রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিতদের গ্রেপ্তারে বিশেষ অভিযান

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় দণ্ডিত পলাতক আসামিদের ধরতে বিশেষ অভিযানে নেমেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তর থেকে মাঠ পর্যায়ে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

সম্প্রতি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটের বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সারা দেশে আত্মগোপনে থাকা যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকা অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তর নির্দেশনা দিয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী আসামীদের ধরতে অভিযান চালানো হচ্ছে।

গোয়েন্দা সূত্র জানায়, সারা দেশে আত্মগোপনে রয়েছে যুদ্ধাপরাধ মামলার কয়েক হাজার আসামি। অনেকে এসব মামলা থেকে বাঁচতে বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপনে আছেন। কেউবা পেশা ও ভোটার আইডি পরিবর্তন করে আত্মগোপনে আছেন। এসব আসামী ১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত।

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো. আব্দুল খালেক তালুকদারকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশের এন্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ) জানায়, ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আব্দুল খালেক নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার মৃত রুস্তম আলী তালুকদারের ছেলে। তিনি যুদ্ধের সময় নেত্রকোনা থেকে নানা ধরনের অপরাধ করে ঢাকায় চলে আসেন। এসব অপরাধের কারণে তার নামে মামলা হওয়ার পর থেকেই আত্মগোপনে ছিলেন।

দীর্ঘ সাত বছর পলাতক থাকার পর তার অনুপস্থিতিতে ট্রাইবুন্যাল ২০১৯ সালের ২৮ মার্চ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে তিনিসহ অন্যান্যদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইবুন্যাল) আইন ১৯৭৩ এর ৩ ধারায় মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ ও গণহত্যার সাতটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়। রায়ে আরও চার পলাতক আসামিসহ আব্দুল খালেক তালুকদারকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তার মতো পলাতক এমন আসামিদের ধরতে এটিইউর গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

জানতে চাইলে পুলিশের বিশেষ ইউনিট এন্টি টেররিজম ইউনিটের (মিডিয়া অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস উইং) পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সারা দেশে যুদ্ধাপরাধের মামলার আসামিদের ধরতে আমাদের বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া আছে। এজন্য আমরা যুদ্ধাপরাধের মামলার আসামিদের আইনের আওতায় আনতে মাঠে কাজ করছি।

এরই মধ্যে বেশ কয়েকজন আসামিকে আমরা আইনের আওতায় আনতে পেরেছি- এমনটা জানিয়ে আসলাম খান বলেন, তাদের গ্রেপ্তারের পর আদালতে হস্তান্তর করা হয়েছে। পলাতক অনেক আসামি আমাদের নজরদারিতে রয়েছে।

এদিকে, গত রবিবার (৭ মে) চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী আলীম উদ্দিন খানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাকে ধরার পর পুলিশ বলছে-ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার সাধুয়া গ্রামের আব্দুল গফুর খানের ছেলে আলীম উদ্দিন। তিনি শ্রীপুরের বেলদিয়া গ্রামে মেয়ে রিনা আক্তারের বাড়িতে দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিলেন। পুলিশের দাবি, আলীমের মতো এমন অসংখ্য আসামি আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে আছে।

এই বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশেদুজ্জামান ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান, গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের বেলদিয়া গ্রামে তার মেয়ের বাড়িতে আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি আরও বলেন, আলীম উদ্দিনের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালে আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, ধর্ষণ ও লুটপাটের দায়ে ২০ বছর করে কারাদণ্ড দেন আদালত।

অন্যদিকে, মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মো. আব্দুল মতিনকে গ্রেপ্তারের পর র‍্যাব-৩ জানায়, পলাতক আব্দুল মতিনকে সিলেটের গোলাপগঞ্জ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হয়। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে প্রশিক্ষণ নিয়ে রাজাকার বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। আব্দুল মতিনের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে হত্যা, গণহত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ ও ধর্ষণসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়।

র‍্যাপিড একশন ব্যাটেলিয়ান র‍্যাব-৩ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা এ পর্যন্ত যে সমস্ত যুদ্ধপরাধের সঙ্গে জড়িত আসামিদের গ্রেপ্তার করেছি তারা অধিকাংশ রাষ্ট্রদ্রোহী । অনেকে জামায়াতের কর্মী। গ্রেপ্তারের পর আসামিরা তাদের রাজনৈতিক পরিচয় শিকার করেছেন।

লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আরও বলেন, যুদ্ধাপরাধ মামলার যে সমস্ত আসামি এখনো পলাতক রয়েছেন তাদের ধরতে আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে। এসব অপরাধীদের আইনের আওয়ায় আনতে আমাদের বিভিন্ন ইউনিট কাজ করছে এবং গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।

আরইউ/এমএমএ/

 

