শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জীবনের অর্থ, অর্থের জীবন

আমরা কেন এসেছি এই পৃথিবীতে? আমাদের জন্ম নেওয়ার উদ্দেশ্য কি? –এরকম নানা প্রশ্ন অনাদিকাল থেকে মানুষের মনে জেগেছে। বিভিন্ন ধর্ম, দর্শন, বিজ্ঞানসহ নানা পর্যায়ে এর ব্যাখ্যা আছে, বিতর্ক আছে। তবে আমরা যারা সাধারণ মানুষ, আমাদের মনে প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা যখন এসেই পড়েছি এই ধরাধামে, তখন আমাদের দায়-দায়িত্ব কার? আমাদের দেশের প্রায় শতভাগ লোক ধর্মে বিশ্বাসী। তাই কেউ কেউ হয়ত বলবেন, ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে, আল্লাহ বা ইশ্বর আমাদের সব কিছুর মালিক। আমাদের জন্ম মৃত্যু উনার ইচ্ছায়। এতে মানুষের অবহেলায়, জিগাংসায় যে মৃত্যু, তাকে কি আমরা সহজে আল্লাহ বা ইশ্বরের উপর দায় চাপিয়ে দিতে পারি? এর ব্যাখ্যা দেবেন ধর্মীয় বিশেষজ্ঞরা।

তবে আম জনতা হিসেবে প্রশ্ন, স্বাভাবিক বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের মৃত্যুকে আল্লাহ বা ইশ্বরের উপর চাপাতে পারলেও অন্যসব মৃত্যুর দায় কার? এ পর্যায়ে আসে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্র বা তদারকি প্রতিষ্ঠানের উপর! খোলা চোখে দেখলে ঘটনা, দুর্ঘটনা, অবহেলা, গাফেলিতেতে মৃত্যুর দায় তারা এড়াতে পারে না। এ কারণে ২০০১ সালে তৎকালীন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী, সন্ত্রাসীদের গুলিতে বাবার কোলে এক শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় ‘আল্লাহ’র মাল আল্লাহ নিয়ে গেছেন’ বলে যথেষ্ট বির্তকের মুখে পড়েছিলেন।

সীতাকুণ্ডে, নীমতলীতে, তাজরিন গার্মেন্টেসে, রানা প্লাজায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড/ধসের ঘটনার যারা অকালে চলে গেছেন, তারা তো আর ফিরে আসবেন না। যাদের বেঁচে থাকার অবলম্বন ছিলেন তারা, সেই স্বজনদের কি অবস্থা? একটি জীবনের অকাল মৃত্যু অনেক জীবনকে বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দিয়েছে। কিছু দান খয়রাততো আর জীবনের মূল্য হতে পারে না। কিন্তু তারপরও কি আমাদের বোধোদয় হয়েছে? পুরান ঢাকার নীমতলীর অগ্নিকাণ্ডে ১১৭ জনের মৃত্যুর এক যুগ পেরোলেও কেমিক্যাল কারাখানা, দোকান বা গুদাম এখনো সেখানেই আছে। জনবহুল এলাকা থেকে এসব সরিয়ে নেওয়ার জন্য কত ট্রাস্কফোর্স, তদন্ত কমিটি, পরিকল্পনা হলো। কাজের কাজ কি কিছু হয়েছে? তাই হয়ত সেখানে আরও কোনো বড় ট্রাজেডি অবশ্যম্ভাবী হয়ে আছে!

আর যাদের উপর দেখভালের দায়িত্ব, রাষ্ট্র বা তার সংশ্লিষ্ট তদারকি প্রতিষ্ঠান কি করছে? সীতাকুণ্ডে এত বড় বেসরকারি বিএম কনটেইনার টার্মিনাল, যেখানে প্রতিদিন শত শত শ্রমিক ও অন্যান্য লোকজন কাজ করছে, বহু ট্রাক কনটেইনার নিয়ে আসা যাওয়া করছে, আর সংশ্লিষ্ট তদারকি প্রতিষ্ঠানের কর্তারা ’নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে’। বিস্ফোরক অধিদপ্তর, কেমিক্যাল রাখার বিষয়ে তাদের অনুমতি নেওয়া হয়নি বলে দায় সেরেছে! পরিবেশ অধিদপ্তরের বক্তব্যও একই রকম! আসলে তারা সবই জানে। অবৈধ অর্থ আয়ের জোরে তারা দেখেও এতোদিন দেখেনি! তাই তাদের এ ঘটনায় আসামি করা অযৌক্তিক হবে না! আর কাস্টমস ও বন্দর কর্মকর্তারাতো সব জেনে শুনেও তাদের সঙ্গে কনটেইনার লোড আনলোডের কাজ করে আসছেন। তাই তারাও সব জানেন। তারপরও ওই অবৈধ অর্থের কাছে নতজানু।

বিস্ফোরক অধিদপ্তর ও পরিবেশ অধিদপ্তরের থেকে অনুমতি না নেওয়া হলেও এখানে কি হচ্ছে তা যদি তারা সরেজিমনে দেখত, তাহলে হয়ত এই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটত না। একইভাবে কাস্টমস ও বন্দর কর্তারা যদি তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করত তাহলে কি এমন হত?

আর এই বিএম কনটেইনার টার্মিনালের মালিক মুজিবর রহমানসহ অন্যান্যরা ঘটনাস্থলেই আসেনি। যারা ছিল তারাও সটকে পরেন। তারা যদি জানাত সেখানে কি ধরনের কেমিক্যাল আছে তাহলে ফায়ার সার্ভিসের ৮ জনসহ ৫০ জন মানুষের মৃত্যু হয়ত হতো না। মালিকরা ভিডিও বার্তা দিয়ে দায় সেরেছে। বলা হচ্ছে, মুজিবর রহমান সরকারি দলীয় নেতা ও স্থানীয় একটি পত্রিকার মালিক সম্পাদক হওয়ায় এই টার্মিনালে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার বালাই ছিল না। ক্ষমতার দাপট ও অবৈধ অর্থের কাছে সব নিয়ম কানুনকে তিনি বন্দি করে রেখেছিলেন। আর তার খেসারত দিতে হলো হতাহতদের, আমদানি-রপ্তানির জন্য সেখানে জমা কনটেইনারের মালামালের ব্যবসায়ীদের ও এলাকাবাসীকে। বলা হচ্ছে, এই অগ্নিকাণ্ডের প্রচন্ড বিস্ফোরণে ওই এলাকার ৫ কিলোমিটারের মধ্যে সব স্থাপনা কমবেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাতাসও হয়ে পড়েছে বিষাক্ত।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হতাহতের স্বজনদের আহাজারি যেন দূরে থাকাদেরও বুকে এসে বিঁধেছে। ফেসবুকে লাইভ করতে গিয়ে বিস্ফোরণে উড়ে যাওয়া, বাবা মাকে শেষ কথা বলে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়া—এরকম আরও অনেক মানবিক বিপর্যয় সবাইকে বিপন্ন, গভীর শোকাচ্ছন্ন করে দিয়েছে। এমনই হৃদয় বিদারক ঘটনা আর কত দেখবে এই বাংলাদেশ?

আসলে অবৈধ অর্থের বিলাসী জীবন যারা করেন, তারাতো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোনো না কোনোভাবে অন্যের জীবনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। আর এই অবৈধ অর্থের সব উৎস বন্ধ করা গেলেই হয়ত জীবনের অকাল প্রয়াণ রেহাই পাবে! সে আশা কি আমরা করতে পারি?

লেখক: ইব্রাহিম আজাদ, লেখক ও সাংবাদিক।

আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত