শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

এক-এগারোর কুশীলবরা ছোবল দিতে ঘাপটি মেরে আছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

এক-এগারোর কুশীলবরা ঘাপটি মেরে বসে আছে। যদি কোনও সুযোগ পাওয়া যায় ছোবল মারার জন্য বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

বুধবার (২০ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে জিল্লুর রহমান পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, যারা এক এগারোর কুশীলব ছিলেন তারা এখনো জাতিকে মাঝে-মধ্যে জ্ঞান দেয়। টেলিভিশনের পর্দায়, পত্রিকার পাতায় তারা এই জ্ঞান দিয়ে যাচ্ছেন। গত নির্বাচনের আগেও তারা সক্রিয় হয়েছিল, যদি কিছু করা যায় সেই আশায়। কিন্তু জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা ও রাজনৈতিক কৌশলের কাছে বিএনপি- জামায়াত অপশক্তি যেমন পরাজিত হয়েছে তেমনি এই কুশীলবদের স্বপ্নও ধূলিস্যাৎ হয়েছে। তারা এখন ঘাপটি মেরে বসে আছে। যদি কোন সুযোগ পাওয়া যায় ছোবল মারার জন্য। সুতরাং আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।

তিনি বলেন, এক এগারোর পরিবর্তনের পর দেশের গণতন্ত্রকে বাক্সবন্দী করা হয়েছিল। গণতন্ত্রের পায়ে শেকল পরানো হয়েছিল। তখন জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে মুক্ত করার আন্দোলনে সামিল হয়েছিলাম। জনগণও আমাদের সাথে যোগ দিয়েছিল। নেতাকর্মীদের আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা মুক্ত হয়েছিল, তা নয় আমাদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াও মুক্ত হয়েছিল। খালেদা জিয়া গ্রেফতার হবার পরে তার পারসোনাল উইং থেকে ফোন করা হয়েছিল। আমাকে বলেছিল চলেন একসাথে কিছু করি। অর্থাৎ তারাও অসহায় হয়ে গিয়েছিল। এই অসহায়ত্ব থেকেই তারা ফোন করেছিল যাতে যুগপৎ আন্দোলনে করে ওই পরিস্থিতি থেকে উত্তোলন ঘটানো যায়।

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্মৃতিচারণ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জিল্লুর রহমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। চাপের মুখে ১/১১ এর কঠিন সময় তিনি যেভাবে ধৈর্য সহকারে সবকিছু সামাল দিয়েছিলেন। তিনি দলকে যেভাবে ঐক্যবদ্ধ রেখেছিলেন তা অভাবনীয়। সে কারণেই আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে মুক্ত করা সম্ভব হয়েছিল। তিনি একজন দৃঢ়চেতা, ধৈর্যশীল নেতা ছিলেন। কিভাবে সংকটে, সংগ্রামে, প্রতিকূল পরিস্থিতির মুহূর্তে ধৈর্য্যহারা না হয়ে অবিচল থাকতে হয় তা দেখেছি। তার কাছ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে।

আলোচনা সভায় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা বলেন, জিল্লুর রহমান লম্বা সময় ধরে জাতির জনকের সাথে রাজনীতি করেছেন। তার প্রতি বঙ্গবন্ধু এবং তার কন্যা শেখ হাসিনার অগাধ বিশ্বাস ছিল। তিনি অনেক গুছিয়ে কথা বলতে পারতেন। ১/১১ এর সময় যখন শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল তখন তিনি মিডিয়ার সামনে এতো গুছিয়ে এবং টু দ্য পয়েন্টে কথা বলেছেন তাতে মনে হয়েছে প্রধানমন্ত্রী জেলে যাবার আগে তাকে সব বলে দিয়ে গিয়েছেন। অথচ তখন তিনি স্ত্রী হারানোর শোকে অসুস্থ। তার কাছ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে।

জিল্লুর রহমান পরিষদের সভাপতি আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকি বলেন, জিল্লুর রহমান এমন একজন মানুষ ছিলেন যিনি সবসময় বঙ্গবন্ধুর আদর্শে থেকে সমাজের কথা চিন্তা করেছেন। তিনি তার জীবদ্দশায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শে দৃঢ়ভাবে অটল ছিলেন। সেনা শাসনের (১/১১) সময় জিল্লুর রহমান বলেছিলেন 'শেখ হাসিনাকে ছাড়া আমরা নির্বাচনে যাবো না'। তার ওই বক্তব্যের পর কিন্তু সেনা শাসকরা বুঝতে পেরেছিল শেখ হাসিনাকে ছাড়া নির্বাচন সম্ভব না। ওই সময়ে তার ওই বক্তব্য কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও জিল্লুর রহমান পরিষদের সভাপতি আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. আক্তারুজ্জামান খোকার সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায়, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সহ-সভাপতি শেখ মো. জাহাঙ্গীর আলম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সহ-সভাপতি মানিক লাল ঘোষ প্রমুখ।

Header Ad

গুগল অ্যাস্ট্রা : হারানো জিনিস খুঁজে পাবেন নিমিষেই

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল। সম্প্রতি সংস্থাটি নিয়ে এসেছে জেনারেটিভ এআই চ্যাটবট জেমিনি।

এবার প্রোজেক্ট গুগল অ্যাস্ট্রা নামে আরও একটি নতুন ফিচার আনছে গুগল। এটির মাধ্যমে ব্যবহারকারী তার ফোন থেকে হারানো জিনিস নিমিষেই খুঁজে পাবেন।

গুগল অ্যাস্ট্রা সার্চ ইঞ্জিনের নতুন প্রোজেক্ট, যেখানে আরও আধুনিক এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট তৈরি করা যাবে। যা অনেকটা ওপেনএআইয়ের নতুন জিপিটি ৪০ মডেলের অনুরূপ। ক্যামেরার মাধ্যমে প্রত্যেকটি জিনিস বিশ্লেষণ করতে পারবে।

এআইয়ের কাছে যা যা ধরা পড়বে (ফোনের ক্যামেরার মাধ্যমে) তা সবই স্টোরেজে সেভ করে নেবে। সেফটিপিন থেকে স্মার্টফোন সব কিছুই বোঝার ও বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা থাকবে এআই অ্যাসিস্ট্যান্টের কাছে।

গুগল অ্যাস্ট্রা হতে চলেছে একটি কার্যকর এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট। এটি যেকোনো কোডও পড়তে পারবে এবং সেই বিষয়ে বিশদ তথ্য জানিয়ে দেবে। আপনার এলাকা দেখে আপনি কোথায় থাকেন, কী নাম সব বলে দেবে এই অ্যাসিস্ট্যান্ট। পাশাপাশি কোনো জিনিস শেষ কোথায় দেখেছিল তাও জানাতে সক্ষম গুগল অ্যাস্ট্রা।

এআইয়ের মধ্যে এটি একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার হতে পারে। এ ছাড়াও গুগল অ্যাস্ট্রাকে ব্যবহারকারী একাধিক প্রশ্ন করতে পারবেন। তবে এটি সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছাতে সময় লাগবে। তবে গুগল জানিয়েছে, এটির বেশকিছু সুবিধা জেমিনিতে পাওয়া যাবে। শুধু ক্যামেরা ওপেন করলেই ফিচারটি অন হয়ে যাবে।

এই ফিচারের সঙ্গে ওপেনএআই জিপিটি ৪০-এর অনেকটা মিল রয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে। যা কিছুদিন আগেই উন্মোচন করেছে কোম্পানিটি। এখানে শুধু সোজা একটি লাইন এঁকে এআই অ্যাসিস্ট্যান্টকে প্রশ্ন করতে পারেন। হারানো জিনিসও খুব সহজে খুঁজে পাবেন।

গুগল এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট ছাড়াও, নতুন অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ১৫ নিয়েও বড় ঘোষণা দিয়েছে গুগল। যা শিগগিরই গুগল পিক্সেল ৮এ সিরিজ স্মার্টফোনে রোল আউট হচ্ছে। ওয়ানপ্লাস এবং স্যামসাংয়েরও বেশ কিছু ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোনে আসছে অ্যান্ড্রয়েড ১৫।

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, দিশেহারা ক্রেতারা

ফাইল ছবি

সপ্তাহ ব্যবধানে ফের অস্থির হয়ে ওঠেছে রাজধানীর নিত্যপণ্যের বাজার। দাম বেড়ে গেছে মাছ-মাংস ও শাক-সবজিসহ প্রায় প্রতিটি পণ্যের। সরবরাহে খুব একটা ঘাটতি না থাকলেও বেশির ভাগ পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী। এতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ ভোক্তারা।

বিক্রেতারা জানান, তীব্র গরমের কারণে ব্যহত হচ্ছে উৎপাদন ব্যবস্থা। এতে বাজারে সরবরাহ ঘাটতি দেখা দেয়ায় দাম বাড়ছে পণ্যের। আর ক্রেতারা বলেন, এ বছর রোজার আগে থেকেই বেড়েছে পণ্যের দাম। কিন্তু ঈদের পরও সেই দাম বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় চাপ বাড়ছে নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের সংসারে। অসহায় ক্রেতাদের এখন চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার নেই। ব্যবসায়ীরাও বুঝে গেছে, দাম বাড়ালেও পণ্য কিনবে সাধারণ মানুষ। তাই খেয়াল-খুশিমতো দাম বাড়াচ্ছে পণ্যের।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে প্রতিকেজি বেগুন ৮০-৯০ টাকা, শসা ৬০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, পেঁপে ৮০ টাকা, টমেটো ৮০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, গাজর ৮০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ধুন্দল ৭০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, লতি ৭০ টাকা, আলু ৫০-৫৫ টাকা, ঝিঙা ৭০ টাকা ও কাঁকরোল ৮০-১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

দাম চড়েছে কাঁচা মরিচেরও। প্রতিকেজি কাঁচা মরিচ ১২০ থেকে ২০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি পিস লাউ ৭০ টাকা ও চালকুমড়া বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকায়। আর বাজারে লালশাকের আঁটি ১৫ টাকা, পাটশাক ১৫ টাকা, পুঁইশাক ৩০ টাকা, কলমিশাক ১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। স্বস্তির খবর নেই মাছের বাজারেও। প্রকারভেদে মাছের দাম বেড়েছে কেজি প্রতি ২০ থেকে ১০০ টাকা।

এদিকে স্বস্তির খবর নেই মাছের বাজারেও। ক্রেতারা মাছ কিনতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন। নদী ও হাওরের মাছ সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে গেছে অনেক আগেই। চাষের মাছও এখন বেশ চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে।

ঈদের আগে এক কেজি ছোট ও মাঝারি আকারের পাঙাশের দাম ছিল ১৮০-২২০ টাকা, সেই একই পাঙাশ এখন বিক্রি হচ্ছে ২০০-২৫০ টাকায়। দাম বেড়ে তেলাপিয়া মাছের কেজি ২৫০ টাকা ছাড়িয়েছে। মাঝারি ও বড় মানের তেলাপিয়া প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫০-২৮০ টাকায়। ঈদের আগে যা ছিল ২২০-২৫০ টাকা। চাষের কই বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২৫০ টাকার ওপরে। আর ৬০০-৭০০ গ্রাম ওজনের চাষের রুই মাছের দাম হাঁকানো হচ্ছে ২৮০-৩০০ টাকা কেজি। বড়গুলো ৩৬০-৪০০ টাকা। বাজারে ইলিশের সরবরাহ তেমন নেই। ৪০০-৫০০ গ্রামের ইলিশের দাম চাওয়া হচ্ছে প্রতি কেজি ১২০০-১৪০০ টাকা।৭০০-৮০০ গ্রাম হলে ১৬০০-১৮০০ টাকা। আর কেজি সাইজের হলে দাম দুই হাজারের ওপরে।

এদিকে কোরবানির ঈদের বাকি আরও প্রায় দেড় মাস। এর মধ্যেই মসলার বাজার ঊর্ধ্বমুখী। বিশেষ করে এলাচির দাম বাড়ছে লাফিয়ে। এ ছাড়া অন্যান্য মসলার মধ্যে দারুচিনি, লবঙ্গ, ধনে, তেজপাতা, শুকনা মরিচ ও হলুদের দামও গত বছরের তুলনায় বাড়তি। কোরবানির ঈদে মসলার চাহিদা বছরের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি থাকে। তাই কোরবানিকে সামনে রেখে আগেভাগেই বাজারে মসলার দাম বেড়ে গেছে।

সাড়ে ১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য

ছবি: সংগৃহীত

ভিসার অপব্যবহারের দায়ে প্রায় সাড়ে ১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য। তাঁরা গত এক বছরে সেখানে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছিলেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ জানাচ্ছে, সে আবেদন নাকচ হওয়ায় নতুন এক চুক্তির তাদের দ্রুত ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্রিটিশ সরকার।

উন্নত জীবনের আশায় প্রতিবছর বিদেশে পাড়ি জমান বাংলাদেশিরা। মূল গন্তব্য থাকে ইউরোপের নানা দেশ। তবে তাদের একটি বড় অংশই বেছে নেন অসাধু উপায়।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট এবং টুরিস্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে গিয়ে গত বছরে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন প্রায় ১১ হাজার বাংলাদেশি। যাচাই-বাছাই শেষে তাদের ৫ শতাংশের আবেদন গ্রহণ করেছে ব্রিটিশ সরকার।

টেলিগ্রাফের দাবি, এবার অবৈধ এসব বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিচ্ছে যুক্তরাজ্য। ফাস্ট-ট্র্যাক রিটার্নস চুক্তির আওতায় শুধু ব্যর্থ আশ্রয়প্রার্থীই নন, ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া ব্যক্তিদেরও ফেরত পাঠানো হচ্ছে বাংলাদেশে।

ভিসা ব্যবস্থার এই অপব্যবহারকারীধের তালিকার শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তান। গত বছর, রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছিলেন ১৭ হাজার ৪শ পাকিস্তানি। আর এক্ষেত্রে ভারতীয়ের সংখ্যা ৭ হাজার ৪শ।

২০২৩ সালে বসবাসের অধিকার নেই এমন ২৬ হাজার মানুষকে নিজ দেশে ফেরত পাঠায় যুক্তরাজ্য। এ সংখ্যা ২০২২ সালের তুলনায় ৭৪ শতাংশ বেশি।

সর্বশেষ সংবাদ

গুগল অ্যাস্ট্রা : হারানো জিনিস খুঁজে পাবেন নিমিষেই
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, দিশেহারা ক্রেতারা
সাড়ে ১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য
নিবন্ধন ছাড়াই নোংরা পরিবেশে তৈরি হচ্ছিল রাফসানের 'ব্লু' ড্রিংকস
যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা: খাদ্যমন্ত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৪ হাজার ২৩৬ জন হজযাত্রী
যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশে আসছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক
কোপা আমেরিকার আগে ব্রাজিল শিবিরে দুঃসংবাদ
৫২৩ হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও ২ এজেন্সি মালিক
কুমিল্লায় বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ৫ জনের
নামাজের সময় তালা আটকে মসজিদে দেওয়া হলো আগুন, নিহত ১১
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি চালাতে নতুন বিধিমালা
প্রেমের বিয়ে, স্ত্রীকে হত্যার পর হাসপাতালে মরদেহ রেখে পালালেন স্বামী!
শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: রাষ্ট্রপতি
সুস্থ থাকতে বিশ্বনবি (সা.) যে দোয়া পড়তেন
৪ বছর পর পেলেন স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অনুমতি, যেভাবে মৃত্যু হবে তরুণীর