পরিমান মাদকদ্রব্য ধ্বংস করেছে বিজিবি
ব্যক্তি স্বার্থে দলের স্বার্থ নষ্ট করলে ছাড় নয়: তারেক রহমান
তৃতীয় বিয়ে করছেন রাখি সাওয়ান্ত, পাত্র পাকিস্তানি পুলিশ কর্মকর্তা!
চার মাসেও সমাধান মেলেনি, ভবনে তালা দিল বাকৃবি শিক্ষার্থীরা
টাঙ্গাইলে ১৫ কোটি টাকা হাতিয়ে এনজিও উধাও, ভুক্তভোগীদের সংবাদ সম্মেলন
অর্থ লুটকারীদের অনেকের কপালে ও নাকে সিজদার দাগ: ধর্ম উপদেষ্টা
সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় ৯ ভারতীয়সহ ১৫ প্রবাসী নিহত
তেজগাঁওয়ে কুতুববাগ দরবার শরিফের ওরস স্থগিত
মহাকুম্ভ মেলায় পদদলিত হয়ে ৪০ জনের মৃত্যু