সোমবার, ১৩ মে ২০২৪ | ৩০ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইরাকে সমকামিতায় জড়ালেই ১৫ বছরের জেল

ছবি: সংগৃহীত

সমলিঙ্গের মানুষের মধ্যকার যৌন সম্পর্ককে অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করে নতুন আইনে পাশ হয়েছে ইরাকের পার্লামেন্টে। সমকামিতায় জড়ালে সর্বোচ্চ ১৫ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে এ আইনে।

বলা হচ্ছে, ইরাকের সমাজে ধর্মীয় মূল্যবোধ অক্ষুণ্ন রাখতে নতুন এ আইন করা হয়েছে। যদিও অধিকারকর্মীরা এর বিরোধিতা করেছেন। তাঁদের মতে, ইরাকে এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণের সর্বশেষ নজির এটি।

গতকাল শনিবার পাস হওয়া আইনটির একটি অনুলিপি রয়টার্সের হাতে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, নৈতিক অবক্ষয় ও বিশ্বগ্রাসী সমকামিতার আহ্বানের হাত থেকে ইরাকি সমাজকে রক্ষা করা এ আইন পাসের উদ্দেশ্য।

ইরাকের পার্লামেন্টে বৃহত্তম জোটের অংশ হিসেবে রক্ষণশীল শিয়া মুসলিম দলগুলোর পৃষ্ঠপোষকতায় নতুন এই আইন পাস করা হয়েছে।

আইনে বলা হয়েছে, যৌনবৃত্তি ও সমলিঙ্গের সম্পর্ক অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। এমন কর্মকাণ্ডে জড়ালে ১০ বছর থেকে সর্বোচ্চ ১৫ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। এমনকি যৌনবৃত্তি ও সমকামিতা প্রচারের জন্যও কমপক্ষে সাত বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।

নতুন এ আইনের খসড়ায় সমকামিতায় জড়ানোর জন্য সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছিল। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কঠোর বিরোধিতা করে। পরবর্তী সময় মৃত্যুদণ্ডের বিধান বদলে ফেলে সর্বোচ্চ শাস্তি ১৫ বছরের কারাদণ্ড করা হয়েছে।

এ বিষয়ে অধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এলজিবিটিকিউদের অধিকারবিষয়ক প্রোগ্রামের উপপরিচালক রাশা ইউনেস রয়টার্সকে বলেন, নতুন এ আইন ইরাকের এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের অধিকার লঙ্ঘনের নজির এবং মৌলিক মানবাধিকারের ওপর গুরুতর আঘাত।

বর্তমান বিশ্বে ৬০টির বেশি দেশে সমকামিতাকে আইনত অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয় বলে জানিয়েছে আওয়ার ওয়ার্ল্ড। সংগঠনটির হিসাবে, ১৩০টির বেশি দেশে সমলিঙ্গের মধ্যে যৌন সম্পর্ক বৈধ।

 

Header Ad

শিশু জায়েদকে মামার জিম্মায় দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

ময়মনসিংহের ভালুকায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া নারীর শিশু সন্তান মেহেদী হাসান ওরফে জায়েদকে তার মামার জিম্মায় দিতে হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছেন। সোমবার (১৩ মে) বিচারপতি এম আর হাসান ও বিচারপতি ফাহমিদা কাদের চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ।

ময়মনসিংহের ভালুকায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মায়ের মৃত্যু হলেও কোল থেকে ছিটকে পড়ে অলৌকিক বেঁচে আছে দেড় বছরের শিশুপুত্র মেহেদী হাসান ওরফে জায়েদ। মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে বর্তমানে শিশুটি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২৬ নং ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তার ছবি দেওয়া হয়। পরে ছবিটি ভাইরাল হয়ে যায়। প্রাথমিকভাবে শিশুটির কোনো আত্মীয়-স্বজনের সন্ধান পাওয়া না গেলেও দুই দিন পর রোববার স্বজনদের মাধ্যমে পরিচয় মিলেছে তাদের।

নিহতের বড় ভাই রবিন মিয়া ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এসে মর্গে থাকা বোন জায়েদা খাতুনের (৩২) মরদেহ এবং হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ভাগ্নে মেহেদী হাসানকে শনাক্ত করেন।

নিহত জায়েদা খাতুন সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারাবাজার উপজেলার খুশিউড়া গ্রামের মো. রমিজ উদ্দিনের মেয়ে।

এদিকে রোববার সকালে হাসপাতালের পরিচালকসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা শিশুটিকে দেখতে ওয়ার্ডে যান। এ সময় হাসপাতালের পরিচালক গোলাম ফেরদৌস সাংবাদিকদের জানান, শিশুটি এখন শঙ্কামুক্ত। সমাজসেবা অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকবে। প্রকৃত অভিভাবক পেলে তাদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

এদিকে পুলিশ জায়েদার স্বামী ফারুক মিয়াকে খুঁজছে। হাসপাতালে আগত স্বজনদের কেউ কেউ বলছেন, শিশুর বাবা ফারুক মিয়া হাসপাতালে আড়াল করে আছেন।

ভালুকা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান জানান, ৯ মে শুক্রবার রাত ৩টার দিকে ভালুকা উপজেলার স্কয়ার মাস্টারবাড়ি এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত অবস্থায় অজ্ঞাতপরিচয় মা ও শিশুপুত্রকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কীভাবে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে, তা তারা জানেন না। স্থানীয় লোকজন খবর দিলে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর ওই নারী মারা যান। শিশুপুত্রটি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

নিহতের বড় ভাই রবিন মিয়া জানান, প্রথমে ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বিয়ে হলেও স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় সেই সংসার ভেঙে যায় তার বোন জায়েদা খাতুনের। এরপর জায়েদা খাতুনের বিয়ে হয় নরসিংদীর পলাশ থানার গজারিয়া ইউনিয়নের কফিল উদ্দিনের ছেলে মো. ফারুক মিয়ার সঙ্গে। স্বামী ফারুক মিয়া এর আগেও একটি বিয়ে করেন। সেই ঘরে এক স্ত্রী ও তিন সন্তান রয়েছে।

কেউ পাস করেনি বিরামপুরের খয়েরবাড়ী মির্জাপুর দাখিল মাদ্রাসায়

খয়েরবাড়ী মির্জাপুর দাখিল মাদ্রাসা। ছবি: সংগৃহীত

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার খয়েরবাড়ি মির্জাপুর দাখিল মাদ্রাসা থেকে কেউ পাস করেনি। প্রতিষ্ঠানটি থেকে এবার ২৪ জন পরীক্ষার্থী দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল।

রবিবার (১২ মে) সারাদেশে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হওয়ার পরে এমনই তথ্য মিলেছে। জানা গেছে, খয়েরবাড়ি মির্জাপুর দাখিল মাদ্রাসা থেকে এ বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২৪ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ৪ জন ছেলে ও ২০ জন মেয়ে। পরীক্ষা চলাকালে ইংরেজি পরীক্ষার দিন বহিষ্কৃত হয় একজন। তবে, বাকি ২৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেও কেউ পাশ করতে পারেনি।

চলতি বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় বিরামপুর উপজেলায় ৬টি কেন্দ্রে ৫৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ২ হাজার ৭৫৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে ভোকেশনাল ১টি, ৩৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ২২টি মাদ্রাসা। যার মধ্যে ৬টি ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট যুক্ত রয়েছে।

বিরামপুর উপজেলায় ২ হাজার ৭'শত ৫৬ জন এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে উত্তীর্ণ (পাস) করেন ২ হাজার ৬০ জন পরীক্ষার্থী এবং ফেল করেন ৬'শত ৯৬ জন পরীক্ষার্থী। এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেও কোনো শিক্ষার্থী পাস না করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকায় বিরামপুর উপজেলার ৬নং জোতবানী ইউনিয়নের খয়েরবাড়ি মির্জাপুর দাখিল মাদ্রাসা নাম পাওয়া যায়।

খয়েরবাড়ী মির্জাপুর দাখিল মাদ্রাসা। ছবি: সংগৃহীত

এ বিষয়ে খয়েরবাড়ি মির্জাপুর দাখিল মাদ্রাসার সুপার আঃ রশীদ এর মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হরে তার ব্যবহৃত নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। তবে ওই প্রতিষ্ঠানের সহকারী সুপার আঃ লতিফ জানান, অত্র মাদ্রাসার ফলাফল খারাপ হওয়ায় আমি আতঙ্কিত। ১৯৬৫ইং সালে মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠিত হয়। মাদ্রাসাটির জমির পরিমাণ এক একর। মাদ্রাসাটি ১৯৮৫ইং সালে এমপিওভুক্ত হয়। এই প্রথম অত্র মাদ্রাসার ফলাফল খারাপ হয়েছে।

আরও জানান যায়, ২০১৬ইং সালে খয়েরবাড়ি মির্জাপুর দাখিল মাদ্রাসায় বর্তমান সুপার আঃ রশীদ যোগদান করেন। প্রতিবছর ভালো ফলাফল হয়েছে। কিন্তু, এবারই পরীক্ষার খারাপ হয়েছে। এদিকে এলাকাবাসীর অভিযোগ মাদ্রাসায় শিক্ষকদের গ্রুপিং ও অবহেলার কারণে থমকে গেছে পড়ালেখার মান। অপরদিকে ওই প্রতিষ্ঠানের সভাপতির দীর্ঘদিন সভাপতি পদে থাকার বিষয়েও অভিযোগ করে এলাকাবাসী।

মাদ্রাসার এসএসসি পরীক্ষার্থী মুর্শিদা নাশিদ নুহা বলেন, আমি সহ ২৪ জন পরীক্ষার্থী সকলে বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করি। আমি আশাবাদী আমার ফলাফল ৪.৫ এর বেশি হবে। কিন্তু, দুর্ভাগ্যের বিষয় কেন এমন ফলাফল হলো তা মেনে নিতে আমার খুবই কষ্ট হচ্ছে।

এ বিষয়ে মাদ্রাসার মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আনিছুর রহমান জানান, আমার মাদ্রাসা একসময় উপজেলার শ্রেষ্ঠ মাদ্রাসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছিল। কিন্তু, কেন এমন ফলাফল তা মেনে নিতে পারছি না। তবে আগামীতে যেন ভালো ফলাফল করা যায়। সেই বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সমশের আলী মন্ডল জানান, খয়েরবাড়ি মির্জাপুর দাখিল মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষার ফলাফল কেন এমন হলো? এ বিষয়ে উক্ত প্রতিষ্ঠানকে শোকজ করা হবে।

বিক্ষোভে অংশ নেয়ায় অর্ধশতাধিক মার্কিন অধ্যাপক গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে দেশে দেশে বিক্ষোভ পালিত হচ্ছে। ইসরাইলের অন্যতম মিত্র আমেরিকায়ও চলছে বিক্ষোভ। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিক্ষোভ বড় আকার ধারণ করেছে। ঘটেছে বিশ্ববিদ্যালয় দখল করে ফেলার মতো ঘটনাও। যাতে সমর্থন দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজের অধ্যাপকরাও।

চলমান এ আন্দোলনে অংশ নেওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের অন্তত ৫০ জন অধ্যাপককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এসব কর্মকর্তাদের অনেকে পুলিশের কাছে মারধর ও হেনস্তার শিকারও হয়েছেন। শনিবার (১১ মে) মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আন্দোলনে অংশ নেওয়া এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দাবি, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম, জার্মানি, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড ও অস্ট্রিয়ায় এই দাবিতে কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ চলছে। বিক্ষোভের জেরে ধরপাকড় ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৯ এপ্রিল ক্যাম্পাস থেকে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের হটিয়ে দেয়। এ সময় অন্তত ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার করতে গেলে এগিয়ে আসেন আটলান্টার ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক ক্যারলিন ফলিন। তবে পুলিশ তার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে। তাকে মাটিতে ফেলে হাঁটু দিয়ে চেপে ধরা হয়। এরপর তাকে আটকের পর পুলিশের কাজে বাধা দেওয়া অভিযোগ করা হয়।

ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিভ তামারি নামের এক অধ্যাপককেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বিক্ষোভের ভিডিও ধারণ করছিলেন ওই অধ্যাপক। তাকে অটকের সময় শারীরিক হেনস্তাও করা হয়। সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, পুলিশের মারধরে ওই অধ্যাপকের পাজর ও ডান হাত ভেঙে গেছে।

যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যাপকদের সংগঠন আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটি প্রফেসরস জানিয়েছেম অধ্যাপকদের হাতকড়া পরিয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

সিএনএন জানিয়েছে, গত ১৮ এপ্রিল থেকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ আন্দোলন চলছে। যা ইতোমধ্যে অন্তত ৫০ ক্যাম্পাস ছাড়িয়ে গেছে। এ সময়ে দুই হাজার ৪০০ এর বেশি শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে।

অধ্যাপকদের দাবি, কিছু ক্ষেত্রে তারা তাদের নিজস্ব বিশ্বাসের ভিত্তিতে প্রতিবাদে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছেন। এছাড়া অন্যরা বলেন যে তারা তাদের ছাত্রদের সমর্থন দেখানোর জন্য উপস্থিত হয়েছিলেন।

সর্বশেষ সংবাদ

শিশু জায়েদকে মামার জিম্মায় দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কেউ পাস করেনি বিরামপুরের খয়েরবাড়ী মির্জাপুর দাখিল মাদ্রাসায়
বিক্ষোভে অংশ নেয়ায় অর্ধশতাধিক মার্কিন অধ্যাপক গ্রেপ্তার
প্রেম করলে শরীর ও মন ভালো থাকে: মন্দিরা
এবার একীভূত হলো সোনালী ব্যাংক-বিডিবিএল
১৩ শিক্ষকের বিদ্যালয়ে ১৪ পরীক্ষার্থীর সবাই ফেল, প্রধান শিক্ষককে শোকজ
ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠিন সিদ্ধান্ত মিসরের
নিজের রেকর্ড ভেঙে ২৯ বার এভারেস্ট জিতলেন রিতা শেরপা
বাড়ি ফেরার পথে গরুবাহী ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন এক পুলিশ সদস্য
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
একসঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে মা পেলেন জিপিএ ৪.৫৪, মেয়ে ২.৬৭
ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় রাশিয়ায় নিহত ১৫
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা মঙ্গলবার দুপুরে
চূড়ান্ত রায়ের আগে ফাঁসির আসামিকে কনডেম সেলে রাখা যাবে না: হাইকোর্ট
উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হেড মাঝিকে গুলি করে হত্যা
ধর্ম নিয়ে কটূক্তি, জবি শিক্ষার্থী তিথি সরকারের ৫ বছর কারাদণ্ড
শূন্য রানে আউট হয়েও বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর আজম
স্পেনে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবক নিহত
আওয়ামী লীগ পালানোর দল নয়: ওবায়দুল কাদের
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু হতে পারে ২৬ মে