Header Ad

বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা কংগ্রেসের ভোটব্যাংক : অমিত শাহ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের লোকসভা নির্বাচনে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা কংগ্রেসের ভোটব্যাংক বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা অমিত শাহ। দেশটির উত্তর প্রদেশের বান্দায় এক নির্বাচনি সমাবেশে এই মন্তব্য করেন তিনি। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়া।

সমাবেশে কংগ্রেস ও সমাজবাদী পার্টির বেশ সমালোচনা করেন অমিত শাহ। অযোধ্যা রাম মন্দির প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে রাহুল গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী এবং অখিলেশ যাদবের অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। অভিযোগ করেন, ভোট ব্যাংক হারানোর ভয়ে সেখানে যাননি তারা।

রাহুল গান্ধী ও অখিলেশ যাদবকে ভোটব্যাংকের রাজনীতিতে লিপ্ত থাকার অভিযোগ করে তিনি বলেন, কংগ্রেস এবং সমাজবাদী পার্টি বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারীদের তাদের ভোটব্যাংক মনে করে।

ভারত জোটকে লক্ষ্য করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ৪ জুন নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হিসাবে তৃতীয়বারের মতো জয়ী হয়ে প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসবেন।

কারও কাছে ভিক্ষা করে দেশের মানুষ চলবে না : প্রধানমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

কারও কাছে ভিক্ষা করে দেশের মানুষ চলবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (১৯ মে) বেলা ১১টায় ১১তম জাতীয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প পণ্য মেলা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলে তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে আমি কৃষির ওপর গুরুত্ব দিই, আদালা বাজেট রাখি। সে সময় প্রথম দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করি। ২০০৯ আবার ক্ষমতায় এসে দেখি দেশ খাদ্য সংকটে। এখানে নীতির ব্যাপারে একটা প্রশ্ন রয়েছে। কারণ, যেদিন আমি সংসদে বলেছিলাম দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তখন বিরোধী দলের সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান বলেছিলেন, স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া ভালো না। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলে খাদ্য সাহায্য পাওয়া যাবে না। তখন আমি উঠে বললাম, কারও কাছে ভিক্ষা করে দেশের মানুষ চলবে না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন ভিক্ষুক জাতির কোনো ইজ্জত থাকে না। আমরা সম্মান নিয়ে চলতে চাই। কারণ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন আমার মাটি আছে, মানুষ আছে। এই সোনার মাটি আর মানুষ দিয়েই তো আমি সোনার বাংলা গড়ে তুলব।

তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি মানুষের উদ্যোম এবং কর্ম ক্ষমতাকে যদি আমরা কাজে লাগাতে পারি তাহলে এই সোনার মানুষগুলোই তো উপযুক্ত হবে এবং সোনার বাংলা গড়ে তুলবে।

সরকারপ্রধান বলেন, ২০০৯-২৩ এ বাংলাদেশ বদলে গেছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে। সেই জায়গা থেকে আরও সামনে এগিয়ে যেতে হবে। কৃষি উৎপাদন বাড়াতে হবে। তারই পাশাপাশি শিল্পায়ন করতে হবে। মানুষের উদ্যম কাজে লাগাতে পারলেই সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলা যাবে। এসএমই উদ্যোক্তারা একক বা যৌথভাবে অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করতে পারে। নারী-পুরুষকে সমানভাবে উদ্যোক্তা করতে পারলে দেশ দ্রুত এগিয়ে যাবে।

তিনি বলেন, শিল্পকে পরিবেশবান্ধব হতে হবে। শিল্পখাত একান্তভাবে পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত। যারা যেখানে শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবেন অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন, যেন শিল্পের বর্জ্য নদীতে না পড়ে। আমাদের পানি যেন কোনোরকম দূষিত না হয়, সেদিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি রাখার জন্য আমি অনুরোধ জানাচ্ছি। অল্প খরচ বাঁচাতে গিয়ে দেশের ক্ষতি করবেন না। শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের তাগিদ দেন প্রধানমন্ত্রী।

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে দেশজ উৎপাদন বাড়ানোর বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, দেশকে এগিয়ে নিতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের গুরুত্ব দিতে হবে।

পণ্য বাজারজাতকরণের দিকে নজর দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, শুধু পণ্য উৎপাদন করলেই হবে না। পণ্য উৎপাদনের সঙ্গে সঙ্গে পণ্য বাজারজাতকরণের দিকেও নজর দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, এবং মহামারি করোনার কারণে সমস্ত কাজ বন্ধ, রপ্তানি বন্ধ, আমদানি বন্ধ সারা বিশ্বের অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতি এবং নানারকম সমস্যার সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশেও এ ধাক্কাটা এসে পড়েছে। এর সাথে যুক্ত আছে ফিলিস্তিনে ইহুদিদের যুদ্ধ। বিদেশ থেকে যে পণ্যগুলো আমদানি করতে হয় তার প্রত্যেকটার দাম বেড়েছে। যার একটা প্রভাব আমাদের দেশে পড়ছে। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা এটাকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছি। এটা শুধু করতে পারব, যখন আমরা নিজস্ব উৎপাদন বাড়াতে পারব।

