রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১৪ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তার পানি, আতঙ্কে নদী পাড়ের মানুষ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তার পানি, আতঙ্কে নদী পাড়ের মানুষ। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

পাহাড়ি ঢল আর কয়েক দিনের টানা ভারী বৃষ্টিতে তিস্তা নদীর পানি প্রবাহ বেড়ে বিপৎসীমার ২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। রংপুর, নীলফামারী ও লালমনিরহাটের নিম্নাঞ্চলের অনেক বসতবাড়িতে পানি উঠেছে। এদিকে পানির চাপ বেড়ে যাওয়ায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধগুলোও ঝুঁকিতে পড়েছে।

এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় ২৫ হাজার পরিবার। এদিকে পানির চাপ বেড়ে যাওয়ায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধগুলোও ঝুঁকিতে পড়েছে। বন্যা ও ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছে নদীপাড়ের হাজারও মানুষ।

রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টা হাতীবান্ধা উপজেলার দোয়ানীতে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পয়েন্টে পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক ১৭ মিটার। যা বিপৎসীমার (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ মিটার) ২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এর আগে শনিবার দুপুর থেকে বিপৎসীমার কাছাকাছি প্রবাহিত হয়। ফলে নদী তীরবর্তী অঞ্চল বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। বামতীরের জেলা লালমনিরহাটের পাঁচটি উপজেলায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় ২৫ হাজার পরিবার। আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে তিস্তাপাড়ের মানুষ।

বন্যা সতর্কীকরণ কেন্দ্র ও চরবাসী জানায়, ভারতের সিকিমে উৎপত্তিস্থল থেকে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে তিস্তা নদী। নদীর বাংলাদেশ অংশের উজানে ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ করে তিস্তা পানি নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। বর্ষাকালে অতিরিক্ত পানি ফারাক্কা গেট খুলে বাংলাদেশ অংশে ছেড়ে দেওয়া হয়। একইভাবে শুষ্ক মৌসুমে গেট বন্ধ করে বাংলাদেশকে মরুভূমি করে তিস্তার পানি একক ব্যবহার করছে ভারত সরকার।

উজানের ঢল ও ভারী বর্ষণে তিস্তার পানি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই বর্ষাকাল শুরু হলেই তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয় পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে। টানা কয়েকদিনের ভারী বৃষ্টিতে তিস্তা নদীর পানি প্রবাহ বেড়েছে। এতে তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার কাছাকাছি দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

নদী তীরবর্তী এলাকার বেশ কিছু রাস্তাঘাট ব্রিজ কালভার্ট ভেঙে গেছে পানির তোরে। উঠতি আমন ধান ও বিভিন্ন সবজি ক্ষেত ডুবে আছে বন্যার পানিতে। দীর্ঘ সময় ডুবে থাকলে এসব ফসলের মারাত্মক ক্ষতির শঙ্কা করছেন চাষিরা। একই সঙ্গে বন্যার পানির তোড়ে ভেসে গেছে বেশ কিছু পুকুরে মাছ। মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে সলেডি স্প্যার বাঁধসহ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধগুলো। বাঁধ ভেসে যাওয়ায় শঙ্কায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে ভাটিতে থাকা শত শত পরিবার।

লালমনিরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শুনিল কুমার বলেন, রোববার সকাল ৬টায় তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টে পানি প্রবাহ বেড়ে বিপৎসীমার ২ সেন্টিমিটার ওপর প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে তিস্তাপাড়ে বন্যা দেখা দিয়েছে।

লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার গণমাধ্যমকে বলেন, কিছু পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে তাদের জন্য ত্রাণ সামগ্রী খুব দ্রুত পৌঁছে দেওয়া হবে। একই সঙ্গে যাতে বাঁধ বা সড়ক ভেঙে নতুন এলাকা প্লাবিত না হয়। সেটা নজরদারি করে ইতোমধ্যে জিও ব্যাগ দিয়ে তা রক্ষার চেষ্টা করা হচ্ছে। বন্যা মোকাবেলা করতে জেলা, উপজেলা প্রশাসন আমরা প্রস্তুত রয়েছি।

Header Ad

দেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছে ‘টাইগার রবি’কে, হতে পারেন নিষিদ্ধ

টাইগার রবি। ছবি: সংগৃহীত

কানপুরে মারধরের শিকার হয়েছেন বলে দাবি করা ‘টাইগার রবি’কে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে ভারত। তিনি মূলত মেডিকেল ভিসা নিয়ে ভারতে গিয়ে খেলা দেখেছেন। বাঘ সেজে গ্যালারিতে বাংলাদেশ দলকে সমর্থন দিয়েছেন। রবির অভিযোগ চেন্নাই ও কানপুরের গ্যালারিতে নাকি ভারতীয় দর্শকেরা তাঁকে নির্যাতন করেছেন। তবে ‘টাইগার রবি’র এই অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ার পর ভারত তাঁকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাচ্ছে।

কানপুর টেস্টের প্রথম দিন আলোচনার জন্ম দেন বাংলাদেশি সমর্থক ‘টাইগার রবি’। ম্যাচ চলাকালীন অসুস্থ হয়ে পড়ায় হাসপাতালে নেওয়া হয়। যদিও প্রথমে দাবি করেন ভারতীয় দর্শকের হামলার শিকার হন তিনি। তবে চেন্নাই পুলিশ জানায়, অভিযোগ মিথ্যা। এরপর গতকাল কানপুর টেস্টের প্রথম দিনেও একই অভিযোগ করেন রবি। সে অভিযোগেরও সত্যতা পায়নি কানপুর পুলিশ। এই ‘নাটকের’ পর তাকে দেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছে। এমনটাই জানাচ্ছে ভারতীয় গণমাধ্যম।

এমনকি পাঁচ বছরের জন্য তার জন্য ভারতে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হতে পারে। বাংলাদেশিদের জন্য এই মুহূর্তে কেবল জার্নালিস্ট ও মেডিক্যাল ভিসাই চালু রেখেছে ভারতীয় দূতাবাস। এর বাইরে বাংলাদেশ দলের আলাদা ভিসা হয়, যা বিশেষভাবে করিয়েছে বিসিবি। টাইগার রবি খরচ বহনকারী স্পন্সরের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই বলেই জানিয়েছে তারা।

গতকাল কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামে রবি অভিযোগ করেন, গ্যালারিতে ভারতীয় সমর্থকেরা তাঁকে হেনস্তা করেছেন। কানপুর টেস্টের প্রথম দিন মধ্যাহ্ন বিরতির সময় বৃষ্টি শুরু হয়। এ সময় রবি গ্যালারির ভেতরের অংশে চলে যান। সংবাদমাধ্যমের কাছে তিনি দাবি করেন, সেখানে স্থানীয় কিছু দর্শকের সঙ্গে কথা–কাটাকাটি হয় তাঁর, যেটা পরে হাতাহাতিতে গড়ায়। তাঁর পাঁজরে নাকি আঘাতও করা হয়েছে। পরে চিকিৎসার জন্য পুলিশ রবিকে হাসপাতালে পাঠায়।

পুলিশ তখনই বলেছিল, সিসিটিভির ফুটেজ দেখে তারা জানতে চেষ্টা করবে আসলে সেখানে কী ঘটেছিল। পরে সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে কানপুর পুলিশ জানায়, রবিকে হেনস্তার অভিযোগ সত্য নয়। কল্যাণপুরের এসিপি অভিষেক পান্ডে গতকাল সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘পানিশূন্যতার কারণে তিনি (রবি) পড়ে গিয়েছিলেন। পুলিশ ও স্বাস্থ্যকর্মীর সহায়তায় তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এখন তিনি ভালো অনুভব করছেন। মারামারির অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। তাঁকে কোনো সমর্থক আঘাত করেনি।’

পরে রবিও এক ভিডিও বার্তায় জানান তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ। জানা গেছে, চেন্নাইয়ে হেনস্তা হওয়ার অভিযোগ করার পর থেকেই রবির ওপর চোখ রেখেছে পুলিশ। রবির এমন আচরণ ভারত সফররত বাংলাদেশ দলকেও ফেলেছে বিব্রতকর অবস্থায়। ভারত সফরের জন্য তাঁকে আর্থিকভাবে সাহায্য করা দল ও দলের বাইরের ক্রিকেটাররাও এ ঘটনায় বিরক্ত বলে জানা গেছে।

গত ১৮ সেপ্টেম্বর হাওড়া একটি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন রবি। পরে সেখান থেকে চেন্নাই সফর করেন। চেন্নাই থেকে কানপুরে আসেন।

কুষ্টিয়ায় কোরআন পড়া শেষে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল ৩ স্কুলছাত্রীর

দুর্ঘটনাকবলিত মাইক্রোবাস। ছবি: সংগৃহীত

কুষ্টিয়ায় মাইক্রোবাসচাপায় তিন শিশু শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন। রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল সোয়া ৭টার দিকে খোকসার শিমুলিয়ায় কুঠিপাড়া এলাকার কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

কুষ্টিয়া হাইওয়ে থানার এসআই হারুনর রশীদ দুর্ঘটনায় হতাহতের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

দুর্ঘটনায় নিহতেরা হলো- শিমুলিয়া কুঠিপাড়া গ্রামের মো. হানিফের মেয়ে মিম (১২), পালন শেখের মেয়ে তানজিলা (১১) ও হেলাল উদ্দিনের মেয়ে বিথি (১২)। আহতেরা হলো ফাতেমা ও সাদিয়া। তাদের বিস্তারিত পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি।

হারুনর রশীদ বলেন, সকালে শিমুলিয়া কুঠিপাড়া জামে মসজিদে কোরআন পড়া শেষে শিক্ষার্থীরা বাড়ি ফিরছিল। কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়ক পার হওয়ার সময় ঢাকা থেকে আসা একটি দ্রুতগামী মাইক্রোবাস তাদের চাপা দিয়ে পাশের পুকুরে ডুবে যায়। এ সময় ঘটনাস্থলেই মিম মারা যায়। আহতদের উদ্ধার করে খোকসা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে তানজিলা ও বিথি মারা যায়। ফাতেমা ও সাদিয়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

বিক্ষুব্ধ জনতা দুর্ঘটনার প্রতিবাদে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে রেখেছে বলেও জানান হারুনর রশীদ। তবে মাইক্রোবাসে কতজন যাত্রী ছিলেন বা এর চালক সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি তিনি।

নেপালে ভয়াবহ বন্যা-ভূমিধসে ১১২ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ এশিয়ার দেশ নেপালে গত কয়েকদিনের ভারি বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে এখন পর্যন্ত ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া নিখোঁজ রয়েছেন আরও বহু মানুষ। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে নেপালি সংবাদমাধ্যম কাঠমান্ডু পোস্ট। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত তিনদিন ধরে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে অবিরাম বর্ষণে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধস হয়েছে এবং শনিবার রাত পর্যন্ত অন্তত ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই দুর্যোগে আরও ৬৮ জন নিখোঁজ হয়েছেন।

শনিবার রাত সাড়ে ১০টায় নেপালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে ৯৯ জন নিহত, ৬৮ জন নিখোঁজ এবং আরও ১০০ জন আহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

তবে কাঠমান্ডু পোস্টের স্থানীয় সংবাদদাতাদের প্রাপ্ত তথ্য এবং নেপাল পুলিশ ও সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর সদর দপ্তরের নিশ্চিত হওয়া তথ্যে দেশব্যাপী ১১২ জন মারা গেছেন বলে জানা গেছে। এর মধ্যে ললিতপুরে কমপক্ষে ২০ জন, ধাদিংয়ে ১৫ জন, কাভরে ৩৪ জন, কাঠমান্ডুতে ১২ জন, মাকাওয়ানপুরে ৭ জন, ভক্তপুর ও পাঁচথারে ৫ জন, সিন্ধুপালচোকে ৪ জন, দোলাকায় ৩ জন, ধনকুটায় ২ জন করে প্রাণ হারিয়েছেন।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতে, পাঁচথার, ঝাপা, মহোত্তারি, কাঠমান্ডু, ললিতপুর, কাভরে, সিন্ধুলি, ধাদিং, সিন্ধুপালচোক, দোলাখা এবং রূপানদেহি জেলায় অন্তত ৬৮ জন নিখোঁজ হয়েছেন।

কাঠমান্ডু পোস্ট বলছে, বন্যা এবং ভূমিধসের জেরে পার্বত্য এই দেশটির অনেক অংশে মানুষের জীবনযাত্রাকে বিপর্যস্ত হয়ে উঠেছে, অনেক মহাসড়ক এবং রাস্তার চলাচল ব্যাহত হয়েছে, শত শত বাড়ি ও সেতু চাপা পড়েছে বা ভেসে গেছে এবং শত শত পরিবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে। সড়ক বন্ধ হয়ে যাওয়র কারণে বিভিন্ন স্থানে হাজার হাজার যাত্রী আটকা পড়েছেন।

শনিবার কাঠমান্ডু উপত্যকায় ১৯৭০ সালের পর থেকে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

দেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছে ‘টাইগার রবি’কে, হতে পারেন নিষিদ্ধ
কুষ্টিয়ায় কোরআন পড়া শেষে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল ৩ স্কুলছাত্রীর
নেপালে ভয়াবহ বন্যা-ভূমিধসে ১১২ জনের মৃত্যু
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তার পানি, আতঙ্কে নদী পাড়ের মানুষ
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
খুলনায় বিএনপির ৪ নেতাকে বহিষ্কার
শেখ হাসিনা ক্ষমতার লোভে সুস্পষ্ট গণহত্যা চালিয়েছে: মাসুদ সাঈদী
দেশের বাজারে সোনার দাম কমানোর ঘোষণা
সব পর্যায়ে নির্বাচন ব্যবস্থাকে কার্যকর করতে হবে: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
দর্শনা যৌথবাহিনীর হাতে ফেন্সিডিলসহ জামাই-শাশুড়ি আটক
পাকিস্তানকে টাইব্রেকারে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নির্বাচিত সরকারই কেবল দেশে উন্নয়নের নতুন ধারা সৃষ্টি করতে পারে: তারেক রহমান
শেখ হাসিনার জন্মদিনে ঢাবি টিএসসিতে গণ জুতা নিক্ষেপ কর্মসূচি
গোপালগঞ্জে শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনে পুলিশের বাধা, দৌড়ে পালালো ছাত্রলীগ
ভারতে মহানবী (সা.)–কে নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে বিক্ষোভ মিছিল
ডেঙ্গুতে আরো ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৬০
কোনো অবস্থাতেই ডিম আমদানি করতে চাই না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
হাসান নাসরুল্লাহ নিহত, নিশ্চিত করল হিজবুল্লাহ
টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান ও ছক্কার রেকর্ড গড়লেন পুরান
ভারতে স্কুলের মঙ্গল কামনায় ১১ বছরের ছাত্রকে বলি