শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪ | ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস দাবদাহে বিপর্যস্ত জনজীবন

চুয়াডাঙ্গায় টানা ২ সপ্তাহ ধরে তাপপ্রবাহে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। আজ শনিবার থেকে শুরু হয়েছে অতি দাবদাহ। ঝাঝালো রোদ আর গরমে রোজাদারদের অবস্থাও ওষ্ঠাগত। আবহাওয়া অফিস বলছে সহজে দেখা মিলছেনা বৃষ্টির। আজ শনিবার বেলা ৩টায় এ জেলায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এ সময় বাতাসের আদ্রতা ছিল ১৬ শতাংশ। এতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে দুপুরের পর থেকে বাইরে বের হওয়া দায় হয়ে পড়ছে। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হচ্ছে না কেউ। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এলাকায় মাইকিং করা হচ্ছে বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়ে যাতে হিট স্ট্রক, পানি শুন্যতা ও ডায়রিয়া আক্রান্ত না হয় সাধারণ মানুষ।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান বলেন, প্রতিদিনই দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় রেকর্ড হচ্ছে। গত টানা ২ সপ্তাহ ধরে জেলায় সর্ব্বোচ্চ তাপমাত্রা বিরাজ করছে। আজ শনিবার সকাল ৯ টায় ছিল ৩০.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এরপর দুপুর ১২টায় তাপমাত্রা বেড়ে ৪০.৪ ডিগ্রি হয়ে যায়।

এরপর বেলা ৩টায় ৪২.২ ডিগ্রীতে পৌঁছায়। শুরু হয় অতি দাবদাহ। আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে তবে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। ফলে তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। সকালে সৃর্য ওঠার সাথে সাথে তীব্র রোদ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এ রোদ যেন আগুনের ফুলকি হয়ে ঝরছে। বিশেষ করে দুপুরের পর আগুন ঝরা রোদের তেজে বাইরে বের হওয়া মুশকিল হয়ে পড়ছে। এ অবস্থা বিরাজ করছে সুর্য একেবারে ডুবে যাবার আগ পর্যন্ত।

চলমান তাপপ্রবাহে সবচেয়ে কষ্টে পড়েছে খেটে খাওয়া দিনমজুর, রিকশা-ভ্যান চালক ও কৃষকেরা। তীব্র রোদে মাঠে টিকতে পারছেনা কৃষক ও দিনমজুর। রাস্তায় ভাড়া মারতে পারছেনা রিক্সা-ভ্যান চালকরা। এদিকে তীব্র খরায় ঝরে যাচ্ছে আম-লিচুর গুটি। বোরো ধান, সবজি ক্ষেতে প্রতিদিন সেচ দিতে হচ্ছে। ফলে বিপাকে পড়েছে কৃষকরা। বাড়তি দামে প্রতিদিন ডিজেল কিনতে গিয়ে নাভিশ্বাস ছুটে যাচ্ছে তাদের।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষনাগারের রেকর্ড অনুযায়ী, শুক্রবার এ জেলায় ৪১.৭ ডিগ্রি, বৃহস্পতিবার ছিল ৪১ ডিগ্রি, বুধবার ছিল ৩৯.৭ ডিগ্রি, মঙ্গলবার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবার জেলায় সর্বোচ্চ ৩৯.২ ডিগ্রি, রবিবার তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি, শনিবার ছিল ৩৮.৫ ডিগ্রি, শুক্রবার ৩৮ ডিগ্রি, বৃহস্পতিবার ৩৭.৫ ডিগ্রি, বুধবার ৩৭ ডিগ্রি, মঙ্গলবার ৩৭ ডিগ্রি, সোমবার ৩৫.৫ ডিগ্রি, রবিবার ৩৩.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল।
এএজেড

