শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মোস্তফা কামালের উপন্যাস ‘বঙ্গবন্ধু’ প্রকাশ করল আনন্দ পাবলিশার্স

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে লেখা কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক মোস্তফা কামালের উপন্যাস ‘বঙ্গবন্ধু’ প্রকাশ করেছে কলকাতার প্রকাশনা সংস্থা আনন্দ পাবলিশার্স। পহেলা বৈশাখে বইটি প্রকাশিত হয়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে ২০২০ সালে আনন্দ পাবলিশার্স উপন্যাসটি প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছিল। তবে করোনা অতিমারির কারণে এর প্রকাশনা স্থগিত হয়ে যায়। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটায় এবারের পহেলা বৈশাখে প্রকাশিত হলো। উপন্যাসটি ইতিমধ্যেই ভারতের বাজারে ছাড়া হয়েছে। শিগগিরই বাংলাদেশের বাজারেও ছাড়া হবে বলে জানিয়েছে প্রকাশনা কর্তৃপক্ষ।

প্রকাশক সুবীর মিত্র জানান, আনন্দ পাবলিশার্সের সম্পাদনা পরিষদ উপন্যাসটি প্রকাশের জন্য মনোনয়ন দেয়। তারপর প্রকাশনা সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ শেষ করে বইটি প্রেসে পাঠানোর আগ মুহূর্তে কোভিড-১৯ ছড়িয়ে পড়ে। ফলে বইটি সময়মতো প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি।

লেখক মোস্তফা কামাল প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, ‘আনন্দ পাবলিশার্স অনেক উঁচুমানের এবং পেশাদার একটি প্রকাশনা সংস্থা। আনন্দ পাবলিশার্স থেকে আমার উপন্যাস প্রকাশিত হবে এটা ছিল স্বপ্ন। সেটা বাস্তবে রূপ পেল। এর চেয়ে আনন্দের খবর লেখক হিসেবে আর কি হতে পারে! এজন্য আমি আনন্দ পাবলিশার্সকে কৃতজ্ঞতা জানাই।’

উপন্যাস সম্পর্কে লেখক বলেন, “বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিশাল ক্যানভাসে উপন্যাস রচনার জন্য দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে গবেষণা করেছি। দেশে ও বিদেশে লাইব্রেরি ওয়ার্ক করেছি। শতাধিক গ্রন্থ, সংবাদপত্র, সাময়িকী পড়েছি। তারপর হাত দিয়েছি উপন্যাস রচনায়। উপন্যাসের সময় কাল হচ্ছে, ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১। দেশভাগ থেকে স্বাধীনতা। পূর্ব পাকিস্তানের ২৪ বছরের ইতিহাস; উপমহাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক অসামান্য অধ্যায়। সেই সময়ের ইতিহাস নির্মাতা, বিশেষ করে শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনীতির শুরু থেকে তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বে বাঙালির স্বাধীনতা অর্জনের সময়কাল নিয়ে লেখা হয় ‘বঙ্গবন্ধু’ উপন্যাসটি।”

১৯৪৭ সালের দেশভাগ এবং পরবর্তী সময়ের ইতিহাস; রাজনীতির উত্থান-পতন, রাষ্ট্রীয় ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় আসে ছয় দফার ঘোষণা। এক পর্যায়ে ছয় দফাকে ঘিরেই পাকিস্তানের রাজনীতি আবর্তিত হয়। নানাঘাত-প্রতিঘাত আর চড়াই উৎরাইয়ের মধ্য দিয়ে গণমানুষের অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। তাঁর হাত ধরেই আসে স্বাধীনতা।

ইতিহাসআশ্রিত উপন্যাস রচনার কাজটি খুবই কঠিন উল্লেখ করে মোস্তফা কামাল বলেন, ‘ঐতিহাসিক চরিত্র ও ঘটনাপ্রবাহ সত্য। কিন্তু লিখতে হয়েছে উপন্যাস। চরিত্র ও ঘটনাপ্রবাহ ঠিক রেখে আমাকে কল্পনা করতে হয়েছে সেই সময়কে। আত্মস্ত করতে হয়েছে সেই সময়ের মানুষগুলির চরিত্র, তাঁদের কর্মকাণ্ড এবং ইতিহাস-রাজনীতির নানা প্রেক্ষাপট। ইতিহাস যদি হয় কোনো মানুষের কঙ্কাল তাহলে সেই ইতিহাসে রক্ত-মাংস, শিরা-উপশিরা দিয়ে জীবন্ত করে তোলেন কথাশিল্পী। আমি সেই কাজটিই করেছি।’

মোস্তফা কামাল বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। ১৯৮৪ সালে তাঁর লেখালেখি শুরু। সাহিত্যের প্রায় সব শাখাতেই রয়েছে তাঁর অবাধ বিচরণ। পেশাগত সাংবাদিক হিসেবে কাজ শুরু করেন ১৯৯১ সালে। সংবাদ, প্রথম আলো ও কালের কণ্ঠ পত্রিকায় নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। ২০১২ থেকে ২০২০ সময় কালে তিনি কালের কণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক ও ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি মাল্টিমিডিয়া অনলাইন নিউজ পোর্টাল ঢাকাপ্রকাশ-এর প্রধান সম্পাদক।

মোস্তফা কামালের সাড়াজাগানো উপন্যাস, ‘১৯৭৫’, ‘দেবো খোঁপায় তারার ফুল’, ‘জননী’, ‘অগ্নিকন্যা’, ‘অগ্নিপুরুষ’, ‘অগ্নিমানুষ’, ‘জনক জননীর গল্প’, ‘পারমিতাকে শুধু বাঁচাতে চেয়েছি’, ‘জিনাতসুন্দরী ও মন্ত্রীকাহিনী’, ‘হ্যালো কর্নেল’ প্রভৃতি। এ পর্যন্ত প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ১১৭টি। ২০১৮ সালে ভারতের চেন্নাই থেকে তিনটি উপন্যাসের ইংরেজি সংকলন ‘থ্রি নভেলস’ প্রকাশের মধ্যদিয়ে আন্তর্জাতিক সাহিত্যাঙ্গণে যাত্রা। এরপর ৩১ জানুয়ারি, ২০১৯-এ লন্ডনের অলিম্পিয়া পাবলিশার্স প্রকাশ করে ‘জননী’ উপন্যাসের ইংরেজি সংস্করণ ‘দ্য মাদার’। সারাবিশ্বে বইটি বাজারজাত করে অ্যামাজন।

এসএ/

Header Ad

আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে নিজের বক্তব্য স্পষ্ট করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে এ বিষয়ে নিজেরে অবস্থান জানিয়েছেন তিনি।

ফেসবুকে পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, ‘বিচার নিশ্চিতের পূর্বে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও নির্বাচনের সুযোগ দেওয়া মানে চব্বিশের অভ্যুত্থানের শহীদদের রক্তের সঙ্গে গাদ্দারি করা।’

এর আগে বৃহস্পতিবার মার্কিন সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিনের প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ক্ষমতায় থাকাকালীন আওয়ামী লীগ যেসব হত্যাকাণ্ড এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে, সেগুলোর বিচার শেষে দলটিকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের যারা হত্যা ও ক্ষমতার অপব্যহারের সঙ্গে জড়িত, যখন তাদের বিচার সম্পন্ন হবে, তখনই দলটিকে নির্বাচনে স্বাগত জানানো হবে। অন্যরা নির্বাচনে অংশ নিতে যতটা স্বাধীন তারাও ততটাই স্বাধীন। আমরা তাদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক অঙ্গনে লড়াই করব।

Header Ad

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি। ছবি: সংগৃহীত

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরলেন আরও ৮২ জন বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১১টায় এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশে ফিরেন তারা। তাদের মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে ও ছয়জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফিরেন। এ নিয়ে ১১টি ফ্লাইটে এখন পর্যন্ত ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় তাদের দেশে ফেরত আনা হয়েছে।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দেশে আসা ৮২ বাংলাদেশির মধ্যে ৭৬ জন লেবাননের বৈরতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিষ্ট্রেশন করেন। আর বাকি ছয়জন রেজিস্ট্রেশন করেছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায়। এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রত্যাবাসন করা এসব বাংলাদেশিকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা।

এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ-খবর নেন। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

প্রসঙ্গত, লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকার রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে ফেরত আনার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাত্রীবাহী গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একাধিক যাত্রীবাহী গাড়িতে এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়, যার ফলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানের সীমান্তের কাছের কুররম অঞ্চলে এই হামলা ঘটে। পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী মহসিন নকভি নিশ্চিত করেছেন যে, হামলার স্থানটি আফগান সীমান্তের কাছাকাছি। জেলা পুলিশ এবং স্থানীয় হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তা, নারী ও শিশুরাও রয়েছে। তাদের আশঙ্কা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

পুলিশ এখনো আততায়ীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান শুরু করেছে। কুররম জেলা সম্প্রতি শিয়া এবং সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে সম্প্রদায়গত সহিংসতার জন্য পরিচিত। তবে এই হামলার দায় কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এখনও স্বীকার করেনি।

এই অঞ্চলে সম্প্রতি জমি নিয়ে বিতর্ক এবং সশস্ত্র সংঘর্ষের কারণে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আগস্ট এবং অক্টোবর মাসে জমি নিয়ে বিতর্কে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়, যা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছিল এবং এতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। এছাড়া, গত কয়েক সপ্তাহে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানি সেনাদের মধ্যে ২০ জন নিহত হয়েছেন।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসে পাকিস্তানজুড়ে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় ৬০ জনেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশিরভাগ সহিংসতার দায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) সংগঠনটি স্বীকার করেছে। এই গোষ্ঠীকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘ তালিকাভুক্ত করেছে এবং ইসলামাবাদ অভিযোগ করেছে যে, আফগানিস্তানের তালেবান শাসনের অধীনে থাকা ‘অভয়াঞ্চল’ থেকে টিটিপি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুমতাজ বালোচ বৃহস্পতিবার বলেন, তাদের সরকারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, আফগান ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আফগান তালেবান কর্তৃপক্ষের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তালেবান নেতারা দাবি করেছেন, তারা টিটিপি বা অন্য কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেন না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার জন্য কাউকে সুযোগও দেন না।

এই হামলার ঘটনা পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের তীব্রতার একটি নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান