শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

তুমি নির্মল কর, মঙ্গল কর, মলিন মর্ম মুছায়ে

বাংলা নববর্ষ আমাদের একটি চেতনার নাম। ভালোবাসার নাম। উৎসবের নাম। যতটা না আমরা দিনপঞ্জিকা অথবা ক্যালেন্ডার হিসেবে ব্যবহার করি, তার চেয়ে ভালোবাসার, চেতনার, সবচেয়ে বড় কথা, বাঙ্গালির যে সারাবৎসর আমাদের হৃদয়ে ধারণ করি তা-ই হল নববর্ষ। ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুযায়ি দিন, ক্ষণ অফিসসহ সবকিছুই চলে। পৃথিবীর সঙ্গে সংযোগ রাখতে হলে আমাদের ইংরেজি ক্যালেন্ডারই অনুসরণ করতে হয়। বাংলা নববর্ষ একটি উৎসব হয়ে আছে। বাংলা ক্যালেন্ডার মানে পালা পার্বণের মাস, এটি আমার একটি মন খারাপের কারণ। কিন্তু আমি ছোটবেলা থেকেই দেখেছি, যেহেতু আমি গ্রামের ছেলে, সেখানে যে মেলা হত, সেটি আমাদের জন্য খুবই আনন্দের ছিল। নানা রকম মুড়ি, মুড়কি, হাড়ি,পাতিলসহ সবই ছিল মাটির, সেগুলি নিয়ে গান ও পুথিপাঠ হত, সঙ্গে নাচ হত, আমরা এগুলি দেখতাম। সবাই প্রচণ্ড ভিড় করে মেলা দেখতে আসতো। এটি আমাদের জন্য সবচেয়ে বিরল ব্যাপার ছিল। ঢাকা এসে যেটি দেখলাম, ছায়ানটে ভোরবেলায় চমৎকার গান হত, আমিও এসবের সাথে যুক্ত ছিলাম। ওয়াহেদ বারী, সানজিদা খাতুনসহ সবাই আমরা একসাথে আয়োজনে অংশ নিয়েছি। পরবর্তীতে আনন্দ মিছিল আমাদের চারুকলা থেকে যেটি হত, সেটি কিন্তু অপূর্ব সুন্দর ছিল।

যতকিছুই হোক, বাংলা নববর্ষ বাঙ্গালিত্বের চেতনাকে ধারণ করে। আমাদের যে মুক্তি সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে হয়েছিল, সেটিকে সম্পূর্ণভাবে ধারণ করে। সেটিই হল, বাঙ্গালিত্বের বিরাট পরিচয়। চারদিকে যে অবক্ষয় আমরা দেখছি, নানাভাবে ধর্ম বর্ণ বিভেদ ইত্যাদি আমাদের সংস্কৃতিকে ব্যাহত করছে। আমরা নববর্ষে গিয়েছি, হিন্দু বাড়িতে পূজা দেখতে গিয়েছি। এরাও আমাদের ঈদে এসেছে। আমরা বৌদ্ধদের অনুষ্ঠানে গিয়েছি। আমাদের মাথায় কখনও আসেনি ধর্ম আমাদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করতে পারে। কিন্তু এখন দুঃখের বিষয় এটিই যে, ধর্ম বিভাজন তৈরি করছে। জাতির পিতা বলেছিলেন, সকল ধর্মের, সকল বর্ণের সকল মানুষের দেশ হবে বাংলাদেশ। কাজেই আমি বিশ্বাস করি,দেশে সাম্প্রদায়িকতা যেভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায়, সেগুলি একসময় থাকবে না। আমাদের সরকার এ ব্যাপারে বেশ সজাগ আছে।

আমরা বাঙালি। আমরা শুধু নববর্ষ না, সকল ধরণের অনুষ্ঠান আমরা পালন করি। আমরা রোজার ঈদ, কোরবানির ঈদ পালন করি। এবার রোজাতে হচ্ছে নববর্ষ। রোজার সম্ভ্রম যেমন আমরা রক্ষা করব, তেমনি নববর্ষের উৎসবও আমরা পালন করব। নববর্ষ সব মানুষের অনুষ্ঠান। সকল দেশের মানুষ এই আয়োজনে অংশগ্রহণ করছে। মানব সভ্যতার শুরু থেকেই সৃষ্টিশীলতা তার ডালপালা বিস্তার ঘটিয়েছে। একইসাথে কিছু আগাছাও যে নেই তা বলব না। কিন্তু সেগুলি পথের অন্তরায় হতে পারেনি। সভ্যতা তার নিজ গতিপথে এগিয়ে গিয়েছে। সেই সভ্যতার পথে আমরা আছি। আমরা সেই লক্ষে উদ্বেলিত হব, দেশকে ভালোবাসব, মানুষকে ভালোবাসব। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ভালোবাসব কারণ, তার মত বাঙালি হাজার বছরেও হয় না।

এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে, তুমি নির্মল কর, মঙ্গল কর, মলিন মর্ম মুছায়ে…

আমাদের ছেলেবেলায় মঙ্গল কামনা করেই নববর্ষের মেলা হত। মঙ্গল চিন্তা থেকেই মুড়ি মুড়কি চিনি দিয়ে তৈরি হত নানা রকম খাবার। আমরা সেগুলি কিনে খেতাম। সেই বয়সে হিন্দু-মুসলিম কে? বৌদ্ধ খ্রিস্টান কে? এসব কখনও ভাবনায় আসেনি। এখনও মানব ধর্মকে সবচেয়ে বড় বলে মনে করি। কাজেই সেই ছেলেবেলার মত নির্ভেজাল আনন্দটুকু যেন আমরা ফিরে পাই সেটিই কাম্য।

নববর্ষের আনন্দ মিছিল, শোভাযাত্রা এবং নববর্ষের মূল চেতনা হল, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ। আমরা সেটিরই ঝাণ্ডা উড়াই। আমরা মানুষকে নতুন করে মনে করিয়ে দিই যে, আপনারা ভুলে যাবেন না, আজকাল চতুর্দিকে যেসব ঘটনা ঘটছে, শুধু মনে করিয়ে দিতে চাই যে, আমাদের দেশ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ। বাংলাদেশ প্রত্যেক ধর্ম জাতি বর্ণের বাংলাদেশ। নির্বিশেষে প্রতিটি খেটে খাওয়া মানুষ থেকে শুরু করে, মাটির কাছাকাছি মানুষ, প্রত্যেকেরই বাংলাদেশ। এখানে কোথাও নিরাশা নেই, হতাশা নেই, কোথাও কোন বৈষম্য নেই। এই কথাটিই সবচেয়ে জরুরি আমার কাছে।

 

লেখক: নাট্যব্যক্তিত্ব

 

Header Ad

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি। ছবি: সংগৃহীত

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরলেন আরও ৮২ জন বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১১টায় এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশে ফিরেন তারা। তাদের মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে ও ছয়জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফিরেন। এ নিয়ে ১১টি ফ্লাইটে এখন পর্যন্ত ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় তাদের দেশে ফেরত আনা হয়েছে।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দেশে আসা ৮২ বাংলাদেশির মধ্যে ৭৬ জন লেবাননের বৈরতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিষ্ট্রেশন করেন। আর বাকি ছয়জন রেজিস্ট্রেশন করেছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায়। এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রত্যাবাসন করা এসব বাংলাদেশিকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা।

এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ-খবর নেন। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

প্রসঙ্গত, লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকার রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে ফেরত আনার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাত্রীবাহী গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একাধিক যাত্রীবাহী গাড়িতে এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়, যার ফলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানের সীমান্তের কাছের কুররম অঞ্চলে এই হামলা ঘটে। পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী মহসিন নকভি নিশ্চিত করেছেন যে, হামলার স্থানটি আফগান সীমান্তের কাছাকাছি। জেলা পুলিশ এবং স্থানীয় হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তা, নারী ও শিশুরাও রয়েছে। তাদের আশঙ্কা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

পুলিশ এখনো আততায়ীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান শুরু করেছে। কুররম জেলা সম্প্রতি শিয়া এবং সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে সম্প্রদায়গত সহিংসতার জন্য পরিচিত। তবে এই হামলার দায় কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এখনও স্বীকার করেনি।

এই অঞ্চলে সম্প্রতি জমি নিয়ে বিতর্ক এবং সশস্ত্র সংঘর্ষের কারণে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আগস্ট এবং অক্টোবর মাসে জমি নিয়ে বিতর্কে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়, যা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছিল এবং এতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। এছাড়া, গত কয়েক সপ্তাহে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানি সেনাদের মধ্যে ২০ জন নিহত হয়েছেন।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসে পাকিস্তানজুড়ে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় ৬০ জনেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশিরভাগ সহিংসতার দায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) সংগঠনটি স্বীকার করেছে। এই গোষ্ঠীকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘ তালিকাভুক্ত করেছে এবং ইসলামাবাদ অভিযোগ করেছে যে, আফগানিস্তানের তালেবান শাসনের অধীনে থাকা ‘অভয়াঞ্চল’ থেকে টিটিপি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুমতাজ বালোচ বৃহস্পতিবার বলেন, তাদের সরকারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, আফগান ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আফগান তালেবান কর্তৃপক্ষের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তালেবান নেতারা দাবি করেছেন, তারা টিটিপি বা অন্য কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেন না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার জন্য কাউকে সুযোগও দেন না।

এই হামলার ঘটনা পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের তীব্রতার একটি নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে পদাধিকারবলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, মুখ্য সংগঠক ও মুখপাত্র এ কমিটির সদস্য থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যরা হলেন- মো. মাহিন সরকার, রশিদুল ইসলাম রিফাত, নুসরাত তাবাসসুম, লুৎফর রহমান, আহনাফ সাঈদ খান, তারেকুল ইসলাম (তারেক রেজা), তারিকুল ইসলাম, মো. মেহেরাব হোসেন সিফাত, আসাদুল্লাহ আল গালিব, মোহাম্মদ রাকিব, সিনথিয়া জাহিন আয়েশা, আসাদ বিন রনি, নাইম আবেদীন, মাহমুদা সুলতানা রিমি, ইব্রাহিম নিরব, রাসেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম আইনী ও মুঈনুল ইসলাম।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী কমিটির তালিকা। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে গত ১ জুলাই সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলন একপর্যায়ে গণ–অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ছাত্র-জনতার সেই অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। আন্দোলন পরিচালনায় ৮ জুলাই ৬৫ সদস্যের সমন্বয়ক টিম গঠন করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পরে ৩ আগস্ট তা বাড়িয়ে ১৫৮ সদস্যের করা হয়। ২২ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক টিম বিলুপ্ত করে চার সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটিতে হাসনাত আবদুল্লাহকে আহ্বায়ক, আরিফ সোহেলকে সদস্যসচিব, আবদুল হান্নান মাসউদকে মুখ্য সংগঠক ও উমামা ফাতেমাকে মুখপাত্র করা হয়। এই কমিটি দিয়ে এতদিন সংগঠনটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছিল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার