শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঢাকা টেস্ট: তিন সেশনে তিন পক্ষের রাজত্ব

মাঠে প্রতিপক্ষ দুই দল। বাংলাদেশ ও পাকিস্তান। কিন্তু ঢাকা টেস্টের প্রথম দিন তিন শেসনে রাজত্ব করেছে তিন পক্ষ! প্রথম শেসনে বাংলাদেশ, দ্বিতীয় সেশনে পাকিস্তান। আর তৃতীয় সেশনে প্রকৃতি। ফলে দিনটি কারোরই হয়নি।

প্রথম সেশনে বাংলাদেশ পাকিস্তানের ২উইকেট তুলে নিয়েছিল। পাকিস্তানের রান ছিল ৩১ ওভারে ৭৮। দ্বিতীয় সেশনে তারা আর কোনো উইকেট হারায়নি। এ সময় রান যোগ করে ৮৩। ফলে তাদের রান দাঁড়ায় ২ উইকেটে ৫৭ ওভারে ১৬১। আর তৃতীয় শেসনেতো কোনো খেলাই হয়নি। আলোর স্বল্পতার কারণে আম্পায়াররা বিকাল ৪টা ৬ মিনিটে দিনের খেলা শেষ করে দেন আম্পায়াররা। আলোর স্বল্পতার আগে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিও হয়েছিল। আজ আধ ঘন্টা আগে সকাল সাড়ে ৯ টায় শুরু হবে দ্বিতীয় দিনের খেলা।

ঢাকার আকাশে সকাল থেকেই ছিল কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। সিরিজে প্রথমবারের মতো টস জিতেছিল পাকিস্তান। নিয়েছিল ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত। ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের পর প্রথম টেস্টেও বাংলাদেশ দল টস জিতে আগে ব্যাট করেছিল।

পাকিস্তান তাদের সেরা একাদশে কোনো পরিবর্তন না আনলেও বাংলাদেশ দল তিনটি পরিবর্তন আনে। সাইফের জায়গায় অভিষেক হয় মাহমুদুল হাসান জয়ের, ইয়াসির আলীর জায়গায় সাকিব আল হাসান আর আবু জায়েদ রাহীর জায়গায় খালেদ আহমেদ। সাকিব দলে ফেরাতে বাংলাদেশ দল ৫ জন বোলার নিয়ে খেলতে নামে। চট্টগ্রামে ছিল ৪ জন বোলার।

আবাহাওয়ার যে অবস্থা ছিল, তাতে করে পেস বোলাররা ফায়দা নেয়ার কথা। কিন্তু বাংলাদেশের দুই পেসার এবাদত হোসেন ও খালদে আহমেদ তা থেকে কোনো ফায়দাই নিতে পারেননি। ফলে পাকিস্তানের দুই ওপেনার আবিদ আলী ও আব্দুল্লাহ শফিক দলকে ভালোই সূচনা এনে দেন। কিন্তু সেখান থেকে পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানদের লাগাম টেনে ধরেন বাংলাদেশের দুই স্পিনার তাইজুল ইসলাম ও সাকিব আল হাসান। পরে সেখান যোগ দেন মেহেদী হাসান মিরাজও। ফলে পাকিস্তানের উড়ন্ত সূচনায় ছেদ পড়ে। উইকেটর পতন ঘটে। রান সংগ্রহের গতিতেও ভাটা পড়ে। প্রথম ঘন্টায় যেখান রান সংগ্রহ ছিল ওভার প্রতি ৩.৬, সেখান দিন শেষে তা ছিল ২.৮২। তিন স্পিনারই ওভার প্রতি রান দিয়েছেন ওভার প্রতি তিনের নিচে। সাকিব ১৫ ওভারে ৩৩ রান দিয়ে উইকেট ‍শুন্য। ওভার প্রতি রান ছিল ২.২০। মেহেদী হাসান মিরাজ ১২ ওভার বোলিং করে ওভার প্রতি ২.৫৮ গড়ে রান দিয়েছিলেন ৩১।

দিনের সবচেয়ে সফল ও একমাত্র উইকেট শিকারি তাইজুল ইসলাম ১৭ ওভারে ৪৯ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন ওভার প্রদি ২.৮৮ গড়ে। কিন্তু দুই পেসারের রান ছিল ওভার অনেক বেশি। এবাদত হোসেন  ৯ ওভারে ২৮ রান দেন। তার ওভার প্রতি  রান দেয়ার গড় ছিল ৩. ১১। ওভার প্রতি সবচেয়ে বেশি  রান  দেন খালেদ আহমেদ। ২১ মাস পর টেস্ট খেলতে নেমে তিনি বোলিং   করেন মাত্র  ৪ ওভার। রান দেন ১৯। ওভার প্রতি রান ছিল ৪.৭৫। এবাদতের সাথে বোলিং সূচনা করে তিনি  এই ৪ ওভার বোলিং করেছিলেন। পরে তার  হাতে দলপতি মুমিনুল আর বলই তুলে দেননি। দিনের যে  ৫৭ ওভার খেলা হয়েছে তাতে দুই পেসার মিলে বোলিং করেছেন মাত্র ১৩ ওভার। বাকি ৪৪ ওভার করেন তিন স্পিনার তাইজুল-সাকিব-মিরাজ।

চট্টগ্রাম টেস্টের সফল দুই ওপেনার আবিদ আলী ওআব্দুল্লাহ শফিক দুই পেসারের ধারহীন বোলিংয়ের কারণে দলকে আবারো ভালো সূচনা এনে দেয়ার ভীত গড়তে থাকেন। কিন্তু স্পিনারদ্বয় আক্রমণে আসার পরই তাদের রান সংগ্রহে স্বাচ্ছন্দতা হারিয়ে যায়। বিশেষ করে তাই তাইজুলের বল খেলতে খুবই সমস্যা হয় দুই ব্যাটসম্যানের। দুইজনই শিকার হন তার। দুই জনই  বোল্ড  আউট হন। প্রথমে আব্দুল্লাহ শফিক ২৫ রানে। প্রধম টেস্টের দুই (৫২ ও ৭৩) ইনিংসেই ফিফটি করেছিলেন তিনি। আবিদ আলী ফিরে যান ৩৯ রানে। প্রথম টেস্টে তার ব্যাট ছিল আরো সফল। প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি (১৩৩) করার পর দ্বিতীয় ইনিংসে অল্পের জন্য সেঞ্চুরি বঞ্চিত হয়েছিলেন ৯১ রানে আউট হয়ে। এই দুই ব্যাটসম্যান বিদায় নেন ১১ রানের ব্যবধানে। দলীয় ৫৯ ও ৭০ রানে। এরপরই পাকিস্তানের রান সংগ্রহে ভাটা পড়ে। আজহার আলী ও দলপতি বাবর আজম জুটি বাঁধার পর দেখে-শুনে খেলতে  থাকেন উইকেট রক্ষা করে। তাইজুলের বলে দুই জনেই বেশ কয়েকবার পরাস্থও হয়েছিলেন। কিন্তু উইকেট হারাতে দেননি। আজহার আলী অতিমাত্রায় রক্ষণশীল। ফলে দিনের খেলা বন্দ হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি ৩৬ রান করতে বল খেলেছিলেন ১১২টি। সেখানে বাবর আজম সফরে প্রথমবারের মতো রানের দেখা পান। ফিফটি  তুলে নেন মাত্র ৭৫ বলে সাতটি চারের সাথে  একটি ছয়ে। ৬০ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছেড়ে আসার সময় তিনি বলের ব্যবহার করেন ৯৯টি। দুই জনে জুটিতে ৯১ রান যোগ করে আব আবার ব্যাট করতে নামবেন।

 

এমপি/কেএফ/

Header Ad
Header Ad

কুবি শিক্ষার্থীকে অপহরণের চার ঘণ্টা পর উদ্ধার, আটক ১

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী শাকিল আহমেদ সবুজ (বামে) এবং আটককৃত মো. নাহিদ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) আইন বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শাকিল আহমেদ সবুজ নামের এক শিক্ষার্থীকে অপহরণ করা হয়। এ ঘটনার চার ঘণ্টা পর কুমিল্লা শহরের তোয়া হাউজিং এলাকা থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক, শিক্ষার্থী ও পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় উদ্ধার করা হয়। অপহরণকারীদের একজনকে আটক করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) রাত আড়াইটার দিকে শাকিলকে উদ্ধার করা হয়।

ভুক্তভোগী শাকিলের ভাষ্যমতে, রাত সাড়ে ১০ টার দিকে টিউশন শেষ করে কুমিল্লা শহর থেকে ক্যাম্পাসে ফেরার জন্য সে সিএনজিতে উঠে। অপহরণকারীরা একই সিএনজিতে অবস্থান করে। পরবর্তীতে দৌলতপুর এলাকায় আসার পর তাকে ভুল রাস্তা দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় সে সিএনজি থেকে লাফ দেয়। এরপর ক্যাম্পাসে ফেরার জন্য অটোরিকশা নিলে এখানেও অপহরণকারীরা তার পিছু নেয়। পরবর্তীতে তার পেটে ছুরি ধরে শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে তোয়া হাউজিং এলাকার একটি পরিত্যক্ত ভবনে আটকে রাখে। এরপর শাকিলের ফোন দিয়ে পরিবারের কাছে ১০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারীরা।

অপহরণকারীদের মধ্যে আটককৃত একজন কুমিল্লার সাতোরা এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে মো. নাহিদ (২০)।

পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অপরাধ স্বীকার করে মো. নাহিদ বলেন, তারা পাঁচজন মিলে শাকিলকে অপহরণ করে। বাকী চারজন হলেন– বিষ্ণপুর এলাকার হারুন মিয়ার ছেলে জিহাদ (১৯), ঝাউতলা এলাকার আক্তার মোল্লার ছেলে সাইফুল (২০), ফৌজদারি এলাকার শাহিন (২০) এবং আকাশ (২০)।

এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা জেলার আহ্বায়ক মুহাম্মদ সাকিব হুসাইন বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছোটভাইয়ের কাছ থেকে অপহরণের তথ্যটি পেয়ে শাকিলের (ভুক্তভোগী) নাম্বার সংগ্রহ করে আমরা পুলিশ প্রশাসনের কাছে পাঠাই। পরবর্তীতে পুলিশ প্রশাসন ট্রেক করে তোয়া হাউজিং এলাকায় অবস্থান জানতে পারে। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের ও শহরের কিছু শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় এবং পুলিশ প্রশাসনের তৎপরতায় শাকিলকে সুস্থভাবে উদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি, অপহরণকারীদের মধ্যে একজনকে আটক করেছে পুলিশ।'

কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই রাকিবুল হাসান বলেন, 'আমরা ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠিয়েছি। অপহরণকারীদের একজনকে আটক করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।'

Header Ad
Header Ad

সবজির দামে ক্রেতাদের স্বস্তি, বাজার চড়া তেল-চালের

ছবি: সংগৃহীত

দেশের বাজারে গত কয়েক সপ্তাহে সবজির দাম কমেছে, ফলে ক্রেতাদের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে। বিশেষ করে, সবজির সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় বাজারে দাম আরও সাশ্রয়ী হয়ে উঠেছে। তবে, চাল ও তেলের বাজারে এখনও অস্থিরতা বিরাজ করছে।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সবজির দাম অনেকটাই কমেছে।

বর্তমানে মিষ্টি কুমড়া বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকায়, শালগম ৩০ টাকা, মুলা ৩০ টাকা, শিম ৩০-৪০ টাকা, লম্বা বেগুন ৫০ টাকা, শসা ৫০ টাকা, খিঁড়া ৪০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, করলা (হাইব্রিড) ৬০ টাকা প্রতি কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ফুলকপি, বাঁধাকপি ২০-৩০ টাকায়, গাজর ৪০ টাকা, ঝিঙা ৫০ টাকা এবং লাউ প্রতি পিস ৫০-৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

কামাল মিয়া, একজন বেসরকারি চাকরিজীবী, জানিয়েছেন, গত কয়েক মাসে সবজির দাম অনেক বেশি ছিল, তবে এখন দাম কমায় বাজারে আসতে তাদের স্বস্তি ফিরে এসেছে। একসময় যেখানে অল্প পরিমাণে সবজি কিনতে হতো, এখন সেখানে স্বাচ্ছন্দ্যে বেশি পরিমাণে কেনা সম্ভব হচ্ছে।

এছাড়া, আলু ও পেঁয়াজের দামও কমতে শুরু করেছে। বর্তমানে নতুন আলু ২০-২৫ টাকায় এবং পাইকারি পর্যায়ে ১৮-২০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজের দামেও কিছুটা কমতি দেখা গেছে, যা সাধারণ ভোক্তাদের জন্য সুখবর।

তবে চালের বাজারে অস্থিরতা রয়েছে। মিনিকেট চাল ৮০ টাকা, আটাইশ ৫৮-৬০ টাকা, মোটা স্বর্ণা ৫২-৫৬ টাকা, নাজিরশাইল ৭৬-৮২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পোলাও চালের দাম ১১৬-১১৮ টাকা প্রতি কেজি।

তেলের বাজারেও দাম বাড়ানো এক মাস পরও সংকট কাটেনি। বোতলজাত সয়াবিন তেল ৫ লিটার পেলেও, ১ ও ২ লিটারের তেল পাওয়া যাচ্ছে না সহজে। কৃত্রিম সংকটের কারণে, খোলা সয়াবিন তেল ১৭৫-১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, কোম্পানিগুলো বাজারে যথেষ্ট তেল সরবরাহ করছে না, ফলে কিছুটা সংকট দেখা দিয়েছে।

এদিকে, সয়াবিন তেলের দাম আবারো বাড়ানোর চেষ্টা চলছে। গত ৯ ডিসেম্বর লিটারে ৮ টাকা দাম বাড়ানোর পর, সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে নতুন দাম বৃদ্ধির জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বিশ্ব ইজতেমায় ৭২ দেশের ২১৫০ জন বিদেশি মেহমান এসেছেন

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের টঙ্গী তুরাগ নদের তীরে শুরু হয়েছে বিশ্ব ইজতেমার ৫৮তম আসরের প্রথম পর্ব। এখন পর্যন্ত ৭২টি দেশের ২ হাজার ১৫০ জন বিদেশি মেহমান ইজতেমা ময়দানে উপস্থিত হয়েছেন। তারা নির্দিষ্ট খিত্তায় অবস্থান করে দেশ-বিদেশের আলেমদের বয়ান শোনার মাধ্যমে ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করছেন।

শুরায়ি নেজাম মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকাল পর্যন্ত ৭২টি দেশের মুসুল্লিরা ইজতেমা ময়দানে এসে পৌঁছেছেন এবং এর সংখ্যা বাড়তে থাকবে।

এই দিন সকালে বাদ ফজর পাকিস্তানের মাওলানা জিয়া উল হক সাহেব বয়ান করেন। সকাল পৌনে ১০টায় খিত্তায় খিত্তায় তালিমের আমল শুরু হবে, যা আগে মোজাকেরা (আলোচনা) করবেন ভারতের মাওলানা জামাল সাহেব। বিভিন্ন শ্রেণীর আলেমরা বয়ান দেবেন, এর মধ্যে মাওলানা ফারাহিম, প্রফেসর আব্দুল মান্নান, এবং মাওলানা আকবর শরিফসহ আরও অনেক আলেম থাকবেন।

বিশ্ব ইজতেমা এবার তিন ধাপে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রথম পর্ব ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে, যেখানে আখেরি মোনাজাত হবে। এরপর ৩ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় পর্ব শুরু হবে এবং ৫ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাত হবে। ৮ দিনের বিরতির পর ১৪ ফেব্রুয়ারি তৃতীয় পর্ব শুরু হবে, যেখানে ১৬ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাত হবে। শেষে ১৮ ফেব্রুয়ারি ময়দান প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুবি শিক্ষার্থীকে অপহরণের চার ঘণ্টা পর উদ্ধার, আটক ১
সবজির দামে ক্রেতাদের স্বস্তি, বাজার চড়া তেল-চালের
বিশ্ব ইজতেমায় ৭২ দেশের ২১৫০ জন বিদেশি মেহমান এসেছেন
ওমরাহ করতে যাওয়ার পথে হঠাৎ অসুস্থ বাবর, দুবাই হাসপাতালে ভর্তি
সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান ৫ দিনের রিমান্ডে
বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আজও অনশনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা
টাঙ্গাইলে নিজ বাড়ির পাশে পড়ে ছিল যুবকের গলাকাটা মরদেহ
গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ৪২ ফিলিস্তিনির লাশ উদ্ধার
ছাত্রদল নেতার সমন্বয়ক পরিচয়ে প্রকল্প গ্রহণ, বাস্তবায়নে অনিয়মের চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
ছাত্রদের চাপে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানের হাতে হাতকড়া, ডিম নিক্ষেপ
ওভাল ক্রিকেট টিমের ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনল আম্বানি পরিবার
সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফের মৃত্যু নিশ্চিত করল হামাস
প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার