শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গোবিন্দগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি রবিউল কবির মনু সম্পাদক মির্জা শওকত

ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধা গোবিন্দগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক ভোরের দর্পনের সাংবাদিক রবিউল কবির মনু এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক সংগ্রাম ও সাতমাথা পত্রিকার সাংবাদিক মির্জা শওকত জামান।

আজ (বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর) গোবিন্দগঞ্জ প্রেসক্লাব ভবনে সভাপতি গোপাল মোহন্তের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক রাসেল কবিরের সঞ্চালনায় এবং সদস্যদের উপস্থিতিতে জরুরি সাধারন সভায় পূর্বের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে।

সভায় গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন গোবিন্দগঞ্জ প্রেসক্লাবের ৬বারের নির্বাচিত সাবেক সভাপতি জাহিদুর রহমান প্রধান টুকু, সাবেক সভাপতি খোকন আহম্মেদ,সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাহেনুল হক সরকার, শামীম রেজা ডাফরুল ,তাহেদুল ইসলাম, বিষ্ণু নন্দী, আতিকুর রহমান আতিক প্রমুখ। সভায় গোবিন্দগঞ্জ প্রেসক্লাবের গঠনতন্ত্রের ২৮ (খ) উপধারা মোতাবেক সর্বসম্মতিক্রমে সভাপতি পদে রবিউল কবির মনু (দৈনিক ভোরের দর্পণ) এবং শওকত জামান (দৈনিক সংগ্রাম ও সাতমাথা) কে সাধারণ সম্পাদক করে ১৫ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী পরিষদের কমিটি গঠন করা হয়।

কমিটির অন্যান্য কর্মকর্তারা হলেন- সহ সভাপতি জাহিদুর রহমান প্রধান (দৈনিক আমারদেশ, দৈনিক বগুড়া ও ঘাঘট), সহ সভাপতি মঞ্জুর হাবীব মঞ্জু ( দৈনিক জনকন্ঠ) যুগ্ম সম্পাদক শামীম রেজা ডাফরুল ( দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদ ও জয়যাত্রা), যুগ্ম সম্পাদক তাহেদুল ইসলাম ( দৈনিক দুরন্ত সংবাদ ও আইন বার্তা) সাংগঠনিক সম্পাদক এবিএস লিটন ( দৈনিক যায়যায়দিন) কোষাধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান আকন্দ ( দৈনিক সংবাদ কনিকা), দপ্তর সম্পাদক আতিকুর রহমান আতিক ( দৈনিক মুক্তবার্তা ও সাম্যমঞ্চ), সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক বিষ্ণু নন্দী ( দৈনিক রংপুর চিত্র), ক্রীড়া সম্পাদক ফারক হোসেন ছন্দ ( দৈনিক সকালের আনন্দ ও গাইবান্ধার কথা), সদস্য কৃষ্ণ কুমার চাকী (এনটিভি), গোপাল মোহন্ত ( দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক করতোয়া ও জিটিভি), রাহেনুল হক সরকার( দৈনিক যুগের আলো) রাসেল কবির মোহনা টিভি), উপদেষ্টা- মঞ্জুরুল হক সেলিম ও খোকন আহম্মেদ

এদিকে গোবিন্দগঞ্জ প্রেসক্লাবের নবগঠিত এই কমিটিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অন্যান্য সাংবাদিক ও উপজেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতারা।

Header Ad
Header Ad

তরুণ প্রজন্মের ত্যাগ স্বীকারকে বৃথা হতে দেওয়া যাবে না: এম সাখাওয়াত

নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, "বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে তরুণ প্রজন্মের প্রায় দুই হাজার জীবন উৎসর্গের দান আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি। তাদের ত্যাগকে কখনোই বৃথা যেতে দেওয়া যাবে না।"

শুক্রবার সকালে খুলনা সরকারি সুন্দরবন আদর্শ কলেজের ৫৬ বছরপূর্তি ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, "সরকারি সুন্দরবন আদর্শ কলেজ আয়তনে ছোট হলেও এর অবদান অনেক বড়। এই কলেজ থেকে বহু গুণী ব্যক্তি জন্ম নিয়েছেন, যারা খুলনার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তবে, এত পুরোনো প্রতিষ্ঠান হয়েও এর অবকাঠামোগত উন্নয়ন এখনও যথেষ্ট হয়নি, যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।"

নৌ-উপদেষ্টা খুলনার উন্নয়নের জন্য মোংলা পোর্টকে আরও কার্যকর করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, "মোংলা পোর্ট খুলনার বন্দর। এটির পূর্ণ বিকাশ নিশ্চিত করতে কন্টেইনার টার্মিনাল নির্মাণসহ প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।"

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের সিনিয়র ডাইরেক্টিং স্টাফ মেজর জেনারেল খান ফিরোজ আহমেদ, মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহীন রহমান, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম, বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. জুলফিকার আলী হায়দার, এবং জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন সরকারি সুন্দরবন আদর্শ কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আবু তাহের মো. আনিছুর রহমান।

Header Ad
Header Ad

মুক্তিযুদ্ধকে ৭২ এর সংবিধানের পক্ষে ঢাল বানানো হচ্ছে : আখতার  

জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

কেউ কেউ মুক্তিযুদ্ধকে ৭২ এর সংবিধানের পক্ষে ঢাল বানানোর চালাকি করছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

শুক্রবার (০৩ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আখতার তার পোস্টে বলেন, ‘কিন্তু সত্য হলো বিদ্যমান সংবিধান মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্খাকে ধারণ করে না। এই সংবিধান মুক্তিযুদ্ধের সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক সুবিচারের রক্ষাকবচ হতে পারেনি। এই সংবিধান আওয়ামী চেতনার মোড়কে আবৃত।’

তিনি বলেন, ‘অতি ক্ষমতায়ন  প্রধানমন্ত্রীকে সাংবিধানিকভাবেই স্বৈরাচারী হবার সুযোগ দিয়ে রেখেছে। নাগরিক অধিকার সংকুচিত হয়ে আছে এতে। সীলগালা করে ফেলা হয়েছে এর প্রায় এক তৃতীয়াংশকেই।

আখতার আরো বলেন, ‘সুতরাং ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ এবং চব্বিশের আকাঙ্খাকে ধারণ করতেই নতুন সংবিধান প্রয়োজন। এ জাতি এবার সুযোগ পেয়েছে, কোনোভাবেই এই সুযোগ হাতছাড়া করা যাবে না।’

 

Header Ad
Header Ad

এক যুগেরও অধিক সময় পর বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী  

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশ সফরে আসছেন। রাষ্ট্রীয় আমন্ত্রণে এই সফরটি অনুষ্ঠিত হবে এবং এটি বিশেষভাবে যুগান্তকারী সফর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

এই সফরকে দুই দেশের সম্পর্কের ‘যুগান্তকারী অগ্রগতি’ হিসেবে মূল্যায়ন করে পত্রিকাটি বলেছে, ২০১২ সালের পর পাকিস্তানের কোনো পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এটি হতে যাচ্ছে প্রথম ঢাকা সফর।

গত বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে দার বলেন, বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে আগামী ফেব্রুয়ারিতে তিনি ঢাকা সফর করবেন।

পাকিস্তানী এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের খবরে বলা হয়, পাকিস্তানের পররাষ্ট্রনীতির গুরত্বপূর্ণ নানা দিক, সরকারের কূটনৈতিক সাফল্য ও আগামীর নানা চ্যালেঞ্জ তুলে ধরতে ইসলামাবাদে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকেন ইসহাক দার।

তিনি বলেন, “আমি মনে করি বাংলাদেশ সফরটা গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ আমাদের ‘হারানো ভাই’। আমরা একসঙ্গে কাজ করব; বাণিজ্য ও অর্থনীতি সামনে রেখে আমরা একে অপরকে সমর্থন ও সহযোগিতা দেব।”

দার বলেন, “কায়রোতে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস আমাকে ঢাকা সফরের আমন্ত্রণ জানান।

“মুহাম্মদ ইউনূসও ইসলামাবাদ সফরে আসার জন্য পাকিস্তানের আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। সফরের দিনক্ষণ দুই দেশের কর্মকর্তারা আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করবেন।”

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে সর্বশেষ বাংলাদেশ সফরে আসেন হিনা রাব্বানি খার। ২০১২ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে ডি-এইট সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা আসেন তিনি।

এক্সপ্রেস ট্রিবিউন বলছে, “শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রটা বেশ সংকুচিত ছিল। পাকিস্তান একাধিকার সম্পর্ক স্বাভাবিক করার প্রচেষ্টা চালালেও তাতে সাড়া না দিয়ে ঢাকা-নয়া দিল্লির সম্পর্কেই প্রাধান্য দিয়েছেন শেখ হাসিনা।

“রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানে গত বছর শেখ হাসিনার পতনের পর বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সম্পর্কে দৃশ্যমান উন্নতি ঘটে।এরই মধ্যে দুই দেশের উচ্চপর্যায়ের মধ্যে একাধিকবার যোগাযোগও হয়েছে।”

বাংলাদেশ এরই মধ্যে দুই দেশের পণ্য আমদানি-রফতানির বেশ কিছু বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করে নিয়েছে। সমুদ্র পথে দুই দেশের মধ্যে শুরু হয়েছে সরাসরি বাণিজ্য।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

তরুণ প্রজন্মের ত্যাগ স্বীকারকে বৃথা হতে দেওয়া যাবে না: এম সাখাওয়াত
মুক্তিযুদ্ধকে ৭২ এর সংবিধানের পক্ষে ঢাল বানানো হচ্ছে : আখতার  
এক যুগেরও অধিক সময় পর বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী  
বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল  
একপেশে ম্যাচে রাজশাহীকে উড়িয়ে প্রথম জয় চট্টগ্রামের
বিরামপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২ 
দেশে যেন কখনোই ফ্যাসিবাদ ফিরতে না পারে: গণপূর্ত উপদেষ্টা  
ঘন কুয়াশায় গাড়ি দুর্ঘটনা এড়াতে চালকদের বিআরটিএ এর ৪ নির্দেশনা
নারীকে কখনো নারী বলে কাজের বাইরে রাখা হবে না : ডা. শফিকুর
এবার ‘সাত বিয়ে’ নিয়ে মুখ খুললেন সোহেল তাজ
শীতার্তদের পৌনে সাত লাখ কম্বল দেবে সরকার
আজ যশোর একই মঞ্চে বয়ান করবেন আজহারী ও আহমাদুল্লাহ
যত দ্রুত সম্ভব ডাকসু নির্বাচন দিতে চাই: ঢাবি উপাচার্য
বাংলাদেশি হিন্দুদের ভারতে আসতে উৎসাহ দেওয়া উচিত নয়  
গোবিন্দগঞ্জে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মসজিদের ইমাম নিহত
‌‌‘লিভ টুগেদার’ নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য, স্বাগতাকে ফের আইনি নোটিশ
এবার কোহলিকে আউট না দিয়ে সমালোচনায় সৈকত
তাবলিগের দুই পক্ষকে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নির্দেশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
ব্যালন ডি'অর নিয়ে রোনালদোর মক্তব্য, ক্ষেপে গেলেন রদ্রি
সবজিতে স্বস্তি ফিরলেও চড়া মাছ-মুরগি ও চালের বাজার