শনিবার, ১১ মে ২০২৪ | ২৮ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

নতুন শো হওয়ার আগে আমি আতঙ্কিত থাকি: ত্রপা মজুমদার

বিশ্বখ্যাত নাট্যকার এ আর গার্নির ‘লাভ লেটারস’-এর পাঠাভিনয়ে দেখা যাবে দেশ বরেণ্য দুই অভিনয়শিল্পী রামেন্দু মজুমদার ও ফেরদৌসী মজুমদারকে। রাজধানীর মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে শুক্রবার (৫ মে) ও শনিবার (৬ মে) সন্ধ্যা ৭টায় নাটকের প্রথম ও দ্বিতীয় প্রদর্শনী হবে। নাটকটির অনুবাদ করেছেন অধ্যাপক আবদুস সেলিম। নাটক ও অন্যান্য প্রসঙ্গে ঢাকাপ্রকাশ-এর সঙ্গে কথা বলেছেন এই নাটকের নির্দেশক ত্রপা মজুমদার-

ঢাকাপ্রকাশ: ‘লাভ লেটারস’ নাটকটি সম্পর্কে জানতে চাই

ত্রপা মজুমদার: এই নাটকটি আমরা ২০১৭ সালে করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। তখন আলী যাকের একটু অসুস্থ ছিলেন। আমাদের তখন মনে হয়েছিল উনাকে নিয়ে যদি মঞ্চে বিশেষ কিছু করা যায়, যতটুকু উনার শরীর সাপোর্ট করে। লাভ লেটারস যেহেতু বসে পাঠ, সে কারণেই নাটকটি নির্বাচন করা। উনিও পছন্দ করতেন ফেরদৌসী মজুমদারের সঙ্গে অভিনয় করা। মা-ও সহশিল্পী হিসেবে আলী যাকেরকে ভীষণ পছন্দ করতেন। এই কারণেই এই দুজনকে নিয়ে নাটকটি করার পরিকল্পনা করি। তারপর আবদুস সেলিম স্যারকে বলি, স্যারও খুব তাড়াতাড়ি এটাকে বাংলায় রূপান্তর করে দেন। ২০১৭ এর ১৫ অক্টোবর আলী যাকেরের বাড়িতে সেলিম স্যার এটা পড়ে শোনান। এটা শুনে উনি খুব পছন্দ করেন। কাজটি করার জন্য আলী যাকের খুব উৎসাহী ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে শরীরটা একটু বেশি খারাপ হয়ে যায়, বারবার আমরা উদ্যোগ নিয়েও আর কাজটি করতে পারিনি। একটা পর্যায়ে আলী যাকের রামেন্দু মজুমদারকে বলেছিলেন আপনার শুরু করুন। আসলে পরে তো কাজটি করা হয়নি। এখন উনাকে উৎসর্গ করেই নাটকটি আমরা মঞ্চে আনছি রামেন্দু মজুমদার ও ফেরদৌসী মজুমদারকে নিয়ে।

ঢাকাপ্রকাশ: ‘লাভ লেটারস’ প্রথম শো শুক্রবার (৫ মে)। কিংবদন্তি দুজন অভিনেতা অভিনেত্রী আপনার নির্দেশনায় মঞ্চে উঠবে। কোনো ভয় অনুভব হচ্ছে কী?

ত্রপা মজুমদার: আমি তো ভীষণ আতঙ্কিত। যেকোনো নতুন নাটকের শো হওয়ার আগে আমি খুব আতঙ্কিত থাকি। এটার ক্ষেত্রে আমার আরও আতঙ্ক বেশি কারণ, মানুষ এখন খুবই অস্থির, আমরা কিছু দেখতে এলেই প্রতি পলকে পলকে চমক প্রত্যাশা করি। সেখানে একটা ঘন্টা দুটি মানুষ চেয়ারে বসে পাঠ করবেন সেটা কতোটা ধৈর্য্য নিয়ে মানুষ শুনবে এই শঙ্কা আমার মধ্যে কাজ করছে। দেখা যায় শেষ পর্যন্ত কি হয়।

ঢাকাপ্রকাশ: যেহেতু আলী যাকের কাজটি করার কথা ছিল। পরবর্তীতে আলী যাকেরের কথাতেই আপনার বাবাকে তার জায়গায় যুক্ত করেছেন। একজন নির্দেশক হিসেবে আলী যাকেরকে নিয়ে আপনার যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা কি রামেন্দু মজুমদার পূরণ করতে পেরেছে?

ত্রপা মজুমদার: আসলে দুজনতো দুই মানুষ। দুই ধরনের মানুষ। আমি যখন যে অভিনেতাকে নিয়ে কাজ করি তখন তার কাছে তার মতোই প্রত্যাশা করি। আলী যাকেরেরটা আলী যাকেরের মত আর বাবারটা বাবার মতোন। কাজেই এটা আসলে একই প্রত্যাশা বা প্রাপ্তিতে গেলে ভুল হবে। আলী যাকের একজন মহান অভিনেতা।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনি অনেক নাটকের নির্দেশনা দিয়েছেন। আপনার আগের নাটকগুলোকে এই নতুন নাটকটি কতোটা ছাড়িয়ে যেতে পারবে বলে মনে করেন?

ত্রপা মজুমদার: হাহাহা...আমি জানি না। একেবারেই জানি না। এটাতো একেবারেই অন্যরকম, বসে পাঠ, কাজেই ছাড়াছাড়ির বিষয় নাই। আমি চেষ্টা করেছি এই প্রযোজনাটি স্ক্রিপ্টের প্রতি সঠিক বিচার বিশ্লেষন করে কাজটি করার।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনার বাবা-মায়ের সঙ্গে এর আগেও অনেক কাজ করেছেন। তাদের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন?

ত্রপা মজুমদার: এটা আসলে আমি সব জায়গায়তেই স্পষ্ট করে বলেছি। আমি যখন কোনো প্রযোজনাতে কাজ করি, তখন বাবা মা ভাই বোন ছেলে মেয়ে এগুলো আমার মাথায় বিন্দুমাত্র কাজ করে না। একদমই কাজ করে না। কারণ আমি যদি অভিনেতা হই তারা তখন আমার সহভিনেতা। আমি যদি নির্দেশক হই তারা তখন আমার অভিনেতা। আমি যদি ব্যাক স্টেজে কাজ করি তাদের মধ্যে কেউ যদি নির্দেশক হয় আমি তাদের ক্রু। কাজেই তখন প্রযোজনায় যার যে ভূমিকা সেটাই মাথায় থাকে, সম্পর্কের কথা ভুলে যাই। অবশ্যই যে বিষয়টা মাথায় কাজ করে ফেরদৌসী মজুমদার-রামেন্দু মজুমদার তারাতো একটা বিষয়, বড় ব্যাপার, কাজেই সেই মানুষগুলোকে নির্দেশনা দিচ্ছি সেটা মাথায় রেখেই কাজটা করি। আর উনারাই আসলে সহজ করে দেন। আর উনাদের দর্শনেই উনারা বিশ্বাস করেন-নির্দেশক আসলে নির্দেশকই সে ছোটো হোক বা বড় হোক। তাই উনারাই কাজটা করতে সহজ করে দেন।

ঢাকাপ্রকাশ: অভিনয়ে আপনি খুব বেশি সরব নন কেন?

ত্রপা মজুমদার: আমি মঞ্চে নিয়মিতই কাজ করি। কিন্তু নির্দেশনার কাজটা, দলে অনেকটাই করি। যখন নির্দেশনা দেই তখন অভিনয়টা করি না। একই সঙ্গে নির্দেশনা ও অভিনয়ের কাজটা খুব একটা করতে চাই না। আসলে একসঙ্গে পারিও না। কারণ নির্দেশনায় এতো বেশি ইনভলমেন্ট থাকে তাতে অভিনয় করতে গেলে চরিত্রের প্রতি সঠিক বিচার করা সম্ভব হয় না। তবে মঞ্চে অভিনয় নিয়মিত করি। কিন্তু টেলিভিশনে বেশি কাজ করা হয় না। যেহেতু আমি অন্য আরও একটা পেশায় যুক্ত। আজকাল যারা স্ত্রিণে কাজ করে তাদের ওটাই প্রফেশন। আমি যে কাজ করতে চাই না তা নয়। এখন অনেক ভালো ভালো কাজ হচ্ছে। স্পেশালি ওটিটিতে অনেক ভালো কাজ হচ্ছে। এসব দেখে কাজ করতে ইচ্ছে করে। স্ক্রিণে কাজ করতে চাই। আর চলচ্চিত্রে কাজ করার বিশাল লোভও আছে আমার। আমি যদি চলচ্চিতে কাজ করতে পারি তবে ভালো লাগবে।

ঢাকাপ্রকাশ: যেহেতু চলচ্চিত্রে কাজের প্রতি আপনার এতো লোভ আছে, তারপরও চলচ্চিত্রের কাজে আপনাকে দেখা যায় না কেন?

ত্রপা মজুমদার: আসলে আমি যেভাবে মনে করছি নির্দেশকরা হয়তো ওভাবে মনে করছে না। তবে আমি চলচ্চিতে কাজ করতে চাই সময় সুযোগ পেলে।

এএম/এএস

Header Ad

আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যা, একদিনে দুই শতাধিক মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যায় একদিনেই দুই শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। জাতিসংঘ জানিয়েছে, শুক্রবার দেশটির বাগলান প্রদেশে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। খবর এএফপির

আফগানিস্তানে কর্মরত জাতিসংঘের অঙ্গ সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম) জানিয়েছে, শুক্রবার ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় দুই শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ভেসে গেছে কয়েক হাজার বাড়িঘর।

আইওএমের জরুরি সাড়াদান বিভাগের প্রধান জানিয়েছেন, বাগলান প্রদেশের জাহিদ জেলায় অন্তত ১০০ জন নিহত হয়েছে এবং এখানে দেড় হাজারের বেশি বাড়িঘর ভেসে গেছে। আইওএম অবশ্য আফগানিস্তানের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকেই সূত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে।

তবে তালেবান সরকার জানিয়েছে, শুক্রবার রাত পর্যন্ত তারা জাহিদ জেলায় ৬২ জনের মৃত্যুর খবর পেয়েছে।

তালেবান সরকারের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ আজ শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে বলেছেন, ‘আমাদের শত শত নাগরিক এই বিপর্যয়কর বন্যায় মারা গেছে।’

রংপুর মেডিকেলের আইসিইউ ইউনিটে আগুন

ছবি: সংগৃহীত

রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালের আইসিইউ ইউনিটের ৩ নম্বর এসিতে বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট হয়ে আগুনের ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার বিকেল ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় আধাঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল ওয়ার্ডটি। তবে, বড় ধরনের কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা ৩টায় হাসপাতালের আইসিইউ ইউনিটের এসিতে হঠাৎ আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে হাসপাতালে অবস্থান করা সবাই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। যদিও এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

তারা আরও জানায়, এ ঘটনায় বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে পুরো হাসপাতাল। এতে ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়েছেন রোগীরা।

এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, আইসিইউ ইউনিটের এসিতে আগুন লাগার এক ঘণ্টার মধ্যেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসলেও ৪ ঘণ্টা ধরে হাসপাতালে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।

ওই ওয়ার্ডের দায়িত্বরত সিকিউরিটি গার্ড হায়দার আলী বলেন, এখানে বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট হয়। সঙ্গে সঙ্গে আমরা সেটা নিয়ন্ত্রণ করি।

আইসিইউ ওয়ার্ডের ইনচার্জ জামাল উদ্দিন মিন্টু জানান, ৩টা ৫৫ মিনিটে ওই ওয়ার্ডের ৩ নম্বর এসির সার্কিট পুড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে সেটি বন্ধ করে জরুরি লাইন চালু করা হয়। মেইন লাইন থেকে বিদ্যুৎ আধা ঘণ্টা বন্ধ ছিল। এখন সব কিছু ঠিক আছে।

আওয়ামী লীগ নয়, দেশ চালাচ্ছে অদৃশ্য শক্তি: মির্জা ফখরুল

সমাবেশে বক্তব্য রাখছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজকে নিজ দেশে থেকে আমরা পরবাসী হয়েছি। আজকে চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে গেলে বা আসলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিমানবন্দরে বসিয়ে রাখা হয়। আসলে দেশ কি আওয়ামী লীগ চালাচ্ছে? দেশ চালাচ্ছে অদৃশ্য শক্তি।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসাসহ নিঃশর্ত মুক্তি, বিএনপি নেতাদের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ সকল রাজবন্দির মুক্তির দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করে যুবদল।

সমাবেশে ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া শুধু নির্যাতিত নেত্রী নন, তিনি গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী। সারাজীবন যিনি দেশ ও জনগণের জন্য ত্যাগ শিকার করেছেন গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছেন আজ প্রতিহিংসার বশবর্তী হয় তাকে বন্দি করে রাখা হয়েছে। যার সাজা হয়েছিল ৫ বছর, উচ্চ আদালতে তা ১০ বছর করা হয়েছে। এ রকম মামলায় অনেকে জামিন পেলেও তাকে দেওয়া হয়নি। তিনি অসুস্থ। দেশ-বিদেশ থেকে সবাই তার মুক্তি দাবি করলেও দেওয়া হচ্ছে না। কারণ তিনি মুক্ত হলে তার ডাকে সাড়া দিয়ে জনগণ সব শৃঙ্খল ভেঙে ফেলবে, উপড়ে ফেলবে সব অন্যায় ও অবিচার।

তিনি বলেন, আটক রাখা হয়েছে হাজারো নেতাকর্মীকে। অনেককে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আদালতকে দলীয় কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। ঈশ্বরদীতে ৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আদালত ব্যবহার করে তারা ক্ষমতার টিকে থাকতে চায়। কি নিদারুণভাবে ২৮ অক্টোবরের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ পণ্ড করা হয়েছে। অন্যায় করে জুলুম করে গণতান্ত্রিক আন্দোলন স্তব্ধ করা যাবে না। আমরা যখন যুবক ছিলাম লড়াই করে এ দেশ স্বাধীন করেছিলাম। কিন্তু আজ সে স্বাধীনতা ভূলুণ্ঠিত। ২০০৮ সাল থেকে মানুষ আর ভোট দিতে পারে না। অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। সরকার আবারও ভিন্ন মেড়কে বাকশাল কায়েম করতে চায়।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আবার সন্ত্রাস করবেন না, তাহলে ডাবল শিক্ষা দেবো। সন্ত্রাস বিএনপি করে না। আপনারা করেন। সন্ত্রাসের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের জন্ম। মওলানা ভাসানীকে পিটিয়ে আওয়ামী লীগ থেকে বের করে দিয়েছিলেন।

তিনি বলেন, আজ দুর্ভাগ্য যে জাতি গণতন্ত্র ও বাকস্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছিল সে অধিকার থেকে বাংলাদেশ আজ বঞ্চিত। আজ প্রতিটি জিনিসের দাম বাড়ছে। ট্রেনের ভাড়া, বাস ভাড়া বিদ্যুৎ-পানি-গ্যাস-পানির দাম বেড়েই চলছে। অন্যদিকে লুটপাট হচ্ছে দেশের অর্থনীতি, লুটপাট হচ্ছে ব্যাংক। আজ নতুন নতুন আইন করছে লুটেরাদের স্বার্থে।

তিনি আরও বলেন, আজ সারাদেশ কুক্ষিগত করে রাখা হয়েছে। আওয়ামী লীগ ছাড়া চাকরি হয় না। বিসিএস পাস করার পরও চাকরি হচ্ছে না। আজ চাকরির জন্য ডিএনএ টেস্ট করা হয়, তারা বিএনপি করে কি না।

মির্জা ফখরুল বলেন, নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে। নতুন নতুন ফর্মুলা করা হচ্ছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন নাম ডামি নির্বাচন। ডামি নির্বাচনে গৃহপালিত দলগুলোর সঙ্গে চলে দেনদরবার। এত আসন না পেলে সে দলগুলো আবার নির্বাচন না যাওয়ারও হুমকি দেয়।

তিনি বলেন, সরকার বলে তারা নাকি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে। তারা যদি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে তাহলে এরশাদ ও ইয়াহিয়া কি করেছেন? তাদের আসলে কোনো লজ্জা নেই। দেশটাকে তাদের সম্পত্তি মনে করে। যেমনি চাইবে তেমনি চলবে। কিন্তু তা হবে না। জনগণ যা চাইবে সেভাবেই দেশ চলবে।

যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মামুন হাসানের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম মুন্নার সঞ্চালনায় এতে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্না, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী, কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, যুবদলের সহসভাপতি নুরুল ইসলাম নয়ন, ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক শরীফ উদ্দিন জুয়েল, সদস্য সচিব সাজ্জাদুল মিরাজ, দক্ষিণের আহ্বায়ক খন্দকার এনামুল হক এনাম, ও সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম নয়ন।

সর্বশেষ সংবাদ

আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যা, একদিনে দুই শতাধিক মৃত্যু
রংপুর মেডিকেলের আইসিইউ ইউনিটে আগুন
আওয়ামী লীগ নয়, দেশ চালাচ্ছে অদৃশ্য শক্তি: মির্জা ফখরুল
পতঞ্জলি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ভারতের যোগগুরু বাবা রামদেব
রাত ১টার মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের ‍পূর্বাভাস, হুঁশিয়ারি সংকেত
বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দল ঘোষণা আগামীকাল
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন 'অড সিগনেচার'-এর পিয়াল
অর্থনীতি চাঙা করতে গাঁজা চাষ বৈধ করতে যাচ্ছে পাকিস্তান!
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে ‘বিসিএস প্রস্তুতি’ বন্ধ হচ্ছে
বিদেশিদের এনআইডি করতে লাগবে না দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ
চুয়াডাঙ্গায় বজ্রাঘাতে প্রাণ গেল ২ কৃষকের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি, জাতিসংঘের সনদ ছিঁড়ে ফেললেন ক্ষুব্ধ ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত
স্প্যান বসানো শেষ, ডিসেম্বরে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর উদ্বোধন
পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে শাহবাগে চাকরির বয়স ৩৫ প্রত্যাশীদের অবরোধ
ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন চালু হবে ১০ জুন: রেলমন্ত্রী
২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ এখন বাংলাদেশের জলসীমায়
নিজের মুখেই পিএসজি ছাড়ার ঘোষণা দিলেন এমবাপ্পে
মা, স্ত্রী ও তিন সন্তানকে নৃশংসভাবে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যা
বিয়ে না করেই দ্বিতীয়বার মা হচ্ছেন একতা কাপুর
আগামীকাল এসএসসির ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে