শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গগন হরকরা ‘আমি কোথায় পাবো তারে’ গ্রন্থের শাব্দিক আলোচনা

জ্ঞানতাপস সোহেল আমিন বাবু আপাদমস্তক একজন শিশুসাহিত্যিক। শিশুসাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় বিচরণ কম বেশি লক্ষ্য করা গেলেও মূলত তার ধ্যান-জ্ঞান ক্ষেত্রানুসন্ধান। তিনি স্বল্পভাষী, ভালো মনের মানুষ, অনেকটা প্রচারবিমুখ। লিখেছেন যত না; তার চেয়ে ঢের দেখেছেন, পড়েছেন। ঔপন্যাসিক সোহেল আমিন বাবু কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার বড়ুরিয়া গ্রামে ১৯৬৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি অতি ছোটবেলা থেকে সত্যানুসন্ধানী। প্রকাশিত গ্রন্থ পঁয়ত্রিশটি। ১৯৯৭ সালে বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত তার উপন্যাস ‘প্রেমাটিয়া’ ও ২০১৩ সালে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি থেকে প্রকাশিত ‘কাঙাল হরিনাথ মজুমদার’র কিশোর জীবনী। তিনি শিশু একাডেমি থেকে শিশুসাহিত্যিক পুরস্কারও পেয়েছেন।

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গগন হরকরা এবং তার গানকে বাংলা ভাষাভাষী মানুষের কাছেই শুধু পরিচিত করেননি, তিনি বিশ্বসাহিত্য সভায় গগন ও গগনের গানের সৌন্দর্যকে তুলে ধরেছেন। বিশ্বকবির সঙ্গে গগনের একটা মিষ্টি সম্পর্ক গড়ে ওঠে। শিলাইদহ কুঠিবাড়িতে দু’জন একত্রে বসে বাউল গান শুনতেন। গগনের সংস্পর্শে বিশ্বকবিও বাউল হয়ে উঠেছিলেন। লিখতে থাকলেন বাউলাঙ্গের গান। গগন হরকরা ‘আমি কোথায় পাবো তারে’ গানটির অবিকল এবং অনুকৃত সুরে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রতিস্বিক যুগে লেখেন ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি’ গানটি। বাংলার বাউল কবির সুরে তৈরি গানটিকে বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রতিষ্ঠা দিলেন আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে। আমাদের জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের কুষ্টিয়ার মাটির সন্তান বাউল কবি গগন হরকরার গান।

বরেণ্য লোকসাহিত্য গবেষক ড. আনোয়ারুল করীম গগনের মূল্যায়ণে তিনি লিখেছেন, ‘গগন হরকরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সময় তার জমিদারি সেরেস্তার সন্নিকটস্থ শিলাইদহ পোষ্ট অফিসের ডাক হরকরা ছিলেন। তিনি লালন ফকিরের সমসাময়িক হলেও বয়সে লালন অপেক্ষা ছোট ছিলেন। যতদূর জানা যায় গগন হরকরা কোনো ফকিরের নিকট সাধনমর্গ শিক্ষালাভ করেননি। লেখাপড়াও খুব সামান্যই জানতেন। তবে বাউল গান রচনায় তিনি সিদ্ধহস্ত ছিলেন।...গগন অত্যন্ত দরিদ্রভাবে জীবন যাপন করেছেন। পারিবারিক অভাব-অনটনের মধ্য থেকেও তিনি কখনো তার মনের সুকুমার বৃত্তি নষ্ট করেননি। গগন হরকরার কিছু গান রবীন্দ্রনাথ সংগ্রহ করে শান্তিনিকেতনে নিয়ে যান। কিন্তু এ কথা অনস্বীকার্য, এক সময় তার গান বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলে বাউলদের মুখে বারবার এসেছে।’

গগন হরকরা নামটি কিংবদন্তির মতো জনশ্রুতিতে শোনা যায়। তাকে নিয়ে মানুষের মুখে মুখে অনেক কাহিনি প্রচারিত আছে। গগনের সময়কালে যাবতীয় নিপীড়ন, মানুষের প্রতিবাদহীনতা, ধর্মীয় গোঁড়ামি, কুসংস্কার, লোভ, আত্মকেন্দ্রিকতা সেসময়ে সমাজ ও সমাজ বিকাশে গানের মাধ্যমে সবার সামনে তুলে ধরেছেন। তিনি ছিলেন ব্রাত্যমানুষ, সাধারণ মানুষ, সহজ-সরল গ্রাম্য কবি। বাউল ফকির লালনের কালেই একজন সাধারণ বাউল কবি তার গানের বাণী, সুর-সৌন্দর্য দিয়ে সুধী মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পেরেছিলেন। লালনের কালে গগন হরকরার গান মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে শিলাইদহ ছেড়ে কলকাতায় পৌঁছেছে।

গগন হরকারা নিয়ে এটিই প্রথম আকরগ্রন্থ, এই গবেষণামূলক গ্রন্থে গগনকে নিয়ে রয়েছে সার্বিক আলোচনা। সোহেল আমিন বাবু ‘গগন হরকরা’ গ্রন্থটি কিংবদন্তী পাবলিকেশন থেকে প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থটিতে লোকগবেষক ড. আবুল আহসান চৌধুরী’কে উৎসর্গ করেছেন। প্রচ্ছদ করেছেন মোস্তাফিজ কারিগর। প্রকাশক অঞ্জন হাসান পবন। ৬৪ পৃষ্ঠার গ্রন্থটি ২০২৩ সালের গ্রন্থমেলায় প্রকাশিত হয়েছে। যার বিনিময় মূল্য ৩৩৫ টাকা। গ্রন্থটিতে গগনকে নিয়ে চারজন বিশিষ্ট গবেষকের সাক্ষাৎকার আছে; আছে গগনকে নিয়ে দুস্প্রাপ্য ছবি, কবিতা, ক্ষেত্রানুসন্ধানি তথ্য। এই গ্রন্থটি গগন অনুরাগী গবেষক ও পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে, উন্মোচন করবে বাংলা সাহিত্যে, উন্মোচিত হয়েছে আকরগ্রন্থ ‘গগন হরকরা’।

Header Ad

গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের শ্রীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালী গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মৃত তিন শিক্ষার্থী হলেন- মোজাম্মেল হোসেন নাঈম (২৪), মোস্তাকিম রহমান মাহিন (২২) ও জোবায়ের আলম সাকিব (২২)।

জানা গেছে, শনিবার সকালে গাজীপুর মহানগরের বোর্ড বাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজির মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের প্রায় ৪৬০ জন শিক্ষার্থী বিআরটিসির ৬টি ডাবল ডেকার বাস ও ৩টি মাইক্রোবাসে করে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উত্তর পেলাইদ গ্রামের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামীণ আঞ্চলিক সড়ক ধরে রিসোর্টের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় উত্তর পেলাইদ গ্রামের উদয়খালী বাজারে পৌঁছালে বিআরটিসির ডাবল ডেকার একটি বাস পল্লী বিদ্যুতের তারের স্পর্শে আসে। এ সময় বাসটি বিদ্যুতায়িত হলে কয়েকজন শিক্ষার্থী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। তাদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক জাকিউল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, তিনজনকেই মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। আহত সংখ্যা এখনও নিশ্চিত হতে পারিনি। আমরা জরুরি বিভাগে যাচ্ছি।

Header Ad

কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া

ছবি: সংগৃহীত

মিল্ক বিউটিখ্যাত দক্ষিনি অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া নতুন বছরে তার জীবনের একটি বিশেষ অধ্যায়ে পা রাখতে যাচ্ছেন। খলচরিত্র করে আলোড়ন তোলা অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে তার প্রেমের গুঞ্জন চলছিল অনেক দিন ধরেই। তবে এ নিয়ে কেউই মুখ খোলেননি। এবার তাদের সম্পর্ক নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন তামান্না। এমনকি ২০২৫ সালে সাতপাকে বাঁধা পড়ার সম্ভাবনা আছে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন।

সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমের এক প্রোমোশনাল ইন্টারভিউতে তামান্না তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জানান, প্রেমের সম্পর্কের জন্য জীবনে দুবার হৃদয় ভেঙেছে তার। সেই সময়টা তামান্নার জন্য খুবই ভয়াবহ ছিল।

তিনি আরও জানান, তিনি খুব কম বয়সে একজন ছেলের সঙ্গে প্রথম ভালোবাসায় জড়িয়েছিলেন এবং তার দ্বিতীয় সম্পর্কটি ছিল তার অভিনয় ক্যারিয়ারের শিখরে থাকা অবস্থায়। তবে সে সময় তিনি অনুভব করেন যে, সেই ছেলে তার সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের জন্য সঠিক ব্যক্তি নয়।

তবে এত কিছুর পরও বাহুবলিখ্যাত তামান্না প্রেমিকের নাম প্রকাশ করেননি। এর আগে গুঞ্জন ছিল যে, তিনি ভারতীয় অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে ডেট করছেন। পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় বহুবার ফ্রেমবন্দি হয়েছেন তারা। যদিও নিজেদের এ সম্পর্ক আড়ালে রাখতে বদ্ধপরিকর দুজনই। এখন দেখার অপেক্ষা তামান্না জীবনসঙ্গী হিসেবে কাকে বেছে নেন।

সবশেষ তামান্না ভাটিয়াকে আইটেম গার্ল হিসেবে দেখা যায় অমর কৌশিক পরিচালিত ‘স্ত্রী ২’ সিনেমায়। এ সিনেমায় আরও অভিনয় করেন রাজকুমার রাও, শ্রদ্ধা কাপুর, পঙ্ক ত্রিপাঠিসহ আরও অনেকে।

Header Ad

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...

ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকার বিনিময়ে নয় মাসের শিশু সন্তানকে দত্তক দেন শরীফা খাতুন নামে মানসিক ভারস্যমহীন এক মা। বিষয়টি জানতে পেরে গতকাল শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ওই নবজাতককে উদ্ধার করে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিয়েছেন সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশের সহায়তায় ওই শিশুটিকে তার মায়ের কোলে ফেরত দেন।
মানসিক ভারসাম্যহীন নারী শরীফা খাতুন বোদা উপজেলার ময়দানদিঘী ইউনিয়নের জেমজুট মুসলিমবাগ এলাকায় তিন সন্তানকে নিয়ে ভাড়া বাড়িতে থাকেন। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে সংসার চালান।

প্রতিবেশী ও পরিবারের সদস্যরা জানান, গত এক বছর আগে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় শরীফা খাতুনের। এর পর সন্তানদের নিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে চলত তার পরিবার।

গত মঙ্গলবার নিজের ৯ মাসের কন্যা সন্তানকে পঞ্চগড় পৌরসভার দক্ষিণ তেলিপাড়া এলাকায় একটি হলুদ খেতে রেখে ভিক্ষা করতে যান শরীফা খাতুন। এ সময় শিশুটিকে দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে স্থানীয় রুনা আক্তার নামে এক নারী; একইসঙ্গে শরীফাকেও নিজ বাড়িতে নেন তিনি। রুনা নামে ওই নারীর নিজ সন্তান না থাকায় শিশুটিকে দত্তক নিতে চাইলে, ৫০০ টাকার বিনিময়ে রেখে চলে যান শরীফা।

এরপর চার দিন পর অবশেষে পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় নিজ পরিবারের কাছে ফিরেছে শিশুটি। বর্তমানে শিশুটিকে দেখভাল করছেন মানসিক ভারসামহীন শরীফার ১৬ বছরের বড় ছেলে নয়ন।

এ বিষয়ে শরীফার ছেলে নয়ন ইসলাম বলেন, গত চার দিন আগে মা বোনকে নিয়ে হঠাৎ পঞ্চগড়ে যান। পরে একসময় বাড়িতে একাই এসে ঘরে তালা লাগিয়ে বন্দি অবস্থায় থাকতে শুরু করেন। বোন কোথায় তা জানতে চাইলে কোনো কিছুই জানাচ্ছিলেন না।

পরে অনেক কৈশলে বোনের অবস্থান জানতে পারি। এরপর সেই বাড়িতে গিয়ে বোনকে ফেরত চাইলে তারা দিতে অস্বীকার করেন। আরও জানতে পারি মা বোনকে নেবেন না বললে তারা ৫০০ টাকা মাকে খেতে দিয়ে একটা কাগজে স্বাক্ষর করে নেন। শুক্রবার সাংবাদিক ও পুলিশ এসে তদন্ত করে আমার বোনকে আনতে নির্দেশ দিলে মাকে সঙ্গে নিয়ে বোনকে বাড়িতে নিয়ে আসি।

স্থানীয় মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অনেক আগে থেকে ওই নারীকে দেখছি। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে পরিবার চালান। তবে কয়েকদিন আগে নিজের সন্তানকে মানুষের কাছে দিয়ে প্রায় পাগল হয়ে বেড়াচ্ছিলেন।

কাজলা নামে স্থানীয় এক নারী বলেন, সকালে শরিফা আমার কাছে এসে আমার পা জড়িয়ে ধরেছেন আর বলেছেন আপু যেভাবেই পারো আমার মেয়েকে এনে দাও।

প্রতিবেশীরা বলেন, স্বামী না থাকায় পরিবারটা চালাতে শরীফা খাতুন ভিক্ষা করতেন। এর মাঝে এমন কাণ্ড ঘটে তিনি পাগল হয়ে গেছেন। তার তিনটা সন্তান। একটা ছেলে ও দুটি মেয়ে। এদের কি হবে আমরা জানি না। তবে সরকারি সহায়তা পেলে তাদের গতি হতো।

এ বিষয়ে পঞ্চগড় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বলেন, আগের বিষয়টি আমাদের কেউ জানায়নি। খবর পাওয়ার পর পঞ্চগড় সদর থানার ওসিকে জানানো হয়। বিষয়টি পুলিশের হস্তক্ষেপে সুষ্ঠু সমাধান করে ভারসাম্যহীন নারীর কাছে তার বাচ্চা ফেরত দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, যেহেতু ওই নারীর বাড়ি বোদা উপজেলায়, সেখানকার ইউএনওকে জানিয়ে সরকারি সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