শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪ | ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

তিন যুগ পর জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পেল শত পরিবার

পটুয়াখালীর কলাপাড়া পৌরশহরের দুঃখ বলে খ্যাত চিঙ্গরিয়া খালের অবৈধ চারটি বাঁধ অপসারণ করা হয়েছে। খালটি দখলের দীর্ঘ প্রায় তিন যুগ পরে বাঁধগুলো অপসারণ করা হলো।

এ খালটির বাঁধ অপসারণের ফলে পৌরসভার কবি নজরুল ইসলাম সড়কের পাশের এবং খালটির দুই পাড়ের শত পরিবারের জলাবদ্ধতার অবসান হলো।

জানা গেছে, দুই দখলদার ১৯৮৬-৮৭ সালে পানিতে টইটুম্বুর থাকা খালকে চাষযোগ্য কৃষিজমি দেখিয়ে বন্দোবস্ত নেন। অথচ এখন শুকনা মৌসুমেও খালটিতে ৩-৪ ফুট পানি রয়েছে। এ খালের একাধিক স্পটে বাঁধ দিয়ে পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভোগান্তিতে ফেলা হয়। এখন খালটির এসব অবৈধ বাঁধ অপসারণ করা হয়েছে।

নাগরিক উদ্যোগ কলাপাড়ার আহ্বায়ক নাসির তালুকদার ঢাকাপ্রকাশকে জানান, এই খালটি দখলমুক্ত করার মধ্য দিয়ে এই এলাকার মানুষের জলাবদ্ধতা দূর হলো। দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হলো। এই উদ্যোগের জন্য তিনি উপজেলা প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানান।

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক ঢাকাপ্রকাশকে জানান, খালটি পুরোপুরি উদ্ধার করা হবে। শুধু এই খালই নয় পর্যায়ক্রমে উপজেলার সব খাল দখলমুক্ত করা হবে।

কলাপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান রাকিবুল আহসান ঢাকাপ্রকাশকে জানান, প্রায় ৪০ বছর পর খালটি দখলমুক্ত হলো। এ খালটি সংস্কারের মাধ্যমে জোয়ার-ভাটার প্রবাহমান পানি চলাচলের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। ভবিষ্যতে আর যাতে কেউ এই খাল বন্দোবস্ত না নিতে পারে সে ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। আশা করছি, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম রাকিবুল আহসান, কলাপাড়া পৌরসভার মেয়র বিপুল চন্দ্র হাওলাদার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউনএনও) আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হকের যৌথ উদ্যোগে বাঁধগুলো অপসারণ করা হয়।

টিটি/

Header Ad

জানুয়ারিতে উদ্বোধন ও বাণিজ্যিক যাত্রা শুরু

পরিবর্তন হচ্ছে যমুনা নদীর ওপর নির্মিত নতুন রেলসেতুর নাম

টাঙ্গাইলের যমুনা নদীর ওপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দেশের উত্তর ও পশ্চিম অঞ্চলের প্রবেশদ্বার টাঙ্গাইলের যমুনা নদীর উপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উত্তরে নবনির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সরকার। তবে, এই দেশের দীর্ঘতম রেল সেতুর নাম কি হবে তা এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে উদ্বোধনের আগেই নাম পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। উদ্বোধনের প্রথম বছর ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলাচল করবে। এতে ক্রসিংয়ের সমস্যা হবে না, ফলে সময় সাশ্রয় হবে ২০ থেকে ৩০ মিনিট।

শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) বিকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিডি) আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান জানান এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতুটির নাম পরিবর্তনের জন্য উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা হচ্ছে। সেতুটি আগামী ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে উদ্বোধনের আগেই নাম পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, এখনও নাম পরিবর্তনের চূড়ান্ত করা হয়নি।

তিনি আরও জানান, মূল রেল সেতুর কাজ শতভাগ সম্পন্ন।এ পর্যন্ত প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৯৬ শতাংশ। চলতি বছরের আগামী ডিসেম্বর নাগাদ আমরা ট্রেন চলাচলে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করব এবং সে লক্ষ্য নিয়ে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছু। ২০২৫ সালের জানুয়ারির প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহে উদ্বোধনের সম্ভবনা রয়েছে। এই রেল সেতুটি উদ্বোধনের পর বাণিজ্যিকভাবে উন্মুক্ত করতে চাই।

এদিকে, গত মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর উদ্‌বোধনী ট্রায়াল ট্রেন চলাচল করছে। ট্রায়াল ট্রেনের শুরুতে ঘণ্টায় গতি ছিল ১০ কিলোমিটার, পরেরবার ঘণ্টায় ট্রেনের গতি ছিল ২০ এবং ৪০ কিলোমিটার। এর আগে গত সোমবার ২৫ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে সকাল থেকে ট্রায়াল ট্রেন শুরু হয়। উদ্‌বোধনী ট্রায়াল ট্রেনটি ২০ মিনিটে পশ্চিম পাড়ে পৌঁছায় এবং ১০ মিনিটে ফিরে আসে ও মাঝ পথে পশ্চিম পাড় থেকে ছেড়ে আসা অপর ট্রায়াল ট্রেনটি ক্রসিং করে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু রেলওয়ে প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দেশের এই দীর্ঘতম স্বতন্ত্র রেল সেতু দিয়ে বিরতিহীনভাবে কমপক্ষে ৮৮টি ট্রেন দ্রুতগতিতে সেতু পারাপার হতে পারবে। ফলে সেতু পারাপারে ২০ থেকে ৩০ মিনিট সময় বাঁচবে।নির্মাণাধীন এই রেল সেতুতে সাধারণ ট্রেন ছাড়াও দ্রুতগতির (হাইস্পিড) ট্রেন চলাচলের উপযোগী করে নির্মাণ করা হচ্ছে। ফলে সেতুতে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৫০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলাচল করতে পারবে।

২০১৬ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের নকশা প্রণয়নসহ সেতুর নির্মাণ ব্যয় প্রথমে ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি ৭ লাখ টাকা ধরা হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে এর মেয়াদ ২ বছর বাড়ানো হয়। ফলে প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকা দাঁড়িয়েছে, যার মধ্যে ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ দেশীয় অর্থায়ন এবং ৭২ দশমিক ৪০ শতাংশ জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) ঋণ দিয়েছে। বর্তমানে রেল জাদুঘর নির্মাণে সিদ্ধান্ত না হওয়ায় হাজার কোটি টাকার অর্থ সাশ্রয়ে হচ্ছে।

১৯৯৮ সালে বঙ্গবন্ধু সেতু চালু হওয়ার পর ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়। ২০০৮ সালে সেতুটিতে ফাটল দেখা দেওয়ায় ট্রেনের গতি কমিয়ে দেয়। বর্তমানে প্রতিদিন প্রায় ৩৮টি ট্রেন ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার গতিতে সেতু পারাপার হচ্ছে। এই সমস্যার সমাধানে সরকার যমুনা নদীর ওপর আলাদা রেল সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি সেতুর নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে এবং ২০২১ সালের মার্চে পিলার নির্মাণের জন্য পাইলিং কাজ শুরু হয়।

Header Ad

পূর্ণিমার প্রথম স্বামী কিবরিয়াকে বিয়ে করলেন চিত্রনায়িকা কেয়া

সাবরিনা সুলতানা কেয়া। ছবি: সংগৃহীত

হঠাৎ করে বিয়ে করেছেন ঢালিউডের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা সাবরিনা সুলতানা কেয়া। স্বামীর নাম মোস্তাক কিবরিয়া। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। মোস্তাক কিবরিয়া দেশের অন্যতম জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পূর্ণিমার ১ম স্বামী ছিলেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খরবটি নিজেই জানিয়েছেন এই তারকা। জানান, তিনি বিয়ে করেছেন।

জানা গেছে, কেয়ার স্বামীর নাম মোস্তাক কিবরিয়া। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। মোস্তাক কিবরিয়া চিত্রনায়িকা পূর্ণিমার প্রাক্তন স্বামী। ২০০৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ব্যবসায়ী মোস্তাক কিবরিয়ার সঙ্গে প্রথম বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন পূর্ণিমা। তার সাথে ডিভোর্স হয় ২০০৭ সালের ১৫ মে।

এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে কেয়া লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ বিয়ে করলাম সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’

এছাড়াও গণমাধ্যমে নিজেদের জন্য দোয়া চেয়ে কেয়া জানান, পারিবারিক আয়োজনের মধ্য দিয়ে হঠাৎ করেই বিয়ে হয়েছে তাদের। মা ও বোন অসুস্থ থাকার কারণে ঘরোয়া আয়োজনের বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তবে পরবর্তীতে বড়সড় করে আয়োজন করার পরিকল্পনা আছেও বলে জানান।

উল্লেখ্য, ‘কঠিন বাস্তব’ সিনেমায় অভিনয় করে ঢালিউডে পা রাখেন কেয়া। তখন তার বয়স মাত্র ১৪। এরপর একটানা দুই ডজনের মতো ছবিতেও কাজ করেন নায়িকা। মান্না, রুবেল, আমিন খান, রিয়াজ, ফেরদৌস, শাকিব খানের মতো নায়কদের সঙ্গেও পর্দা ভাগ করেছেন কেয়া।

কিন্তু কেয়ার ক্যারিয়ার যখন সাফল্যের চূড়ায় ঠিক তখনই সিনেমা থেকে নিজেকে আড়াল করে নেন। যদিও পরবর্তীতে ২০১৫ তে ‘ব্লাক মানি’ দিয়ে আবারও পর্দায় ফেরেন তিনি।। তবে এখনও কেয়ার কিছু ছবি রয়েছে, যা মুক্তির অপেক্ষায়।

Header Ad

‘আইনজীবী সাইফুলের পরিবারের জন্য কোটি টাকার ফান্ড গড়া হচ্ছে’

আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ এবং ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

ইসকনের অনুসারীদের হামলায় শহীদ আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের পরিবারের জন্য কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা হচ্ছে। ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের তত্ত্বাবধানে এ ফান্ড সংগ্রহের দায়িত্বে আছে মানবিক সংগঠন শামসুল হক ফাউন্ডেশন।

শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) সকালে চট্টগ্রামের লোহাগাড়ার পানত্রিশা গ্রামে শহিদ আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত ও মোনাজাত শেষে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন সাংবাদিকদেরকে এ তথ্য জানান।

ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনে বলেন, সাইফুল ইসলাম আলিফ আইনের শাসন, মানবাধিকার ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে দেশ ও জাতিকে অনেক কিছু দিতে পারতেন। কিন্তু তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। এই জঘন্য হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। অপরাধীদের প্রচলিত আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করবে সরকার।

উপদেষ্টা আরও বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যপূর্ণ একটি রাষ্ট্র। এই সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্য বিনষ্ট করতে দেশি-বিদেশি নানা প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী চক্রান্ত চালাচ্ছে। একটি বৈষম্যহীন দেশ গঠনের প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে অপচেষ্টা চলছে। কোনোভাবেই এই চক্রান্তের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে নষ্ট হতে দেওয়া যাবে না।

ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ড. খালিদ বলেন, এ বিষয়টি আদালতের বিচারাধীন। সুতরাং এ বিষয়ে মন্তব্য করা সমীচীন হবে না।

হত্যাকারীদের আইনের আওতায় আনতে সরকারের পদক্ষেপ সম্পর্কে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সেখানে উপস্থিত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেন, সন্দেহজনক অনেককে ইতোমধ্যে ধরা হয়েছে। সরকার এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর। এ বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্ত হবে, সুষ্ঠু বিচার হবে এবং অপরাধীরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে।

এ বিষয়কে কেন্দ্র করে উসকানিমূলক ঘটনা যেন না ঘটে এবং দেশে-বিদেশে আমাদের ভাবমূর্তি যেন নষ্ট না হয় সে দিকে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানান তিনি।

পরে উপদেষ্টারা আইনজীবী সাইফুল ইসলামের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন। ধর্ম উপদেষ্টা হত্যাকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের ভরণপোষণ, চিকিৎসা ও পড়ালেখার জন্য সাইফুলের বাবার হাতে আলহাজ শামসুল হক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ১ কোটি টাকা সহায়তা প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে নগদ ১ লাখ টাকা, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ৫ লাখ টাকার চেক এবং আল মানাহিল ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আরও ১ লাখ টাকা তুলে দেন।

এ সময় লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইনামুল হাসানসহ ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পরিবর্তন হচ্ছে যমুনা নদীর ওপর নির্মিত নতুন রেলসেতুর নাম
পূর্ণিমার প্রথম স্বামী কিবরিয়াকে বিয়ে করলেন চিত্রনায়িকা কেয়া
‘আইনজীবী সাইফুলের পরিবারের জন্য কোটি টাকার ফান্ড গড়া হচ্ছে’
ইসকনের নামে আওয়ামী লীগ নতুন করে আসার চেষ্টা করছে: হেফাজতে ইসলাম
ঢাকায় আজ মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম
বিক্ষোভের দায়ে গ্রেপ্তার আরও ৭৫ বাংলাদেশিকে ক্ষমা করল আমিরাত
ভারতের দ্বিচারিতা নিন্দনীয় ও আপত্তিকর: আসিফ নজরুল
গাইবান্ধায় তিন বিএনপি নেতার পদ স্থগিত
সচিব আব্দুস সবুর মন্ডলকে বাধ্যতামূলক অবসর
চিন্ময় কৃষ্ণসহ ১৭ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
তীব্র শীতে কাঁপছে উত্তরের জনপদ, তাপমাত্রা নেমেছে ১১.৪ ডিগ্রিতে
চুয়াডাঙ্গায় সেনা অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী মিল্টন অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার
সরকার পতনের পর থেকে অনুপস্থিত কুবি কর্মকর্তা, তদন্ত কমিটি গঠন
জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমে হেফাজতের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪২ ফিলিস্তিনি
যুগ্মসচিব নিশাত রাসুলকে ওএসডি
সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু
আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা ভাববেন: ড. ইউনূস
দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান