বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১১ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নিরাপত্তা নিশ্চিত না করলে পোশাক কারখানা খুলবেন না মালিকরা

ছবি: সংগৃহীত

নিরাপত্তা নিশ্চিত না করলে পোশাক কারখানা খুলবেন না বলে জানিয়েছেন রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানার মালিকরা। তারা নিজেদের ও কর্মীদের জন্য নিরাপদ কর্মস্থল নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন

দাবি পূরণ করার পরও শ্রমিকরা কারখানায় ঢুকে মারধর ও ভাঙচুর চালানোর পরিপ্রেক্ষিতে এসব জানান তারা। স্থানীয় উসকানিদাতা দুর্বৃত্তদের হাত থেকে কারখানাগুলো বাঁচাতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে তারা বলেন, নিরাপত্তা নিশ্চিত করা না হলে কারখানা খোলা হবে না।

সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিজিএমইএ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাভার ও আশুলিয়া অঞ্চলের কারখানা মালিকরা এ দাবি জানান। বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল্লাহিল রাকিব সরকারের কাছে বার্তা পাঠানোর আশ্বাস দেন।

সভায় ফ্যাশন ডটকম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খান মনিরুল আলম (শুভ) বলেন, ‘অতীতে নিরাপদ কর্মক্ষেত্রের দাবিটা শ্রমিকদের জন্য। এখন নিরাপদ কর্মস্থল শুধু শ্রমিক নয়, এটা মালিক ও কর্মীদের জন্য। শ্রমিকরা মারমুখী। কর্মকর্তারা কাজ করতে চান না নিরাপত্তার কারণে।’

‘সমষ্টিগত অস্থিরতা ও কর্মচারীদের ওপর হামলার পেছনে অপরাধীদের চিহ্নিত করুন। কেন তারা এমন করছে তা প্রকাশ করা উচিত। হামলার মতো ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ বন্ধ করতে দ্রুত বাস্তবায়নযোগ্য ব্যবস্থা নিতে হবে।’ এ দাবি জানান মনিরুল।

তিনি বলেন, ‘শ্রমিকরা অন্য কারখানায় হামলা চালাচ্ছে, যেখানে কোনো অশান্তি নেই। কোনো কারণ ছাড়াই তারা শ্রমিকদের ওপর হামলা চালাচ্ছে, ভাঙচুর করছে। তারা অন্য কারখানার শ্রমিকদের কাজে যোগ দিতে বাধা দিতে পারে না।’

লুসাকা গ্রুপের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান দাবি করেন, ‘হঠাৎ করে মানবসম্পদ প্রশাসক প্রধানের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে বেধড়ক মারধর করা হয়েছে। মানবসম্পদ বিভাগের প্রধানকে মারধরকারী কয়েকজন শ্রমিকের বিরুদ্ধে মামলা হলেও তাদের দাবির মুখে তা প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু শ্রমিকরা তাদের বিক্ষোভ থামায়নি, বরং কাজ থেকে বিরত থাকছে।’

‘তারা কর্মকর্তাদের একটি তালিকা রাখে এবং তাদের বরখাস্ত করতে বলে। তবে আমি তাদের নিশ্চিত করেছিলাম যে তারা যদি অসদাচরণের সঙ্গে জড়িত থাকে আমি ব্যবস্থা নেবো। তবে তারা তাদের দাবিতে অটল। ওই কর্মকর্তাদের বরখাস্ত না করা পর্যন্ত তারা কাজে যোগ দেবে না।’ বলেন তিনি।

বিজিএমইএ পরিচালক ও এনভয় ডিজাইন লিমিটেডের পরিচালক ব্যারিস্টার শেহরিন সালাম ঐশী বলেন, ‘শ্রমিক অসন্তোষের শুরু থেকেই কোনো দাবি না থাকলেও হঠাৎ করে ১৮ দফা দাবি পেশ করা হয়। কারখানার উৎপাদন অন্তত ২০ দিনের জন্য বন্ধ ছিল।’

ঐশী বলেন, ‘৯ অক্টোবর শ্রমিকরা জেনারেল ম্যানেজার ও অন্য একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে আক্রমণ করে, যাদের মধ্যে একজন মেরুদণ্ডে গুরুতর আঘাত পান এবং অন্যজনকে ২১টি সেলাই দিতে হয়েছে।’

‘যখন কেউ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে এবং শাস্তিহীন হয়ে যায়, তার মানে আমরা তা করতে দিচ্ছি। আমরা কারখানা চালাতে চাই। সরকারের কাছে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। এটা নিশ্চিত না হলে আমরা আর কারখানা চালাতে পারবো না।’ বলেন ঐশী।

একদল লোক এআর জিন্স কারখানায় আগুন দেওয়ার চেষ্টা করে এবং তারা কারখানা চত্বরে ভাঙচুর চালায়। এআর জিন্সের মালিক রাকিবুল কবির বলেন, ‘একটি অজ্ঞাতপরিচয় দল আমার কারখানার সামনে এসে কারখানায় আগুন লাগানোর চেষ্টা করে। আতঙ্কিত হয়ে আমি বিজিএমইএ নেতাদের ফোন করি এবং তারা সেনাবাহিনীকে খবর দেন। তারা আড়াই ঘণ্টা পর ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।’

তিনি বলেন, ‘আমার কারখানাটি একটি কমপ্ল্যান্ট এবং প্রত্যয়িত সবুজ লিড প্লাটিনাম কারখানা। বেতন পরিশোধে কোনো বকেয়া বা বিলম্ব নেই। এমনকি আমি আইন অনুযায়ী সময়সীমার আগে অর্থ দেই। সরকার নিরাপত্তা নিশ্চিত না করলে আমি কারখানা চালাবো না।’

বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল্লাহিল রাকিব বলেন, ‘কিছু বহিরাগত কয়েকজন শ্রমিক নিয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে। নিরাপত্তার দাবি কারখানা মালিকদের অধিকার। এটি যে কোনো মূল্যে নিশ্চিত করা উচিত যদি কারখানার মালিকরা তাদের কর্মচারীর নিরাপত্তা নিয়ে ভয় পান। কারখানাটি বন্ধ করে দিলে অর্থনীতি ও শ্রমিকদের জন্য ভালো হবে না।’

তিনি অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এলাকায় যথাযথ ব্যবস্থা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি কামনা করেন।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় দুই কোটি টাকার স্বর্ণসহ ৩ পাচারকারী আটক

চুয়াডাঙ্গায় দুই কোটি টাকার স্বর্ণসহ ৩ পাচারকারী আটক। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) চুয়াডাঙ্গা রেলস্টেশনে অভিযান চালিয়ে ১ কেজি ৬৩০ গ্রাম ওজনের ১৪টি স্বর্ণের বারসহ ৩ পাচারকারীকে আটক করেছে। উদ্ধারকৃত স্বর্ণের আনুমানিক মূল্য দুই কোটি টাকা।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪ টার সময় চুয়াডাঙ্গা রেলস্টেশনে অভিযান চালিয়ে স্বর্ণের বারসহ তাদেরকে আটক করা হয়েছে।

আটক তিন কারবারি হলেন- দামুড়হুদা উপজেলার দশর্না পৌর এলাকার শ্যামপুর গ্রামের মমিন মিয়ার ছেলে মো. জাকিরুল ইসলাম (২৮), তার ছোট ভাই মো. রাজিবুল ইসলাম (২৫) এবং মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. সোলাইমান হোসেন (২২)।

বুধবার সন্ধ্যা ৭ টার সময় চুয়াডাঙ্গা-৬ ব্যাটালিয়নের পক্ষ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বিজিবি সদস্যরা বিশেষ তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারেন বুধবার বিকেলে চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন এলাকা দিয়ে স্বর্ণের একটি চালান পাচার করা হবে। এ তথ্যের ভিত্তিতে চুয়াডাঙ্গা-৬ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল সাঈদ মোহাম্মাদ জাহিদুর রহমানের পরিকল্পনায় এবং নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে চুয়াডাঙ্গা রেলস্টেশন এলাকায় অবস্থান নেয়। বিকেল সাড়ে ৪ টার সময় ট্রেন থেকে নামা সন্দেহভাজন তিন ব্যক্তি স্টেশনে ঘোরাফেরা করতে দেখলে বিজিবি তাদেরকে গতিরোধ করে। পরবর্তীতে উক্ত ব্যক্তিরা পালানোর চেষ্টা করলে বিজিবি সদস্যরা তাদেরকে ধাওয়া করে এবং ৩ জনকেই আটক করে। আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এক পর্যায়ে তাদের শরীরে স্কচটেপ দ্বারা মোড়ানো অবস্থায় ১ কেজি ৬৩০ গ্রাম ওজনের ১৪টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করে।

এ ব্যাপারে বিজিবির নায়েক মো. জিয়াউর রহমান বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় মামলা দায়ের করার পর আটককৃত আসামীদেরকে থানায় হস্তান্তর করেছে। জব্দকৃত স্বর্ণের বারগুলো চুয়াডাঙ্গা ট্রেজারি অফিসে জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিজিবি চুয়াডাঙ্গা ৬ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল সাঈদ মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

Header Ad
Header Ad

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে ধানবোঝাই ট্রাকের ধাক্কা, চালক-হেলপার নিহত

দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাক। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে দাঁড়িয়ে থাকা পাথরবোঝাই ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ধানবোঝাই একটি ট্রাক দুর্ঘটনায় চালক ইসমাইল হোসেন (৬০) এবং হেলপার বাবু মিয়া (৪৫) নিহত হয়েছেন।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের ঘোড়াঘাট উপজেলার কশিগাড়ি এলাকায় আলিশা ফুড অ্যান্ড বেভারেজের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত ইসমাইল হোসেন বগুড়ার শেরপুর উপজেলার বাসিন্দা এবং বাবু মিয়া ধুনট উপজেলার বেরইবাড়ী গ্রামের মৃত মাহাতাব উদ্দিনের ছেলে।

ঘোড়াঘাট থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, পঞ্চগড়ের বোদা থেকে বগুড়ার দিকে ধান নিয়ে আসা একটি ট্রাক কশিগাড়ি এলাকায় পৌঁছালে, সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা একটি পাথরবোঝাই ট্রাকের পেছনে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ধানবোঝাই ট্রাকটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই চালক ইসমাইল হোসেনের মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত হেলপার বাবু মিয়াকে প্রথমে ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনিও মারা যান।

ঘোড়াঘাট থানার ওসি নাজমুল হক জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার পর পাথরবোঝাই ট্রাকটি পালিয়ে যায়। ধানবোঝাই ট্রাকটি পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে এবং এ ঘটনায় সড়ক পরিবহন আইনে একটি মামলা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

কুবির আরেক ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা

বিপ্লব চন্দ্র দাস। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) মার্কেটিং বিভাগের ২০০৯-১০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ কর্মী বিপ্লব চন্দ্র দাসকে পুলিশের কাছে তুলে দিয়েছে স্থানীয় লোকজন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

বিপ্লব চন্দ্র দাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক এবং ২০১৬ সালের আগস্টের প্রথম প্রহরে খুন হওয়া একই বিভাগের ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী খালিদ সাইফুল্লাহ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কোটবাড়ির গন্ধমতি এলাকা থেকে কোটবাড়ী পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত পুলিশের কাছে তুলে দেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী মো. হান্নান রহিম বলেন, 'খালেদ সাইফুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি এবং জুলাই বিপ্লবে ছাত্রদের ওপর নিযার্তনকারী ঘাতক বিপ্লব চন্দ্র দাসকে আমরা পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছি৷ এরই ধারাবাহিকতা চলতে থাকবে। ক্যাম্পাসে যত সন্ত্রাসী আছে, স্বৈরাচারের যত দোসর আছে অতি শীঘ্রই ক্রমান্বয়ে আমরা সবাইকেই পুলিশের হাতে সোপর্দ করবো। আইন আমরা নিজেদের হাতে তুলে নিব না।'

কোটবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির এসএম আরিফুর রহমান বলেন, 'স্থানীয় লোকজন এবং শিক্ষার্থীরা প্রথমে বিপ্লব চন্দ্র দাসকে আটক করে আমাদের ফোন দেয়। পরবর্তীতে আমাদের সদস্যরা গিয়ে ডিবি পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।'

এ ব্যাপারে কুমিল্লা জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) অফিসার ইনচার্জ সাজ্জাদ করিম খান বলেন, 'সে ২৯ নম্বর মামলার আসামি। সেই প্রেক্ষিতে আটক করা হয়েছে।'

তবে এই মামলা কবে করা হয়েছে, কোন ধারায় করা হয়েছে, বাদী কে; সে সম্পর্কিত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।

উল্লেখ্য, আর আগে গত ১২ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন মামা হোটেলের সামনে থেকে রাকেশ দাস এবং বিকাল ৪ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তর মোড়ের পাকিস্তানি মসজিদের সামনে থেকে এসকে মাসুম নামের দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে কোটবাড়ী পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত পুলিশের কাছে তুলে দেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চুয়াডাঙ্গায় দুই কোটি টাকার স্বর্ণসহ ৩ পাচারকারী আটক
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে ধানবোঝাই ট্রাকের ধাক্কা, চালক-হেলপার নিহত
কুবির আরেক ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা
টাকার বিনিময়ে ভোট দিলে জুলুমের শিকার হবেন: সারজিস আলম
চাঁদপুরে জাহাজে সাত খুন: গ্রেপ্তার ইরফান ৭ দিনের রিমান্ডে
টাঙ্গাইলে শিক্ষিকাকে কু-প্রস্তাবের অভিযোগে প্রধান শিক্ষক বরখাস্ত
ভারত থেকে ২৪ হাজার টন চাল আসছে বৃহস্পতিবার
৩০০ ফুট গভীর খাদে সেনাবাহিনীর ট্রাক, ভারতের ৫ সেনা নিহত
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধানের পদত্যাগ দাবি কর্মকর্তাদের
কাজাখস্তানে যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত অন্তত ৪০ (ভিডিও)
গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণ করে জার্সি তৈরি করল চিটাগং কিংস
ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টাকালে বিরামপুর সীমান্ত থেকে ২ যুবক আটক
৭ জানুয়ারি লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার জয়ের, বললেন ‘একদম ভুয়া’
ভারতের আসামে নারী-শিশুসহ ১৬ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
দ্রুত নির্বাচনের জন্য এত মানুষ শহীদ হয়নি: উপদেষ্টা আসিফ
আফগানিস্তানে বিমান হামলা চালাল পাকিস্তান, নারী-শিশুসহ নিহত ১৫
ঘুমের ওষুধ খাইয়ে জাহাজের ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়: র‍্যাব
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় পাঁচজন আটক
ফরিদপুর মেডিকেলে চিকিৎসকের ওপর ছাত্রলীগ কর্মীর হামলা