শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পঙ্কজ ভট্টাচার্য, গণমানুষের প্রজ্জলিত মশাল

প্রথিতযশা রাজনীতিবিদ, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, দেশের প্রগতিশীল রাজনৈতিক আন্দোলনের জীবন্ত কিংবদন্তি, ঐক্যন্যাপের সভাপতি পঙ্কজ ভট্টাচার্য দীর্ঘদিন অসুস্থ। বাঙালির রাজনৈতিক জীবনের এক আদর্শ প্রতিচ্ছবি পঙ্কজ ভট্টাচার্য। নির্লোভ, ব্যক্তিস্বার্থের তাড়নাহীন এক মানুষ। একজন আদর্শ বাঙালির জীবন কতটা সমৃদ্ধ হওয়া প্রয়োজন তা এক ঝলকে জানা যায় তার অবয়ব দেখে, মুখের কথা শুনে। গত শতকে বাঙালির জীবন সংগ্রামের প্রতিটি অধ্যায়ের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত তিনি। মাস্টার দা সূর্য সেনের রাজনৈতিক আদর্শ এখনো তার চেতনার গভীরে। এখনো তার দিনরাত্রি গণমানুষের ভাবনায়।

দুই বছর আগে সহসংগ্রামী ও জীবনসঙ্গী রাখীদাশ পুরকায়স্থ প্রয়াত হয়েছেন। সেই শোকের সঙ্গে শারিরীক নানা জটিলতায় পঙ্কজ দার বিপুল কর্মব্যস্ত জীবনে কিছুটা ছন্দপতন এসেছে। আশি পেরিয়েছে বেশ আগে, সেটি নিছক সংখ্যায়। জীবনের গতি সবসময় থেকেছে একই রকম। শরীর বেকে বসতে চাইলেও মনের জোরের কাছে হেরেছে বারবার। টানা ছয় মাস হাসপাতাল বাসা চলছে। এই ভালো এই খারাপ। আমরা (আমি ও আমার স্ত্রী লাইলা খালেদা) পঙ্কজ দার জন্য বেশ উদ্বিগ্ন থাকি। শরীরের খোঁজ জানতে ব্যাকুল থাকি। শ্বাসযন্ত্রজনিত সংকটের কারণে তার সঙ্গে হুটহাট দেখা করা বারণ। ফোনে কথা বলা বারণ। করোনা কঠিন সময় পেরোনোর পর এখন মানুষের জীবন অন্যরকম হয়ে গেছে। অনেক কিছুতেই উদ্বেগ যেমন বেড়েছে, একইভাবে অনেক কিছুই সহ্য হয়ে গেছে মানুষের।

লাইলা খালেদা সরাসরি পঙ্কজ দার রাজনৈতিক কর্মী। গণফোরামের সময় থেকে বিভিন্ন দায়িত্বে মাঠে ময়দানে রাজপথে পঙ্কজ দার সঙ্গে। ঐক্যন্যাপ প্রতিষ্ঠিত হলে সে প্রথম কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদকের দয়িত্বপ্রাপ্ত হয়। আমি সেই সুবাদে পঙ্কজ দার দারুণ সাহচর্য পেয়েছি। পঙ্কজ দার সঙ্গে সম্পর্ক ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে আমারও একটি পৃথক জায়গা তৈরি হয়েছে গত দেড় দশকে। অনেক বিষয়েই বোঝার জন্য জানার জন্য পঙ্কজ দার কাছে ফোন করি। বাসাই যাই। বলা যায় আমাদের জীবনশিক্ষক তিনি। আমরা তার সন্তানের মতো। তিনি আমাদের পিতৃতুল্য। তিনি আমাদের মাথার ওপরের সবচেয়ে নিরাপদ ছায়া।

অনেকদিন আমরা আমেরিকায়। এসেই ভালোমন্দে নিয়মিত কথা হয়েছে দাদার সঙ্গে। কিন্তু বেশ অসুস্থ হয়ে পড়ায় কথা বন্ধ। এমনকি যোগাযোগও অনেকটা বন্ধ। অনেকের কাছে ফোন করে আংশিক খবর পাই। ‍তার শরীরের নানা পরিস্থিতি আর চিকিৎসার খবর অজানাই থাকে। উদ্বিগ্ন থাকি।

রবিবার সকালে হঠাৎ পঙ্কজ দার ফোন থেকে একটি মেসেজ এল। একটি ভিডিও মেসেজ। ভিডিওটি ন্যাপ সিপিবি ছাত্র ইউনিয়ন গেরিলা বাহিনীর অস্ত্র সমর্পন অনুষ্ঠানের। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারির ভিডিও। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে অস্ত্র সমর্পন করছেন পঙ্কজ দা। এই অনুষ্ঠানের আলোকচিত্রটি আমাদের ঘরেও ছিল। পঙ্কজ দার ছবিটি দেখে বুকের ভেতর ধক করে উঠল। মেসেজের জবাব লিখলাম।

‘ধন্যবাদ দাদা। এটি সংগ্রহে থাকা প্রয়োজন। আপনার হোয়াটস অ্যাপ থেকে এই বার্তা আসায় খুব খুশি হলাম। আশা করি আপনার শরীর এখন অনেকটা ভালো। সতত শুভকামনা।’ সঙ্গে সঙ্গে ভিডিও কল। পঙ্কজ দা নিজে কথা বলছেন। তার নাকে সরু অক্সিজেন পাইপ লাগানো। সেই তেজদীপ্ত কথাবার্তা। পাল্টে গেল আমাদের দিন। অনেক কথা হলো। তার কিছুটা শেয়ার করতে চাই।

`অবস্থার একটু উন্নতি হচ্ছে, কিন্তু ২৪ ঘণ্টা অক্সিজেন চলছে। আমি একটি অনুরোধ করব তোমাদের। জার্মানির একটি পোর্টেবল শ্বাসযন্ত্র আছে, কোনো ডাক্তার পরিচিত থাকলে জেনে, আমাকে বিস্তারিত জানাবে। তোমরা বাচ্চাদের নিয়ে সুখী থাকলে আমি অনেক আনন্দ পাব। তোমাদের কথা আমার খুব মনে পড়ে। বিশেষ করে যখন আইসিইউতে অচেতন অবস্থায় কাটিয়েছি অপারেশন টেবিলে যখন ভয়ংকর মুহূর্তগুলো কাটিয়েছি আমি হাসিঠাট্টা করেছি বটে, ঘুরে দাঁড়াবার চেষ্টা করেছি। যাতে হেরে না যাই, এখন ছয় মাস পরে কিছুটা উন্নতি হচ্ছে। গতকাল প্রেসিডিয়াম মিটিং করেছি বাসায়। তোমার (লাইলা খালেদা) কথা বলেছি। বলেছি তুমি থাকলে, তোমাকেও ডাকতাম। পত্রিকার কাটিংগুলো তোমাদের কাছে পাঠাতে পারি। তোমরা ভালো থেক লেখালেখি কোরো।’

‘রাখী (রাখীদাশ পুরকায়স্থ) তো চলে গেল। এখন বহ্নিশিখা, আমার শালিকা, ছয় বছর বয়স থেকে আমার কাছে, কন্যাতুল্য, সে ও তার স্বামী প্রফেসর ড. মানস বসু অষ্টপ্রহর আমার জন্য কাজ করে। এমনকি মৌসুমীও (আমার আরেক শালিকা) হাসপাতালে আমার জন্য অনেক করেছে। প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান হাসপাতালে আমার অপারেশন শেষ না হওয়া পর্যন্ত বসে থেকেছে। আমার সঙ্গে প্রতি সপ্তাহে দেখা করতে এসেছে। মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরের ট্রাস্টি ডা. সরওয়ার আলী, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফৌজিয়া মোসলেম নিয়মিত আমাকে দেখতে আসে। অন্যান্য নেতারাও দেখতে আসেন।’

“এখন বাসায় আছি। বেশি কথা বলা এখনো বারণ। আজ একটু সুযোগে তোমাদের খবর নিলাম। আর আমি কিছু বিবৃতি ও নিউজ তোমাদের কাছে পাঠাব হোয়াটস অ্যাপ এ। শোনো আমার পুত্রকন্যার অভাব নেই। একটি কবিতা আছে রবীন্দ্রনাথের। ‘পিতা কর নাই বলে করিয়াছ পিতামহ, হে বিধাতা’ আমার ডজন ডজন ছেলেমেয়ে আছে। জিন্দাপার্কের লোকজন একদিন বিশেষ প্রার্থনা করেছে আমার উদ্দেশ্যে। আমার রোগমুক্তির জন্য রোজা করেছে। আমি তো এই ভালোবাসাতেই সুস্থ হয়ে আছি। আমার একটি বই বের হবে ফেব্রুয়ারিতে। প্রকাশিত হলে কারো মাধ্যমে তোমাদের কাছে পৌঁছাব।”

‘আমি তো তোমাদের দেখার জন্য ব্যাকুল হয়ে থাকি। তোমাদের মাথায় হাত দিয়ে আশির্বাদ করব। বাচ্চাদের কোলে নেব। আমি আরও কিছুদিন সচল থাকতে চাই। সক্রিয় থাকতে চাই। কিছু মানুষের উপকার করতে চাই। আমার নিজের কিছু দরকার নেই। তোমরা ভালো থাকলে আমি খুব খুশি হব। তোমরা ভালো থেক। বাচ্চাদের ভালো রেখ।’

‘বাচ্চাদের শিক্ষাটা যেন ভালো হয়। বাংলাটা যাতে ভুলে না যায়, এইদিকে খেয়াল রেখ। বাংলা ভুলে গেলে মনটা খুব খারাপ হয়ে যাবে। অনেক বাচ্চা দেখেছি, বাপ মা বাংলা সিলোটি, কিন্তু বাচ্চারা বাংলা ভাষা জানে না। রবীন্দ্রনাথের গান করছে, ইংরেজি ফোনেটিকে লিখে তা উচ্চারণ করছে। এইটা আমার কাছে খুব মর্মস্পর্শী। বাংলাটা পড়াবে। কবিতা আবৃত্তি শেখাবে। গান শেখাবে। রবীন্দ্রসংগীত শেখাবে। তারা মানুষের মতো মানুষ হোক, এটা চাই। আমি আরও কিছুদিন আছি রে। মনের শক্তি আমার অনেক বেশি। আমি যেকোনো অবস্থায় ঘুরে দাঁড়াতে পারি।’

‘আমি চলে গিয়েছিলাম ডিলেরিয়ামে। সেখানে ভূত-প্রেত খামছে ধরছে আমাকে। সেই ছবিগুলি চোখে ভাসছে। আমি কী কী বলেছি না বলেছি আমার তা মনে নেই। সেই অবস্থা থেকে আমি ফেরত এসেছি মনের জোরে। চারটা অপারেশন শেষ করে এখনো আমি তিরাশি বছর বয়সে নিজেকে মনে করি আটের সঙ্গে তিন যোগ করলে এগারো হয়। আমি এগারোতে আছি।”

পঙ্কজ ভট্টাচার্যের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি। শুভকামনায় মনে রাখুন এই মহান রাজনীতিককে।

লেখক: সাংবাদিক

এসএন

 

 

Header Ad
Header Ad

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ৬৫টি পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করছে। এর ফলে বাজেটের আগেই এসব পণ্যের মূল্য বাড়তে পারে।

এ তালিকায় রয়েছে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, জুস, ফলমূল, সাবান, সিগারেট, টিস্যু পেপার, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, বিমান টিকিট এবং হোটেল-রেস্তোরাঁর খাবারের খরচসহ আরও অনেক পণ্য। বিশ্লেষকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ উদ্যোগ সাধারণ জনগণের ওপর আর্থিক চাপ বাড়াবে এবং মূল্যস্ফীতির বর্তমান পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক কর্মকর্তা জানান, বাজেটের সময় ভ্যাট পরিবর্তন করা হয়, তবে এবারের পরিস্থিতি আলাদা। অর্থ মন্ত্রণালয় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ পেতে কর-জিডিপি অনুপাত ০.২ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই লক্ষ্যে অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে এ পদক্ষেপ মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। চলমান পরিস্থিতিতে চাল, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সাতটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে শুল্কছাড় দিলেও মাঝপথে ভ্যাট বৃদ্ধির এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন ব্যয়কে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য আর্থিক দুশ্চিন্তা বাড়াবে এবং জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত স্থিরচিত্র, ভিডিও ফুটেজ, ডকুমেন্টারি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণে একটি বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল। এসব তথ্য আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংরক্ষণের আহ্বান জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জনসাধারণের কাছে থাকা এসব তথ্য গুগল ড্রাইভে (muspecialcell36@gmail.com) আপলোড করার অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া, একই সময়ের মধ্যে এসব তথ্য পেনড্রাইভে ধারণ করে সরাসরি গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের কার্যালয়ে (২য় তলা, ভবন নং-২, বিএসএল অফিস কমপ্লেক্স, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ১ মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০০) হস্তান্তর করারও সুযোগ রয়েছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত এই উদ্যোগের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র সংরক্ষণ করা হবে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান হবে।

Header Ad
Header Ad

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তার বাসভবনে গিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাত ৮টা ৩০ মিনিটে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের বাসভবনে প্রবেশ করেন তিনি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেন সেই দোয়া করেছেন সেনাপ্রধান। এ সময় সেনাপ্রধানের সাথে ছিলেন তার স্ত্রী। খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান ও তার স্ত্রী প্রায় ৪০ মিনিটের মতো ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক