রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাত হলেই অনিরাপদ হয়ে ওঠে রমনা পার্ক

রাত হলে অনিরাপদ হয়ে ওঠে রাজধানীর রমনা পার্ক। সন্ধ্যার পর এখানে রাত্রে বেশ নিরাপত্তার অভাব রয়েছে। এখানে যারা চলাফেরা করে ও বিনোদনের আশায় ঘুরতে আসে তারা অনেকটা নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে বলে অনেকের অভিযোগ। অভিযোগ আছে- সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলেই এটি মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীদের আখড়া হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। সেই সঙ্গে রাতের বেলায় চলে ভাসমান যৌনকর্মী ও হিজড়াদের বিভিন্ন অসামাজিক কার্যকলাপ। চলাচলকারীদের দাবি রাতে অনেক সময় যানবাহন পাওয়া যায় না। হেঁটে গন্তব্যে যেতে হয়। কিন্তু রমনা পার্ক এলাকায় এলে হিজড়াদের যন্ত্রণা এবং মাদক সেবনকারীদের দেখা যায়। যার কারণে সাধারণ মানুষ নিরাপত্তার অভাবে থাকে।

খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, নিরাপত্তার অভাবে অপরাধীদের দখলে এই রমনা পার্ক। সাধারণত রমনা পার্ক ব্যবহার করেন মানুষ বিনোদনের জায়গায় হিসেবে এবং অনেকে শরীর চর্চা হিসেবে এটি ব্যবহার করেন। রাজধানীতে বিনোদনের জন্য নেই পর্যাপ্ত পার্ক ও শরীরচর্চা কেন্দ্র। যার কারণে এটাকে খোলা ও পরিবেশসম্মত স্থান মনে করেন অনেকেই। রমনা পার্কে গিয়ে বিনোদনের খোরাক মিটিয়ে থাকেন সাধারণ মানুষ।

সম্প্রতি সরেজমিনে সন্ধ্যার পর রমনা পার্ক ঘুরে দেখা যায়, এটি মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীদের অপরাধের একটি স্থান হয়ে উঠেছে। এখানে নেই পর্যাপ্ত নিরাপত্তা। সব অলিগলি যেন অপরাধীদের দখলে। মানুষের চলাচল করতে অনেকটা ভয়ে রয়েছেন। অনেকেই এ সমস্ত কারণে পরিবার নিয়ে রমনা পার্কে ঘুরতে যান না।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) রমনা থানা ও শাহবাগ থানার অধীনে পড়েছে এই রমনা পার্ক। যদিও প্রতিনিয়তই এই পার্কের আশেপাশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা টহল দেন। দিনের বেলায় ভালো পরিবেশ থাকলেও রাতের বেলায় ভয়ংকর রূপ ধারণ করে এটি।

দেখা যায়, এই পার্কে সন্ধ্যা নামলেই বসে মাদকসেবীদের আড্ডা। ভাসমান যৌনকর্মী ও হিজড়াদের আখড়ায় পরিণত হয়। বেড়ে যায় হিজড়াদের চলাচল। রয়েছে চুরি-ছিনতাইকারীদের উৎপাত। ফলে এসব স্থান দিয়ে রাতের বেলা পথচারী ও সাধারণদের একপ্রকার ভয়ের মধ্যে থেকেই চলাচল করতে হয়।

রমনা পার্কে পরিবার নিয়ে সকাল বেলায় প্রতিদিন আসেন জয়নাল আবেদীন। জয়নাল আবেদীন বলেন, একসময় এই পার্কে অনেক সময় কাটিয়েছি। এখন এটি আমাদের জন্য ব্যবহারের অনুপযুক্ত মনে হচ্ছে। আমার বাসার কাছে এটা, পরিবার নিয়ে এখানে ঘুরতে এসেছি কিন্তু বাইরের পরিবেশ একেবারেই ভালো না। মাদক সেবনকারীরা মদ-গাঁজা-ফেনসিডিল-ইয়াবাসহ অনেক কিছু এখানে সেবন করেন যা দেখার কেউ নেই। আগে প্রতিদিন অফিস শেষ করে সন্ধ্যার পরে আসতাম এখন সকাল বেলায় এসে ঘুরে যায়।

