শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪ | ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৪১ বছরে জমানো ৫০ লাখ টাকাই দান করলেন হাসপাতালে!

নিজের জমানো ৫০ লাখ টাকা হাসপাতালে দান করে আলোচিত চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের বাসিন্দা মোহাম্মদ আলী। তিনি এখন পরিবার নিয়ে থাকেন চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশ থানার মুরাদপুর হামজারবাগ এলাকার পৈতৃক বাড়িতে। সেখানে তার সঙ্গে আছেন দুই সন্তান ও দুই পুত্রবধূ।

সত্তরোর্ধ্ব মোহাম্মদ আলী একসময় কাজ করতেন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি হিসেবে। সে সময় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ এলাকায় কাজ করতে গিয়ে তিনি দেখেছেন টাকার অভাবে অসহায়-গরিব রোগীদের ছোটাছুটি। চোখের সামনে দেখেছেন বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু।

একপর্যায়ে তিনি সিদ্ধান্ত নেন অসহায় গরিবদের জন্য কিছু করবেন। এর পর থেকে নতুন স্বপ্ন নিয়ে শুরু হয় মোহাম্মদ আলীর পথচলা।

কখনো নাশতা খরচ বাঁচিয়ে, আবার কখনো গাড়ি ভাড়া বাঁচিয়ে সেই টাকা জমানো শুরু করেন মাটির ব্যাংক-টিনের কৌটায়। কখনো ১ টাকা, কখনো ২ টাকা, আবার কখনো ৫-১০ টাকা থেকে ১০০ টাকা। এভাবে চলতে চলতে কাটল ৪১টি বছর। দীর্ঘ এ সময়ে মোহাম্মদ আলীর ব্যাংকে জমানো টাকার পরিমাণ দাঁড়ায় ৫০ লাখ টাকায়।

তবে অবাক করার বিষয় ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া স্বপ্ন পূরণের তাড়না ২০২২ সালে এসেও থমকে যায়নি। এগিয়ে চলেন মোহাম্মদ আলী। নিজের জমানো সেই ৫০ লাখ টাকা ক্যানসার আক্রান্তশিশুদের চিকিৎসায় দান করে স্থাপন করেছেন অনন্য নজির।

বেসরকারি একটি ব্যাংকে ওয়াকফ হিসাব খুলে ৫০ লাখ টাকা সেখানে জমা করেন মোহাম্মদ আলী। সপ্তাহখানেক আগে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সেই হিসাবের কাগজপত্র চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির কাছে হস্তান্তর করেন। ওয়াকফ হিসাবের ওই টাকা ব্যাংক থেকে তুলতে পারবেন না মোহাম্মদ আলী। এমনকি তুলতে পারবে না তার স্বজন ও রোগী কল্যাণ সমিতিও। কেবল বছর শেষে মুনাফা পাবে সমিতি।

সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষরে মুনাফার টাকা তোলা যাবে। এক্ষেত্রে বছরে মুনাফা হিসেবে ৫ লাখ টাকা অর্জন হবে। সেই টাকা ব্যয় হবে ক্যানসার আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসায়।

এদিকে, তার এ উদ্যোগে খুশি পরিবারের সদস্যরা। শ্বশুরের এমন কাজে খুশি দুই পুত্রবধূ নাসরিন আকতার ও তিরবিজ আকতার।

পুত্রবধূ তিরবিজ আকতার বলেন, শ্বশুরের জমানো টাকায় ক্যানসার আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসা হবে, এটা অত্যন্ত খুশির খবর। এ টাকায় ক্যানসার আক্রান্ত কোনো ব্যক্তি যদি সুস্থ হয়, তাহলে শ্বশুরের কষ্ট সার্থক হবে।

দীর্ঘ ৪১ বছর স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে অবিরাম ছুটে চলা সেই মোহাম্মদ আলী বলেন, আমার নানা ক্যানসারে মারা গেছেন, আমার মা ক্যানসারে মারা গেছেন। আমার ছোট বোনের মেয়ে ক্যানসারে মারা গেছে। এ নিয়ে আমার মনে একটা কষ্ট আছে। আমি যদি ক্যানসার আক্রান্তদের জন্য কিছু করতে পারি, তাহলে আমার মনের কষ্ট দূর হবে। এজন্য মূলত টাকাটা জমিয়েছি।

তিনি বলেন, আমার এসব টাকা ১৮ বছরের নিচে ক্যানসার আক্রান্তদের চিকিৎসায় ব্যয় হবে। কেননা, আমি চিকিৎসকদের কাছে শুনেছি, শিশুদের ক্যানসার নিরাময়যোগ্য। যদি তারা ঠিকমতো ওষুধ ও চিকিৎসা পায়, তাহলে সুস্থ হয়ে যায়।

ক্যানসারের ওষুধ অনেক দামি। গরিব শিশুদের ক্ষেত্রে ক্যানসার চিকিৎসার ব্যয় বহন করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। তাই ১৮ বছরের নিচে ক্যানসার আক্রান্দরে ক্ষেত্রে টাকাটা ব্যয় করতে বলেছি। তারা যদি চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে মা-বাবার কাছে ফিরে তাহলে আমার কষ্ট সার্থক হবে।

মোহাম্মদ আলী ১৯৬৬ সালে বেসরকারি ওষুধ কোম্পানি তৎকালীন ফাইজারে বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে চাকরি নেন। এরপর ১৯৮০ সাল থেকে কিছু টাকা জমানো শুরু করেন। কখনো গাড়ি ভাড়ার খরচ বাঁচিয়ে, আবার কখনো নাশতা খরচ বাঁচিয়ে গোপনে এ টাকা জমান। বাড়িতে একটি টিনের কৌটায় টাকা জমনো হয়। ২০০০ সালে যখন টাকার অঙ্ক বড় হয়, তখন মা-বাবার নামে ‘কাজী অ্যান্ড হোসেন ফাউন্ডেশনে’ নামে একটি হিসাব নম্বর খুলে সেখানে টাকাটা জমা করা হয়।

তিনি বলেন, আমার স্বপ্ন ছিল ২০২১ সালের মধ্যে ৫০ লাখ টাকা জমা করে ক্যানসার আক্রান্তদের চিকিৎসা সহায়তায় দান করবো। এরই মধ্যে আমার অনেক পরিচিত ব্যক্তিবর্গ এখান থেকে টাকা নিয়ে ব্যবসা করেছেন। ব্যবসায় লাভ হওয়ার পর তারা ব্যাংক থেকে যে পরিমাণ মুনাফায় টাকা পেতেন একই পরিমাণ মুনাফা আমাকে দিয়েছেন। কেউ কেউ খুশি হয়ে আরো বেশি দিয়েছেন। এভাবে ৪১ বছরে ৫০ লাখ টাকা জমা হলো। ২০২১ সালে টাকাটা ক্যানসার আক্রান্তদের সহায়তায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের রোগী কল্যাণ সমিতিতে জমা দেওয়া হয়। সপ্তাহখানেক আগে ওয়াকফ হিসাবের কাগজপত্র সমিতির কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ কাজে আমার পরিবারের সবাই খুশি। তারাও আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়েছে।

রোগী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ সাহা বলেন, আমরা কখনো কল্পনাও করিনি এ ব্যক্তি তার দীর্ঘদিনের সঞ্চয় করা ৫০ লাখ টাকা আমাদের ফান্ডে দান করবেন। আমরা প্রথমে ভেবেছিলাম ৫০ হাজার টাকা দান করবেন। কিন্তু কাগজপত্র হাতে পেয়ে আমরা রীতিমতো হতভাগ। তার দীর্ঘ ৪১ বছর ধরে জমানো ৫০ লাখ টাকা ক্যানসারে আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসায় দান করেছেন।

এমএসপি

Header Ad
Header Ad

বিশ্বের ‘সবচেয়ে বড়’ স্বর্ণের খনির সন্ধান মিললো চীনে

ছবি: সংগৃহীত

চীনের হুনান প্রদেশে একটি স্বর্ণের খনির সন্ধান মিলেছে। প্রাথমিকভাবে গবেষকদের ধারণা, খনিটিতে ১ হাজার টন স্বর্ণ মজুত রয়েছে। বলা হচ্ছে, এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত বিশ্বের সবচেয়ে বড় সোনার খনি এটি। খবর, সিএনএন’র।

প্রতিবেদনের তথ্যানু্যায়ী, দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় পিংজিয়াং কাউন্টিতে এই বৃহৎ খনির সন্ধান পাওয়া গেছে। খনিটিতে যে পরিমাণ স্বর্ণ মজুত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, তার আনুমানিক মূল্য ৬০০ বিলিয়ন ইউয়ান।

থ্রি-ডি প্রযুক্তি ব্যবহার করে দেখা গেছে, খনির তিন হাজার মিটার গভীরে বিপুল পরিমাণ সোনার মজুত রয়েছে। সোনার খনির এই আবিষ্কার দেশটির অর্থনীতির মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। দেশটির খনি শিল্প ও অর্থনৈতিক সক্ষমতা ব্যাপকভাবে বাড়বে।

এর আগে, দক্ষিণ আফ্রিকার সাউথ ডিপ খনিতে ৯৩০ টন স্বর্ণের মজুত সমৃদ্ধ খনি পাওয়া যায়। এখন পর্যন্ত এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় আবিষ্কার হওয়ার স্বর্ণের খনি। তবে চীনের এই খনিতে যদি ১ হাজার টন স্বর্ণ মজুত পাওয়া যায়, তাহলে এটিই হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় আবিষ্কৃত স্বর্ণের খনি।

স্বর্ণের খনিটির খনন কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত সংস্থাগুলো জানিয়েছে, ২ হাজার মিটার গভীরে ৪০টি গোল্ড ভেইনস বা স্বর্ণের আকরিক স্তরের সন্ধার পাওয়া গেছে। সবমিলিয়ে প্রায় ৩০ টন স্বর্ণের মজুত রয়েছে এই স্তরে।

Header Ad
Header Ad

ভারতে পাঁচ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের নদীয়া জেলা থেকে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে চার বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এছাড়া রাজ্যের রাজধানী কলকাতার পার্ক স্ট্রিট থেকে এক বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার পৃথক অভিযান চালিয়ে ওই বাংলাদেশিদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে দেশটির বার্তা সংস্থা আইএএনএসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, নদীয়ার কৃষ্ণগঞ্জে গ্রেপ্তারকৃত চার বাংলাদেশি হলেন সুমি আক্তার, ইমান বিশ্বাস, শংকর বিশ্বাস ও রুপকুমার বিশ্বাস। রাজ্য পুলিশের সূত্র বলছে, অভিযুক্তরা বাংলাদেশের চারটি ভিন্ন এলাকার বাসিন্দা হলেও তারা অবৈধভাবে জেলার উন্মুক্ত সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন। পরে ভারতীয় নাগরিক পরিচয়ে মাজদিয়ার একটি বাড়িতে বসবাস শুরু করেন।

আইএএনএসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার সকালের দিকে কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশ ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে চার বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করে। পরে ওই বাংলাদেশি নাগরিকদের নদীয়ার একটি জেলা আদালতে তোলা হয়। আদালত শুনানি শেষে বাংলাদেশিদের পুলিশ হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

অবৈধভাবে ভারতে পাড়ি জমানো এবং সেখানে বাড়ি ভাড়া নিয়ে বসবাসের কারণ জানতে পুলিশ তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে। এই বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশে সহায়তা করা স্থানীয় বাসিন্দাদের বিষয়েও তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশ বলেছে, ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ওই বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে ফরেনার্স অ্যাক্টের বিভিন্ন ধারায় মামলা করা হয়েছে।

এদিকে, পৃথক এক অভিযানে শনিবার কলকাতার পার্ক স্ট্রিট থানা পুলিশ সেলিম মাতব্বর ওরফে সফিক সরদার নামের এক বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে। তিনি কলকাতায় বসবাস এবং ভারতীয় ভুয়া পাসপোর্ট নিয়ে শহরের একটি স্থানীয় হোটেলে কাজ করছিলেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

অভিযুক্ত এই বাংলাদেশি নাগরিক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সাবেক কর্মী বলে জানিয়েছেন। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে সেলিম মাতব্বর বলেছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রাজনৈতিক কারণে দেশ ছেড়ে তিনি ভারতে পালিয়েছিলেন।

সূত্র: আইএএনএস।

Header Ad
Header Ad

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল রেকর্ড ৮ কোটি ২১ লাখ টাকা

ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স থেকে পাওয়া গেলে রেকর্ড ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা। এ ছাড়া দানবাক্সে মিলেছে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার।

শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকালে তিন মাস ১৪ দিন পর পাগলা মসজিদের দানবাক্সগুলো খোলা হয়। এরমধ্যে ১০টি দানবাক্স ও একটি ট্রাঙ্ক ছিল। এতে পাওয়া যায় ২৯ বস্তা টাকা। পরে মসজিদ কমপ্লেক্সের দুই তলায় নিয়ে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়।

জেলা প্রশাসনের ১২ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ১০ জন সেনা সদস্য, ১৭ জন পুলিশ সদস্য, ৯ জন আনসার সদস্য, মাদরাসার ২৮২ শিক্ষার্থী, ৩৬ শিক্ষক ও স্টাফ, রূপালী ব্যাংকের ৭৫ কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ সাড়ে ৪০০ লোকজন গণনার কাজে অংশগ্রহণ করেন।

এ সময় উপস্থিতি ছিলেন কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী।

গণনা শেষে সন্ধ্যা ৬টায় রূপালী ব্যাংক কিশোরগঞ্জ শাখার সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম এ তথ্য জানান।

এর আগে, ১৭ আগস্ট ৩ মাস ২৬ দিনে পাগলা মসজিদের দানবাক্সগুলো থেকে পাওয়া যায় ৭ কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকা। এরপর চলতি ২০২৪ সালের ২০ এপ্রিল পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স খোলা হয়েছিল। তখন ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৭ টাকা পাওয়া যায়।

মসজিদ পরিচালনা কমিটি সূত্রে জানা গেছে, মসজিদের দান থেকে পাওয়া এসব অর্থ সংশ্লিষ্ট মসজিদসহ জেলার বিভিন্ন মসজিদ, মাদরাসা ও এতিমখানার পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় হয়। এ ছাড়া করোনাকালে রোগীদের সেবায় নিয়োজিত শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৮০ জন স্বেচ্ছাসেবককেও অনুদান দেওয়া হয়েছিল এ দানের টাকা থেকে। মসজিদটিতে এবার আন্তর্জাতিক মানের দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক কমপ্লেক্স নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দ্রুতই এর কাজ শুরু হবে। যার নামকরণ হবে ‘পাগলা মসজিদ ইসলামিক কমপ্লেক্স’। এটি নির্মাণে প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৫ কোটি টাকা। সেখানে ৬০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিশ্বের ‘সবচেয়ে বড়’ স্বর্ণের খনির সন্ধান মিললো চীনে
ভারতে পাঁচ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল রেকর্ড ৮ কোটি ২১ লাখ টাকা
ক্ষমতায় গেলে নারীদের দি‌কে কেউ চোখ তু‌লে তাকা‌তে পার‌বে না : জামায়া‌ত আমির
ডিআরইউর নতুন সভাপতি সালেহ, সাধারণ সম্পাদক সোহেল
ঢাকার রিকশায় চড়ে আপ্লুত আয়ারল্যান্ডের মেয়েরা
বিদেশ যেতে বাধা সুবর্ণা মুস্তাফার, বিমানবন্দর থেকে ফেরত
ঢাকায় কনসার্ট করবেন পাকিস্তানের রাহাত ফাতেহ আলী খান
বিএসএমএমইউতে আসাদুজ্জামান নূরের ওপর আহত শিক্ষার্থীদের হামলা
সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আগের তুলনায় বেশি ‘নিরাপত্তা’ পাচ্ছে: জড়িপ
এক মাস পর আবারও উৎপাদনে ফিরলো মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র
আইনজীবী আলিফ হত্যার ঘটনায় ৩১ জনের নামে মামলা
লোডশেডিংয়ে ২০ মিনিট বন্ধ ছিল আতিফ আসলামের কনসার্ট
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
বাংলাদেশী রোগীর চিকিৎসা বন্ধ করলো কলকাতা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন বিএনপি মহাসচিব
‘সাইফুলকে ইসকনের ব্যানারে আওয়ামী লীগের দোষররাই হত্যা করেছে’
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১২ টি স্বর্ণের বারসহ মালয়েশিয়ার নাগরিক আটক
সিরিজ রক্ষার মিশনে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
৮ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সতর্ক করল ইউজিসি