শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪ | ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

খুলনার মার্কেটগুলোতে জমে ওঠেছে ঈদের কেনাকাটা

ঈদের দিন যতই এগিয়ে আসছে ততই মানুষ ভিড় করছে খুলনা নগরীর মার্কেট ও বিপণিবিতানগুলোতে। বেচাবিক্রি ভালো হওয়ায় দোকানিরা দিন-রাত দোকানপাট খোলা রাখছেন। ঈদের কেনাকাটা জমে ওঠায় খুশি দোকানিরা।

অন্যদিকে, বিপণিবিতান এবং মার্কেটের সামনে বসেছে অস্থায়ী দোকান। সেখানে নিম্নবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত মানুষের ভিড় বেশ।

দোকানিরা জানিয়েছেন, করোনার কারণে গত দুই বছর তারা ভালো বেচাবিক্রি করতে পারেনি। দুই বছর পর এবার ঈদ আনন্দে মেতে উঠেছে সব শ্রেণি পেশার মানুষ। এবার নতুন ডিজাইনের পাঞ্জাবি, শার্ট, গেঞ্জির পাশাপাশি মেয়েদের বিভিন্ন ডিজাইনের দেশি-বিদেশি থ্রি-পিস, কামিজ, ফ্রক এসেছে বাজারে।

দৌলতপুরের আঁচল ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী তৌহিদুল ইসলাম রিনি বলেন, গত বছর ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহায় আমরা তেমন বেচাবিক্রি করতে পারিনি। সেজন্য অর্থনৈতিকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। তবে বিগত দুই বছরের তুলনায় এবার বেচাবিক্রি অনেকটা ভালো। আশা করছি, এবার ঈদে ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নিতে পারবো।

এক মাসের মধ্যেই পহেলা বৈশাখ ও ঈদ হওয়ায় মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় লেগেই আছে। রোজার শুরু থেকেই কেনাকাটায় ব্যস্ত ক্রেতারা।

দৌলতপুর এক্সপোর্ট মিউজিয়াম গার্মেন্টসের পোশাক বিক্রেতা দিপু বলেন, রোজার শুরু থেকেই অধিকাংশ ক্রেতা নতুন নতুন ডিজানের পোশাক খুঁজছে। তাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে আমরা ঢাকা থেকে নতুন ডিজানের পোশাক এনেছি। ভালো বিক্রিও হচ্ছে। তবে এবার ছেলেদের মধ্যে পাঞ্জাবি, টি-শার্ট, জিন্সের প্যান্ট কেনার আগ্রহ বেশি দেখা যাচ্ছে।

সম্রাট সুজের মালিক মো. সাইজউদ্দীন সাজু বলেন, এবার বাচ্চাদের ও উঠতি বয়সের ছেলে-মেয়েদের জুতা, স্যান্ডেল বেশি বিক্রি হচ্ছে।

দৌলতপুরের শীতল ফ্যাশনের মালিক মো. নাজমুল হোসেন মুন বলেন, রোজার প্রথম দিকের চেয়ে এখন বেচা-বিক্রি একটু বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে ঈদের দিন যত ঘনিয়ে আসবে বেচাবিক্রি তত বৃদ্ধি পাবে।

এদিকে, ঈদের কেনাকাটা করতে আসা আমিনুল ইসলাম বলেন, আমি আমার মেয়ের জন্য পোশাক কিনতে এসেছি। অনেক দোকান ঘুরেছি, এবার নতুন ডিজাইনের ও ভালো মানের পোশাক দেখা গেলেও দাম অনেক বেশি। আমি দৌলতপুর সেইফ অ্যান্ড সেইভে গিয়েছি। সেখানেও বেশ দাম। তারপরও সেখান থেকে একটা পোশাক কিনলাম। রোজা রেখে এই গরমে কেনাকাটা করতে খুব কষ্টও হচ্ছে।

ওই মার্কেটে আসা ক্রেতা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রতিটা জিনিসের অনেক দাম, তাই কেনাকাটা করতে গিয়ে হাঁপিয়ে উঠছি। তবুও কিনতে তো হবে। তাই বেশি না কিনে অল্প-অল্প করে কেনাকাটা করলাম।

মামুন হাওলাদার নামে অপর এক ক্রেতা বলেন, আগে জুটমিলে কাজ করতাম। এখন সব জুটমিল বন্ধ। আয়-ইনকামও বন্ধ। সব জিনিসের দাম বেড়ে গেছে। একদিকে, রোজার জন্য বাড়তি খরচ, অন্যদিকে ঈদের খরচ; সব কিছু মিলিয়ে আছি মহাবিপদে!

এমএসপি

Header Ad

বিএসএমএমইউতে আসাদুজ্জামান নূরের ওপর আহত শিক্ষার্থীদের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে হামলার শিকার হয়েছেন সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, তার ওপর হামলা করেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের আহত শিক্ষার্থীরা।

শনিবার (৩০/১১/২০২৪) দুপুরে দুপুরে নূরকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে গেলে আন্দোলনে আহত কয়েকজন ছাত্র তার ওপর হামলা চালান

ভুক্তভোগী বুলবুল আহমেদ বলেন, ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেজাউর রহমানের কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোন সেটটি নিয়ে নেন পরিচালক।

তবে এ বিষয়ে মন্তব্যের জন্য পরিচালককে ফোন করা হলেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ১৬ সেপ্টেম্বর বেইলি রোডের নওরাটন কলোনি থেকে সাবেক এই সংস্কৃতি মন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়।

২০০১ সাল থেকে সংসদে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিত্ব করেন নূর। সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি নীলফামারী-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

২০১৩ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর ২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি তিনি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।

Header Ad

সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আগের তুলনায় বেশি ‘নিরাপত্তা’ পাচ্ছে: জড়িপ

ভয়েস অব আমেরিকার এক জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মনে করছেন, অন্তর্বর্তী সরকার দেশের ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে বেশি নিরাপত্তা দিতে পারছে। জরিপের ফলাফলে নিরাপত্তা নিয়ে ধারণায় মুসলিম ও অমুসলিমদের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য লক্ষ্য করা গেছে।

গত অক্টোবর মাসের শেষের দিকে পরিচালিত এই জরিপে দেখা গেছে, ৬৪ দশমিক ১ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের তুলনায় অন্তর্বর্তী সরকার ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে বেশি নিরাপত্তা দিচ্ছে।

মাত্র ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, বর্তমান সরকার সংখ্যালঘুদের জন্য আগের চেয়ে খারাপ নিরাপত্তা দিচ্ছে। ১৭ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, পরিস্থিতি আগের মতোই আছে।

জরিপে ১,০০০ উত্তরদাতাকে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলের সাথে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনের তুলনা করতে বলা হয়।
বাংলাদেশের জনতত্ত্বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে জরিপের জন্য এক হাজার উত্তরদাতা বাছাই করা হয়। উত্তরদাতাদের মধ্যে সমানসংখ্যার নারী ও পুরুষ ছিলেন, যাঁদের মধ্যে ৯২ দশমিক ৭ শতাংশ মুসলিম।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে যে প্রতিশোধপ্রবণতা দেখা যায়, তার বড় এক ধাক্কা গিয়ে পড়ে দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু, বিশেষ করে সনাতন ধর্মাবলম্বী বা সূফী সাধকদের আস্তানা ও মাজার সমূহের ওপর।

বাংলাদেশের এক মানবাধিকারকর্মী নূর খান বলেন, ‘আমরা দেখেছি, সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার কারণে তাদের ওপর আক্রমণ হয়েছে। আবার শুধু সংখ্যালঘু হওয়ার কারণেও তাদের ওপর আক্রমণ হয়েছে। পঞ্চগড়ে আহমদিয়াদের আবাসস্থলে আক্রমণ হয়েছে, অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।’

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুরা ভিন্নমত প্রকাশকারীরা যে বরাবরই ঝুঁকির মধ্যে থাকে, সেদিকে ইঙ্গিত করে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি। তিনি বলেন, কোনো সরকার তাদের অধিকার রক্ষার জন্য খুব একটা কিছু করে না।

তবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর প্রশাসন, বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসেন সংখ্যালঘুদের উপাসনাস্থল পাহারা দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য।

ভয়েস অব আমেরিকার জরিপের ফলাফলে নিরাপত্তা নিয়ে ধারণায় মুসলিম ও অমুসলিমদের মধ্যে কিছুটা তফাত লক্ষ করা গেছে।

মুসলিম উত্তরদাতাদের মধ্যে মাত্র ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতি আগের থেকে খারাপ। কিন্তু ধর্মীয় সংখ্যালঘু উত্তরদাতাদের ৩৩ দশমিক ৯ শতাংশ মনে করেন, তাঁদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে খারাপ করছে।

জরিপে দেখা গেছে, মুসলিম উত্তরদাতাদের মধ্যে ৬৬ দশমিক ১ শতাংশ মনে করছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সংখ্যালঘুদের বেশি নিরাপত্তা দিচ্ছে। অন্যদিকে ধর্মীয় সংখ্যালঘু উত্তরদাতাদের মধ্যে ৩৯ দশমিক ৫ শতাংশ এই ধারণার সঙ্গে একমত।

 

 

Header Ad

এক মাস পর আবারও উৎপাদনে ফিরলো মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র

ছবি: সংগৃহীত

কয়লা সংকটের কারণে প্রায় এক মাস বন্ধ থাকার পর আবারও শনিবার থেকে উৎপাদনে ফিরলো কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীর মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। ইতোমধ্যে আমদানি করা হয়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কয়লা। এই জ্বালানি উপকরণের সংকটের কারণে গত ৩১ অক্টোবর থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের দুই ইউনিট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের মাতারবাড়ী সাইট অফিসের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (পরিচলন) মনোয়ার হোসেন মজুমদার

তিনি বলেন, এরই মধ্যে ইন্দোনেশিয়া থেকে ৭০ হাজার টন কয়লা নিয়ে জেটিতে জাহাজ ভিড়েছে। খালাস কার্যক্রমের পর শনিবার থেকে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ৬০০ মেগাওয়াট উৎপাদনে যাচ্ছে। এখন বিদ্যুতের চাহিদা আগের চেয়ে কমেছে। তবে চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্বিতীয় ইউনিট আরও ৬০০ মেগাওয়াট উৎপাদনে যাবে।’

তিনি আরও বলেন, আগামী রবিবার ৬৬ হাজার টন কয়লা নিয়ে ইন্দোনেশিয়া থেকে আরেকটি জাহাজ মাতারবাড়ীতে আসবে। আইনি জটিলতা শেষে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে এক বছরে ৩৫ লাখ টন কয়লা আমদানি করার জন্য মেঘনা গ্রুপ ও বিরলা নামে যৌথ একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তাদের চুক্তি হয়েছে।

বঙ্গোপসাগরের কূল ঘেঁষে মাতারবাড়ীর ১ হাজার ৬০০ একরের পরিত্যক্ত লবণ মাঠে নির্মাণ করা হয়েছে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট ধারণক্ষমতার এই তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় ৫১ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিডেট। নির্মাণ শেষের পর ২০২৩ সালের ২৯ জুলাই পরীক্ষামূলক উৎপাদনে যায় প্রথম ইউনিট।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিএসএমএমইউতে আসাদুজ্জামান নূরের ওপর আহত শিক্ষার্থীদের হামলা
সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আগের তুলনায় বেশি ‘নিরাপত্তা’ পাচ্ছে: জড়িপ
এক মাস পর আবারও উৎপাদনে ফিরলো মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র
আইনজীবী আলিফ হত্যার ঘটনায় ৩১ জনের নামে মামলা
লোডশেডিংয়ে ২০ মিনিট বন্ধ ছিল আতিফ আসলামের কনসার্ট
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
বাংলাদেশী রোগীর চিকিৎসা বন্ধ করলো কলকাতা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন বিএনপি মহাসচিব
‘সাইফুলকে ইসকনের ব্যানারে আওয়ামী লীগের দোষররাই হত্যা করেছে’
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১২ টি স্বর্ণের বারসহ মালয়েশিয়ার নাগরিক আটক
সিরিজ রক্ষার মিশনে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
৮ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সতর্ক করল ইউজিসি
গোবিন্দগঞ্জে মসজিদের কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্ব, সংঘর্ষে একজন নিহত
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে টাঙ্গাইলে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল
আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের শুভসূচনা
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার প্রচারণা ও ইসকন প্রসঙ্গে যা বলল দিল্লি
কারাগারে ডিভিশন পাননি চিন্ময়, খেতে দেওয়া হচ্ছে নিরামিষ
আওয়ামী লীগ শাসনামলে বছরে পাচার হয়েছে ১৪ বিলিয়ন ডলার
পরিবর্তন হচ্ছে যমুনা নদীর ওপর নির্মিত নতুন রেলসেতুর নাম
পূর্ণিমার প্রথম স্বামী কিবরিয়াকে বিয়ে করলেন চিত্রনায়িকা কেয়া