অনুষ্ঠানে জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার-২০২৩ বিজয়ী সাতজন মাইক্রো, ক্ষুদ্র, মাঝারি ও স্টার্ট আপ উদ্যোক্তাকে ক্রেস্ট ও সম্মাননা দেন প্রধানমন্ত্রী।

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন ও শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা অনুষ্ঠানে উপস্থিত আছেন।

সাত দিনব্যাপী এই মেলা চলবে ২৫ মে পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত ক্রেতা-বিক্রেতা ও দর্শনার্থীদের জন্য মেলা উন্মুক্ত থাকবে। শুধু দেশীয় উদ্যোক্তাদের তৈরি করা পণ্য নিয়ে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় এসএমই ফাউন্ডেশন মেলার আয়োজন করেছে। এতে ৩৫০টির বেশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান অংশ নেবে, যার মধ্যে ৬০ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা।

যশোরে বিনা যৌতুকে ৫০ জোড়া তরুণ-তরুণীর বিয়ে

ছবি: সংগৃহীত

যশোরের ঝিকরগাছায় বিনা যৌতুকে বিয়ে হলো ৫০ জোড়া তরুণ-তরুণীর। শনিবার (১৮ মে) ঝিকরগাছা উপজেলার গাজীর দরগাহ কুয়েত ইসলামিক ইয়াতীম কমপ্লেক্সে এমন বিয়ের আয়োজন করে শারজাহ চ্যারিটি ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন।

এ আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন এতিম ও অসচ্ছল পরিবারের ১০০ তরুণ-তরুণী। শুধু তাই নয়, বিয়েতে প্রত্যেক দম্পতি পেয়েছেন ঘর সাজানোর উপহার।

পাগড়ি আর লাল শাড়ি পরে অর্ধশত বর-কনে আসেন কুয়েত ইসলামিক ইয়াতীম কমপ্লেক্সে। ইসলামিক শরিয়া অনুযায়ী বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর নতুন বউ নিয়ে হাসিমুখে ফিরে যান নিজ নিজ গন্তব্যে। খাওয়া-দাওয়া থেকে শুরু করে জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে কোনো কমতি ছিল না। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বর ও কনেদের পরিবারের সদস্যরা।

আয়োজক কমিটির সদস্য এম মিকাইল হোসেন বলেন, যৌতুকবিহীন বিবাহ প্রথা চালু করার উদ্দেশ্যে এমন আয়োজন করা হয়েছে। যেন যৌতুকের বলি হতে না হয় কোনো নারীকে। পাশাপাশি গরিব অসহায় পরিবারগুলো ধুমধাম করে তাদের সন্তানদের বিয়ে দিতে পারে না, আমরা তা নিশ্চিত করে সব আয়োজন করেছি।

বিয়ের পাশাপাশি নগদ টাকা, সেলাই মেশিন, ভ্যানগাড়ি, রান্নার চুলাসহ সংসার সাজানোর সরঞ্জামও দিয়েছে সংস্থাটি।

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা কংগ্রেসের ভোটব্যাংক : অমিত শাহ
কারও কাছে ভিক্ষা করে দেশের মানুষ চলবে না : প্রধানমন্ত্রী
যশোরে বিনা যৌতুকে ৫০ জোড়া তরুণ-তরুণীর বিয়ে
বাংলাদেশের স্টাইলে ভোট করতে চাইছেন নরেন্দ্র মোদী : অরবিন্দ কেজরিওয়াল
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রলীগ কর্মী নিহত
টাঙ্গাইলে পুলিশকে পিটিয়ে আসামি ছিনতাই
পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন চট্টগ্রামের বাবর আলী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৮ হাজারের বেশি হজযাত্রী
দুই বাংলাদেশিকে অপহরণ করেছে আরসা
কিরগিজস্তানে হামলা, সাহায্য চাইলেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা
সৌদি আরবে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস
‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’
তথ্য দিতে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
আবারও বাড়ল সোনার দাম, কাল থেকে কার্যকর
যে কারণে ডিবিতে গিয়েছিলেন মাওলানা মামুনুল হক
টুইটারের ঠিকানা বদলে আনুষ্ঠানিকভাবে এখন এক্স ডটকম
প্রতিবন্ধী সন্তানকে বিষ খাইয়ে হত্যা করলেন মা-বাবা
সুবর্ণচরে ট্রাক্টরের চাপায় শিশুর মৃত্যু