শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

লেখক-প্রকাশক-পাঠকের মেলা

বইমেলাতে দীপু মাহমুদের নানা স্বাদের বই

গেল বইমেলা তেমন জমেনি। হতাশ হয়ে পড়েছিলেন প্রকাশক ও লেখকরা। এবারের মেলা নিয়ে তারা আশায় বুক বেঁধেছেন। টাকা ওঠেনি গতবারে। নতুন বই করতে পারেননি অনেক প্রকাশক। নামকরা সাংবাদিক-সাহিত্যিকদের দিকে তারা তাকিয়ে আছেন।

বাংলাদেশের বরেণ্য এই মানুষগুলো যেভাবে পারছেন, সাহায্য করছেন বইমেলাকে। বক্তব্য দিচ্ছেন, লেখকদের লেখা প্রকাশ করছেন। আশায় আছেন বাঙালির প্রাণের মেলা, বাংলাদেশের গর্বের একুশের বইমেলা জমে উঠবে। লেখকদের হাতে নতুন বইয়ের ঘ্রাণ কেমন, সেটি কেবল তারাই জানেন। নতুন কোনো বই কিনলে তাদের খুব ভালো লাগে। পাঠকের সঙ্গে সম্মিলনের, ভালোবাসার বইয়ের ভুবনে ঘুরে বেড়ানোর এই সুযোগগুলো কোনোভাবেই হারাতে চান না। তেমন লেখক আছেন, যারা খুব কষ্ট করে লিখে চলেছেন বাংলাদেশের মানুষের জন্য। তুলে আনছেন বিখ্যাতদের জীবন, তুমুল কোনো সময়, ইতিহাসের আর্তনাদ, ভালোবাসার ভুবন। কেবল চাওয়া-একটি মননশীল, রুচিময় বিশ্ব হোক বাংলাদেশে। সেই ভুবনটি আছে বইমেলাতে। এক মাসের জন্য আসে আবার চলে যায়। মেলায় তেমন একজন দীপু মাহমুদের বই আছে। তিনি লেখক হিসেবে সাড়া ফেলা কোনো লোক কী? অনেক। এবার তিনি চমকে দিয়েছেন।

ড. দীপু মাহমুদ। লেখাপড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে, উচ্চতম পাঠ রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। পিএইচডি যুক্তরাষ্ট্রে। এই মেলাতে তিনি একাই ১শ। অনেকগুলো বই নিয়ে হাজির হয়েছেন, অনেক কষ্ট সহ্য করে লিখেছেন প্রধানত শিশু-কিশোরদের জন্য।

দীপু মাহমুদের ২০২২ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় আছে মোট ১২টি বই। মেলা যদি একমাস চলে তাহলে তার আর ভাবনা নেই। পাঠকদেরও ভাবনা নেই, ভালোবাসবেন তারা দীপুর উপন্যাসগুলো। লিখেছেন তিনি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য, তাদের জন্য বই তো কম। তাই লেখা ‘বেব্রোর্ন রোড (পার্ল)’। তুলে এনেছেন গভীর অভিনিবেশ ও খুব কষ্ট সহ্য করে ইতিহাসের বিখ্যাত নানকার বিদ্রোহ।

ইতিহাসের বিখ্যাত এই বিদ্রোহের কারণ ভূমিদাস প্রথা। জমিদারদের বিপক্ষে তুমুল রক্তক্ষয়ী আন্দোলনে নানকার প্রথাকে উচ্ছেদ করেছেন বাংলাদেশের সংগ্রামী মানুষ। তাদের কমরেড অজয় ভট্টচাযের বিখ্যাত বই-নানকার বিদ্রোহ। নতুন করে আলোচনার সূচনা করবে নিশ্চয়, উপন্যাস হিসেবে তুলে আনা এই দীর্ঘসংগ্রামের কাহিনীকে দীপু মাহমুদের ‘নানকার (পার্ল)’।

মিশরের ভ্রমণ কাহিনী লিখেছেন তিনি ফারাওদের ভুবন আর পিরামিডের দেশে; প্রকাশিত নাম ‘মিশরের ডায়েরি (কথাপ্রকাশ)’। এই দিনলিপি পড়তে ভালো লাগবে। কিশোর উপন্যাস তো লেখা হয়। কিশোর সায়েন্স ফিকশন? হুমায়ূন আহমেদ, মুহম্মদ জাফর ইকবাল ও সত্যজিৎ রায়ের ‘প্রফেসর শঙ্কু’ বাদে? দীপু মাহমুদ লিখেছেন ‘ফোর ফিফটি টু বি’, কিংবদন্তী থেকে প্রকাশ। আরেকটি আছে ‘মেগালো’, পদক্ষেপের। অন্যটি হলো তাদের থ্রিলার সায়েন্স ফিকশন-‘হারাকিরি’; অনিন্দ্যর বইটি নতুন ধারা। পড়তে কেমন? সায়েন্স ফিকশনের গল্পগুলো তিনি রেখেছেন সেবার আদলে ‘ন্যানিন’ নামে, সময় থেকে। ওদের ভুবনে ডুব দিয়েছেন সায়েন্স ফিকশন গল্পমালা নিয়ে-‘থ্রি, টু থ্রি’ নামে। প্রকাশক সময় চন্দ্রদীপ। মুক্তিযুদ্ধের গল্প কী কখনো ভোলা যায়? কিশোর টিটুর স্বাধীনতার যুদ্ধ?

নাসির উদ্দিন ইউসুফের দলের ছেলেটিকে তিনি লিখেছেন একটি মাত্র বই-টিটুর স্বাধীনতা। দীপু মাহমুদ বই করেছেন কিশোরদের গল্প নিয়ে ‘সময়ে ফেরা’, প্রকাশনী ছোটবেলার জেলার কুষ্টিয়া প্রকাশন। ‘অবাক পাথর’ হলো তার কিশোরদের অদ্ভুত গল্পমালা, আছে পার্লে। তবে তাকে সবচেয়ে ধন্যবাদ দিতে হয় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে কিশোরীদের অবদানের ওপর তেমন কোনো লেখাই নেই, বই তো নেই-ই। পূর্ণবয়স্ক মানে ১৮ থেকে তার চেয়ে কম বয়সী কিশোরী মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে একটি অসাধারণ বই করেছেন তিনি, গবেষণাধর্মী বইটিতে আছেন মোট ৫০ জন স্বাধীনতা সংগ্রামী। যাদের ত্যাগের বিনিময়ে আমরা এই স্বদেশ পেয়েছি। নাম ‘সম্মুখ সমরে কিশোরী মুক্তিযোদ্ধা’।

পার্ল পাবলিকেশনের অনন্য গ্রন্থটি মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোর ইতিহাসকে ধরে রেখেছে। তিনি অধ্যাপকের ছেলে, শিক্ষায় উচ্চতর প্রশিক্ষণ ও বিদ্যা আছে। এখন আছেন ইউনিসেফে। লিখতে বড় ভালো লাগে-১শটি বই লিখে ফেলেছেন। পেয়েছেন শিশু-কিশোরদের জন্য লিখে-অগ্রণী ব্যাংক, নুরুল কাদের, মোহাম্মদ খালেদ, নাসির আলী, আনন্দ আলো, সায়েন্স ফিকশন ইত্যাদি পুরস্কার।

 

ওএস/   

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত