শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইতিবাচক অগ্রগতি ধরে রাখতে চাই

বাংলাদেশ এখন অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় বিশ্বের সঙ্গে অনেক বেশি সংযুক্ত। অর্থনীতি, বিনিয়োগ, শিক্ষা, প্রযুক্তি সব মিলিয়ে বাংলাদেশ যে স্তরে পৌঁছেছে, সেটি ধরে রাখতে হলে বৈশ্বিক মূল্যবোধের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে হবে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চর্চা নিশ্চিত করতে হলে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান সমুন্নত রাখার ব্যাপারে আমাদের আরও সচেতন হতে হবে।

আমাদের ভাবমূর্তি দেশের শক্তির বড় আধার। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতি ইতিবাচক ঐকমত্য হিসেবে বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে। আমরা যদি ইতিবাচক অগ্রগতি ধরে রাখতে চাই এবং বৈশ্বিক প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত থেকে এগোতে চাই, তাহলে দেশের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের যে চর্চা করি, তার মানোন্নয়ন ঘটাতে হবে।

বৈশ্বিক পর্যায়ের সঙ্গে এর সাযুজ্যও ঘটাতে হবে। আমরা নিজেদের যেভাবে দেখি এবং বাইরের বিশ্ব আমাদের যেভাবে দেখে, তার মাঝে যে বৈসাদৃশ্য রয়েছে, মার্কিন নতুন ভিসা নীতি তা আমাদের মনে করিয়ে দিল। আমরা এই ধরনের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে কী করতে পারি? কী করলে কী হবে? পরিণতি কোন দিকে যাবে, এই সিদ্ধান্ত থেকে তার আভাস পাওয়া যায়।

আমাদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ঘাটতির বিষয়টা প্রকাশ্যে না এলে ভালো হতো। তবে মার্কিন এই সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়টিকে ইতিবাচক দেখা যেতে পারে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারকে সহায়তার জন্য এই পদক্ষেপ বলে উল্লেখ করেছেন। এখন পর্যন্ত সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে। ফলে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য একে ইতিবাচক ঐকমত্য হিসেবে বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে। তবে আমরা যেন মার্কিন এই সিদ্ধান্তকে নিজেদের রাজনৈতিক বিতর্ক বা বিভাজনের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার না করি, সেটাই বাঞ্ছনীয় হবে।

দুই দশক ধরে সন্ত্রাসবাদবিরোধী লড়াই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের মনোযোগের কেন্দ্রে। বিভিন্ন দেশ সন্ত্রাসবাদ দমনের কৌশলকে পুঁজি করে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় এর সুবিধা নিয়েছে। এর ফলে গণতান্ত্রিক চর্চা এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের উত্থান এবং ২০২০ সালের ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরেই এর প্রতিফলন ঘটেছে।

এমন এক প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরের পাশাপাশি বৈশ্বিক প্রক্রিয়ায় গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে বাইডেন প্রশাসন মনোযোগ দিচ্ছে। হোয়াইট হাউসের কাছে বিশ্বজুড়ে গণতান্ত্রিক নির্বাচন, মানবাধিকার এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার এখন অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। গণতান্ত্রিক এই মূল্যবোধগুলোর ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান সমানভাবে মনোযোগ দিচ্ছে। এই প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে বিষয়গুলোকে কীভাবে সাড়া দেব, কতটা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নেব, সেটা বড় প্রশ্ন।

ভবিষ্যতের দিকে তাকালে দেখি, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনের পর যে সরকার আসবে, তারাই বাংলাদেশকে ২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নিয়ে যাবে। গত ৫২ বছরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যে সম্পর্ক রেখেছে বাংলাদেশ, তার একটা গুণগত পরিবর্তন আসবে। এখন যে সহযোগিতা বাংলাদেশ পাচ্ছে, ভবিষ্যতে তার পুনর্বিন্যাস হবে।

আমাদের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অনেক কিছু পেতে হবে। সারা বিশ্বের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের মৌলিক পুনর্বিন্যাস হবে। এই কাজটা কঠিন এবং এটি সরকারের একক কাজ নয়। জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে এটি করতে হবে। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে নাগরিকরা সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারেন।

এম. হুমায়ুন কবীর: সাবেক রাষ্ট্রদূত

আরএ/

Header Ad

হিজবুল্লাহর ঘাঁটিতে ইসরায়েলের ব্যাপক বিমান হামলা

ছবি: সংগৃহীত

লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে হিজবুল্লাহর বিভিন্ন সামরিক অবস্থান লক্ষ্য করে ব্যাপক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। আজ শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। বৃহস্পতিবার রাতভর এই বিমান হামলা চালানো হয় বলে জানায় আইডিএফ।

এতে হিজবুল্লাহর ১০০টির বেশি রকেট লঞ্চার ধ্বংস করা হয়েছে বলে দাবি তেল আবিবের। মাহমুদিয়া, কাসার আল-আরুশ এবং বিরকেট জাব্বুরের মতো শহরগুলোয় চলে এই অভিযান।

হোয়াইট হাউস বলেছে, সংকটের কূটনৈতিক সমাধান অর্জন সম্ভব এবং সেটিই জরুরি। এছাড়া ইসরাইল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহবান জানিয়েছে ব্রিটেনও।

হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র কারিন জ্যঁ-পিয়ের এক ব্রিফিংয়ে বলেছেন, সংঘাত ও উত্তেজনার ‘সম্ভাব্য বৃদ্ধির বিষয়ে ভীত এবং উদ্বিগ্ন’ যুক্তরাষ্ট্র।

এদিকে ইসরাইলের সামরিক বাহিনী বলেছে, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে চালানো এই অভিযানে তাদের যুদ্ধবিমানগুলো দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে দক্ষিণ লেবাননে শত শত মাল্টিপল রকেট-লঞ্চার ব্যারেলে আঘাত করেছে যেগুলো কিছুক্ষণের মধ্যেই ইসরাইলের দিকে নিক্ষেপ করা হত।

গত বছর ৭ অক্টোবরের পর লেবাননে এটিই সবচেয়ে বড় হামলা ইসরায়েলের। প্রয়োজনে সামরিক হামলার পরিধি আরও বাড়ানো হবে বলে জানান ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত।

১৪৯ রানেই অলআউট বাংলাদেশ, ফলো-অন করায়নি ভারত

ছবি: সংগৃহীত

প্রথম ইনিংসে ভারতের করা ৩৭৬ রানের জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৪৯ রানে অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ। তাতে ফলো অনে পড়েছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।

ভারতের শক্তিশালী বোলিং লাইনের বিপক্ষে দুই সেশনও বোলিং করতে পারল না বাংলাদেশ। তবে বেশিরভাগ উইকেটে ভারতের বোলারদের কৃতিত্বের চেয়ে বাংলাদেশি ব্যাটারদের ভুলটাই ছিল বেশি। ফলাফল, ১৪৯ রানে অলআউট।

চেন্নাই টেস্টের দ্বিতীয় দিনের তৃতীয় সেশনে অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ। ভারতের চেয়ে ২২৭ রানে পিছিয়ে থেকে প্রথম ইনিংস শেষ করেছে টাইগাররা।

দ্বিতীয় দিনের খেলায় মাঠে নেমে ভারতকে ৩৭৬ রানের মধ্যে অলআউট করে বাংলাদেশ। তাসকিন আহমেদের তোপে আগের দিনের ৩৩৯ রানের সঙ্গে ২৭ রান যোগ করতেই অলআউট হয় স্বাগতিকরা।

প্রথম বাংলাদেশি বোলার হিসেবে ভারতের মাটিতে পাঁচ উইকেট নিয়েছেন হাসান মাহমুদ। তাসকিন আহমেদ পেয়েছেন তিন উইকেট।

জবাব দিতে নেমে শুরু থেকেই দিশেহারা বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত ছাড়া টপ অর্ডারের কোনো ব্যাটারই দুই অঙ্কে পৌঁছাতে পারেননি। ৪০ রানের মধ্যে ৫ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। জাসপ্রীত বুমরাহ এবং আকাশ দীপের তোপে ৪০ রানে প্রথম ৫ উইকেট হারায় টাইগাররা।

প্রথম ওভারে সাদমানকে ফিরিয়ে শুরুটা করেন জাসপ্রীত বুমরাহ। জাকির হাসানকে নিয়ে শান্ত ২০ রানের একটি জুটি গড়েন। তবে ব্যাটে বল লাগাতে পুরোটা সময়ই লড়াই করতে হয়েছে জাকিরকে। তার সেই লড়াইয়ের ইতি টানেন আকাশ দীপ। ৩ রান করে ফেরেন জাকির।

জাকিরের বিদায়ের পর একই ওভারের পরের বলে আউট হন মুমিনুল হক। গোল্ডেন ডাক নিয়ে সাজঘরে ফেরেন টেস্ট স্পেশালিষ্ট এই ব্যাটার। শান্ত ফেরেন দলীয় ৩৬ রানে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে। ২০ রান আসে অধিনায়কের ব্যাট থেকে।

অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিমও পাননি রানের দেখা। ৮ রান করে ফিরেছেন তিনি। ষষ্ঠ উইকেটে হাল ধরার চেষ্টা করেন লিটন দাস এবং সাকিব আল হাসান। প্রতি আক্রমণে দুজনে মিলে ৫১ রানের জুটিও গড়েন। তবে অতিরিক্ত আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে নিজেদের উইকেট হারান তারা।

বাউন্ডারিতে ধ্রুব জুরেলের ক্যাচ বানিয়ে ফর্মে থাকা লিটন দাসকে ফিরিয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা। ৪২ বলে ২২ রান করে আউট হয়েছেন লিটন।

লিটন আউট হওয়ার এক ওভার পরেই জাদেজার বলে আউট হন সাকিবও। জাদেজাকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে অভিনব কায়দায় আউট হন তিনি। রিভার্স সুইপটা ঠিকঠাক করতে পারেননি সাকিব। বল সাকিবের ব্যাটে লেগে তাঁর বুট ছুঁয়ে উইকেটকিপারের হাতে জমা পড়েছে। টিভি আম্পায়ার তাঁকে আউট ঘোষণা করেন। ৩২ রান করে আউট হয়েছেন সাকিব।

বায়তুল মোকাররমে দুই গ্রুপের সংর্ঘষ, নামাজ না পড়িয়ে পালিয়ে গেলেন সাবেক খতিব

বায়তুল মোকাররমে দুই গ্রুপের সংর্ঘষ। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর পল্টনে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজের সময় মারামারির ঘটনা ঘটেছে। অতীতের স্বৈরাচার আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত আওয়ামী খতিব মুফতি রুহুল আমিন নামাজের আগে বয়ান করার সময় সাধারণ মুসল্লি তার পেছনে নামাজ পড়তে অনীহা প্রকাশ করলে উপস্থিত পতিত সরকার পন্থী খতিবের কিছু লোক এর প্রতিবাদ করেন।

পরে দুই পক্ষের লোকজন হাতাহাতি ও মারামারিতে জড়ান। এ সময় বেশ কয়েকজন মুসল্লি আহত হয়েছেন। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ধর্ষণের অভিযুক্ত আওয়ামী খতিব মুফতি রুহুল আমিন নামাজ না পড়িয়ে মসজিদ ত্যাগ করে পালিয়ে যান।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) জুমার নামাজের আগে খতিব মুফতি রুহুল আমিনের বয়ানের সময় এ সংষর্ষ হয়।

জানা গেছে, জুমার নামাজ শুরুর আগে বায়তুল মোকাররমের বর্তমান খতিব হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন। এমন সময় পলাতক খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমীন অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে এসে বর্তমানে খতিবের মাইক্রোফোনে হাত দেন। এ সময় বর্তমান খতিবের অনুসারীরা রুহুল আমিনের অনুসারীদের প্রতিরোধ করেন। তখন দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন। এতে করে মসজিদের সাধারণ মুসল্লিরা বিচলিত হয়ে পড়েন।

মসজিদের ভিতরে ভাঙচুর করা হয়। দরজা-জানালার গ্লাস ভেঙে ফেলা হয়। এতে বেশ কয়েকজন আহত হন। খবর পেয়ে মসজিদে আসেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। তা ছাড়া আগে থেকেই বায়তুল মোকাররম এলাকায় পুলিশের বিপুল সংখ্যক সদস্য অবস্থান করছিলেন।

অনেকে ওই সময় মসজিদ থেকে বেরিয়ে পড়েন। পরে পরিবেশ কিছুটা ঠান্ডা হলে সোয়া একটার দিকে আবার সাধারণ মুসল্লিরা মসজিদে প্রবেশ করেন।

এরপর থমথমে পরিস্থিতিতে নামাজ শেষে সাধারণ মুসল্লিরা মসজিদ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু হঠাৎ দেখা যায় মসজিদ থেকে স্লোগান দিতে দিতে একদল মুসল্লি বের হন। তারা ‌‘একটা একটা লীগ ধর, ধইরা ধইরা জবাই কর’ বলে স্লোগান দিচ্ছিলেন।

এ সময় পুলিশ তাদের মসজিদ এলাকা থেকে চলে যেতে বলেন। কিন্তু তারা রাস্তায় গিয়ে দাঁড়ান। পরে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র‍্যাবের সদস্যরা তাদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দেন।

সর্বশেষ সংবাদ

হিজবুল্লাহর ঘাঁটিতে ইসরায়েলের ব্যাপক বিমান হামলা
১৪৯ রানেই অলআউট বাংলাদেশ, ফলো-অন করায়নি ভারত
বায়তুল মোকাররমে দুই গ্রুপের সংর্ঘষ, নামাজ না পড়িয়ে পালিয়ে গেলেন সাবেক খতিব
পুলিশের ২৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার রদবদল
বান্দরবানে অস্ত্র, গুলি ও ড্রোন সিগন্যাল জ্যামারসহ বিপুল সরঞ্জাম উদ্ধার
পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষ: রাঙ্গামাটিতে ১৪৪ ধারা জারি
মা-বাবা-ভাইয়ের কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ঢাবিতে নিহত তোফাজ্জল
লেবাননে ইসরায়েলের ভয়াবহ হামলা, যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
গরম কমে বৃষ্টি হবে কবে, জানালো আবহাওয়া অফিস
হাসানের ৫ উইকেট, ৩৭৬ রানে থামল ভারত
জাবিতে কোনো কমিটি নেই, হত্যাকাণ্ড নিয়ে অপপ্রচার চলছে: ছাত্রদল
দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই জাদেজাকে ফেরালেন তাসকিন, সাকিবের ক্যাচ মিস
পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মশিউর রহমান গ্রেফতার
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক হলেন সিপিডির ফাহমিদা খাতুন
ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনায় যে প্রশ্ন তুললেন জয়
নিউইয়র্কে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে প্রধান উপদেষ্টার
ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যায় জাবির ৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, তদন্ত কমিটি গঠন
সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান গ্রেপ্তার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ ঘোষণা
সরকারি ৬ ব্যাংকের এমডির নিয়োগ বাতিল