রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঘরবাড়িহারা ৭০০ পরিবারের বসবাস বেড়িবাঁধের উপর

খুলনার কয়রায় প্রাকৃতিক দুর্যোগে বারবার বিধ্বস্ত হয়ে ঘরবাড়িহারা সাত শতাধিক পরিবারের ঠাঁই হয়েছে বেড়িবাঁধের উপর। আইলা, সিডর, আম্পানসহ আটটি ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে এসব পরিবারের কারও জমি গেছে নদীতে আবার কারও বাড়িঘর ভেসে গেছে নোনা পানিতে। আর এসব ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার আগেই আবার নদীর বাঁধ ভেঙে নোনা পানিতে নষ্ট হয়ে যায় আসবাব-ঘরবাড়ি, সম্পদসহ জমির ফসল।

সম্প্রতি এক সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার গোবরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে খুটিঘাটা খেয়াঘাট অবধি কপোতাক্ষ নদের মাত্র আধা কিলোমিটার বাঁধের উপর এখনো বসবাস করছে ৫০টি পরিবার। যে যেখানে পেরেছে ঘর বানিয়ে বসতি গড়েছে। এ ছাড়াও ঘূর্ণিঝড় আইলায় গৃহহারা ২২টি পরিবার উপজেলার উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের পাথরখালী এলাকায় বেড়িবাঁধের উপর এবং আম্পানে গৃহহারা ১৯ পরিবার হাজতখালী স্লুইসগেট থেকে কাশীর হাটখোলা পর্যন্ত কপোতাক্ষ নদের বাঁধের উপর মানবেতর জীবনযাপন করছে। তা ছাড়াও মহারাজপুর সুতির অফিস এলাকা থেকে মঠবাড়িয়া বেড়িবাঁধের ওপর বাস্তুহারা মানুষের বসবাসও চোখ পড়ে।

এ বিষয়ে ৪ নম্বর কয়রা লঞ্চঘাট, ৬ নম্বর কয়রা, দক্ষিণ বেদকাশী ও মহেশ্বরীপুরসহ কয়রার সাতটি ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যানদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী জানা গেছে, গোটা উপজেলায় বাঁধের উপর বসবাস করছে সাত শতাধিক পরিবার।

উত্তর বেদকাশী এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, বেড়িবাঁধের বাইরে, বাঁধের উপরে এবং বাঁধের ভেতরে অসংখ্য বাড়িঘর। প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিপর্যস্ত এসব মানুষের এটাই যেন নিয়তি। অন্য কোথাও যাওয়ার সুযোগ হয়নি বলে তারা এখনো এখানেই পড়ে আছেন।

বৃদ্ধ পরিমল মণ্ডল বলেন, একটা সময় তাদের সবই ছিল। সর্বনাশা কপোতাক্ষ সব শেষ করে দিল। চার বিঘা জমির ভিটাবাড়ির মাত্র তিন শতাংশ বাদে বাকিটা গেছে কপোতাক্ষ নদে।

কয়রা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি বিদেশ রঞ্জন মৃধা বলেন, একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগে গৃহহীন হয়েছেন উপকূলীয় অসংখ্য মানুষ। কেউ খুলনা নগরীতে, কেউ রাজধানীতে, আবার কেউ পার্বত্য অঞ্চল ও দেশান্তরিত হতে বাধ্য হয়েছেন। পেশা পরিবর্তন ও পেশা হারিয়েছেন বহু মানুষ। আর যারা এলাকায় আছেন, তাদের টিকে থাকতে হচ্ছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে লড়াই করে। ঘূর্ণিঝড় আইলার ১৩ বছরেও ভাগ্য বদলায়নি উপকূলীয় কয়রা উপজেলার মানুষের। কয়রায় নদীর চরে অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত তিনটি গুচ্ছগ্রামও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়। সেটিও বসবাসের অনুপযোগী।

খুলনা জেলা প্রশাসনের ত্রাণ ও পুনর্বাসন শাখা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৫ বছরে কয়রা উপজেলায় আঘাত হেনেছে ঘূর্ণিঝড় আইলা, সিডর, আম্পানসহ আটটি ঘূর্ণিঝড়। ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বরে সিডর, ২০০৯ সালের ২৫ মে আইলা, ২০১৩ সালের ১৬ মে মহাসেন, ২০১৯ সালের ৪ মে ফণী, ২০১৯ সালের ১০ নভেম্বর বুলবুল, ২০২০ সালের ২০ মে আম্পান, ২০২১ সালের ২৬ মে ইয়াস, ২০২১ সালের ৪ ডিসেম্বর ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ ছাড়া ২০১৫ সালের ৩০ জুলাই কোমেন, ২০১৬ সালের ২১ মে রোয়ানু ও ২০১৭ সালের ৩০ মে মোরা আঘাত করলেও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ছিল সামান্য।

তবে এসব দুর্যোগে মোট কতজন বাস্তুচ্যুত হয়েছে এর পূর্ণাঙ্গ কোনো পরিসংখ্যান নেই সরকারি বা বেসরকারি কোনো সংস্থার কাছে। তবে বেসরকারি সংস্থার কিছু সমীক্ষা রয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশনের (আইওএম) তথ্য বলছে, ঘূর্ণিঝড় আম্পানে খুলনার কয়রা উপজেলার উত্তর বেদকাশী, দক্ষিণ বেদকাশী, কয়রা ও মহারাজপুর ইউনিয়ন এবং তার পাশের পাইকগাছা উপজেলার চাঁদখালী, দেলুটি, গড়ইখালী ও লতা ইউনিয়নের ৪ হাজার ৩১৮ জন মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়।

এ প্রসঙ্গে কোস্টাল লাইভলিহুড অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল অ্যাকশন নেটওয়ার্কের (ক্লিন) প্রধান নির্বাহী হাসান মেহেদী বলেন, ঘূর্ণিঝড় আম্পানের পর তারা কয়রা ও শ্যামনগরে সমীক্ষা চালান। ওই সমীক্ষায় দেখা যায়, প্রায় ২১ হাজার মানুষ এলাকা থেকে অন্যত্রে চলে গেছেন। ইয়াসের পরও অনেকে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

এ বিষয়ে কয়রা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, একটি দুর্যোগের ক্ষত না শুকাতেই আরেকটি দুর্যোগের হানা মানুষকে নিঃস্ব করে ফেলে। অসহায় মানুষ যে যেভাবে পারছেন বাঁধের উপর আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের সেখান থেকে সরানো সম্ভব হচ্ছে না। সবচেয়ে বেশি অসুবিধা ফসলি জমি লবণাক্ত হয়ে যাওয়ায়। লবণাক্ততার কারণে বছরের পর বছর ফসল ফলানো সম্ভব না হওয়ায় মানুষের অভাব কমছে না।

এ ব্যাপারে কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রোকুনুজ্জামান বলেন, উপজেলাটি ভৌগোলিক কারণে দুর্যোগকবলিত। সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাটি তিন দিক থেকে নদীবেষ্টিত। যে কারণে ছোট-খাটো দুর্যোগেও প্লাবিত হয়ে পড়ে। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। বেড়িবাঁধের উপর বসবাসকারী লোকজনকে পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে বলেও জানান। এ ছাড়াও দুর্যোগে এসব ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে পুনর্বাসনে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি কয়েকটি সংগঠন তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন।

এসআইএইচ

Header Ad

বাংলাদেশের স্টাইলে ভোট করতে চাইছেন নরেন্দ্র মোদী : অরবিন্দ কেজরিওয়াল

ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও রাশিয়া স্টাইলে ভোট করতে চাইছেন বলে মন্তব্য করেছেন সদ্য কারামুক্ত দিল্লীর মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল । এভাবে ভোট করে ক্ষমতায় বসা কাপুরুষতার নিদর্শন।

জানা যায়, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভারতে নির্বাচন করার চেষ্টা করছেন বলে মন্তব্য করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

শুক্রবার (১৭ মে) মুম্বাইয়ের বান্দ্রা কুরলা কমপ্লেক্সে (বিকেসি) বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার এক সমাবেশে বক্তৃতাকালে এই মন্তব্য করেন তিনি। খবর ইন্ডিয়া টুডের।

দিল্লীর মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল বলেন, "বাংলাদেশে কিছু দিন আগে নির্বাচন হয়েছে। সব বিরোধী নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং নির্বাচনে শেখ হাসিনা জয়ী হয়েছেন।"

তিনি আরও বলেন, "পাকিস্তানের দেশটির সবচেয়ে বড় বিরোধী দলীয় নেতা ইমরান খানকে জেলে পাঠানো হয়েছিল। তার দলকে ভেঙে দেয়া হয়েছে, দলীয় প্রতীক ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে। এভাবে দেশটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মোদিজি (নরেন্দ্র মোদি) বাংলাদেশ ও পাকিস্তান থেকে শিক্ষা নিয়ে ভারতে একই জিনিস করার চেষ্টা করছেন। তারা আমাকে জেলে ভরেছিলেন। (দিল্লির সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রী) মণীশ সিসোদিয়াকে জেলে পুরে রেখেছেন। কংগ্রেস পার্টির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করেছেন। এভাবেই আপনি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন এবং জিতবেন। এটা তো কাপুরুষতার নিদর্শন।"

বর্তমানে ভারতে লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে। মোট সাত দফার ভোটের চার দফা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পঞ্চম ও ষষ্ঠ দফার ভোটে মুম্বাইয়ের ছয়টিসহ মহারাষ্ট্রের ১৩টি লোকসভা আসনে ভোট হবে। এই ভোটের মধ্যেই ৫০ দিন কারাবাসের পর গত ১০ মে দিল্লির মদ নীতির সঙ্গে জড়িত মানি লন্ডারিং মামলায় জামিনে কারামুক্ত হন কেজরিওয়াল।

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রলীগ কর্মী নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকায় জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের রাস্তা পার হওয়াকে কেন্দ্র করে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারিয়েছেন মেহেদী হাসান (১৮) নামে ছাত্রলীগের এক কর্মী। নিহত মেহেদী হাসান বাড্ডার নূরের চালা এলাকার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

শনিবার (১৮ মে) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে রাস্তা পারাপারকে কেন্দ্র করে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের মধ্যে ছুরিকাঘাত করা হয় মেহেদীকে। তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে তাকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।

হাসপাতালে নিহতের মামা মো. চয়নের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রমনায় ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন থেকে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পর্যন্ত স্বেচ্ছাসেবক লীগের র‍্যালি কর্মসূচি ছিল। এতে যোগ দিতে দুপুর আড়াইটার দিকে তিনি ও তার ভাগ্নে মেহেদী অন্য নেতাকর্মীদের সঙ্গে বাড্ডা থেকে রমনায় ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনে আসেন। ধানমন্ডিতে র‍্যালি শেষে নূরের চালা থেকে আসা নেতাকর্মীরা হেঁটে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পার হচ্ছিলেন। এ সময় পিকআপ ভ্যানে চড়ে র‍্যালিতে যোগ দিতে আসা একদল নেতাকর্মীর সঙ্গে তাদের বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে বাগবিতণ্ডা রূপ নেয় হাতাহাতিতে। এ সময় কেউ একজন মেহেদীর বুকে ছুরিকাঘাত করেন। সংঘর্ষে আহত হন আরও বেশ কয়েকজন।

চয়ন জানান, মেহেদী এ বছর ভাটারার সোলমাইত হাইস্কুল থেকে এসএসসি পাস করেন। ছাত্রলীগের কর্মী হলেও তিনি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কর্মসূচিতে নিয়মিত অংশ নিতেন। তার মা লিপি সিকদার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩৯ নম্বর ওয়ার্ড শাখা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শেরেবাংলা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সজীব দে জানান, স্বেচ্ছাসেবক লীগের একটি কর্মসূচি শেষে সংসদ ভবনের সামনে রাস্তা পারাপারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের হাতাহাতি থেকে ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার প্রকৃত কারণ ও হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।

টাঙ্গাইলে পুলিশকে পিটিয়ে আসামি ছিনতাই

ছবি:সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে পুলিশকে পিটিয়ে কাকন নামের এক আসামিকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে আসামীর স্বজনরা। শনিবার (১৮ মে) দুপুরে উপজেলার বানিয়াজান ইউনিয়নের পঞ্চাশী গ্রামের গাজীবাড়ী এলাকায় ঘটে এ ঘটনা।

আসামি কাকনের বিরুদ্ধে সম্প্রতি পাশের এলাকায় একজনকে কুপিয়ে আহত করা ছাড়াও একাধিক মামলা আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত রমজানের শুরুতে কথা কাটাকাটির জেরে বাজিতপুর গ্রামের মিজানুর রহমান নামে এক যুবককে কুপিয়ে আহত করার পর পলাতক ছিল কাকন। তাকে গ্রেপ্তারের জন্য অনেক চেষ্টা করে যাচ্ছিল পুলিশ।

এদিকে শুক্রবার (১৭ মে) রাতে মারা যান কাকনের এক চাচি। শনিবার দুপুর ১২ টার সময় জানাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থনে তাকে দাফন করার ব্যবস্থা হয়। চাচির জানাজায় অংশ নিতে কাকন বাড়িতে এসেছে শুনে তিন সঙ্গী নিয়ে গাজীবাড়ী যান ধনবাড়ী থানার উপ পরিদর্শক(এসআই) সিদ্দিক হোসেন। জানাজা শেষে হঠাৎ তাকে আটক করে এক হাতে হাতকড়া পরিয়ে ফেলে পুলিশ। এমন সময় কাকনের শোকাহত স্বজনরা বিক্ষুব্দ হয়ে পুলিশের উপর আক্রমণ চালায়। তাদের হামলায় আঘাতপ্রাপ্ত হন ওই পুলিশ সদস্যরা। এ সুযোগে হাতকড়াসহ পালিয়ে যায় কাকন।

ধনবাড়ী থানার ওসি হাবিবুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশের স্টাইলে ভোট করতে চাইছেন নরেন্দ্র মোদী : অরবিন্দ কেজরিওয়াল
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রলীগ কর্মী নিহত
টাঙ্গাইলে পুলিশকে পিটিয়ে আসামি ছিনতাই
পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন চট্টগ্রামের বাবর আলী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৮ হাজারের বেশি হজযাত্রী
দুই বাংলাদেশিকে অপহরণ করেছে আরসা
কিরগিজস্তানে হামলা, সাহায্য চাইলেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা
সৌদি আরবে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস
‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’
তথ্য দিতে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
আবারও বাড়ল সোনার দাম, কাল থেকে কার্যকর
যে কারণে ডিবিতে গিয়েছিলেন মাওলানা মামুনুল হক
টুইটারের ঠিকানা বদলে আনুষ্ঠানিকভাবে এখন এক্স ডটকম
প্রতিবন্ধী সন্তানকে বিষ খাইয়ে হত্যা করলেন মা-বাবা
সুবর্ণচরে ট্রাক্টরের চাপায় শিশুর মৃত্যু
হঠাৎ ডিবিতে মাওলানা মামুনুল হক
অভিমানে গলায় ফাঁস দিয়ে কৃষকের আত্মহত্যা
ট্রোল কখনো পাত্তা দেই না : জেফার