Header Ad

কারাগারে ডিভিশন পাননি চিন্ময়, খেতে দেওয়া হচ্ছে নিরামিষ

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী চট্টগ্রাম কারাগারে ডিভিশন পাননি। আদালত থেকেও তাকে ধর্মীয় নেতা বিবেচনা করে খাবার দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। সেই অনুযায়ী তাকে নিরামিষ খাবার দিচ্ছে কারা কর্তৃপক্ষ।

শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) চট্টগ্রাম কারাগার সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কারাগারে এখনো ডিভিশন না পাওয়ায় তাকে সাধারণ বন্দিদের সঙ্গে রাখা হয়েছে। যদিও মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) আসামিপক্ষের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত ডিভিশনের আদেশ দেন। শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) বিকেল পর্যন্ত তাকে ডিভিশন দেওয়ার বিষয়ে জেলা প্রশাসনের অনুমোদন আসেনি বলে জানিয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কারাগারের ডেপুটি জেলার মো. ইব্রাহিম ঢাকা পোস্টকে বলেন, আদালত আদেশ প্রদান করলে ডিভিশন দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের অনুমোদন থাকতে হয়। জেলা প্রশাসন থেকে সেই অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু এখনো সেই সিদ্ধান্ত আসেনি। এ কারণে তাকে সাধারণ বন্দিদের সঙ্গে রাখা হয়েছে।

বাইরে থেকে চিন্ময় দাসকে খাবার দেওয়া হচ্ছে কি না– জানতে চাইলে কারাগারের এ কর্মকর্তা বলেন, কারাবিধি অনুযায়ী কোনো বন্দিকে বাইরে থেকে খাবার দেওয়ার সুযোগ নেই। তবে আমরা নিরামিষ জাতীয় খাবার যেটি তিনি খেয়ে থাকেন, সে ধরনের খাবার দেওয়ার চেষ্টা করছি।

সোমবার (২৬ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার সময় রাজধানীর হযরত শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার করে। পরদিন (মঙ্গলবার) কোতোয়ালি থানায় দায়ের হওয়া রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে মহানগর ষষ্ঠ কাজী শরীফুল ইসলামের আদালতে হাজির করা হয় তাকে। আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এ নিয়ে বিক্ষোভ করেন ইসকন সমর্থকরা। এসময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান বিক্ষোভকারীরা। দুপুরের পর বিক্ষোভকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে আদালত এলাকায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা চালান। এসময় বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।

একপর্যায়ে বিকেলে আদালতের প্রধান ফটকের বিপরীতে রঙ্গম কনভেনশন হলের গলিতে একদল ইসকন অনুসারীর হাতে খুন হন অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম নামে এক আইনজীবী। তিনি চট্টগ্রাম আদালতের আইনজীবী ছিলেন।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) চট্টগ্রাম শহরে দুই দফা এবং লোহাগাড়া উপজেলায় দুই দফা জানাজা শেষে উপজেলার চুনতি ইউনিয়নের ফারেঙ্গা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে আইনজীবী সাইফুলকে দাফন করা হয়।

Header Ad

আওয়ামী লীগ শাসনামলে বছরে পাচার হয়েছে ১৪ বিলিয়ন ডলার

প্রতীকী ছবি

আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে পুঁজি পাচার বাবদ বাংলাদেশ বছরে গড়ে প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির খসড়া প্রতিবেদনে।

শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) কমিটির খসড়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

কমিটিসূত্রে জানা গেছে, শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি, সরকারি নথি ও বৈশ্বিক প্রতিবেদন ব্যবহার করে অর্থ পাচারের চিত্র তুলে ধরেছে। তবে তবে সময় স্বল্পতার কারণে অর্থ পাচারের প্রকৃত পরিমাণ নির্ধারণ করা যায়নি। প্রতিবেদনটি রোববার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করা হবে এবং পরদিন জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কমিটির ১২ সদস্যের একজন বলেন, ‘কীভাবে অর্থ পাচার হয় এবং কীভাবে বন্ধ করা যায় তা আমরা প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত করেছি। আমরা বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রকৃত চিত্র তুলে ধরেছি।’

কমিটির আরেক সদস্য জানান, পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের দুর্নীতির অভিযোগ ও কানাডার আদালতের বিষয়ে তারা তাদের পর্যবেক্ষণ অন্তর্ভুক্ত করেছেন। নিজস্ব অর্থায়নে সেতু নির্মাণের বিষয়টিও তাদের পর্যবেক্ষণ আছে।

কমিটির আরেক সদস্য জানান, মোট সরকারি ঋণ বিশেষ করে বিদেশি অর্থায়নে চলমান ২১৫টি প্রকল্পের আগামী চার বছরে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের বিষয়টি প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

এর আগে গত ২৯ আগস্ট বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশের জন্য ১২ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে সরকার। কমিটির সদস্যরা হলেন- অর্থনীতিবিদ একে এনামুল হক, কাজী ইকবাল, মোস্তাফিজুর রহমান, সেলিম রায়হান, শারমিন নীলোর্মি, মোহাম্মদ আবু ইউসুফ, ফেরদৌস আরা বেগম, জাহিদ হোসেন, জ্বালানি বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ তামিম এবং জনশক্তি রপ্তানি বিশেষজ্ঞ তাসনিম আরেফা সিদ্দিকী।

Header Ad

জানুয়ারিতে উদ্বোধন ও বাণিজ্যিক যাত্রা শুরু

পরিবর্তন হচ্ছে যমুনা নদীর ওপর নির্মিত নতুন রেলসেতুর নাম

টাঙ্গাইলের যমুনা নদীর ওপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দেশের উত্তর ও পশ্চিম অঞ্চলের প্রবেশদ্বার টাঙ্গাইলের যমুনা নদীর উপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উত্তরে নবনির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সরকার। তবে, এই দেশের দীর্ঘতম রেল সেতুর নাম কি হবে তা এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে উদ্বোধনের আগেই নাম পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। উদ্বোধনের প্রথম বছর ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলাচল করবে। এতে ক্রসিংয়ের সমস্যা হবে না, ফলে সময় সাশ্রয় হবে ২০ থেকে ৩০ মিনিট।

শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) বিকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিডি) আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান জানান এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতুটির নাম পরিবর্তনের জন্য উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা হচ্ছে। সেতুটি আগামী ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে উদ্বোধনের আগেই নাম পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, এখনও নাম পরিবর্তনের চূড়ান্ত করা হয়নি।

তিনি আরও জানান, মূল রেল সেতুর কাজ শতভাগ সম্পন্ন।এ পর্যন্ত প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৯৬ শতাংশ। চলতি বছরের আগামী ডিসেম্বর নাগাদ আমরা ট্রেন চলাচলে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করব এবং সে লক্ষ্য নিয়ে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছু। ২০২৫ সালের জানুয়ারির প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহে উদ্বোধনের সম্ভবনা রয়েছে। এই রেল সেতুটি উদ্বোধনের পর বাণিজ্যিকভাবে উন্মুক্ত করতে চাই।

এদিকে, গত মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর উদ্‌বোধনী ট্রায়াল ট্রেন চলাচল করছে। ট্রায়াল ট্রেনের শুরুতে ঘণ্টায় গতি ছিল ১০ কিলোমিটার, পরেরবার ঘণ্টায় ট্রেনের গতি ছিল ২০ এবং ৪০ কিলোমিটার। এর আগে গত সোমবার ২৫ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে সকাল থেকে ট্রায়াল ট্রেন শুরু হয়। উদ্‌বোধনী ট্রায়াল ট্রেনটি ২০ মিনিটে পশ্চিম পাড়ে পৌঁছায় এবং ১০ মিনিটে ফিরে আসে ও মাঝ পথে পশ্চিম পাড় থেকে ছেড়ে আসা অপর ট্রায়াল ট্রেনটি ক্রসিং করে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু রেলওয়ে প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দেশের এই দীর্ঘতম স্বতন্ত্র রেল সেতু দিয়ে বিরতিহীনভাবে কমপক্ষে ৮৮টি ট্রেন দ্রুতগতিতে সেতু পারাপার হতে পারবে। ফলে সেতু পারাপারে ২০ থেকে ৩০ মিনিট সময় বাঁচবে।নির্মাণাধীন এই রেল সেতুতে সাধারণ ট্রেন ছাড়াও দ্রুতগতির (হাইস্পিড) ট্রেন চলাচলের উপযোগী করে নির্মাণ করা হচ্ছে। ফলে সেতুতে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৫০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলাচল করতে পারবে।

