বুধবার, ১ মে ২০২৪ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রধানমন্ত্রীর কাছে নিরাপত্তা চাইলেন বুয়েটের ২১ শিক্ষার্থী

নিরাপত্তার আবেদন জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন। ছবি: সংগৃহীত

প্রগতিশীল ছাত্র রাজনীতির পক্ষে অবস্থান নেয়া ও মৌলবাদের বিরুদ্ধে কথা বলায় হুমকির মুখে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২১ শিক্ষার্থী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে নিরাপত্তার আবেদন জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) বুয়েট শহীদ মিনারে এক সংবাদ সম্মেলনে নিরাপত্তার আবেদন জানিয়েছেন ওই শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীরা জানান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাঁশেরকেল্লাসহ বেশ কিছু পেজ থেকে তাদের তথ্য ও ছবি ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে, পাশাপাশি আবরার ফাহাদের হত্যাকারীদের উত্তরসূরী বলেও চিহ্নিত করা হচ্ছে। এতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন তারা।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, স্বাধীনতার ইতিহাস, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আলোচনা কিংবা জাতির জনকের ছবি রাখলেও হেনস্থার শিকার হচ্ছেন তারা। এমন পরিস্থিতিতে মুক্ত মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও প্রগতিশীল রাজনীতির অধিকার চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন তাদের।

Header Ad

শ্রমিকের কল্যাণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে সরকার: রাষ্ট্রপতি

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

শিল্প ও শ্রমবান্ধব বর্তমান সরকার শ্রমিকের সার্বিক কল্যাণ সাধন ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

বুধবার (১ মে) ‘মহান মে দিবস ২০২৪’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে এ মন্তব্য করেন তিনি।

বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, বিশ্বের শ্রমজীবী-কর্মজীবী মেহনতি মানুষের ঐক্য, সংহতি, সংগ্রাম ও বিজয়ের দিন মহান মে দিবস। বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও যথাযথ মর্যাদায় দিবসটি উদযাপনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। ‘মহান মে দিবস- ২০২৪’ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব শ্রমজীবী মানুষকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, বিশ্বব্যাপী আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে শ্রমজীবী মানুষের কঠোর পরিশ্রম, ত্যাগ ও ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে শ্রমিকের অধিকার ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে শ্রমিকের পেশাগত নিরাপত্তা ও সুস্থতা, শ্রমিক-মালিক সুসম্পর্ক, উন্নত কর্মপরিবেশসহ শ্রমিকের সার্বিক অধিকার নিশ্চিতকরণের কোনো বিকল্প নেই। মহান মে দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘শ্রমিক মালিক গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’ যথাযথ ও সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শ্রমজীবী ও মেহনতি মানুষের অধিকার আদায়ে সারাজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পরেই মে দিবসকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে দিনটিতে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন। শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতকল্পে তিনি মজুরি কমিশন গঠন করেন এবং শ্রমিকদের জন্য নতুন বেতন কাঠামোর ঘোষণা দেন। ১৯৭২ সালে জাতির পিতার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সদস্যপদ লাভ করে এবং আইএলও’র ৬টি কোর কনভেনশনসহ ২৯টি কনভেনশন অনুসমর্থন করে, শ্রমজীবী মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও অধিকার রক্ষায় যা ছিল এক অনন্য মাইলফলক।

বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক স্বাধীনতার পাশাপাশি জাতির অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন দেখতেন উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, তার সেই স্বপ্নপূরণের অন্যতম অনুষঙ্গ শ্রমজীবী মানুষের উন্নয়নে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। শ্রমিক-মালিক সম্প্রীতি ও যৌথ প্রয়াস দেশের উন্নয়নকে আরও বেগবান করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

তিনি বলেন, ‘টেকসই শিল্প ও বাণিজ্য খাত গড়তে বিনিয়োগ-বান্ধব পরিবেশ, শ্রমিকের একাগ্রতা এবং শ্রমিক-মালিকের পারস্পরিক সৌহাদ্যপূর্ণ সম্পর্ক নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমজীবী মানুষের অধিকার, স্বার্থ ও কল্যাণের সঙ্গে মহান মে দিবসের অন্তর্নিহিত তাৎপর্য ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাদের জীবনমান উন্নয়ন এবং ন্যায্য অধিকার রক্ষায় সবাই স্ব স্ব ক্ষেত্রে ঐকান্তিকভাবে দায়িত্ব পালন করবেন এ প্রত্যাশা করি।’

সবশেষে মহান মে দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে গৃহীত সব কর্মসূচির সফলতা কামনা করেন রাষ্ট্রপতি।

‘আমার জীবনটা এখানেই থেমে গেলো’

পিউ কর্মকার। ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় চান্স না পেয়ে ফেসবুকে সুইসাইড নোট লিখে পদ্মা নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছে পিউ কর্মকার (১৮) নামে এক তরুণী।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাত সোয়া ৮ টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের একটি ডুবুরি দল তার লাশ উদ্ধার করেছে। জানা গেছে, রাজবাড়ী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বিনোদপুর গ্রামের দুই নম্বর রেলগেট এলাকায় পিউ কর্মকারের বাড়ি। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে পিউ ছিলেন মেজ।

তিনি রাজবাড়ী সরকারি কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। কিন্তু প্রত্যাশামতো কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ না পেয়ে অভিমানে আত্মহত্যা করেছেন তিনি। রাত সোয়া আটটার দিকে সোনাকান্দর ঘাট এলাকা থেকে পিউকে উদ্ধার করে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

পদ্মা নদীতে ঝাঁপ দেওয়ার আগে পিউ কর্মকার লিখেছেন, গুচ্ছ আমার শেষ ভরসা ছিল। জানিনা কবে রেজাল্ট দিবে। পরীক্ষাও মোটামুটি হয়েছিল একটা আশা ছিল কিন্তু আমার ভাগ্য সেই আশাটাও পূরণ করতে দিল না। ৫টা অপশন থাকে তার মধ্যে আমি বায়োলজি আর ইংরেজি এর বৃত্ত ভরাট করে ফেলেছিলাম ভুল করে আজকে সেটা দেখলাম। কিন্তু আমি উত্তর করেছিলাম বাংলার। আমার সব স্বপ্ন শেষ। একে একে ঢাবি, রাবি, জাবি থেকে একটু একটুর জন্য ধাক্কা খাই। জানি এটাও আমার ভাগ্যের জন্য চেষ্টা আমার কম ছিল না। সারাদিন রাত এক করে পড়তাম। বাবা মার অনেক স্বপ্ন ছিল আমাকে নিয়ে কিন্তু আমি কিচ্ছু দিতে পারি নাই। দাদার ইচ্ছা ছিল আমাকে ডাক্তার বানাবে। আমারও স্বপ্ন ছিল ছোট থেকেই যে ডাক্তার হবো। আমার ভাগ্য এতটাই খারাপ ছিল মেডিকেল এডমিশন এর প্রিপারেশন নেওয়াও শুরু করি কিন্তু মেডিকেলেও বসতে পারি না। এটা থেকেও বিশাল একটা ধাক্কা খাই। অনেক ভেঙে পড়েছিলাম তাও হাল ছাড়ি নাই। এই এডমিশন পিরিয়ডটা যে কতটা কষ্ট দিছে আমাকে।

