রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

খুলনায় ওএমএসের চাল-আটা পাচারে জড়িত কারা

গরিব ও দুস্থ মানুষের জন্য ওএমএসের মাধ্যমে স্বল্পমূল্যে চাল বিক্রির ব্যবস্থা করে সরকার। সেই চাল বিক্রি না করে অসাধু ব্যবসায়ীরা কালোবাজারে চাল বিক্রি করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) থেকে র‌্যাব খুলনা মহানগরীর বার্মাশীল রোডে কয়েকটি গোডাউন গোয়েন্দা নজরদারিতে রাখে। তারই ধারাবাহিকতায় র‌্যাব সেখানে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১৪ হাজার কেজি চাল উদ্ধার করে।

এ সময় গোডাউন মালিক নাদিম আহমেদ ও তার কর্মচারী রবিউল ইসলামকে আটক করা হয়। র‌্যাব জানায়, কিছু সংখ্যক ডিলার দরিদ্রদের কাছে ৩০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি না করে সেই চাল কালোবাজারে বেশি দামে বিক্রি করে দেন। নাদিম আহমেদ অসাধু ডিলারদের কাছ থেকে চাল কিনে তা বিভিন্ন বাজার ও দোকানে বিক্রি করতেন।

র‌্যাব জানায়, আটক হওয়া ওই দুই ব্যক্তি ৮ জন ডিলারের নাম বলেছে। এ ছাড়া খাদ্য বিভাগের কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী এ কাজে সহযোগিতা করে বলেও উল্লেখ করেছে।

র‌্যাবের অনুসন্ধানে জানা গেছে, নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে ন্যায্যমূল্যে চাল ও আটা বিক্রি না করে অধিক দামে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে গোপনে বিক্রি করছেন বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ডিলার। খুলনার বড় বাজারের বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী এসব চাল কিনছে বলে অভিযোগ রয়েছে। যাদের মধ্যে রয়েছে কাজী অ্যান্ড সন্স, পলি এন্টারপ্রাইজ,কাশফিয়া এন্টারপ্রাইজ,রাবেয়া এন্টারপ্রাইজ, আশরাফ ভাণ্ডার, উজ্জ্বল ব্রিডার্স, বিসমিল্লাহ স্ট্রোর ও উজ্জ্বল ট্রেডার্স। এসব প্রতিষ্ঠানের মালিকরা ডিলারদের কাছ থেকে কম দামে চাল কিনে বস্তা পরিবর্তন করে বেশি দামে অন্য দোকানে বিক্রি করে। এদের গোডাউন বার্মাশিল রোড, কালীবাড়ি এলাকায় ও কোহিনুর গলিতে অবস্থিত।

র‌্যাব আরও জানায়, মোটা চাল নুরজাহান মার্কা বস্তায় এবং চিকুন চাল প্লাস্টিকের জোড়া কবুতর মার্কা বস্তায় ভরে বিক্রি হচ্ছে। আটা মিল মালিকরা কিনে তাদের নিজস্ব বস্তায় ভরে বিক্রি করেন। খোলা বাজারে বিক্রির (ওএমএস) চাল ও আটা ব্যাপক লুটপাট করছেন ডিলার ও খাদ্য কর্মকর্তারা। যারা মনিটরিং করার দায়িত্বে, তাদের যোগসাজশেই বস্তা বদল করে রাতারাতি সরকারি কম মূল্যে বিক্রির এই খাদ্যপণ্য চলে যাচ্ছে আড়তদারের ঘরে। মাঝখানে সংশ্লিষ্ট খাদ্য কর্মকর্তাদের সিন্ডিকেট ও মধ্যস্বত্বভোগীদের পকেটে ঢুকছে লাখ লাখ টাকার কমিশন। এভাবে গরিবের চাল লুটপাটের ভয়াবহ ঘটনা ঘটছে খুলনায়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী জানান, কোটি কোটি টাকার ভর্তুকি দিয়ে সরকার যে ওএমএস চালু রেখেছে তার সুফল গরিব মানুষ না পেলেও পেয়ে যাচ্ছে ওএমএসের ডিলারেরা। ওএমএস চালের এই দুর্নীতি এখন ওপেন সিক্রেট। প্রশাসনের সবাই জানে অথচ কেউ ধরা পড়ে না। কারো লাইসেন্স বাতিল হয় না, কেউ শাস্তিও পায় না। এটা একটা আজব ব্যাপার।

অভিযোগ রয়েছে, খুলনার নতুন বাজারে এক ডিলার রাতারাতি কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। অথচ এই ওএমএস ছাড়া তার আর কিছুই ব্যবসা-বাণিজ্য নেই। সরকারি চাল ও আটার লাইসেন্স থাকলে এত টাকার মালিক হওয়া যায় তা এসব ডিলার দেখলেই বোঝা যায়। অনেক ডিলার তো আটার বস্তা গোডাউন থেকেই পাইকারি বাজারে উচ্চ মূল্যে বিক্রি করে দেন। অধিকাংশ ডিলার সরকার দলীয় লোক হওয়ায় সাধারণ মানুষ কোনো প্রতিবাদ করে না।

সচেতন মহল বলছেন, এভাবে ওএমএসের চাল চোরাই পথে বাজারে চলে আসার কারণে সরকার বাজারদর নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে। ফলে চোরাকারবারিদের হাত ঘুরে আসা খোলাবাজারের চাল সাধারণ মানুষকে উচ্চ মূল্যে কিনতে হচ্ছে। সঙ্গত কারণে ওএমএস কর্মসূচি কার্যত কাজে আসছে না।

জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস সূত্রে জানা যায়, খুলনা মহাগরীতে ৯২ জন ডিলারের মাধ্যমে চাল বিক্রি করা হয়। প্রতিদিন ৩৭ জন ডিলার চাল তুলতে পারেন। এর মধ্যে ১৩টি ট্রাকে বিক্রি করা হয় এবং বাকিগুলো দোকানে বিক্রি করা হয়।

সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) খুলনার সাবেক সভাপতি অধ্যাপক আনোয়ারুল কাদির ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, অতি দরিদ্র মানুষের কষ্ট লাঘবে সরকার ওএমএসের মাধ্যমে চাল-আটা বিক্রির কর্মসূচি নিয়েছে। উদ্দেশ্য অতি মহৎ হলেও অতি দরিদ্র লোকজন তা থেকে খুব বেশি উপকৃত হতে পারছে না। কিছু নিম্ন রুচির অতি লোভী মানুষের কারসাজিতে সেই চাল ঠিকমতো দরিদ্রদের হাতে পৌঁছে না। ডিলাররা চাল তুলে কালোবাজারে বিক্রি করে। যারা অতি দরিদ্রদের চাল ও আটা এভাবে আত্মসাৎ করে তারা অতি ঘৃণ্য অপরাধী। তাদের কঠোর শাস্তি না হলে আত্মসাৎ বন্ধ হবে না, সরকারের কোনো কর্মসূচিও লক্ষ্য অর্জন করতে পারবে না। ব্যক্তিগত স্বার্থে সরকারি সম্পদের অপব্যবহার করার দায়ে ডিলারশিপ বাতিল করা হোক। একই সঙ্গে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক।

র‌্যাব-৬ খুলনার সিনিয়র এএসপি পহন চাকমা বলেন, আমরা দীর্ঘদিন গোয়েন্দা নজরদারি চালিয়ে আসছিলাম। আমাদের কাছে তথ্য ছিল চোরাকারবারিরা নিয়মিত গরিবের জন্য বরাদ্দ দেওয়া সরকারি চাল বাইরের ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে আসছিল। এর ভিত্তিতে আমরা গত মঙ্গলবার অভিযান চালাই বড় বাজারে। সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ চাল জব্দ করা হয়।

তিনি বলেন, আমরা তদন্তের স্বার্থে এখনই কারা এ চোরাকারবারের সঙ্গে জড়িত তা বলতে পারছি না। তবে আটক হওয়া ওই দুই ব্যবসায়ী ৮ জন ডিলারের নাম বলেছে। এ ছাড়া খাদ্য বিভাগের কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী এ কাজে সহযোগিতা করে বলেও উল্লেখ করেছে। এখন তাদের দেওয়া নামগুলো নিয়ে যাচাই-বাছাই করছি।

এ বিষয়ে খুলনা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. বাবুল হোসেন বলেন, আমরা পত্রিকার মাধ্যমে ওএমএসের চাল উদ্ধারের বিষয়টি জানতে পেরেছি। সেটির তদন্তে জেলা সহকারী খাদ্য নিয়ন্ত্রক শেখ মো. জাহিদুল ইসলামকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি কোনো প্রতিবেদন না দিলে আমরা কিছুই বলতে পারছি না।

তদন্ত কমিটির প্রধান শেখ মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, চাল উদ্ধারের দিন খবর পেয়ে আমি থানায় যাই। সেটি ওএমএসের চাল কিনা জানি না। তবে বস্তাগুলো ছিল খাদ্য বিভাগের। আমি চাল দেখিনি। তদন্তের বিষয়ে তিনি বলেন, এখনো কোনো চিঠি পাইনি। দায়িত্ব এলে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেব।

এসএন

Header Ad

টাঙ্গাইলে পুলিশকে পিটিয়ে আসামি ছিনতাই

ছবি:সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে পুলিশকে পিটিয়ে কাকন নামের এক আসামিকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে আসামীর স্বজনরা। শনিবার (১৮ মে) দুপুরে উপজেলার বানিয়াজান ইউনিয়নের পঞ্চাশী গ্রামের গাজীবাড়ী এলাকায় ঘটে এ ঘটনা।

আসামি কাকনের বিরুদ্ধে সম্প্রতি পাশের এলাকায় একজনকে কুপিয়ে আহত করা ছাড়াও একাধিক মামলা আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত রমজানের শুরুতে কথা কাটাকাটির জেরে বাজিতপুর গ্রামের মিজানুর রহমান নামে এক যুবককে কুপিয়ে আহত করার পর পলাতক ছিল কাকন। তাকে গ্রেপ্তারের জন্য অনেক চেষ্টা করে যাচ্ছিল পুলিশ।

এদিকে শুক্রবার (১৭ মে) রাতে মারা যান কাকনের এক চাচি। শনিবার দুপুর ১২ টার সময় জানাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থনে তাকে দাফন করার ব্যবস্থা হয়। চাচির জানাজায় অংশ নিতে কাকন বাড়িতে এসেছে শুনে তিন সঙ্গী নিয়ে গাজীবাড়ী যান ধনবাড়ী থানার উপ পরিদর্শক(এসআই) সিদ্দিক হোসেন। জানাজা শেষে হঠাৎ তাকে আটক করে এক হাতে হাতকড়া পরিয়ে ফেলে পুলিশ। এমন সময় কাকনের শোকাহত স্বজনরা বিক্ষুব্দ হয়ে পুলিশের উপর আক্রমণ চালায়। তাদের হামলায় আঘাতপ্রাপ্ত হন ওই পুলিশ সদস্যরা। এ সুযোগে হাতকড়াসহ পালিয়ে যায় কাকন।

ধনবাড়ী থানার ওসি হাবিবুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন চট্টগ্রামের বাবর আলী

ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন চট্টগ্রামের বাবর আলী। রোববার (১৯ মে) বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন তিনি। বেসক্যাম্প টিমের বরাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন অভিযানের প্রধান সমন্বয়ক ফরহান জামান।

হিমালয়ের শীতিধার চূড়া জয়ের জন্য বাবর আলী রওনা দিয়েছিলেন ১ এপ্রিল। চূড়াটি পর্বতের ১৫ হাজার ৫০০ ফুট ওপরে। সকাল সাড়ে ৮টায় সেখানে তিনি বাংলাদেশের পতাকা ওড়ান।

এদিকে বেসক্যাম্প ম্যানেজার এবং আউটফিট মালিকের বরাতে বাবরের সংগঠন ভার্টিক্যাল ড্রিমার্সের পক্ষ থেকে ফেসবুকের এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘সৃষ্টিকর্তার কৃপায় এবং লাখো শুভাকাঙ্ক্ষীদের দোয়ায় প্রকৃতি মাতা বাবরকে ক্ষণিকের জন্য স্থান দিয়েছেন নিজের চূড়ায়। খানিক আগে বেসক্যাম্প ম্যানেজার এবং আউটফিট মালিক আমাদের এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এখন বাবর আছে ক্যাম্প-৪ এ নামার পথে। ওই ডেথ জোনে যোগাযোগ সম্ভব নয়। তাই অভিযানের ছবি পেতে সময় লাগবে।’

গত এক দশকে হিমালয়ের নানা পর্বত জয় করেছেন পেশায় চিকিৎসক বাবর আলী। এর মধ্যে ২০২২ সালে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে হিমালয়ের অন্যতম দুর্গম চূড়া আমা দাবলাম (২২ হাজার ৩৪৯ ফুট) আরোহণ করেন বাবর।

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৮ হাজারের বেশি হজযাত্রী

ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরে পবিত্র হজ পালনের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে এখন পর্যন্ত ২৮ হাজার ৭৬০ যাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। অন্যদিকে এখনও ৩ হাজার ৩৯৫ জন হজযাত্রীর ভিসা হয়নি।

রোববার (১৯ মে) রাত ২টার হজ পোর্টালে আইটি হেল্প ডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

হজ ফ্লাইট শুরু হওয়ার পর গত রাত ২টা পর্যন্ত ২৮ হাজার ৭৬০ জন হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রী ৩ হাজার ৭৪৭ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রী ২৫ হাজার ১৩ জন। এখন পর্যন্ত সৌদি আরব যাওয়ার ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে ৭২টি। এরমধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ২৫টি, সৌদি এয়ারলাইনসের ২৩টি ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট সংখ্যা ২০টি।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ জুন এবারের হজ অনুষ্ঠিত হবে। হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাওয়ার ফ্লাইট গত ৯ মে শুরু হয়। আগামী ১০ জুন পর্যন্ত যাওয়ার ফ্লাইট চলবে। হজ শেষে ২০ জুন ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে। দেশে ফেরার ফ্লাইট শেষ হবে আগামী ২২ জুলাই।

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ৮১ হাজার ৮৬২ জন হজযাত্রীর ভিসা হয়েছে। এবার বছর সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনা মিলিয়ে মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ করতে যাবেন। সেই হিসাবে এখনো ৩ হাজার ৩৯৫ জন হজযাত্রীর ভিসা হয়নি।

এবার বাংলাদেশ থেকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৫৬২ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এজেন্সির মাধ্যমে ৮০ হাজার ৬৯৫ জন হজ করতে যাবেন।

এদিকে হজ করতে গিয়ে সৌদি আরবে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন। গতকাল ১৮ মে মো. মোস্তফা নামের এ হজযাত্রী মক্কায় মারা যান। তার পাসপোর্ট নম্বর-ইজি ০৭৪০৮৪৭। এর আগে, গত ১৫ মে চলতি হজ মৌসুমে সৌদি আরবে প্রথম বাংলাদেশি একজন হজযাত্রী মারা যান। ওইদিন মো. আসাদুজ্জামান মদিনায় মারা যান।

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে পুলিশকে পিটিয়ে আসামি ছিনতাই
পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন চট্টগ্রামের বাবর আলী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৮ হাজারের বেশি হজযাত্রী
দুই বাংলাদেশিকে অপহরণ করেছে আরসা
কিরগিজস্তানে হামলা, সাহায্য চাইলেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা
সৌদি আরবে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস
‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’
তথ্য দিতে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
আবারও বাড়ল সোনার দাম, কাল থেকে কার্যকর
যে কারণে ডিবিতে গিয়েছিলেন মাওলানা মামুনুল হক
টুইটারের ঠিকানা বদলে আনুষ্ঠানিকভাবে এখন এক্স ডটকম
প্রতিবন্ধী সন্তানকে বিষ খাইয়ে হত্যা করলেন মা-বাবা
সুবর্ণচরে ট্রাক্টরের চাপায় শিশুর মৃত্যু
হঠাৎ ডিবিতে মাওলানা মামুনুল হক
অভিমানে গলায় ফাঁস দিয়ে কৃষকের আত্মহত্যা
ট্রোল কখনো পাত্তা দেই না : জেফার
পলাশবাড়ীতে চাচার ছুরিকাঘাতে ভাতিজির মৃত্যু
নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৪ জন নিহত