রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ | ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

টুইটারে পাকিস্তানিদের মুজিব বন্দনা, ক্ষমা প্রার্থনা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে চলছে ইমরান খান ট্রেন্ড। হ্যাশ ট্যাগ ইমরান খান। আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় পিটিআই চেয়ারম্যান ও পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের গ্রেপ্তারের ঘটনায় পুরো পাকিস্তানজুড়ে চলছে সহিংসতা আর টুইটারে বইছে পাকিস্তান মুসলিম লীগ (পিএমএল-এন) এর বিরুদ্ধে অনলাইন এক্টিভিটিস্টদের সমালোচনার ঝড়।

টুইটারের ট্রেন্ডিং ইস্যুগুলোর প্রথমেই উঠে এসেছে ইমরান খানের নাম। এখন পর্যন্ত টুইট করা হয়েছে ৪ লাখ ৩২ হাজার বার। এরই মাঝে যুক্ত হয়েছে পাকিস্তানিদের মুজিব বন্দনা। হ্যাশ ট্যাগ শেখ মুজিব বা হ্যাশ ট্যাগ মুজিব।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটার যেন ভরে উঠেছে অনুশোচনার বার্তায়। পাকিস্তানি নেটিজেনরা ক্ষমা চাচ্ছেন বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে। পাকিস্তান সেনা বাহিনী ও ক্ষমতাসীন শাহবাজ শরীফের সরকারকে ছি ছি করছেন নেটিজেনরা। তারা বলছেন 'এখন আমরা বুঝতে পারছি বাংলাদেশ কেন স্বাধীন রাষ্ট্র হয়ে আলাদা হয়ে গিয়েছিল, এখন আমরা বুঝতে পারছি, শেখ মুজিব ভুল ছিলেন না।

অনেকেই আবার বাংলাদেশিদের উদ্দেশে লিখেছেন 'তোমরা অনেক ভাগ্যবান, তোমাদের রক্ষা করার জন্য একজন শেখ মুজিব ছিলেন।'

করাচি থেকে জৈন গোপলানি লিখেছেন, 'আপনি কি মনে করেন তিনি ভিলেন ছিলেন? আপনি কি মনে করেন তিনি পাকিস্তান ভেঙে দিয়েছেন? এখন সময় এসেছে আমরা বুঝতে পারি যে আমাদের বাঙালি ভাইয়েরা কখনো আমাদের (পাকিস্তানের জনগণকে) ঘৃণা করেনি, তারা কখনো পাকিস্তান মুর্দাবাদ স্লোগান দেয়নি। শেখ মুজিব গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত নেতা ছিলেন! তাহলে ভেবে দেখুন, ভিলেন কে ছিল?

তিনি আরও লিখেছেন, আপনি কি মনে করেন যে আমরা ১৯৭১ সালে যা হয়েছিল সেখানে ফিরে যাচ্ছি? আপনি কি মনে করেন শেখ মুজিবের সঙ্গে যা করা হয়েছিল ইমরান খানের সঙ্গেও তাই করা হচ্ছে? আপনি এখন কি পার্থক্য দেখতে পান?

তুরস্কের ইস্তাম্বুল থেকে মিঞা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ লিখেছেন, 'শেখ মুজিব যে সঠিক ছিলেন তা বুঝতে এ জাতির ৫০ বছর লেগেছে। আজ আবার একাত্তরের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে।'

যুক্তরাষ্ট্র থেকে তাহির রিয়াজ লিখেছেন, 'আমরা আমাদের বাংলাদেশি ভাইদের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করি। ১৯৭১ সালের ঘটনার সাথে বর্তমান পরিস্থিতির সংযোজন করা হৃদয়বিদারক। প্রথমে তারা পূর্ব পাকিস্তান হারিয়েছে, আর এখন তারা হারাল পাকিস্তানি জনগণকে।'

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে পাকিস্তানের অন্যতম উন্মুক্ত গণমাধ্যম খালিজ ম্যাগ বঙ্গবন্ধুর একটি ছবি প্রকাশ করেছে। সে ছবিটি রি টুইট করা হয়েছে ৬৭৫ বার। যার বিশাল অংশই বঙ্গবন্ধুর কাছে পাকিস্তানি নেটিজানদের ক্ষমা প্রার্থনা করে লেখা।

মেহের উদ্দিন আলি লিখেছেন, 'বাঙালিরা আজও বলে একাত্তরে আমাদের মা-বোনের সম্ভ্রম লুণ্ঠিত হয়েছিল, আমরা কখনো বিশ্বাস করিনি। আজ এসব দেখে, আমি নিশ্চিত যে উনিশ শতকে অনেক কিছু ঘটেছে......... দেখুন কিভাবে তারা টেনে নিয়ে যাচ্ছে।'

যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি থেকে ইমতিয়াজ খান লিখেছেন, 'তিনি (শেখ মুজিব) ছিলেন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের নায়ক। সত্তর এর দশকে পূর্ব পাকিস্তানে পাকিস্তান সেনাবাহিনী যে অপরাধ করেছিল তার জন্য বাংলাদেশিদের কাছে পাকিস্তানিদের ক্ষমা চাওয়া উচিত। পাকিস্তান সেনাবাহিনী মুর্দাবাদ। পাকিস্তান জিন্দাবাদ বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।'

পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে সিয়াম বাট লিখেছেন, 'সারাজীবন আমাদের পাকিস্তানিদের বলা হয়েছে বাঙালিরা দেশদ্রোহী, এখন আমরা জানি আসল দেশদ্রোহী কারা, দুঃখিত বাংলাদেশি ভাই আমরা আপনাদের প্রতি ভুল করেছি।'

করাচি থেকে সোহাইল লিখেছেন, পুরো পাকিস্তান যদি সেই সময় আমাদের বাংলাদেশি ভাইদের পাশে দাঁড়াতেন, তাহলে আজ আমরা ভিন্ন পাকিস্তানের সাক্ষী থাকতাম। শেখ মুজিবুর রহমান, সমগ্র জাতি আপনার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।'

যুক্তরাষ্ট্র থেকে রিজ লিখেছেন, 'আমরা দুঃখিত স্যার! এখন আমরা বুঝতে পারছি যে আপনি এবং বাঙালিরা তখন কিসের মদ্য দিয়ে গেছেন।'

সিন নামে এক নেটিজেন লিখেছেন, 'ইদানীং আমার উপলব্দি হয়, আমাদের কতটা মগজ ধোলাই করা হয়েছে যে আমরা পরবর্তী প্রজন্মের কাছেও মনে হয়েছে বাঙালিরা আমাদের শত্রু। সত্যি বলছি, এখন যেখানেই একজন বাঙালির সঙ্গে দেখা হবে, আমি তাদের কাছে ক্ষমা চাইব! আমি সত্যিই এটা করব।'

/এএস

Header Ad

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস

ছবি: সংগৃহীত

আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে। ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু-এক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। এ সময়ে রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এ ছাড়া সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অর্থাৎ মঙ্গলবার সন্ধ্যার মধ্যে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। এ সময়ে রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং চট্টগ্রাম, বরিশাল ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।

 

‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’

ছবি: সংগৃহীত

বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম নিউটন নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ ও শারীরিক নির্যাতন করতেন বলে জানিয়েছে র‌্যাব।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন একজন জুজুৎসু খেলার প্রশিক্ষক। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নিউটন ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছে। তার অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে, তাদের গর্ভপাত করানো হতো। এমনকি অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে জোরপূর্বক ধর্ষণ এবং তার নগ্ন ছবি ও ভিডিও ধারণ করে রাখতো। এসব কর্মকাণ্ডে অ্যাসোসিয়েশনের আরেক নারী সদস্য রফিকুলকে সহায়তা করতো।

র‌্যাব কর্মকর্তা বলেন, এক ভুক্তভোগী মামলা করলে গ্রেপ্তার এড়াতে দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান পরিবর্তন করে আত্মগোপন করে এবং আত্মগোপনে থাকাকালীন অবস্থায় র‍্যাব তাকে গ্রেপ্তার করে।

এর আগে, রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

জানা যায়, গ্রেপ্তার রফিক এক নারী খেলোয়াড়ের সহায়তায় অন্য খেলোয়াড়দের মিথ্যা প্রলোভন ও ভয়ভীতি দেখিয়ে যৌন হয়রানিসহ জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করতো। ভুক্তভোগী এক নারী গত দুই বছর যাবৎ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের রফিকুলের অধীনে জুজুৎসু খেলার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে আসছিল। খেলার প্রশিক্ষণকালীন রফিক বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীক শারীরিকভাবে হেনস্তা করতো।

তথ্য দিতে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

ছবি: সংগৃহীত

তথ্য দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর খুরশিদ আলম। তিনি বলেন, বলা হচ্ছে- বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষেধ। কে বললো ভাই? আপনার তো তথ্যের দরকার। তথ্যের দরকার হলে তথ্যের জন্য ১০০ বার যাবেন।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে পঞ্চগড়ের চেম্বার ভবন মিলনায়তনে রংপুর বিভাগে গ্রাহক সচেতনতা সপ্তাহ-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

ডেপুটি গভর্নর খুরশিদ আলম বলেন, প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠানে একজন করে মুখপাত্র থাকে। সবার তো কথা বলার দরকার নাই। তিন জন মুখপাত্র আছে। তাদের কাছে যাবেন। সেখানে বসার যায়গা আছে। চায়ের ব্যবস্থা আছে। তারা যদি আপনাকে সেটিসফাই (সন্তুষ্ট) না করতে পারে আমরা চার জন ডেপুটি গভর্নর আছি- আমরা উত্তর দেব। সমস্যা কোথায়? তাও বলা হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের অবাধ প্রবেশ নিষেধ।

তিনি বলেন, অবাধ বলতে কী? অবাধে কোথায় যায়? আপনার একটা প্রাইভেট কোম্পানি কি আরেকটি কোম্পানিকে অবাধে কোনও কিছু দেবে? জার্নালিস্টকে দেবে যতই বন্ধু হন? অ্যাবসার্ড (অবাস্তব)। পৃথিবীর কোনও দেশে নাই। তাহলে আপনি বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে আপনারা অবাধে যেতে চান। আমিতো যেতে নিষেধ করিনি। আপনি তো যান না। আমার লোকজন আপনার জন্য রেডি হয়ে আছে। যদি কোনও কর্মকর্তার কাছে একাই যেতে চান, যান। ধরুন আমার কাছে একাই আসতে চান, আসুন। যেটা সিক্রেসি আইনে কাভার করে না। যতদূর খোলামেলা বলা যায় তারা বলে দেবে। কিন্তু আপনি রাষ্ট্রীয় সিক্রেসির তথ্য চাইবেন সেটা তো পারমিট করে না কেউ।

খুরশিদ আলম বলেন, আলটিমেটটলি (মূলত) আপনার উদ্দেশ্য দেশটার মঙ্গল আমাদেরও তাই। দেশটা হলো সবার। বঙ্গবন্ধু এটাই বলেছিলেন। এ দেশের মেহনতি মানুষের মুক্তি। সেজন্য প্রধানমন্ত্রীকে দেখেন, আমি ১৭টা ডিপার্টমেন্ট চালাতে হিমশিম খাই। আর প্রধানমন্ত্রী দেশ-বিদেশ সামলাচ্ছেন। কি পরিমাণ পরিশ্রম করছেন তিনি ভাবতে পারেন।

তিনি বলেন, আমরা ব্যাংকের ম্যানেজার পোস্টিং দিয়ে বসে আছি। সে কী করছে না করছে আমরা সুপারভাইজ করছি না। এটা চলবে না। এ বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। ব্যবহারে সফট কিন্তু নিজেকে কঠোর করতে হবে। এটা সেন্ট্রাল ব্যাংকের মেসেজ।

সর্বশেষ সংবাদ

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস
‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’
তথ্য দিতে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
আবারও বাড়ল সোনার দাম, কাল থেকে কার্যকর
যে কারণে ডিবিতে গিয়েছিলেন মাওলানা মামুনুল হক
টুইটারের ঠিকানা বদলে আনুষ্ঠানিকভাবে এখন এক্স ডটকম
প্রতিবন্ধী সন্তানকে বিষ খাইয়ে হত্যা করলেন মা-বাবা
সুবর্ণচরে ট্রাক্টরের চাপায় শিশুর মৃত্যু
হঠাৎ ডিবিতে মাওলানা মামুনুল হক
অভিমানে গলায় ফাঁস দিয়ে কৃষকের আত্মহত্যা
ট্রোল কখনো পাত্তা দেই না : জেফার
পলাশবাড়ীতে চাচার ছুরিকাঘাতে ভাতিজির মৃত্যু
নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৪ জন নিহত
সদস্যপদ ফিরে পেলেন জায়েদ খান, বাতিল হতে পারে নিপুণের
অস্থির ডিমের বাজার, প্রতি ডজনে বেড়েছে ৩০ টাকা
মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ের আঘাতে ৭ জনের মৃত্যু
জিয়াউর রহমান বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন: ওবায়দুল কাদের
মা হারালেন সংগীতশিল্পী মোনালি ঠাকুর
মালয়েশিয়ায় ২ লাখ টাকায় বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি শ্রমিক