২০১৬ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের নকশা প্রণয়নসহ সেতুর নির্মাণ ব্যয় প্রথমে ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি ৭ লাখ টাকা ধরা হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে এর মেয়াদ ২ বছর বাড়ানো হয়। ফলে প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকা দাঁড়িয়েছে, যার মধ্যে ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ দেশীয় অর্থায়ন এবং ৭২ দশমিক ৪০ শতাংশ জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) ঋণ দিয়েছে। বর্তমানে রেল জাদুঘর নির্মাণে সিদ্ধান্ত না হওয়ায় হাজার কোটি টাকার অর্থ সাশ্রয়ে হচ্ছে।

১৯৯৮ সালে বঙ্গবন্ধু সেতু চালু হওয়ার পর ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়। ২০০৮ সালে সেতুটিতে ফাটল দেখা দেওয়ায় ট্রেনের গতি কমিয়ে দেয়। বর্তমানে প্রতিদিন প্রায় ৩৮টি ট্রেন ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার গতিতে সেতু পারাপার হচ্ছে। এই সমস্যার সমাধানে সরকার যমুনা নদীর ওপর আলাদা রেল সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি সেতুর নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে এবং ২০২১ সালের মার্চে পিলার নির্মাণের জন্য পাইলিং কাজ শুরু হয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কারাগারে ডিভিশন পাননি চিন্ময়, খেতে দেওয়া হচ্ছে নিরামিষ
আওয়ামী লীগ শাসনামলে বছরে পাচার হয়েছে ১৪ বিলিয়ন ডলার
পরিবর্তন হচ্ছে যমুনা নদীর ওপর নির্মিত নতুন রেলসেতুর নাম
পূর্ণিমার প্রথম স্বামী কিবরিয়াকে বিয়ে করলেন চিত্রনায়িকা কেয়া
‘আইনজীবী সাইফুলের পরিবারের জন্য কোটি টাকার ফান্ড গড়া হচ্ছে’
ইসকনের নামে আওয়ামী লীগ নতুন করে আসার চেষ্টা করছে: হেফাজতে ইসলাম
ঢাকায় আজ মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম
বিক্ষোভের দায়ে গ্রেপ্তার আরও ৭৫ বাংলাদেশিকে ক্ষমা করল আমিরাত
ভারতের দ্বিচারিতা নিন্দনীয় ও আপত্তিকর: আসিফ নজরুল
গাইবান্ধায় তিন বিএনপি নেতার পদ স্থগিত
সচিব আব্দুস সবুর মন্ডলকে বাধ্যতামূলক অবসর
চিন্ময় কৃষ্ণসহ ১৭ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
তীব্র শীতে কাঁপছে উত্তরের জনপদ, তাপমাত্রা নেমেছে ১১.৪ ডিগ্রিতে
চুয়াডাঙ্গায় সেনা অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী মিল্টন অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার
সরকার পতনের পর থেকে অনুপস্থিত কুবি কর্মকর্তা, তদন্ত কমিটি গঠন
জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমে হেফাজতের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪২ ফিলিস্তিনি
যুগ্মসচিব নিশাত রাসুলকে ওএসডি
সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু