মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪ | ১৮ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন শিক্ষামন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলন নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, পরিস্থিতি বিবেচনা করে যথাসময়ে মন্ত্রণালয় থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রোববার (৩০ জুন) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা নিয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে কর্মবিরতির মাধ্যমে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় অচল করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শিক্ষকরা। ১ জুলাই থেকে শিক্ষকদের এ কর্মবিরতি শুরু হচ্ছে। শিক্ষকদের এ আন্দোলনের দিকে নজর রাখছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সর্বজনীন পেনশনের আওতায় কারা আসবে, সেটা সরকারের নির্বাহী বিভাগের সিদ্ধান্ত। সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সেটার সঙ্গেই আছে। শিক্ষকরা দাবি-দাওয়া সরকারের কাছে জানাচ্ছেন, সরকারই এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এখানে কিছু করার নেই।

মন্ত্রী আরও বলেন, শুধু বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সর্বজনীন পেনশনের আওতায় আনা হচ্ছে সেটাও নয়। সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী এ পেনশনের আওতায় আসবেন। হয়তো এ বছর শিক্ষকরা আসছেন, আগামী বছর অন্যরা আসবেন। তবে পর্যায়ক্রমে সবাই আসবেন।

শিক্ষকদের চলমান আন্দোলনে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ হয়ে সেশনজটে পড়লে মন্ত্রণালয় কোনো ব্যবস্থা নেবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তাদের দাবি-দাওয়া আদায়ে তারা আন্দোলন করছেন। সেই অধিকার তাদের আছে। অনেকে বলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের নিয়ন্ত্রণ করে সরকার। এ আন্দোলনের মাধ্যমে তো এটা বোঝা যাচ্ছে যে, তার স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করতে পারেন।’

‘শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে আমি বলবো- আমরা বিষয়টির দিকে নজর রাখছি। এখনো সর্বাত্মক আন্দোলন শুরু হয়নি। তাদের কর্মসূচি শুরু হোক, পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমরা পদক্ষেপ নেবো’ বলেও উল্লেখ করেন শিক্ষামন্ত্রী।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, শিক্ষকরা আমাদের সঙ্গে বসেছিলেন। তারা প্রচলিত পদ্ধতি এবং সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিমের কাঠামোর তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। সেটা আমরা দেখেছি। তবে এটা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কোনো সিদ্ধান্ত বা এখতিয়ারে না থাকায় আমরা তাদের সুনির্দিষ্ট কোনো আশ্বাস দেয়নি। দেওয়াটা আমাদের জন্য সমীচীনও নয়।

ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার, শিক্ষা সচিব সোলেমান খান, মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ, আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক তপন কুমার সরকার প্রমুখ।

Header Ad

রূপগঞ্জের সেই জঙ্গি আস্তানা থেকে তিনটি বোমা উদ্ধার

রূপগঞ্জের সেই জঙ্গি আস্তানা থেকে তিনটি বোমা উদ্ধার। ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে চারতলা একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তিনটি বোমা উদ্ধার করেছে অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ)।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) বিকেলে পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের (এটিইউ) পুলিশ সুপার সানোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, তৃতীয় তলার একটি ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। তবে ফ্ল্যাটটি থেকে শক্তিশালী তিনটি বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। বোমাগুলো নিষ্ক্রিয় করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

এর আগে আজ মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে ঘিরে রাখা চারতলা বাড়িটিতে অভিযান শুরু করে পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট ও পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট সোয়াট।

এটিইউ বলছে, কক্সবাজার থেকে সোমবার (১ জুলাই) এক নারী জঙ্গিকে আটক করা হয়। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের এই বাড়ির সন্ধান পাওয়া যায়। এরপর মঙ্গলবার সকালে চারতলা সৌদি প্রবাসী জাকির হোসেনের মালিকানাধীন বাড়িটি ঘিরে ফেলা হয়। অভিযানের নেতৃত্বে দিচ্ছেন এটিইউর পুলিশ সুপার (অপারেশনস) সানোয়ার হোসেন।

অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের পুলিশ সুপার (মিডিয়া অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস) মাহফুজুল আলম রাসেল গণমাধ্যমকে জানান, গত মাসের ৯ জুন নেত্রকোণা সদর উপজেলার কাইলাটি ইউনিয়নের ভাসাপাড়া এলাকার একটি বাড়িতে অভিযান চালায় এটিইউ। নেত্রকোণার ওই ঘটনায় তথ্যের ভিত্তিতে ওই নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।

প্রসঙ্গত, নেত্রকোণায় দিনভর অভিযানে সেখান থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, ১৭ রাউন্ড গুলি, জঙ্গি প্রশিক্ষণের বই, প্রশিক্ষণের জন্য খেলনা পিস্তল, হাতকড়া, ওয়াকি-টকি, একটি ল্যাপটপ, দুটি দুরবিন, পাঁচটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন, শরীরচর্চার সরঞ্জাম, বেশকিছু জঙ্গি প্রশিক্ষণের ডিভাইসসহ ৮০ ধরনের মালপত্র জব্দ করে পুলিশ। এ ছাড়া ছয়টি তাজা বোমা উদ্ধার করা হয়।

পাহাড়ি ঢলে সাজেকে আটকা ৭ শতাধিক পর্যটক

ছবি: সংগৃহীত

কয়েকদিনের টানা ভারী বর্ষণের ফলে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয়ে গেছে রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ির নিম্নাঞ্চল। পানিতে তলিয়ে গেছে বাঘাইছড়ি-বাঘাইহাট সড়ক। ফলে সাজেক ভ্যালিতে আটকা পড়েছেন ৭ শতাধিক পর্যটক।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাজেক কটেজের মালিক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিজয় ত্রিপুরা। তিনি গণমাধ্যমকে জানান, মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকালে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তলিয়ে যায় বাঘাইছড়ি-বাঘাইহাট সড়ক। ফলে সাজেকে ছোটবড় মিলে ১২৫ গাড়ির পর্যটক আটকা পড়ে গেছেন।

আজ আর গাড়ি চলাচল সম্ভব নয় জানিয়ে তিনি আরও জানান, সোমবার যেসব পর্যটক এসেছে তাদের সবাই সাজেকে অবস্থান করছে। পানি যেভাবে বাড়ছে তাতে আজকে গাড়ি চলাচল করা সম্ভব হবে বলে মনে হয় না। অন্যদিকে সকালে খাগড়াছড়ি থেকেও কোনো গাড়ি সাজেকে প্রবেশ করতে পারেনি।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুমানা আক্তার গণমাধ্যমকে জানান, বাঘাইছড়িতে টানা ভারীবর্ষণের ফলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে গেছে। এতে এখানকার প্রায় দুই হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ৫৫টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হলেও এখনো কেউ আসেনি। আর বাঘাইহাট সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সাজেকে ৭ শতাধিক পর্যটক আটকা পড়েছে। পানি না সরা পর্যন্ত কেউ বের হতে পারবে না।

সোমবার (১ জুলাই) মধ্যরাত থেকে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে। এতে উপজেলার সদর, বারবিন্দু, মাস্টার পাড়া, লাইন্যা ঘোনা, উলুছড়ি, এফ ব্লক, পশ্চিম মুসলিম ব্লক, রুপকারি, পুরাতন মারিশ্যা গ্রামের নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

মেয়ের পরকীয়ার বলি সাবেক এমপির স্ত্রী সেলিনা: পিবিআই

মেয়ের পরকীয়ার বলি সাবেক এমপির স্ত্রী সেলিনা। ছবি: সংগৃহীত

হত্যাকাণ্ডের ১৩ বছর পর সাবেক সংসদ সদস্য ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি প্রয়াত সামসুদ্দোহা খান মজলিশের স্ত্রী সেলিনা খান মজলিশ মেহের হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।

পিবিআই বলছে, বড় মেয়ে শামীমা তাহের পপির পরকীয়া সম্পর্কের কথা জেনে যান মা সেলিনা খান মজলিস। এ কারণে পরকীয়া প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে মাকে হত্যা করেন পপি। পরে এ হত্যাকাণ্ডকে ‘আত্মহত্যা’ বলে প্রচার করে ঘটনা ধামাচাপা চেষ্টা করেন বড় মেয়ে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) রাজধানীর ধানমন্ডিতে পিবিআই সদরদপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার।

এ হত্যাকাণ্ডের জড়িত থাকায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলেন—মূল হত্যাকারী সাবেক এমপির বাসার বৈদ্যুতিক মিস্ত্রি সুবল কুমার রায় (৫০), এমপিকন্যা শামীমা খান মজলিস ওরফে (পপি) এবং আরতি সরকার (৬০)।

পিবিআই প্রধান বলেন, দীর্ঘদিন হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন না হওয়ায় এক পর্যায়ে বন্ধ হয়ে যায় মামলার তদন্ত কাজ। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে মামলা পুনরুজ্জীবিত করতে নির্দেশনা আসে। আমরা ঘটনার তদন্ত শুরু করি। তদন্ত শুরু হলে আমরা ভিকটিমের বড় মেয়ে আসামি শামীমা খান মজলিশের পাশাপাশি বাকি দুই মেয়েকেও সন্দেহের মধ্যে রাখি। আমরা খোঁজ নিতে গিয়ে দেখি যে, ওই বাসায় কারা কারা আসতেন। জানতে পারি একজন ইলেকট্রিশিয়ান মাঝে মাঝে ওই বাসায় আসতেন। কিন্তু বহুদিন ধরে তার ওই বাসায় আসা-যাওয়া নেই। জানতে পারি তিনি বিগত ৩০ বছর ধরে সাভারে ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে কাজ করছেন। সেই সঙ্গে পাশেই তার একটি বড় মুদির দোকানও আছে।

শামীমা তাহের পপি এবং সুবল কুমার রায়। ছবি: সংগৃহীত

বনজ কুমার মজুমদার বলেন, আমরা তদন্তকালে যেসব তথ্য জানতে পারি তার মধ্যে বাসার সুইচ বোর্ডটি ভাঙা এবং সেখান থেকে দুটি তার বের করে রাখার একটা বিষয় উঠে এসেছিল। এরপর আমরা আসামি ইলেকট্রিশিয়ান সুবল কুমার রায়কে (৫০) নিয়ে আসি। সাবেক সংসদ সদস্য সামসুদ্দোহা খান মজলিশ তাকে পছন্দ করতেন, তাই আসামি সুবল কুমার রায় মাঝে মধ্যে সেখানে যাতায়াত করতেন। বাড়ির ইলেকট্রিকের কাজও করে দিতেন। ১৯৯৮ সাল থেকে সুবল কুমার রায় খান মজলিশের বাড়িতে যাতায়াত করতেন।

তিনি আরও বলেন, আসামি সুবল কুমার রায় গ্রেপ্তারের পর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জানান, ভিকটিম সেলিনা খান মজলিশের (৬৩) বড় মেয়ে শামীমা খান মজলিশ তার স্বামীকে নিয়ে নিচতলায় বসবাস করতেন। সেখানে তিনি নিয়মিত যাতায়াতের এক পর্যায়ে আসামি শামীমা খান মজলিশের স্বামীর সঙ্গে বিভিন্ন ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে ২০০১ সালে আসামি সুবল কুমার রায় এবং শামীমা খান পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন। বিষয়টি ২০০৫ সালে জানাজানি হলে সুবল কুমার রায়কে মারধর এবং অপমান করা হলে তিনি বাসা থেকে চলে যান। তাকে আর ওই বাসায় যেতে নিষেধ করা হয়। ২০০৮ সালে সবল কুমার রায় বিয়ে করেন। ২০১১ সাল থেকে তিনি আবার সেই বাসায় যাতায়াত শুরু করেন।

যেদিন হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটেছে সেদিন ভোরবেলা ফজরের নামাজের সময় ভিকটিম সেলিনা খান মজলিশ ছাদে উঠেছিলেন এবং সেখান থেকে দেখতে পান সুবল কুমার রায় চুপিচুপি তার বাড়ির দিকে আসছেন। সুবলকে দেখে তিনি চিৎকার করতে করতে নিচে নামছিলেন। তখন আসামি সুবল এবং শামীমা মায়ের চিৎকার থামাতে ওপরে যান। মাকে থামানোর জন্য মেয়ে শামীমা খান মজলিশ তাকে জাপটে ধরেন এবং পাশে থাকা একটি ফল কাটার চাকু দিয়ে গলার দুই পাশে তিনটি পোচ দেন। এরপর যখন তারা দেখেন তার মা মারা যায়নি জীবিত আছে তখন আসামি সুবল ইলেকট্রিক বোর্ড ভেঙে সেখান থেকে দুটি তার বের করে ভিকটিমের মাথায় ইলেকট্রিক শক দেন এবং মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

পিবিআই প্রধান আরও বলেন, জবানবন্দি থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের ১৪ জুন সকাল সাড়ে ৬টা থেকে সাড়ে ৭টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। বাসার ডাইনিং রুমে ভিকটিমের গলার দুই পাশে ফল কাটার ছুরি দিয়ে আঘাত করে রক্তাক্ত অবস্থায় ভিকটিমকে তার প্রতিবন্ধী ছেলে সেতুর কক্ষে নেওয়া হয়। সেখানে খাটের চাদরের ওপরে একটি পুরাতন পত্রিকা বিছিয়ে ভিকটিমের মাথার কাছে দুটি বালিশ দিয়ে চাপা দিয়ে এবং ঘাড়ের নিচে তোষক দিয়ে শুইয়ে রেখে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন আসামিরা।

সর্বশেষ সংবাদ

রূপগঞ্জের সেই জঙ্গি আস্তানা থেকে তিনটি বোমা উদ্ধার
পাহাড়ি ঢলে সাজেকে আটকা ৭ শতাধিক পর্যটক
মেয়ের পরকীয়ার বলি সাবেক এমপির স্ত্রী সেলিনা: পিবিআই
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলন অযৌক্তিক: অর্থমন্ত্রী
শিক্ষকের বহিষ্কারের দাবিতে পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারা ২২ শিক্ষার্থীর মানববন্ধন
এলপি গ্যাসের দাম বাড়লো
এবার রাজধানীর মিরপুরে দেখা মিলল রাসেলস ভাইপারের!
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পেনশন স্কিম নিয়ে ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখন ১৬ বিলিয়ন : কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সৌদিতে তেল-গ্যাসের আরও নতুন ৭ খনি আবিষ্কার
সন্ধ্যায় বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
সরকারি কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব দাখিলের নির্দেশ হাইকোর্টের
ঘুমের কারণে বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে খেলতে পারেননি তাসকিন!
ছাত্রলীগ নেতার পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে এসে কাউন্সিলর পুত্র আটক
ফুলছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু
রূপগঞ্জে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে বাড়ি ঘিরে রেখেছে এটিইউ
ছাগলকাণ্ডে মতিউর-ফয়সালের পর ফাঁসছেন এনবিআরের আরেক কর্মকর্তা
একদিনে যমুনায় পানি বাড়ল ৩৩ সেন্টিমিটার
পায়রার তীরে ভাসছে মাথাবিহীন ২৫ ফুট লম্বা তিমির মরদেহ
চার বছরে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এলো জুনে