তিনি আরও লিখেন, এই সব আর আমি নিতে পারতেছি না। আমি শুধু একটা আশ্রয় খুজতেছিলাম শেষ আশ্রয় এটাও শেষ হইল। অনেক মানুষ অনেক আত্মীয় এর অনেক কথা শোনা লাগছে। বাবার একটু ফিনানসিয়াল সমস্যা ছিল এ জন্য ঢাকা গিয়ে পড়তে হবে কেন। কিন্তু আমি ধৈর্য ধরে ছিলাম যে পারব। কিন্তু আমি আর পারলাম না। সারাটা দিন ঘরের মধ্যে একা একা বসে থাকি। মানুষের কতো ফ্রেন্ড কত কিছু কিন্তু আমি আমার পাশে কাউকে পাই নাই। সব থেকে প্রয়োজন ছিল যাকে, যাকে আমার বেস্ট ফ্রেন্ড ভাবতাম তাকেও আমি আমার পাশে পাই নাই। হইত আমাকে সাপোর্ট করার মতো কেউ থাকলে আজকে এই মৃত্যুটা আমার হইতো না। সেকেন্ড টাইমের প্রিপারেশন নেওয়ারও আমার কোনো মানসিক বা শারিরীক শক্তি নাই। আমার জীবনটা এখানেই থেমে গেলো।

সুইসাইড নোটে লিখেছেন, মায়ের কাছে গিয়ে মাঝে মধ্যে কাঁদতাম মাও বুঝে নাই আমাকে। আমি একটা বোঝা সবার কাছে। আমার মৃত্যর জন্য আমার এই বড় বড় স্বপ্ন গুলোই দায়ী। আমি আমার বাবা, মার স্বপ্ন পূরণ করতে পারি নাই। আমাকে শেষ বারের মতো দেখতে চাইলে নদীর জলেই খুঁজো। আমার মৃত্যুটা এভাবেও চাই নাই ভালো থাইকো সবাই। আমি আমার এই জীবনটা আর নিতে পারছি না। আমারে মাফ করে দিও সবাই। এভাবে দম বন্ধ করে বাচতে পারতেছি না আর।

রাজবাড়ীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। বিষয়টি জানার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন তিনি। মেয়েটি মানসিকভাবে ভেঙে পড়ায় নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ: ভিনিসিয়ুসের জোড়া গোলে বায়ার্নকে রুখে দিলো রিয়াল

ভিনিসিয়ুসের জোড়া গোলে বায়ার্নকে রুখে দিলো রিয়াল। ছবি: সংগৃহীত

বায়ার্ন মিউনিখের ভীষণ চাপ সামলে প্রথম সুযোগ পেয়েই জালে বল পাঠায় রিয়াল মাদ্রিদ। বিরতির পর চার মিনিটের ঝড়ে পাল্টা এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা। কিন্তু শেষ দিকে আবার ঘুরে দাঁড়ায় রিয়াল। ভিনিসিউস জুনিয়রের জোড়া গোলে বায়ার্নের মাঠ থেকে ড্র করে ফিরল কার্লো আনচেলত্তির দল।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাতে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় বায়ার্ন-রিয়ালের জমজমাট ম্যাচ শেষ হয়েছে ২-২ সমতায়। স্বাগতিকদের হয়ে গোল করেন লেরয় সানে ও হ্যারি কেইন।

এদিন ঘরের মাঠে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে শুরু করে বায়ার্ন। তৃতীয় মিনিটে গোলের সুযোগও পেয়ে যায় স্বাগতিকরা। হ্যারি কেইনের বাড়ানো বল বক্সের ভিতরে থেকে শট করেন সানে। তবে দুর্দান্ত ভাবে সেই জোরালো শট রুখে দেন রিয়াল মাদ্রিদ গোলরক্ষক লুনিন।

ম্যাচে প্রথম ১৫ মিনিট ছিল স্বাগতিকদের। একের পর এক আক্রমণ করে মাদ্রিদের রক্ষণভাগকে ব্যস্ত রাখে বাভারিয়ানরা। তবে সেই ধাঁক্কা সামলে নিজেদের চেনার রুপে ফিরার চেষ্টা করতে থাকে ভিনি-রদ্রিগোরা। মাচের ২৪তম মিনিটে বায়ার্ন দর্শকদের সামনে নিজেদের আসল রূপ দেখায় রিয়াল।

মাঝ মাঠ থেকে প্রতিপক্ষের গোলবারের দিকে বল বাঁড়ান টনি ক্রস। সেই বল পেয়ে দুর্দান্তভাবে নইয়ারকে পরাস্থ করে বায়ার্নের জলে বল পাঠান ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। এরপর গোল শোধ করতে মরিয়া হয়ে ওঠে স্বাগতিকরা।

তবে সেই আক্রমণ সামাল দিয়ে ছোট ছোট পাশে এগোতে থাকে রিয়াল মাদ্রিদ। ম্যাচের ৪০ মিনিটের দিকে চুয়ামেনির ফাউলে বক্সের কাছে ফ্রি কিক পায় বায়ার্ন। কিন্তু সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি কেইন। ৪৩ তম মিনিটে বেলিংহামকে অবৈধভাবে আটকানোর চেষ্টা করে হলুদ কার্ড দেখেন মাজরোউই।

রদ্রিগোর নেওয়া শট মাথা দিয়ে পরাস্থ করেন কেইন। এতে কর্ণার পায় মাদ্রিদ। তবে শেষ পর্যন্ত ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় সফরকারীরা।

দ্বিতীয়ার্ধে মাঠে নেমে গোল পরিশোধ করতে মরিয়া হয়ে ওঠে বায়ার্ন। আট মিনিটের মাথায় গোলের দেখা পায় স্বাগতিকরা। ৫৩তম মিনিটে লাইমের বাঁড়ানো বল থেকে গোল করে দলকে সমতায় ফেরান মিডফিল্ডার লিরয় সানে। এরপর ৫৭তম মিনিটে পেনাল্টি থেকে বায়ার্নকে এগিয়ে দেন হ্যারি কেইন।

এরপর আক্রমণ প্রতিআক্রমণে জমে ওঠে ম্যাচ। ৭৫তম মিনিটে বেলিংহাম এবং টনি ক্রসকে তুলে নেয় মাদ্রিদ বস আনচেলিত্তো, এবং মাঠে নামেন লুকা মদ্রিচ এবং ব্রাহিম। ৮২তম মিনিটে রদ্রিগোকে বক্সের মধ্যে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন কিম মিনজাই। এতে পেনাল্টি পায় রিয়াল।

পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে সমতায় ফেরান ভিনিসিয়ুস। শেষ দিকে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকে বায়ার্ন। তবে শেষ পর্যন্ত ২-২ গোলের ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়েন রিয়াল মাদ্র্রিদ ও বায়ার্ন মিউনিখ।

সর্বশেষ সংবাদ

শ্রমিকের কল্যাণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে সরকার: রাষ্ট্রপতি
‘আমার জীবনটা এখানেই থেমে গেলো’
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ: ভিনিসিয়ুসের জোড়া গোলে বায়ার্নকে রুখে দিলো রিয়াল
মহান মে দিবস: শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের দিন আজ
মহাদেবপুরে খাদ্যগুদামের ২ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
ফিলিপাইনে গরমে জেগে উঠল ৩০০ বছর আগে ডুবে যাওয়া শহর
দাম বাড়ল জ্বালানি তেলের
সুন্দরবনের খালে ভাসছে মরা বাঘ
তিন ইসলামি ব্যাংকের ‘ঋণ কেলেঙ্কারি’ তদন্তের নির্দেশ বাতিল
টাঙ্গাইলে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন, হিট স্ট্রোকে বৃদ্ধের মৃত্যু
অতি বাম-অতি ডান মিলে সরকার উৎখাতে কাজ করছে: প্রধানমন্ত্রী
রাত ৮টার পর দোকান খোলা রাখলে বিদ্যুৎ সংযোগ কাটা হবে: মেয়র তাপস
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি
বড় চমক রেখে ভারতের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করতে শিক্ষামন্ত্রীর সুপারিশ
নেটদুনিয়ায় ঝড় তুলেছে ‘লাপাতা লেডিস’-এর ফুল
গুচ্ছের ‘এ’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, ৭০ শতাংশই ফেল
মুন্সীগঞ্জে হিট স্ট্রোকে ২ জনের মৃত্যু, অসুস্থ ৪
বাংলাদেশের অর্থনীতি আগের চেয়ে ভালো করছে: আইএমএফ
চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে আজ মুখোমুখি রিয়াল-বায়ার্ন