মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪ | ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মাটির নিচে হীরা থাকলেও খাবার পায় না যে দেশের মানুষ

ছবি: সংগৃহীত

ক্রিকেটের মাঠে প্রভূত জনপ্রিয় একটি দেশের নাম দক্ষিণ আফ্রিকা। দেশটির মাটির নিচে রয়েছে মহামূল্যবান হীরা। হীরার দেশ হয়েও উজ্জ্বলতা নেই দেশটিতে। ঔপনিবেশিক শাসন, বিদেশি ঔদ্ধত্য, বর্ণবৈষম্যের বিষ ঠেলে কখনও আলোয় মাথা তুলতেই পারেনি এই দেশ। তাই অনেকে বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার বর্তমান অবস্থার নেপথ্যে দায়ী তারই সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ— হীরা। দারিদ্র, বৈষম্য, অশিক্ষা এবং অব্যবস্থা দেশটিকে গভীর সংকটে ফেলেছে।

দক্ষিণ আফ্রিকা দীর্ঘ সময় বিদেশি শক্তির উপনিবেশ ছিল। ব্রিটিশরা দক্ষিণ আফ্রিকাকে মুক্তি দেয় বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে। তবে শুধু দীর্ঘ ঔপনিবেশিক পীড়ন নয়, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপন্নতার মূলে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে দামি পাথর— হীরা। এই পাথরের খনি দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৮৬৬-৬৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম হীরা আবিষ্কৃত হয়। এই আবিষ্কারের পর দক্ষিণ আফ্রিকার কপাল খুলে যাবে বলে মনে করেছিলেন অনেকে। কিন্তু বাস্তবে সেটি হয়নি।

প্রথমে ডাচ, তারপর ব্রিটিশ— দক্ষিণ আফ্রিকা দেশটি পর পর দু’বার ঔপনিবেশিক শাসনের শিকার হয়েছিল। তবে প্রথম দিকে উপনিবেশ হিসাবে দক্ষিণ আফ্রিকার তেমন গুরুত্ব ছিল না। হীরা কাহিনির মোড় ঘুরিয়ে দেয়। হীরা আবিষ্কার হওয়ার আগে পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা দীর্ঘ সমুদ্রযাত্রার মাঝে ইউরোপীয় বণিকদের বিশ্রামের জায়গা ছিল। হীরা খুঁজে পাওয়ার পর রাতারাতি দেশটি শিল্পক্ষেত্রে পরিণত হয়। একে দক্ষিণ আফ্রিকার খনিজ বিপ্লবও বলা হয়ে থাকে।

দক্ষিণ আফ্রিকার হীরাতে সেখানকার সাধারণ মানুষ, আদি বাসিন্দাদের কোনও অধিকার ছিল না। বিদেশিরাই হীরার খনি কাজে লাগিয়ে শিল্পাঞ্চল গড়ে তোলে। কারখানায় ব্যবহার করা হয় স্থানীয়দের শ্রম। তবে তারা উপযুক্ত পারিশ্রমিক পেতেন না। একাধিক বিদেশি সংস্থা দক্ষিণ আফ্রিকার হীরা শিল্পের দখল নেয়। তারা নামমাত্র পারিশ্রমিকে স্থানীয়দের দিয়ে কাজ করিয়ে নিত। এভাবে একসময় বিশ্বের ৯০ শতাংশ হীরার জোগানদার হয়ে ওঠে দক্ষিণ আফ্রিকা।

যত দিন গেছে, দক্ষিণ আফ্রিকার আদিবাসীদের উপর বিদেশি শক্তির অত্যাচার বেড়েছে। হীরা পাচার সন্দেহে শ্রমিকদের উলঙ্গ করে তল্লাশি চালানো থেকে শুরু করে বেধড়ক মারধর, বাদ ছিল না কিছুই। এই সময় থেকেই সাদা এবং কালো চামড়ার বিভেদ, বৈষম্য গাঢ় হয়ে ওঠে আফ্রিকার দেশটিতে।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কৃষ্ণাঙ্গ এবং শ্বেতাঙ্গদের বৈষম্য দক্ষিণ আফ্রিকার সমাজে ক্ষত আরও গভীর করেছে। বিদ্রোহ, লড়াই, আন্দোলন এবং যুদ্ধের পর ১৯১০ সালে অবশেষে ‘ইউনিয়ন অফ সাউথ আফ্রিকা’র তকমা পায় দেশটি। এর কয়েক বছর পরে দক্ষিণ আফ্রিকায় একটি আইন পাশ হয়, যাতে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, কৃষ্ণাঙ্গেরা সেই দেশে কোনও সম্পত্তির অধিকারী হতে পারবেন না। সমাজকে গায়ের রঙের ভিত্তিতে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়— কৃষ্ণাঙ্গ, শ্বেতাঙ্গ এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূত।

কৃষ্ণাঙ্গ, শ্বেতাঙ্গের বিভেদ দক্ষিণ আফ্রিকাকে ভেতর থেকে দুর্বল করে দিয়েছিল। দেশটির অর্থনীতির মাজা ভেঙে গিয়েছিল। আর সব কিছুরই সূত্রপাত হয়েছিল হীরাকে কেন্দ্র করে। বিপুল হীরার ভাণ্ডারের মালিক হওয়া সত্ত্বেও দক্ষিণ আফ্রিকার সাধারণ মানুষ কখনও ওই ভাণ্ডারের সুবিধা ভোগ করতে পারেননি। তারা চিরকাল বিদেশি শাসনের নিচে ছিলেন।

১৯৯৪ সালে বিদেশি শক্তিকে সরিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় ক্ষমতায় আসে আফ্রিকান ন্যাশানাল কংগ্রেস (এএনসি)। এর পর সমাজে সাম্য ফিরবে বলে আশা করা হয়েছিল। কিন্তু ছবিটা বদলায়নি। বর্তমানে দক্ষিণ আফ্রিকায় বেকারত্বের হার ৩৫ শতাংশেরও বেশি। দেশের প্রায় ৬০ শতাংশ তরুণ কর্মহীন। অপরাধমূলক কাজ সেখানে এতটাই বেশি যে, প্রশাসনের উপর ভরসা করে থাকা যায় না। ঘরে ঘরে চুরি-ডাকাতি ঠেকাতে কাঁটাতারের জাল বিছিয়ে রাখতে হয়।

বিদ্যুতের অপ্রতুলতা দক্ষিণ আফ্রিকার অন্যতম বড় সমস্যা। প্রতি বাড়িতে দিনে অন্তত ১২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। গ্রামীণ এলাকায় পরিস্থিতি আরও খারাপ। দেশটিতে বিদ্যুতের চাহিদা বেশি কিন্তু জোগান কম।

এ সকল সমস্যার সমাধানের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে দুর্নীতি। দক্ষিণ আফ্রিকা সরকার বিদ্যুৎ থেকে শুরু করে শিল্প, বাণিজ্য, শিক্ষা প্রভৃতি নানা খাতে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ করে। কিন্তু তাতে লাভ হয় না। কারণ দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনীতিকরা দেশটিকে শোষণ করে চলেছেন আজও।

 

 

Header Ad

সরকারি লোগো লাগানো গাড়িতে মিলল ৭ লাখ ইয়াবা, গ্রেপ্তার ৪

সরকারি লোগো লাগিয়ে বিলাসবহুল গাড়িতে ইয়াবা পাচারের সময় গ্রেফতার চারজন। ছবি: সংগৃহীত

টেকনাফ হয়ে মেরিন ড্রাইভ পার হচ্ছিল সড়ক ও জনপদ বিভাগের লোগো লাগানো বিলাস বহুল (এসইউভি) পাজেরো গাড়ি। ওই গাড়িতে পাওয়া যায় ৭ লাখ ইয়াবা। পরে ইয়াবাগুলো জব্দ করা হয়।

জব্দকৃত ইয়াবার বাজার মূল্য ৩ কোটি টাকারও বেশি বলে জানা গেছে। গাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত আত্মসমর্পণকৃত ইয়াবাকারবারি আবদুল আমিনকে (৪০) তার ৩ সহযোগীসহ গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব-১৫।

রবিবার (১৯ মে) দিবাগত রাতে বিলাস বহুল (এসইউভি) পাজারো গাড়িতে করে ইয়াবাগুলো কক্সবাজার পাচারকালে উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়ন সংলগ্ন মেরিন ড্রাইভের পাটুয়ারটেক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- টেকনাফের পৌরসভার ডেইল পাড়া গ্রামের হাজী মোহাম্মদ আলীর পুত্র আব্দুল আমিন (৪০), টেকনাফ সদর ইউনিয়নের গোদারবিল গ্রামেন আবু সৈয়দ এর ছেলে মোহাম্মদ আবদুল্লাহ (৩৫), একই গ্রামের মৃত মোহাম্মদ কাশেমের ছেলে

নুরুল আবসার (২৮) ও টেকনাফের ডেইল পাড়া গ্রামের মৃত দীল মোহাম্মদ এর ছেলে জাফর আলম (২৬)।

আব্দুল আমিন কুখ্যাত মাদক কারবারি ইয়াবা সম্রাট ও পার্শ্ববর্তী দেশ হতে মাদক চোরাকারবারীর অন্যতম হোতা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত আত্মসমর্পণ কৃত ইয়াবা কারবারি। এছাড়া টেকনাফ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আবু সৈয়দ এর ছেলে, তার ভগ্নিপতি রয়েছে। শনিবার র‍্যাব-১৫ কার্যলয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এইসব তথ্য জানায় র‍্যাব-১৫ এর উপ অধিনায়ক মেজর শরিফুল আহসান।

তিনি জানান, আটক আবদুল্লাহর বাবা আবু সৈয়দের মালিকানাধীন বিলাসবহুল গাড়িতেটিতে সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর এর লোগো লাগানো ছিল। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখকে ফাঁকি দিতেই ইয়াবা কারবারিরা এই পন্থা অবলম্বন করেছিল বলে জানায় র‍্যাব।

এছাড়া আত্মসমর্পণ কৃত ইয়াবা কারবারি আবদুল আমিনের বিরুদ্ধে কক্সবাজারসহ সারাদেশের বিভিন্ন থানায় ১১টি অধিক মামলা রয়েছে। তার ভাগ্নে মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বিরুদ্ধে দুইটি মামলা রয়েছে। নুরুল আবসারে একটি মাদক মামলা আছে। এছাড়া জাফর আলমের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় নারী ও নির্যাতন দমন আইনে দুইটি মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।

র‍্যাব আরো জানায়, মিয়ানমার থেকে ইয়াবাগুলো বাংলাদেশে সরবরাহ করছিল মিয়ানমারের বাসিন্দা বার্মাইয়া সিরাজ। তার মাধ্যমেই বেশির ভাগ ইয়াবা টেকনাফ সিমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আসে।

গাইবান্ধায় মাদক মামলায় নারীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধায় মাদক মামলায় সীমা বেগম (৩৫) নামে এক নারীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এসময় অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় মামলার অপর আসামি ময়নুল ইসলামকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২০ মে) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. ফিরোজ কবীর এ আদেশ দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত সীমা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার চরমগাছা পার্বতীপুর গ্রামের খোকন মোল্লার স্ত্রী।

মামলার বিবরণীতে জানা গেছে, ২০২২ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মায়ামনি হোটেলের সামনে থেকে ১০০ গ্রাম হেরোইন ও ছয় বোতল ফেন্সিডিলসহ মাদক ব্যবসায়ী সীমা খাতুনকে আটক করে পুলিশ। পরে এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়।

আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট বদরুন্নাহার বেবি বলেন, মামলার দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আসামিদের উপস্থিতিতে সোমবার আদালত এ রায় দেন।

তবে এসময় আসামি পক্ষে কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না।

মেসি-ডি মারিয়াকে নিয়ে আর্জেন্টিনার শক্তিশালী দল ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

কোপা আমেরিকার আগে নিজেদের ঝালিয়ে নিতে ইকুয়েডর ও গুয়াতেমালার বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা। তার আগে ২৯ সদস্যের দল ঘোষণা করেছেন আর্জেন্টিনার কোচ লিওনেল স্কালোনি। কোপা আমেরিকার প্রাথমিক দলও এটি।

আগামী ১০ জুন ইকুয়েডর ও ১৪ জুন গুয়াতেমালার বিপক্ষে খেলবে আর্জেন্টিনা। ধারণা করা হচ্ছে, দুই প্রীতি ম্যাচের স্কোয়াড থেকে তিনজনকে ছাঁটাই করে চূড়ান্ত করা হবে আলবিসেলেস্তেদের কোপা আমেরিকার দল। কারণ, এবারের আসরে ২৬ সদস্যের দল ঘোষণার অনুমোদন দিয়েছে কনমেবল।

এদিকে দলে বড় চমক বলতে ইতালির ক্লাব মোনজায় খেলা ১৯ বছরের তরুণ অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার ভ্যালেন্টিন কারবোনি।

আগামী ২০ জুন কোপায় আর্জেন্টিনা প্রথম ম্যাচ খেলবে কানাডার বিপক্ষে, আটালান্টার মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়াম। ২৫ জুন নিউজার্সিতে দ্বিতীয় ম্যাচের প্রতিপক্ষ চিলি। আর ২৯ জুন মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে গ্রুপ পর্বের শেষ প্রতিপক্ষ পেরু।

এক নজরে আর্জেন্টিনার স্কোয়াড:

ফ্রাঙ্কো আরমানি, জেরোনিমো রুলি, এমিলিয়ানো মার্টিনেজ, গঞ্জালো মন্টিয়েল, নাহুয়েল মোলিনা, লিওনার্দো বালের্দি, ক্রিস্টিয়ান রোমেরো, জের্মান পেজ্জেলা, লুকাস কুয়ার্তা, নিকোলাস ওতামেন্দি, লিসান্দ্রো মার্টিনেজ, মার্কোস অ্যাকুনা, নিকোলাস তাগলিয়াফিকো, ভ্যালেন্তিন বার্কো, গিদো রদ্রিগেজ, লিয়ান্দ্রো পারেদেস, অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার, রদ্রিগো ডি পল, এক্সিকুয়েল প্যারাসিওস, এনজো ফার্নান্দেজ, জিওভানি লো সেলসো, আনহেল ডি মারিয়া, ভ্যালেন্তিন কার্বোনি, লিওনেল মেসি, আনহেল কোরেয়া, আলেহান্দ্রো গার্নাচো, নিকোলাস গঞ্জালেজ, লাউতারো মার্টিনেজ ও হুলিয়ান আলভারেজ।

সর্বশেষ সংবাদ

সরকারি লোগো লাগানো গাড়িতে মিলল ৭ লাখ ইয়াবা, গ্রেপ্তার ৪
গাইবান্ধায় মাদক মামলায় নারীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
মেসি-ডি মারিয়াকে নিয়ে আর্জেন্টিনার শক্তিশালী দল ঘোষণা
মেয়রের সামনে কাউন্সিলরকে জুতাপেটা করলেন নারী কাউন্সিলর
ওলামা লীগে ধর্মের নামে 'ধর্ম ব্যবসা' চলবে না: ওবায়দুল কাদের
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের নির্বাচনী ব্রিফিং
ম্যানচেস্টার সিটিকে বিদায়ের ইঙ্গিত পেপ গার্দিওলার
বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক হোসেনউদ্দীন আর নেই
সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু ৫ জুন
টাঙ্গাইলে আনসার সদস্যদের নির্বাচনী ডিউটি দিতে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ
‘বঙ্গবন্ধু শান্তি পদক’ চালু, পুরস্কার কোটি টাকা ও স্বর্ণ পদক
রাইসির মৃত্যু আর সৌদি বাদশাহর অসুস্থতার জেরে বেড়েছে তেলের দাম!
অস্ট্রেলিয়ায় কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত জাহিন
ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক
ভারতের নাগরিকত্ব পেয়ে প্রথমবারের মতো ভোট দিলেন অক্ষয়
রাইসির মৃত্যুতে ইরানে পাঁচ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা
৩০ ফ্রিল্যান্সিং দেশের র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান তলানিতে!
বজ্রপাতে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের রানওয়েতে ফাটল, ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ
আইপিএলের প্লে-অফের ম্যাচগুলো কবে-কখন-কার বিপক্ষে?
ভোটারের উপস্থিতি নিয়ে ইসি উদ্বিগ্ন নয়, বললেন ইসি আলমগীর