শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪ | ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঝড়ের শঙ্কায় কাঁচা আম পাড়ছেন সাতক্ষীরার চাষিরা

 

কালবৈশাখীর আশঙ্কায় কাঁচা আম পাড়া শুরু করেছেন সাতক্ষীরার আমচাষিরা। বাজারে মিলছে কাঁচা আম। প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন বাজারে শতশত মণ কাঁচা আম বেচা-কেনা হচ্ছে। গত এক সপ্তাহ ধরে বাণিজ্যিকভাবে এসব আম কেনা-বেচা চলছে।

বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি মণ আম দেড় হাজার থেকে দুই হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশে ভৌগলিক অবস্থানের কারণে সাতক্ষীরায় উৎপাদিত আম সুস্বাদু হওয়ায় দিন দিন এ জেলার আমের চাহিদা বাড়ছে। বিদেশে রপ্তানিও হচ্ছে।

কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন জাতের সুস্বাদু আম উৎপাদন হচ্ছে সাতক্ষীরায়।

চলতি মৌসুমে বৃষ্টি না হওয়ায় খরার কারণে আম্রপালি, গোপালভোগ, গোবিন্দভোগ, হিমসাগরসহ বিভিন্ন জাতের আমের গুটি ঝরে যাচ্ছে। আমের আশানুরূপ উৎপাদন নিয়ে শঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন চাষি ও বাগান মালিকরা। আমচাষিরা কীটনাশক ও ওষুধ প্রয়োগ করেও এ সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। গত বছরের তুলনায় গাছে আমের পরিমাণও কম।

এদিকে, কালবৈশাখী ঝড় বৃষ্টির কথা চিন্তা করে আগাম আম পাড়তে শুরু করেছেন চাষিরা। এতে লোকসানের আশঙ্কাও রয়েছে তাদের।

কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, জেলায় ৫ হাজার ২৯৯ বাগান ও ১৩ হাজার আমচাষি রয়েছে।

সদর উপজেলার আম ব্যবসায়ী বেলাল হোসেন বলেন, এ বছর আমের ফলন কম। এবার বৃষ্টি না হওয়ায় গুটি ঝরে যাচ্ছে। বাগান কেনার টাকা আসলটাই উঠবে কি-না বুঝতে পারছি না! এখনও এক মাস সময় লাগবে পরিপক্ক আম বাজারে উঠতে।

শিমুলবাড়িয়া গ্রামের হানিফ গাজী বলেন, বর্তমানে যে আম বিক্রি করছি সেগুলো আঁটির চারা গাছের আম। এ আম দিয়ে বিভিন্ন ধরনের আচার তৈরি করা হয়। বিভিন্ন কোম্পানি এ আম সংগ্রহ করে।

দেবহাটা উপজেলার বাগান মালিক জহুরুল বলেন, এ বছর আমার বাগানে ভালো মুকুল এসেছিল কিন্তু আমের গুটি বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঝরে যাচ্ছে। বর্তমানে বাগানে যে পরিমাণ আম রয়েছে যদি ঝড়-বৃষ্টিতে না পড়ে তাহলে জমির হারিসহ খরচের টাকাটা উঠবে হয়তো।

আগড়দাঁড়ি এলাকার জলিল বলেন, এখন বাজারে কাঁচা আমের দাম ভালো এবং ঝড় বৃষ্টিতে পড়ে যাওয়ার ভয়ে আগেই আম পেড়ে বিক্রয় করছি। এ বছর আমের ফলন খুবই কম।

সাতক্ষীরার সুলতানপুর বড়বাজারের ফল ব্যবসায়ী রজব আলী বলেন, বর্তমান বাজারে যে আম উঠছে, তা আচারের জন্য বিভিন্ন কোম্পানি সংগ্রহ করছে। বর্তমানে বাজারে আমের দাম ১ হাজার ২০০ থেকে দুই হাজার টাকা চলছে।

শহর কাঁচা ও পাকা বাজার সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহিম বাবু জানান, আঁটির চারাগাছের আম পাকলেও টক, কাঁচা অবস্থায়ও টক। কাঁচা অবস্থায় বাজারে চাহিদা থাকায় ও ভালো দাম পাওয়ায় চাষিরা আম পেড়ে বাজারে বিক্রি করছেন।

অন্য বছরের তুলনার এ বছর, বাজারে কাঁচা আম বেশি উঠছে এগুলো দিয়ে মূলত আচার, চাটনি, জেলি, কাচা আমের জুসসহ বিভিন্ন ধরনের সুস্বাদু খাবার তৈরি করা হচ্ছে। বিভিন্ন জেলার ব্যবসায়ীরা এখান থেকে আম কিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে বিক্রয় করছে। অনেক কোম্পানিও এ আম সংগ্রহ করছে।

সাতক্ষীরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ির উপপরিচালক নুরুল ইসলাম জানান, এ বছর জেলায় আগাম বৃষ্টির কারণে আমের মুকুল নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ফলন কমে গেছে। ইতোমধ্যে সাতক্ষীরার কিছু কিছু স্থানে বাজারে কাঁচা আম বিক্রি শুরু হয়েছে। এ আম মূলত আচার, জেলি, চাটনি ও জুস তৈরি করার জন্য বিভিন্ন কোম্পানি সংগ্রহ করছে। সঠিকভাবে পরিচর্যা না করতে পারা, তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও অতিরিক্ত বাতাস প্রবাহের কারণে আমের গুটি ঝরে যাচ্ছে। ঝড়ের শঙ্কা ও কাঁচা আমের চাহিদা থাকায় চাষিরা আম পেড়ে বিক্রি করছে। এখনও পরিপক্ক আম বাজারে উঠতে দুই সপ্তাহের বেশি সময় লাগবে। অপরিপক্ক আম পাকানোর উদ্দেশ্যে যদি কেউ ‘কেমিক্যাল স্প্রে’ ব্যবহার করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা চাষিদের সার্বক্ষণিক পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি।

এসএন

Header Ad

ঢাকায় কনসার্ট করবেন পাকিস্তানের রাহাত ফাতেহ আলী খান

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের জনপ্রিয় শিল্পী রাহাত ফাতেহ আলী খান ঢাকায় আসছেন। জুলাই-আগাস্টের ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিতে ঢাকায় বিনা পারিশ্রমিকে ‘চ্যারিটি কনসার্ট’ করবেন তিনি।

আয়োজকদের পক্ষথেকে গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। কনসার্ট থেকে অর্জিত অর্থ যাবে শহীদ জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনে।

শুক্রবার বিকেলে ৪টায় (২৯ নভেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে কনসার্টটির আয়োজক ‘স্পিরিটস অব জুলাই’ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘জুলাই-আগস্টের গণআন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পাশে দাঁড়াতে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) একদল শিক্ষার্থী ‘স্পিরিটস অব জুলাই’ নামক এক প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আগামী ২১ ডিসেম্বর ‘ইকোস অব রেভল্যুশন’ শিরোনামে একটি চ্যারিটি কনসার্ট আয়োজন করতে যাচ্ছি। এই কনসার্ট থেকে আয়কৃত সম্পূর্ণ অর্থ আমরা আন্দোলনে আহত-নিহতদের পরিবারকে সহায়তা করার মাধ্যমে তাদের পাশে থাকতে চাই।’

এই কনসার্টের জন্য এরই মধ্যে রাহাত রাহাত ফাতেহ আলী খানের সঙ্গে চুক্তিও সম্পন্ন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন আয়োজকরা।

পাকিস্তানের এই শিল্পী ছাড়াও কনসার্টে গান পরিবেশন করবে দেশীয় ব্যান্ড আর্টসেল, চিরকুট, অ্যাশেজ, আফটারম্যাথ ও র‌্যাপার সেজান এবং হান্নান।

আগামী ২১ ডিসেম্বর রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে ইকোস অব রেভ্যুলেশন শিরোনামে চ্যারিটি কনসার্ট অনুষ্ঠিত হবে।

Header Ad

বিএসএমএমইউতে আসাদুজ্জামান নূরের ওপর আহত শিক্ষার্থীদের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে হামলার শিকার হয়েছেন সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, তার ওপর হামলা করেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের আহত শিক্ষার্থীরা।

শনিবার (৩০/১১/২০২৪) দুপুরে দুপুরে নূরকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে গেলে আন্দোলনে আহত কয়েকজন ছাত্র তার ওপর হামলা চালান

ভুক্তভোগী বুলবুল আহমেদ বলেন, ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেজাউর রহমানের কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোন সেটটি নিয়ে নেন পরিচালক।

তবে এ বিষয়ে মন্তব্যের জন্য পরিচালককে ফোন করা হলেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ১৬ সেপ্টেম্বর বেইলি রোডের নওরাটন কলোনি থেকে সাবেক এই সংস্কৃতি মন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়।

২০০১ সাল থেকে সংসদে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিত্ব করেন নূর। সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি নীলফামারী-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

২০১৩ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর ২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি তিনি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।

Header Ad

সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আগের তুলনায় বেশি ‘নিরাপত্তা’ পাচ্ছে: জড়িপ

ভয়েস অব আমেরিকার এক জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মনে করছেন, অন্তর্বর্তী সরকার দেশের ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে বেশি নিরাপত্তা দিতে পারছে। জরিপের ফলাফলে নিরাপত্তা নিয়ে ধারণায় মুসলিম ও অমুসলিমদের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য লক্ষ্য করা গেছে।

গত অক্টোবর মাসের শেষের দিকে পরিচালিত এই জরিপে দেখা গেছে, ৬৪ দশমিক ১ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের তুলনায় অন্তর্বর্তী সরকার ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে বেশি নিরাপত্তা দিচ্ছে।

মাত্র ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, বর্তমান সরকার সংখ্যালঘুদের জন্য আগের চেয়ে খারাপ নিরাপত্তা দিচ্ছে। ১৭ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, পরিস্থিতি আগের মতোই আছে।

জরিপে ১,০০০ উত্তরদাতাকে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলের সাথে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনের তুলনা করতে বলা হয়।
বাংলাদেশের জনতত্ত্বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে জরিপের জন্য এক হাজার উত্তরদাতা বাছাই করা হয়। উত্তরদাতাদের মধ্যে সমানসংখ্যার নারী ও পুরুষ ছিলেন, যাঁদের মধ্যে ৯২ দশমিক ৭ শতাংশ মুসলিম।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে যে প্রতিশোধপ্রবণতা দেখা যায়, তার বড় এক ধাক্কা গিয়ে পড়ে দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু, বিশেষ করে সনাতন ধর্মাবলম্বী বা সূফী সাধকদের আস্তানা ও মাজার সমূহের ওপর।

বাংলাদেশের এক মানবাধিকারকর্মী নূর খান বলেন, ‘আমরা দেখেছি, সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার কারণে তাদের ওপর আক্রমণ হয়েছে। আবার শুধু সংখ্যালঘু হওয়ার কারণেও তাদের ওপর আক্রমণ হয়েছে। পঞ্চগড়ে আহমদিয়াদের আবাসস্থলে আক্রমণ হয়েছে, অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।’

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুরা ভিন্নমত প্রকাশকারীরা যে বরাবরই ঝুঁকির মধ্যে থাকে, সেদিকে ইঙ্গিত করে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি। তিনি বলেন, কোনো সরকার তাদের অধিকার রক্ষার জন্য খুব একটা কিছু করে না।

তবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর প্রশাসন, বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসেন সংখ্যালঘুদের উপাসনাস্থল পাহারা দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য।

ভয়েস অব আমেরিকার জরিপের ফলাফলে নিরাপত্তা নিয়ে ধারণায় মুসলিম ও অমুসলিমদের মধ্যে কিছুটা তফাত লক্ষ করা গেছে।

মুসলিম উত্তরদাতাদের মধ্যে মাত্র ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতি আগের থেকে খারাপ। কিন্তু ধর্মীয় সংখ্যালঘু উত্তরদাতাদের ৩৩ দশমিক ৯ শতাংশ মনে করেন, তাঁদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে খারাপ করছে।

জরিপে দেখা গেছে, মুসলিম উত্তরদাতাদের মধ্যে ৬৬ দশমিক ১ শতাংশ মনে করছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সংখ্যালঘুদের বেশি নিরাপত্তা দিচ্ছে। অন্যদিকে ধর্মীয় সংখ্যালঘু উত্তরদাতাদের মধ্যে ৩৯ দশমিক ৫ শতাংশ এই ধারণার সঙ্গে একমত।

 

 

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকায় কনসার্ট করবেন পাকিস্তানের রাহাত ফাতেহ আলী খান
বিএসএমএমইউতে আসাদুজ্জামান নূরের ওপর আহত শিক্ষার্থীদের হামলা
সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আগের তুলনায় বেশি ‘নিরাপত্তা’ পাচ্ছে: জড়িপ
এক মাস পর আবারও উৎপাদনে ফিরলো মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র
আইনজীবী আলিফ হত্যার ঘটনায় ৩১ জনের নামে মামলা
লোডশেডিংয়ে ২০ মিনিট বন্ধ ছিল আতিফ আসলামের কনসার্ট
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
বাংলাদেশী রোগীর চিকিৎসা বন্ধ করলো কলকাতা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন বিএনপি মহাসচিব
‘সাইফুলকে ইসকনের ব্যানারে আওয়ামী লীগের দোষররাই হত্যা করেছে’
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১২ টি স্বর্ণের বারসহ মালয়েশিয়ার নাগরিক আটক
সিরিজ রক্ষার মিশনে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
৮ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সতর্ক করল ইউজিসি
গোবিন্দগঞ্জে মসজিদের কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্ব, সংঘর্ষে একজন নিহত
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে টাঙ্গাইলে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল
আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের শুভসূচনা
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার প্রচারণা ও ইসকন প্রসঙ্গে যা বলল দিল্লি
কারাগারে ডিভিশন পাননি চিন্ময়, খেতে দেওয়া হচ্ছে নিরামিষ
আওয়ামী লীগ শাসনামলে বছরে পাচার হয়েছে ১৪ বিলিয়ন ডলার
পরিবর্তন হচ্ছে যমুনা নদীর ওপর নির্মিত নতুন রেলসেতুর নাম