প্রতিদিন সন্ধ্যার পরে আরিফ ও শাওন দুই বন্ধু মিলে রমনা পার্কে এসে গল্প করেন এবং আড্ডা দেন।‌ আরিফ ও শাওনের অভিযোগ রমনা পার্কের পরিবেশ একেবারেই নষ্ট হয়ে গেছে। আনসার সদস্যদের সামনেও মাদক সেবনকারীরা মাদক সেবন করছে এবং অনেক মাদক ব্যবসায়ীরা ভেতরে প্রবেশ করে তাদের কাস্টমারকে মাদক দিচ্ছে। এটা অনেকটা প্রকাশ্যেও। তাদের অভিযোগ, রমনা পার্কে যদিও সিসি ক্যামেরা রয়েছে তাহলে কেন এসব মাদক সেবনকারী ও ব্যবসায়ীদের প্রশাসনের লোকজন ধরছেন না।

মহাখালী থেকে মাঝে মাঝে রমনা পার্কে ঘুরতে আসেন কাজী রফিক উদ্দিন। কাজী রফিক উদ্দিন বলেন, মাঝে মাঝে ছুটির দিনে রমনা পার্কে ঘুরতে আসি। সন্ধ্যার পর অনেক সময় বসে থাকি। কিন্তু এখন বসে থাকার কোন অবস্থা নেই। মাদক ব্যবসায়ী, সেবনকারী, হিজড়াসহ অনেক যৌনকর্মীরা এসে বিরক্ত করে। ‌

কাজী রফিকের দাবি, প্রকাশ্যে নিরাপত্তা কর্মীদের সামনে এরা ঘুরে বেড়ায়। তারা কিছু বলে না এবং অনেক জায়গায় সিসি ক্যামেরা রয়েছে পুলিশ সেগুলো নিয়ে কেন পদক্ষেপ নেয় না? রমনা পার্কে সাধারণ মানুষ বিনোদন নিতে আসেন কেউ পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসেন তাহলে আমাদের সেফটি কোথায়? অবিলম্বে রমনা পার্ক সাধারণ মানুষের জন্য উপযুক্ত হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রশাসনের কাছে আহ্বান জানাচ্ছি।

তিন মাস আগে রমনা পার্কে ঘুরতে এসে আমার মোবাইল ফোন হারিয়েছি এমনটি অভিযোগ করে মো. রায়হান বলেন, রমনা পার্কে নিরাপত্তাহীনতায় বিনোদনের আশায় আসা মানুষ। এখানে চুরি ছিনতাই ও প্রতারণাসহ প্রকাশ্যে বেশ কিছু অপরাধ হয়। মোটামুটি এ বিষয়টি সবাই জানে কিন্তু এসব অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখেছি বলে আমার মনে হচ্ছে না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. শহিদুল্লাহ বলেন, রমনা পার্কে যারা বসেন সবাই নেশাখোর, প্রতারক, যৌনকর্মী বা বিভিন্ন অপরাধে যুক্ত এটা ঢালাওভাবে বলা ঠিক না। তবে সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ আছে। তা ছাড়া এই পার্কে গিয়ে অনেকে মাদক বিক্রি ও সেবন করছে- এমন অভিযোগ আগেও ছিল এখনো আলোচনা হচ্ছে। তবে এই পার্কের বিভিন্ন অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আনতে আমাদের পুলিশ কাজ করছে। আমরা এর আগে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে অনেক অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছি।

জানতে চাইলে নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ঊর্ধ্বতন আরেক কর্মকর্তা বলেন, রমনা পার্ক গণপূর্ত অধিদপ্তরের অধীনে এটাকে তারা দেখভাল করেন। তাদের নিজস্ব আনসার সদস্য রয়েছেন। তারা অনেক সময় পুলিশের সহযোগিতা চান এবং পুলিশ তাদের যথাযথ সহযোগিতা করে থাকেন। তবে সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তি যদি এ সমস্ত অভিযোগের বিষয়ে আমাদের কাছে কিছু বলেন তাহলে আমরা অবশ্যই এসব অপরাধ দমন করতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব। সাধারণ মানুষ যাতে স্বাচ্ছন্দে রমনা পার্কে চলাফেরা করতে পারে সেজন্য তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা দায়িত্ব নিয়ে কাজ করব।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার নিয়তি রায় বলেন, রমনা পার্ক সম্পর্কে অনেক অভিযোগ আমাদের কাছে এসেছে। বিষয়টি নিয়ে ডিএমপির সদর দপ্তর থেকে সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে। যদি সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ থাকে তাহলে পুলিশকে জানালে পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তা ছাড়া এখান থেকে যদি কেউ প্রতারণার শিকার হন অথবা চুরি ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের শিকার হন তাহলে থানা পুলিশের সহযোগিতা নিন আশা করি ফল পাবেন।

কেএম/এসএন

Header Ad

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রলীগ কর্মী নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকায় জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের রাস্তা পার হওয়াকে কেন্দ্র করে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারিয়েছেন মেহেদী হাসান (১৮) নামে ছাত্রলীগের এক কর্মী। নিহত মেহেদী হাসান বাড্ডার নূরের চালা এলাকার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

শনিবার (১৮ মে) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে রাস্তা পারাপারকে কেন্দ্র করে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের মধ্যে ছুরিকাঘাত করা হয় মেহেদীকে। তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে তাকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।

হাসপাতালে নিহতের মামা মো. চয়নের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রমনায় ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন থেকে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পর্যন্ত স্বেচ্ছাসেবক লীগের র‍্যালি কর্মসূচি ছিল। এতে যোগ দিতে দুপুর আড়াইটার দিকে তিনি ও তার ভাগ্নে মেহেদী অন্য নেতাকর্মীদের সঙ্গে বাড্ডা থেকে রমনায় ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনে আসেন। ধানমন্ডিতে র‍্যালি শেষে নূরের চালা থেকে আসা নেতাকর্মীরা হেঁটে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পার হচ্ছিলেন। এ সময় পিকআপ ভ্যানে চড়ে র‍্যালিতে যোগ দিতে আসা একদল নেতাকর্মীর সঙ্গে তাদের বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে বাগবিতণ্ডা রূপ নেয় হাতাহাতিতে। এ সময় কেউ একজন মেহেদীর বুকে ছুরিকাঘাত করেন। সংঘর্ষে আহত হন আরও বেশ কয়েকজন।

চয়ন জানান, মেহেদী এ বছর ভাটারার সোলমাইত হাইস্কুল থেকে এসএসসি পাস করেন। ছাত্রলীগের কর্মী হলেও তিনি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কর্মসূচিতে নিয়মিত অংশ নিতেন। তার মা লিপি সিকদার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩৯ নম্বর ওয়ার্ড শাখা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শেরেবাংলা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সজীব দে জানান, স্বেচ্ছাসেবক লীগের একটি কর্মসূচি শেষে সংসদ ভবনের সামনে রাস্তা পারাপারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের হাতাহাতি থেকে ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার প্রকৃত কারণ ও হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।

টাঙ্গাইলে পুলিশকে পিটিয়ে আসামি ছিনতাই

ছবি:সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে পুলিশকে পিটিয়ে কাকন নামের এক আসামিকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে আসামীর স্বজনরা। শনিবার (১৮ মে) দুপুরে উপজেলার বানিয়াজান ইউনিয়নের পঞ্চাশী গ্রামের গাজীবাড়ী এলাকায় ঘটে এ ঘটনা।

আসামি কাকনের বিরুদ্ধে সম্প্রতি পাশের এলাকায় একজনকে কুপিয়ে আহত করা ছাড়াও একাধিক মামলা আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত রমজানের শুরুতে কথা কাটাকাটির জেরে বাজিতপুর গ্রামের মিজানুর রহমান নামে এক যুবককে কুপিয়ে আহত করার পর পলাতক ছিল কাকন। তাকে গ্রেপ্তারের জন্য অনেক চেষ্টা করে যাচ্ছিল পুলিশ।

এদিকে শুক্রবার (১৭ মে) রাতে মারা যান কাকনের এক চাচি। শনিবার দুপুর ১২ টার সময় জানাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থনে তাকে দাফন করার ব্যবস্থা হয়। চাচির জানাজায় অংশ নিতে কাকন বাড়িতে এসেছে শুনে তিন সঙ্গী নিয়ে গাজীবাড়ী যান ধনবাড়ী থানার উপ পরিদর্শক(এসআই) সিদ্দিক হোসেন। জানাজা শেষে হঠাৎ তাকে আটক করে এক হাতে হাতকড়া পরিয়ে ফেলে পুলিশ। এমন সময় কাকনের শোকাহত স্বজনরা বিক্ষুব্দ হয়ে পুলিশের উপর আক্রমণ চালায়। তাদের হামলায় আঘাতপ্রাপ্ত হন ওই পুলিশ সদস্যরা। এ সুযোগে হাতকড়াসহ পালিয়ে যায় কাকন।

ধনবাড়ী থানার ওসি হাবিবুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন চট্টগ্রামের বাবর আলী

ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন চট্টগ্রামের বাবর আলী। রোববার (১৯ মে) বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন তিনি। বেসক্যাম্প টিমের বরাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন অভিযানের প্রধান সমন্বয়ক ফরহান জামান।

হিমালয়ের শীতিধার চূড়া জয়ের জন্য বাবর আলী রওনা দিয়েছিলেন ১ এপ্রিল। চূড়াটি পর্বতের ১৫ হাজার ৫০০ ফুট ওপরে। সকাল সাড়ে ৮টায় সেখানে তিনি বাংলাদেশের পতাকা ওড়ান।

এদিকে বেসক্যাম্প ম্যানেজার এবং আউটফিট মালিকের বরাতে বাবরের সংগঠন ভার্টিক্যাল ড্রিমার্সের পক্ষ থেকে ফেসবুকের এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘সৃষ্টিকর্তার কৃপায় এবং লাখো শুভাকাঙ্ক্ষীদের দোয়ায় প্রকৃতি মাতা বাবরকে ক্ষণিকের জন্য স্থান দিয়েছেন নিজের চূড়ায়। খানিক আগে বেসক্যাম্প ম্যানেজার এবং আউটফিট মালিক আমাদের এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এখন বাবর আছে ক্যাম্প-৪ এ নামার পথে। ওই ডেথ জোনে যোগাযোগ সম্ভব নয়। তাই অভিযানের ছবি পেতে সময় লাগবে।’

গত এক দশকে হিমালয়ের নানা পর্বত জয় করেছেন পেশায় চিকিৎসক বাবর আলী। এর মধ্যে ২০২২ সালে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে হিমালয়ের অন্যতম দুর্গম চূড়া আমা দাবলাম (২২ হাজার ৩৪৯ ফুট) আরোহণ করেন বাবর।

সর্বশেষ সংবাদ

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রলীগ কর্মী নিহত
টাঙ্গাইলে পুলিশকে পিটিয়ে আসামি ছিনতাই
পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন চট্টগ্রামের বাবর আলী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৮ হাজারের বেশি হজযাত্রী
দুই বাংলাদেশিকে অপহরণ করেছে আরসা
কিরগিজস্তানে হামলা, সাহায্য চাইলেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা
সৌদি আরবে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস
‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’
তথ্য দিতে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
আবারও বাড়ল সোনার দাম, কাল থেকে কার্যকর
যে কারণে ডিবিতে গিয়েছিলেন মাওলানা মামুনুল হক
টুইটারের ঠিকানা বদলে আনুষ্ঠানিকভাবে এখন এক্স ডটকম
প্রতিবন্ধী সন্তানকে বিষ খাইয়ে হত্যা করলেন মা-বাবা
সুবর্ণচরে ট্রাক্টরের চাপায় শিশুর মৃত্যু
হঠাৎ ডিবিতে মাওলানা মামুনুল হক
অভিমানে গলায় ফাঁস দিয়ে কৃষকের আত্মহত্যা
ট্রোল কখনো পাত্তা দেই না : জেফার
পলাশবাড়ীতে চাচার ছুরিকাঘাতে ভাতিজির মৃত্যু