শনিবার, ১৮ মে ২০২৪ | ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

দিনাজপুরে অনুষ্ঠিত হলো দেশের সর্ববৃহৎ ঈদ জামাত

ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুরের ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হলো দেশের সর্ববৃহৎ ঈদ জামাত। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ঈদের নামাজ পড়তে আসেন লাখ লাখ মানুষ। ঈদের জামাতকে ঘিরে এখানে সৌহার্দ্যের পরিবেশের সৃষ্টি হয়। এখানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন ৬ লাখ মুসল্লি।

বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৯টায় লাখ লাখ মুসল্লির অংশগ্রহণে ঈদের এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন মাওলানা শামসুল আলম কাশেমী। নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।

এ দিকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে নামাজ আদায় করতে পেরে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা মুসল্লিরা।

জানা যায়, বৃহৎ এ জামাতকে ঘিরে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ছিল কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা। সিসিটিভি ক্যামেরার পাশাপাশি ছিল কঠোর গোয়েন্দা নজরদারি। মাঠের আশপাশে র‌্যাব, বিজিবি, পুলিশ, আনসার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অন্যান্য সদস্যরাও তৎপর ছিলেন।

নামাজে অংশ নেন স্থানীয় সংসদ সদস্য হুইপ ইকবালুর রহিম ও প্রধান বিচারপতি (ভারপ্রাপ্ত) এনায়েতুর রহিম, জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ, পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহমেদ, দিনাজপুর পৌরসভার মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) তৌয়বুল আলম দুলাল, দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বস্তরের জনগণ।

নামাজ শেষে ঈদগাহ মাঠের সমন্বয়ক, পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম বলেন, আয়তনের দিক দিয়ে এটি উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় ঈদগাহ মাঠ। এর আয়তন প্রায় ২২ একর। এবার দিনাজপুর জেলাসহ পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন জেলার প্রায় ছয় লাখ মুসল্লি এখানে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন।

তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্থায়নে এ মাঠের সুন্দর মিনারটি নির্মিত হয়েছে। ভবিষ্যতে এটিকে আরও সুন্দর করার পরিকল্পনা রয়েছে।

ঈদের নামাজের আগে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন দিনাজপুর পৌরসভার মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) তৌয়বুল আলম দুলাল, পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহমে, জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ এবং স্থানীয় সংসদ সদস্য জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম।

বিভিন্ন স্থান থেকে বড় বড় ঈদগাহ মাঠের চিত্র নিয়ে এসে এ মাঠের নির্মাণ পরিকল্পনা করা হয়। সর্বপ্রথম মাঠের পশ্চিম প্রান্তে গত ২০১৫ সালে এ ঈদগাহ মাঠের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। প্রায় দেড় বছর পর এটি নামাজের জন্য পুরো প্রস্তুত করা হয়। এ ঈদগাহে রয়েছে ৫২টি গম্বুজের দুই ধারে ৬০ ফুট করে দু’টি মিনার, এর মধ্যের দুটি মিনার ৫০ ফুট করে এবং প্রধান মিনারের উচ্চতা ৫৫ ফুট। এসব মিনার আর গম্বুজের প্রস্থ হলো ৫১৬ ফুট। দেশের বড় ঐতিহাসিক গোর-এ শহীদ ময়দানের পশ্চিম দিকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এ ঈদগাহ মিনারটি। প্রত্যেকটি গম্বুজে দেওয়া হয়েছে বৈদ্যুতিক বাতি সংযোগ। ৫২টি গম্বুজ ২০ ফুট উচ্চতায় স্থাপন করা হয়েছে। গেট দুটির উচ্চতা ৩০ ফুট নির্মাণে নান্দনিক স্থাপনা দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

উল্লেখ্য, আগে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হতো কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায়। এখন দিনাজপুরেও ৫২ গম্বুজের ঈদগাহ মাঠে সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

Header Ad

মা হারালেন শিল্পী মোনালি ঠাকুর

মা মিনতি ঠাকুরের সঙ্গে সংগীতশিল্পী মোনালি ঠাকুর। ছবি: সংগৃহীত

১৮ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে পরপারে পাড়ি জমিয়েছেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী মোনালি ঠাকুরের মা মিনতি ঠাকুর। মাতৃবিয়োগে এই মুহূর্তে ভেঙে পড়েছেন গায়িকা।

মোনালি ঠাকুরের মায়ের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন তারই বড় বোন মেহুলি গোস্বামী ঠাকুর। শুক্রবার ( ১৭ মে) ফেসবুকে মায়ের একটি ছবি পোস্ট করে জানান চলে যাওয়ার বেদনা।

এদিন মোনালির বড় বোন মেহুলি ফেসবুকে লিখেছেন, “শেকল ছিঁড়ে গেছে… অবশেষে কষ্টের অবসান…। দুপুর ২টো বেজে দশ মিনিটে মা স্থির হয়ে গেছে।”

জানা গেছে, মোনালির মায় কিডনিজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন। ডায়ালেসিস চলছিল তার। বৃহস্পতিবার মায়ের সঙ্গে ছোটবেলার ছবি দিয়ে স্মৃতিচারণ করেন তিনি। পাশপাশি, মায়ের যে ‘লাইফ সাপোর্ট’ খুলে নিতে বাধ্য হয়েছেন তা-ও জানান।

মোনালি লেখেন, ‘কঠিন পরিস্থিতিতে কীভাবে লড়াই করব মা... এই একাকিত্ব... এই যন্ত্রণা। বড্ড অসহায় লাগছে। কিন্তু এবার সময় এসে গিয়েছে এবং তাকে লাইফ সাপোর্ট থেকে বের করে নেওয়ার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে আমাকে... এবং তৈরি হতে হবে... আমার মাকে শান্তি দাও ঈশ্বর... এবং আমাকে সাহায্য করো... এখন মাকে ছাড়া আমার জীবনটাই বা কীভাবে কল্পনা করব... আর নিজেকে ঠিক রাখতে পারছি না।’

এই পোস্টের চব্বিশ ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই মাকে হারালেন মোনালি। ২০১৭ সালে সুইৎজারল্যান্ডের বাসিন্দা মাইক রিকটরকে বিয়ে করেন মোনালি। বিয়ের পর ওই দেশে ছিলেন যদিও। এ দেশে যাতায়াত রয়েছে তার শো, প্লে-ব্যাকের কারণে।

মালয়েশিয়ায় ২ লাখ টাকায় বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি শ্রমিক

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা থেকে আট মাস আগে মালয়েশিয়া গিয়েছিলেন মান্নান মিয়া (ছদ্ম নাম)। তার সঙ্গে একই ফ্লাইটে একই কোম্পানির অধীনে দেশটিতে যান আরও ৩৫ জন। যাওয়ার আগে রিক্রুটিং এজেন্সির সঙ্গে তাদের চুক্তি হয়েছিল। যেখানে বেতন এবং চাকরিদাতা কোম্পানির নাম উল্লেখ করা হয়।

কিন্তু মালয়েশিয়ায় যাওয়ার পর সেই চুক্তি আর কার্যকর হয়নি। বরং মান্নান মিয়ার দাবি, মাথাপিছু প্রায় দুই লাখ টাকা দরে তাদের প্রত্যেককে বিক্রি করে দেওয়া হয় ভিন্ন এক কোম্পানির কাছে। যেখানে কাজ দেওয়া হয় প্রতিশ্রুত বেতনের অর্ধেকেরও কমে। মালয়েশিয়াতে বাংলাদেশি শ্রমিকদের নিয়ে করা বিবিসির একটি প্রতিবেদনে শ্রমিকদের বিক্রির বিষয়টি এভাবেই উঠে এসেছে।

মান্নান মিয়া বিবিসি বাংলাকে বলেন, আমাদের বেতন ছিল বাংলাদেশি টাকায় ২৫ হাজার টাকা। অথচ বেতন হওয়ার কথা পঞ্চাশ হাজারের বেশি। তিন মাসের মাথায় আমরা কোম্পানির সুপারভাইজারকে বললাম যে, আমাদের ওভারটাইম দেন। তো বেতন-ভাতার কথা তুলতেই সুপারভাইজার রড নিয়ে এসে বেধড়ক মারধর করছে আমাদের সবাইকে। প্রচুর মেরেছে। পরে বলেছে যে, মারধরের কথা বাইরে কেউ জানলে মেরে ফেলবে, দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেবে ইত্যাদি।

মান্নান মিয়াসহ ৭ জন পরে সেই কোম্পানি থেকে পালিয়ে ভিন্ন একটা কোম্পানিতে কাজ নেন। কিন্তু তাদের হাতে এখন কোনো কাজের বৈধ অনুমতিপত্র নেই। ফলে তারা দিন কাটাচ্ছেন পুলিশের হাতে গ্রেপ্তারের আতঙ্ক নিয়ে।

মালয়েশিয়াতে থাকা একজন বাংলাদেশি শ্রমিক কথা বলেছেন বিবিসির সঙ্গে। তিনি বলেন, আসলে এখানে কাজ নেই। কিন্তু সবাই শ্রমিক আনছে। যারা শ্রমিক নিয়ে আসার অনুমোদন পেয়েছে, বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার কোম্পানি, এদের কাছে এটা ব্যবসা। যে ৫০ জনের চাকরি দিতে পারবে সে আনছে সাতশত শ্রমিক। এটা কীভাবে সম্ভব? কীভাবে তারা অনুমোদন পাচ্ছে? কেন যাচাই হচ্ছে না তাদের সক্ষমতা? আসলে এখানে আমরা সবাই জিম্মি।

তিনি নিজেই চুক্তি অনুযায়ী নির্দিষ্ট কোম্পানিতে চাকরি পাননি। তাকে কাজ দেওয়া হয়েছে অন্য কোম্পানিতে। কিন্তু মালয়েশিয়ার আইনে এটি বৈধ না। ফলে তিনি এখন অবৈধ অবস্থাতেই একরকম ‘জিম্মি দশায়’ আছেন।

তিনি আরও বলেন, এখানে আসতে আমার খরচ হয়েছে প্রায় ৬ লাখ টাকা। এখন যেখানে আছি, সেখানে থাকলে টাকা জমানো তো দূরের কথা, পরিবারের খরচ দিয়ে বেঁচে থাকাই সম্ভব না। বাধ্য হয়েই এখান থেকে পালানো ছাড়া উপায় নেই। আর না পালালে শেষ উপায় হচ্ছে দেশে চলে যাওয়া। কিন্তু সেটাও সম্ভব না। কারণ দেশে গিয়ে ঋণের বোঝা কে টানবে?

মসজিদে ভোজের আয়োজন করলেন ডিআইজি বাতেন, ইসিতে অভিযোগ

অভিযুক্ত মো. আব্দুল বাতেনের আয়োজনে মসজিদে ভোজ। ছবি: সংগৃহীত

সুনামগঞ্জে গিয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে রংপুর রেঞ্জের উপমহাপুলিশ পরিদর্শক (অ্যাডিশনাল আইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মো. আব্দুল বাতেনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সাইদুর রহমান।

শুক্রবার (১৭ মে) সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার মাধ্যমে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) হোসাইন মুহাম্মদ আল–মুজাহিদের কাছে এই অভিযোগ জমা দেওয়া হয়। চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইদুর রহমানের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট ও তার ছেলে আরিফুর রহমান ঝিনুক সশরীরে গিয়ে অভিযোগ জমা দেন।

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধি ২০১৬–এর ধারা ২২ (১) অনুযায়ী সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী নির্বাচন–পূর্ব সময়ে নির্বাচনী প্রচারণা বা নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। এ ছাড়া ধারা ২০ অনুযায়ী কোনো প্রার্থী মসজিদ বা কোনো ধর্মীয় উপাসনালয়ে নির্বাচনী প্রচার চালাতে পারবেন না। কিন্তু রংপুর রেঞ্জ পুলিশের উপ মহাপরিদর্শক (অ্যাডিশনাল আইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মো. আব্দুল বাতেন এসব বিধি লঙ্ঘন করেছেন। তিনি উপজেলার দাতিয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা এবং মধ্যনগর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. আব্দুর রাজ্জাক ভূঁইয়ার ছোট ভাই।

অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন গ্রামের বাড়িতে এসে পারিবারিক মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন এবং নামাজ শেষে উপজেলা বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত বাসিন্দাদের নিয়ে মসজিদের ভেতরেই মধ্যাহ্নভোজ করেন।

এ সময় আব্দুল বাতেনের বড় ভাই চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক উপস্থিত ছিলেন। বাতেন আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আগত ব্যক্তিদের সঙ্গে আলোচনা করেন বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে মধ্যনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা ও মধ্যনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অতীশ দর্শী চাকমাকে একাধিকবার কল করলেও রিসিভ করেননি।

তবে তার ব্যক্তিগত সহকারী শামসুদ্দোহা গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইদুর রহমানের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট ও তার ছেলে ঝিনুক একটি অভিযোগ দিয়েছেন। আমরা রিসিভ করে রেখেছি। স্যার একটু অন্য একটি কাজে ব্যস্ত।

এ বিষয়ে সাইদুর রহমানের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট আরিফুর রহমান ঝিনুক বলেন, আমরা চাই প্রভাবমুক্ত, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন। তাই একজন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পক্ষে সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন অবস্থায় ওনার স্বজনের আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়টি আমরা রিটার্নিং কর্মকর্তাকে লিখিতভাবে জানিয়েছি। আমরা আশা করব, রিটার্নিং কর্মকর্তা প্রভাবমুক্ত শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

এ ব্যাপারে মধ্যনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) হোসাইন মুহাম্মদ আল-মুজাহিদ বলেন, লিখিত বা মৌখিকভাবে বিষয়টি আমাকে এখনও কেউ জানায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এদিকে অভিযোগ অস্বীকার করে রংপুর রেঞ্জ পুলিশের উপ মহাপরিদর্শক মো. আব্দুল বাতেন বলেন, আমার মায়ের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বাড়িতে এসেছি। মিলাদ মাহফিলে অংশগ্রহণ ছাড়া বাড়ির বাইরে যাইনি। মসজিদে মিলাদ শেষে খাবার বিতরণ করা হয়েছে। সেখানে সবার সঙ্গে খেয়েছি। বাড়িতে এলে অনেকেই দেখা করতে আসে। আমি নির্বাচনী কোনো কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করিনি।

সর্বশেষ সংবাদ

মা হারালেন শিল্পী মোনালি ঠাকুর
মালয়েশিয়ায় ২ লাখ টাকায় বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি শ্রমিক
মসজিদে ভোজের আয়োজন করলেন ডিআইজি বাতেন, ইসিতে অভিযোগ
ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আগুন নিয়ন্ত্রণে
টাঙ্গাইলে ধান কাটতে এসে বজ্রপাতে প্রাণ হারালেন দুই ভাই
মেসি-বার্সা চুক্তির সেই ন্যাপকিন বিক্রি হলো ১১ কোটি টাকায়
এবার রাজধানীর ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন
কারওয়ান বাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি-বাতাসে রাজধানীতে স্বস্তি
সাতক্ষীরায় ট্রাক উল্টে প্রাণ গেল দুই শ্রমিকের, আহত ১১
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
ভাঙা হাত নিয়েই ‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ মাতালেন ঐশ্বরিয়া
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে ঝড়-শিলাবৃষ্টির আভাস, কমবে তাপপ্রবাহ
আচরণবিধি লঙ্ঘন: আ.লীগ নেতাকে জরিমানা, ৭ ডেগ খিচুড়ি জব্দ
সৌদিতে চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
যমজ ২ বোনকে হাতুড়ি দিয়ে পেটালেন ছাত্রলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি
গাজায় দীর্ঘমেয়াদে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হামাস
কেএনএফের নারী শাখার সমন্বয়ক আকিম বম গ্রেপ্তার
সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসকের নাম শেখ হাসিনা : ওবায়দুল কাদের