শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

১১ দিনেও মেলে না করোনার রিপোর্ট

মোহাম্মদ উকিলের বয়স ৬৫ বছর। চোখের চিকিৎসা করাতে গেছেন হাসপাতালে। চিকিৎসা এগিয়ে নেওয়ার একপর্যায়ে প্রয়োজন হয়েছে করোনা পরীক্ষার। কিন্তু ওই হাসপাতালে করোনা পরীক্ষা হয় না।

সাধ্যের মধ্যে করোনা পরীক্ষা করাতে তিনি গেলেন রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সরকারি এই হাসপাতালে গত ১৭ আগস্ট করোনা পরীক্ষার ফি জমা দেন তিনি। এর ৬ দিন পর ২৩ আগস্ট পরীক্ষার জন্য নমুনা দেওয়ার ডাক পান তিনি এবং ওই দিনই নমুনা দিয়ে আসেন। নিয়ম অনুযায়ী ৪৮ ঘণ্টা পর রিপোর্ট নেওয়ার জন্য ফর্মে দেওয়া তার মোবাইল নাম্বারে বার্তা যাওয়ার কথা।

রিপোর্ট গ্রহণের জন্য যথাসময়ে তার মোবাইল ফোনে বার্তাও যায়। বার্তা পেয়ে তিনি রিপোর্ট নেওয়ার জন্য হাসপাতালের নিচতলায় নির্ধারিত কাউন্টারে যান। কিন্তু কাউন্টার থেকে তাকে বলা হয়, এখনো রিপোর্ট আসেনি। এরপর তিনি হাসপাতালের যে জায়গায় নমুনা দিয়েছিলেন সেখানে যান। সেখান থেকে তাকে পাঠানো হয় সংশ্লিষ্ট আরেকটি কক্ষে। সেখান থেকে আবার তাকে পাঠানো হয় নমুনা সংগ্রহ কক্ষে।

রিপোর্ট সংগ্রহের জন্য মোহাম্মদ উকিল প্রতিদিনই এভাবে ধরনা দিয়ে আসছিলেন সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে। সর্বশেষ রবিবারও (২৮ আগস্ট) করোনার রিপোর্ট না পেয়ে ফিরে যাচ্ছিলেন তিনি। তখন কথা হয় ঢাকাপ্রকাশ-এর সঙ্গে।

এসময় তিনি বলেন, ১৫ দিন ধরে করোনা টেস্টের জন্য ঘুরছি। গত বুধবারের আগের বুধবার (১৭ আগস্ট) টেস্টের টাকা জমা দেওয়ার সুযোগ পেলাম। এরপর স্যাম্পল দেওয়ার জন্য গত মঙ্গলবার (২৩ আগস্ট) ডেট পেলাম। পরে রিপোর্ট নেওয়ার জন্য একদিন পর (২৫ আগস্ট) ম্যাসেজ পেলাম। ওই দিন থেকে রিপোর্টের জন্য ঘুরছি। এরা কেবল এখান থেকে সেখানে পাঠাচ্ছে। বলছে রিপোর্ট এখনো আসেনি। কিন্তু আমার তো রিপোর্ট নেওয়ার জন্য ম্যাসেজ আসছে। এদিকে আমার চোখের অবস্থা প্রতিদিন একটু একটু করে খারাপের দিকে যাচ্ছে। কিন্তু রিপোর্টের জন্য চিকিৎসাও এগোনো যাচ্ছে না। কী আর করা, এখন চলে যাচ্ছি। কালকে আবার আসব আরকি।

উকিল বলেন, ১৫ দিন ধরে এই রিপোর্টের জন্য ঘুরছি। টাকা জমা দিয়েছি, তাও ১১ দিন হয়ে গেল। এখনো রিপোর্ট পাইনি।

নমুনা সংগ্রহের জন্য নির্ধারিত স্থানের পাশে সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে মোহাম্মদ উকিলের ভোগান্তির বক্তব্য ভিডিও ধারণ করার সময় এক যুবক এসে পাশে দাঁড়ান। তিনি উকিলের টাকা জমার রশিদটি হাত থেকে নিয়ে দেখেন। তারপর তাকে নিয়ে আবার রিপোর্ট ডেলিভারি দেওয়ার কাউন্টারে যান। এই প্রতিবেদকের পেশাগত পরিচয় জেনে তাকেও সঙ্গে যাওয়ার অনুরোধ করেন। যুবকের পরিচয় জানতে চাইলে তিনি নিজেকে অন্য রোগীর সহযোগী বলে দাবি করেন। তবে তিনি তার নাম বলতে রাজি না হয়ে তার সঙ্গে যাওয়ার আহ্বান জানান।

কাউন্টারে গিয়ে ওই যুবক উকিলের কাছে জানতে চান যে, রিপোর্ট নেওয়ার জন্য তিনি মোবাইল ফোনে বার্তা পেয়েছেন কিনা। উকিল বললেন, হ্যাঁ আছে তো। কাউন্টারে কর্তব্যরতদের দিকে দেখিয়ে বললেন, স্যাররাও তো আমার এই ম্যাসেজ পড়েছেন। বলতে বলতে তিনি বার্তাটি যুবককে দেখান। যুবক বার্তাটি পড়েন। একপর্যায়ে কাউন্টারে থাকা ব্যক্তি যুবককে ‘ভাই’ সম্বোধন করে সব রিপোর্টের ফাইল তার দিকে এগিয়ে দেন। ওই যুবক ফাইল থেকে উকিলের রিপোর্টটি বের করে তাকে দিয়ে দেন।

এতদিন ঘুরে তিনি রিপোর্ট পাচ্ছিলেন না। কিন্তু এখন এক মুহূর্তে কীভাবে পাওয়া গেল? এই প্রশ্নের জবাবে যুবক এবং কাউন্টার থেকে ফাইল এগিয়ে দেওয়া ব্যক্তি প্রায় সমস্বরে বললেন, তার রিপোর্টটি মাত্রই এসেছে।

তবে উকিলের হাতে পাওয়া রিপোর্টে লেখা আছে, রিপোর্টটি প্রস্তুত হয়েছে নির্ধারিত ২৫ আগস্টেই। তা ছাড়া রিপোর্টে প্রিন্ট ডেটও লেখা আছে ২৫ আগস্ট।

হাসপাতালের নিচতলায় রিপোর্ট ডেলিভারির নির্ধারিত স্থানে কিছু সময় দাঁড়িয়ে আরও কয়েকজন ভুক্তভোগীকে এমন অভিযোগ করতে দেখা গেছে। কিন্তু ভোগান্তি আরও বাড়ার শঙ্কায় তারা কেউ উদ্ধৃত হতে রাজি হননি।

তবে রিপোর্টের জন্য দিনের পর দিন ঘোরার অভিজ্ঞতা থেকে তারা বলছেন, রোগী বা তাদের লোকজন হন্যে হয়ে একসময় যেন বাড়তি টাকা-পয়সা দিয়ে রিপোর্ট পাওয়ার চেষ্টা করে, সেজন্যে রিপোর্ট ডেলিভারির জন্য প্রস্তুত থাকলেও ইচ্ছে করেই তারা তা দেন না। এখানে একটি দালাল চক্র আছে। তারা ভুক্তভোগীদের ফুসলিয়ে বাড়তি টাকা আদায়ের জন্য এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করে রাখে।

দালাল প্রসঙ্গে জানতে চাইলে হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. খলিলুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, অবশ্যই হাসপাতালে দালাল আছে। দালাল তো সারাক্ষণ হাঁটতেই থাকে। আমরা ব্যবস্থা নেই। আপনারা দালাল চিহ্নিত করে দেন। আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেব। জিরো টলারেন্সের ব্যাপার।

তিনি আরও বলেন, করোনার রিপোর্ট বা অন্যান্য রিপোর্ট অনেকের পেতে দেরি হতে পারে। এর কারণ হচ্ছে অনেকে বুঝে না কখন তাদের রিপোর্ট হয়েছে। অনেক সময় রোগীরা করোনা রিপোর্ট নিতে আসার সময় তার মোবাইলে যাওয়া এসএমএস দেখাতে পারে না। তারা এসএমএস ডিলিট করে দেয়, হয়তো তার ক্ষেত্রে এমনটি হয়েছে।

এমএ/এসজি

Header Ad

সাড়ে ১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য

ছবি: সংগৃহীত

ভিসার অপব্যবহারের দায়ে প্রায় সাড়ে ১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য। তাঁরা গত এক বছরে সেখানে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছিলেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ জানাচ্ছে, সে আবেদন নাকচ হওয়ায় নতুন এক চুক্তির তাদের দ্রুত ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্রিটিশ সরকার।

উন্নত জীবনের আশায় প্রতিবছর বিদেশে পাড়ি জমান বাংলাদেশিরা। মূল গন্তব্য থাকে ইউরোপের নানা দেশ। তবে তাদের একটি বড় অংশই বেছে নেন অসাধু উপায়।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট এবং টুরিস্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে গিয়ে গত বছরে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন প্রায় ১১ হাজার বাংলাদেশি। যাচাই-বাছাই শেষে তাদের ৫ শতাংশের আবেদন গ্রহণ করেছে ব্রিটিশ সরকার।

টেলিগ্রাফের দাবি, এবার অবৈধ এসব বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিচ্ছে যুক্তরাজ্য। ফাস্ট-ট্র্যাক রিটার্নস চুক্তির আওতায় শুধু ব্যর্থ আশ্রয়প্রার্থীই নন, ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া ব্যক্তিদেরও ফেরত পাঠানো হচ্ছে বাংলাদেশে।

ভিসা ব্যবস্থার এই অপব্যবহারকারীধের তালিকার শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তান। গত বছর, রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছিলেন ১৭ হাজার ৪শ পাকিস্তানি। আর এক্ষেত্রে ভারতীয়ের সংখ্যা ৭ হাজার ৪শ।

২০২৩ সালে বসবাসের অধিকার নেই এমন ২৬ হাজার মানুষকে নিজ দেশে ফেরত পাঠায় যুক্তরাজ্য। এ সংখ্যা ২০২২ সালের তুলনায় ৭৪ শতাংশ বেশি।

নিবন্ধন ছাড়াই নোংরা পরিবেশে তৈরি হচ্ছিল রাফসানের 'ব্লু' ড্রিংকস

ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লায় ‘রাফসান দ্য ছোটভাই’ খ্যাত কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ইফতেখার রাফসানের ড্রিংকস ব্লু (BLU) তৈরির কারখানায় অভিযান পরিচালনা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় নোংরা পরিবেশে মান নিয়ন্ত্রণহীনভাবে ব্লু ড্রিংকস তৈরি করায় ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

গত ২৪ এপ্রিল বিএসটিআই ও কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালত এই জরিমানা করে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মেসার্স ড্রিংকব্লু বেভারেজ, বি-৩৩, বিসিক শিল্পনগরী, আদর্শ সদর, কুমিল্লা; প্রতিষ্ঠানটিকে মোড়কজাতকরণ নিবন্ধন সনদ গ্রহণ না করে ‍‍‘ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংক‍‍’ পণ্য প্রস্তুত করে আসছিল। এছাড়া কোন অটোমেশন মেশিন না থাকার পাশাপাশি নোংরা পরিবেশে গরীব দুস্থ নারী কর্মীদের মাধ্যমে কোন নিরাপত্তা কিংবা ড্রেস কোড ছাড়াই এই ব্লু নামক ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস প্রস্তুত হচ্ছিল।

এদিকে কারখানায় কোন পরিমাপ যন্ত্র না থাকায় হাতে করে বোতলজাত করা হচ্ছিল এই ড্রিংকগুলো। নিবন্ধন ছাড়াই মোড়কজাত ও বাজারজাত করায় ‍‍‘‘ওজন ও পরিমাপ মানদন্ড আইন -২০১৮’’ এর ৪১ ধারায় ৩০,০০০ (ত্রিশ হাজার টাকা) অর্থদণ্ড করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, কুমিল্লার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সিনিয়র সহকারী কমিশনার ফারহানা নাসরিন এর নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিএসটিআই, কুমিল্লা অফিসের কর্মকর্তা আরিফ উদ্দিন প্রিয়, পরিদর্শক (মেট্রোলজি) এবং সার্বিক সহযোগিতা করেন ইকবাল আহাম্মদ, ফিল্ড অফিসার (সিএম)।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ ডিসেম্বর ব্লু নামে ইলেক্ট্রোলাইটস ড্রিংক ব্লু বাজারজাত করার ঘোষণা দেয় আলোচিত ইউটিউবার রাফসান, যিনি রাফসান দ্য ছোট ভাই হিসেবে পরিচিত। তখন লিচু ও তরমুজের ফ্লেভার নিয়ে দুই ক্যাটাগরিতে তারা দেশের বিভিন্ন পয়েন্টে বাজারজাত শুরু করে। সম্প্রতি ‘ব্লু’ লেবুর ফ্লেভার বাজারজাত করছে।

যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গ্রামের অর্থনীতি পাল্টে গেছে। যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, এখন চারবেলা খায়। একসময় গ্রামে হাটবারের বাইরে কিছু পাওয়া যেতো না, এখন সুপার মার্কেট হয়েছে। আমাদের গ্রামের বাজার পাটগাতিতে (টুঙ্গিপাড়ার একটি ইউনিয়ন) ঈদের আগে ২০০টি ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে। গ্রামীণ অর্থনীতি যত বেশি মজবুত হচ্ছে, শিল্প-কলকারখানাও তত বাড়ছে।

শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির ২২তম দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

আগামী ৬ জুন বাজেট দেওয়া হবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাজেট আমরা ঠিকমতো দিতে পারবো, বাস্তবায়নও করবো। দেশি-বিদেশি নানা কারণে জিডিপি কিছুটা হয়তো কমবে। তবে সেটা পরবর্তী সময়ে উত্তরণ করতে পারবো, সে আত্মবিশ্বাসও আছে।

তিনি বলেন, অর্থনীতি সমিতির এই প্রোগ্রামে অনেকের অনেক বড় বড় ডিগ্রি আছে। অর্থনীতির সূক্ষ্ম ও জটিল বিষয়াদি আপনাদের মতো আমি বুঝি না। তবে এতটুকু বুঝি, কীভাবে দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হয়। কীভাবে মানুষের উপকার হবে।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে অর্থনীতির আকার ছিল মাত্র ৮ বিলিয়ন ডলার। রিজার্ভ ছিল শূন্য। এমনই ভয়াবহ পরিস্থিতির ওপর দাঁড়িয়ে জাতির পিতা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে হাত দেন। প্রণয়ন করেন দেশের প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা। এতে তিনি কৃষি ও শিল্পের পুনর্গঠন, উৎপাদন বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য নিরসনকে বিশেষ গুরুত্ব দেন। বঙ্গবন্ধু কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে শুরু করে নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো ঢেলে সাজান। বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো জাতীয়করণ করেন। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড প্রতিষ্ঠা করেন।

১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের মুদ্রা প্রচলন করা হয় উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশের সেরা অর্থনীতিবিদদের সমন্বয়ে পরিকল্পনা কমিশন গঠন করেন। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল ৯১ মার্কিন ডলার। জাতির পিতা মাত্র ৩ বছরে তা ২৭৭ মার্কিন ডলারে উন্নীত করেন। প্রবৃদ্ধি ৯ ভাগ অর্জন করেন।

সর্বশেষ সংবাদ

সাড়ে ১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য
নিবন্ধন ছাড়াই নোংরা পরিবেশে তৈরি হচ্ছিল রাফসানের 'ব্লু' ড্রিংকস
যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা: খাদ্যমন্ত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৪ হাজার ২৩৬ জন হজযাত্রী
যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশে আসছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক
কোপা আমেরিকার আগে ব্রাজিল শিবিরে দুঃসংবাদ
৫২৩ হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও ২ এজেন্সি মালিক
কুমিল্লায় বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ৫ জনের
নামাজের সময় তালা আটকে মসজিদে দেওয়া হলো আগুন, নিহত ১১
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি চালাতে নতুন বিধিমালা
প্রেমের বিয়ে, স্ত্রীকে হত্যার পর হাসপাতালে মরদেহ রেখে পালালেন স্বামী!
শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: রাষ্ট্রপতি
সুস্থ থাকতে বিশ্বনবি (সা.) যে দোয়া পড়তেন
৪ বছর পর পেলেন স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অনুমতি, যেভাবে মৃত্যু হবে তরুণীর
পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে আলোচিত ‘শরীফ-শরীফার গল্প’
মিঠা পানির ঝিনুকে উৎপাদিত মুক্তার তৈরি গহনা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর