বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় : খাবারের মান বাড়েনি, দাম বেড়েছে

লেখা ও ছবি : আসাদুল্লাহ গালিব
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানের ভাসমান খাবারের দোকানগুলোর মালিকেরা ইচ্ছেমতো, লাগামহীনভাবে দাম বাড়িয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন ছাত্র, ছাত্রীরা।

সরেজমিনে এই প্রতিবেদক বিশ্ববিদ্যালয়ের টুকিটাকি চত্বর, সিলসিলা, স্টেশন বাজার ও জিয়া হলের সামনের দোকানগুলো ঘুরে খাবারের দামের তারতম্য জেনেছেন। এতে সাধারণ ছাত্র, ছাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েছেন বলে তার কাছে অভিযোগ করেছেন। তারা আরো অভিযোগ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই বিষয়ে এখনো কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। আর কোনো খাবারেরই মান বাড়েনি দাম বাড়ার পরেও।

টুকিটাকি চত্বরের বিভিন্ন দোকানে ভাতের প্লেটের দাম ১৫ টাকা। বটতলার মিজানের দোকানে ১০ টাকা। টুকিটাকিতে দুটি পরটা আর এক প্লেট ভাজির দাম ২৪ টাকা। জিয়া হলের বাবুর দোকানে একই খাবারের দাম ১৫ টাকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরের স্টেশন বাজারে সিস্টেম মিল ২৫ টাকা, পাঁচ পদের সবজি দেওয়া হয়। তবে টুকিটাকিতে এই সিস্টেম ভাজিই আরো অনেক কম ভালো মানের খাবারে পাতলা ডাল, এক টুকরো বেগুন ভাজি আর আলু ভাজির পদে ৩৫ টাকা রাখা হয়। সিলসিলাতে এক প্লেট ভাতের দাম ১৫, অন্য জায়গাতে ১০ টাকা।

স্টেশন বাজার, জিয়া হলের সামনের দোকানগুলোতে একটি পুরি ও চপের দাম পাঁচ। সিলসলিা ও টুকিটাকিতে আট টাকা। কটি দোকানে খিুঁচড়ি মেলে ২০টা প্লেটে। তবে পরিমাণে খুব কম থাকে। এই যে দামের তারতম্য তাতে কোনো বিকার নেই প্রশাসনের। মান বাড়েনি কোথাও। তবে খাবার কিনে খাওয়ার সময় ছাত্র, ছাত্রী ও দোকানদার, কর্মচারীদের মধ্যে নিয়মিত ঝগড়া হচ্ছে।

ছাত্রদের পক্ষ থেকে মতামত চাইতে গেলে আইনের তৌফিক বলেছেন, ‘আমাদের ক্যাম্পাসের টুকিটাকি চত্বরের খাবারের দাম অন্যান্য জায়গার চেয়ে বেশি। এই জায়গা ও সিরাজি ভবনের সামনের দোকানদাররা বলেছেন, খাবারের জন্য উপকরণগুলোর দাম বড়েছে। তবে আমাদের মতে, তারা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির ফায়দা লুটেছেন। আর বিশ্ববিদ্যালয় কোথাও কোনো খাবারের জন্য নির্ধারিত মূল্য তালিকা প্রদান করেননি। ফলে এই দাম বাড়া ও সেভাবে টাকা আদায় চলছে।’

‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোথাও কোনো মনিটরিং বা নজরদারির ব্যবস্থা চালু করেননি’-এই অভিযোগ করেছেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতার ছাত্র আশিকুল ইসলাম ধ্রুব। তিনি আরো বলেছেন, ‘অধ্যাপকরা নিয়মিত প্রশাসনিকভাবে দোকানগগুলোতে মনিটরিং ব্যবস্থা চালু করতে দাম যেমন কমতো, তেমনি খাবারগুলোর মানও অনেক ভালো হতো। আমাদের সব কষ্ট দূর হতো।’

তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গিয়েছে, একবেলা ভালো ভাবে খেতে গেলে একজন ছাত্র ও ছাত্রীর ৫০ থেকে ৬০ টাকা খরচ হয়। মাসে ১৫শ টাকা। তিনবেলা থেকে সাড়ে চার হাজার টাকা অন্তত দিতে হয় তাকে। এটি কোনোভাবেই সম্ভব হয় না কোনো ছাত্র, ছাত্রীর জন্য। ধ্রুব আরো জানিয়েছেন, ‌‘আমাদের কারো পরিবারেরই মাসের আয় বাড়েনি। রাজশাহীতে আয়ের অবস্থা ভালো নয়। ফলে আমাদের প্রায় সব ছাত্র, ছাত্রীরই বাড়তি কোনো রোজগার নেই।’

বিভিন্ন জায়গার দোকানদারদের সঙ্গে কথা বললে তারা হোটেল মালিক থেকে খুচরো দোকানদার পযন্ত একটি কথাই বলেছেন, আমরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ভর্তির সময়ে প্রদান করা খাবারের তালিকার নির্ধারিত দামে খাবার বিক্রি করছি। অনেকে জানিয়েছেন, তারা এই তালিকার চেয়েও কম দামে খাবার বিক্রি করছেন। রুটি ও পুরির দাম বাড়ানো হয়েছে বলেছেন। এর কারণ হলো বাজারে তেল, গ্যাসের মতো অন্যান্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বেড়েছে। ফলে তারা দুই একটি টাকা করে খাবারের আইটেমপ্রতি দাম বাড়িয়েছেন জানিয়েছেন। তারা অঙ্গীকার করেছেন সবাই, বাজারে আমাদের ব্যবসা পণ্যগুলোর দাম কমলে আমরা কম দাম রাখবো। বাড়লে সেভাবে ছাত্র, ছাত্রীদের কাছ থেকে দাম বেশি রাখতে হয়।

কনজ্যুমার ইয়ুথ নামের ভোক্তাদের তরুণ সংঘের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি জেড এম. তৌহিদুর নূর প্রীতম বলেছেন, ‘আমরা এই বিষয়ে কাজ করে চলেছি। আমাদের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আসাবুল হকের সঙ্গে দেখা করেছি। স্যারকে লিখিতভাবে আমাদের পাঁচদফা দাবী জানিয়েছি। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচায প্রশাসন অধ্যাপক ড. সুলতান-উল-ইসলামের সঙ্গে দেখা করবো। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে যেসব দোকান পরিচালিত হচ্ছে প্রশাসনের মাধ্যমে সেগুলোতে খাবারের মূল্য তালিকা সংযোজন ও সমন্বয়ের জন্য কাজ কবর। তাকে গিয়ে আমাদের প্রস্তাব জানাবো। কনজ্যুমার ইয়ুথ আশা করে, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের খাবারের অনিয়ন্ত্রিত দামগুলো কমানো ও খাবারের মান বাড়াতে প্রশাসন শীঘ্রই কাজ শুরু করবেন।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আসাবুল হক তার ক্যাম্পাসের ভাসমান দোকানগুলোতে খাবারের দামের হেরফের ও বাড়া নিয়ে বলেছেন, ‘এটি আমাদের নজরে আছে। প্রক্টরিয়াল বডি এর মধ্যে স্টেট দপ্তরকে পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করেছে। খুব দ্রুত দোকানগুলোতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য তালিকা প্রয়োগ ও টাঙানোর নির্দেশ দেওয়া হবে। এরপরও খাবারের দাম কেউ বাড়ালে, খারাপ খাওয়ালে আমরা তুলে দেব, ব্যবস্থা নেব।’

ওএস।

 

Header Ad

ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক কৃষকলীগ নেতাসহ নিহত ২

নিহত কৃষকলীগ নেতা মো. শামীম পারভেজ। ছবি: সংগৃহীত

ময়মনসিংহের ত্রিশাল ও ফুলপুর উপজেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় কৃষক লীগ নেতাসহ দুইজন নিহত হয়েছে। এতে আহত হয়েছে নজরুল ইসলাম দীপক নামে আরও একজন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক এবং ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কের পৃথক পৃথক স্থানে এসব দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ত্রিশাল পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. আজহারুল ইসলামের বড় ছেলে শামীম পারভেজ (৩০) ও ফুলপুর উপজেলার ইমাদপুর গ্রামের মৃত ইব্রাহীম শেখের ছেলে সুরুজ আলী (৭০)। শামীম পারভেজ উপজেলা কৃষকলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।

ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন বলেন, নিজের ফিসারির মাছ বিক্রি করে প্রাইভেটকারে ময়মনসিংহ থেকে ত্রিশালের নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন কৃষকলীগ নেতা শামীম ও নজরুল ইসলাম দীপক। এসময় তাদের বহনকারী প্রাইভেটকার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশাল উপজেলার নুরুর দোকান এলাকায় আসতেই হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের খাদে পড়ে গিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কা লাগে। এতে প্রাইভেটকারটিতে আগুন ধরে গেলে যুবলীগ নেতা শামীম পারভেজ (৩০) ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ সময় তার সঙ্গে থাকা মো. নজরুল ইসলাম দীপক আহত হন।

তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

অপরদিকে ময়মনসিংহের ফুলপুরে ফজরের নামাজ পড়তে ঘর থেকে বের হয়ে ট্রাকচাপায় সুরুজ আলী (৭০) নামে এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। নিহত সুরুজ আলী উপজেলার ইমাদপুর গ্রামের মৃত ইব্রাহিম শেখের ছেলে।

ফুলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুর রহমান বলেন, নিহত সুরুজ আলী ফজরের নামাজ পড়তে বের হয়ে সড়কে এলে ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কের ইমাদপুর এলাকায় ময়মনসিংহ থেকে আসা একটি বেপরোয়া গতির ট্রাক হঠাৎ তাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সেইসঙ্গে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।

গোবিন্দগঞ্জে বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়

গোবিন্দগঞ্জে সালাতুল ইস্তিসকার আদায় করছেন মুসল্লিরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জে বিশেষ নামাজ সালাতুল ইস্তিসকার আদায় করেছেন মুসল্লিরা।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টায় গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠে এই নামাজ আদায় করা হয়।

বিশেষ এই নামাজে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ সহস্রাধিক মুসল্লি অংশ গ্রহণ করেন। নামাজ শেষে খুতবা পাঠ ও পরে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
পরে তাপদাহ থেকে মুক্তি ও বৃষ্টির জন্য আল্লাহর দরবারে বিশেষ দোয়া পরিচালনা করন শ্রীমুখ জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মো. আব্দুস ছালাম নাটোরী।

এছাড়া গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কাটাবাড়ি মাহমুদবাগ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ ও নাকাইহাট হাইস্কুল মাঠেও এই নামাজ আদায় করেন স্থানীয়রা।

বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে চিঠি দুদকের

ছবি: সংগৃহীত

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে (বিএফআইইউ) চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

পাশাপাশি এফডিআর, সঞ্চয়পত্রসহ স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের তথ্য জানতে চেয়ে জয়েন্ট স্টক, সাব রেজিস্ট্রি অফিসসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি দিয়েছে সংস্থাটি। আগামী মে মাসের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে দুদককে এসব তথ্য সরবরাহ করতে বলা হয়।

এ ছাড়া দুদকের অনুসন্ধান দল অভিযোগের বিষয়ে জানতে বেনজীরকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে বলে জানিয়েছেন দুদকের কমিশনার জহুরুল হক।

এর আগে, গত ২২ এপ্রিল পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের অনিয়ম-দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানে একটি কমিটি গঠন করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পরদিন ২৩ এপ্রিল এ-সংক্রান্ত রিট আবেদনের শুনানির পর হাইকোর্ট আগামী দুই মাসের মধ্যে ওই কমিটির কার্যক্রমের অগ্রগতি প্রতিবেদন চেয়েছেন।

এদিকে বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকে আবেদন দেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। রোববার (২১ এপ্রিল) দুদককে দেওয়া ওই আবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ৩৪ বছর ৭ মাস চাকরি করে গত ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে অবসরে যান। অবসর গ্রহণের পর দেখা যায়, বেনজীর আহমেদ তার স্ত্রী ও কন্যাদের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি অর্জন করেছেন যা তার আয়ের তুলনায় অসম।

এতে বলা হয়, গত ৩১ মার্চ একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক মহাপরিদর্শক তার স্ত্রী জিশান মির্জা এবং দুই মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর ও তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন। বেনজীর আহমেদ তার পদের অপব্যবহার করে তার আয়ের তুলনায় প্রতিবেদনে উল্লিখিত সম্পত্তি অধিগ্রহণ করেছেন বলে বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে বলে চিঠিতে জানান ব্যারিস্টার সুমন।

এমন পরিস্থিতিতে, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ, স্ত্রী, বড় মেয়ে ও ছোট মেয়ের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ সংগ্রহের জন্য তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নিতে দুদককে অনুরোধ করেন তিনি।

সর্বশেষ সংবাদ

ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক কৃষকলীগ নেতাসহ নিহত ২
গোবিন্দগঞ্জে বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়
বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে চিঠি দুদকের
ভূমি মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নেবে ২৩৮ জন
জয়কে আজীবন বয়কট, ২ জনকে সাময়িক বহিষ্কার
বৃষ্টির আশায় নওগাঁর বিভিন্ন উপজেলায় ইসতিসকার নামাজ আদায়
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে পঁচা মাংস বিক্রি, ব্যবসায়ীকে জরিমানা
‘উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ণ হতে পারে’
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের নতুন ৩ বিচারপতি
তীব্র গরমে দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
মনোনয়ন প্রত্যাহার না করা মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের সময়মত ব্যবস্থা
মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
বিশ্বজুড়ে চলমান যুদ্ধ বন্ধে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
আরও ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের গল্প আসছে বাংলাদেশের পর্দায়
শরীয়তপুরে দুপক্ষের সংঘর্ষে শতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৫
মুক্তি পেল ইমতু রাতিশ ও অলংকার এর 'বরিশাইল্লা সং'
জরুরি সাংগঠনিক নির্দেশনা দিলো ছাত্রলীগ
সাহিত্য চর্চার আড়ালে শিশু পর্নোগ্রাফি বানাতেন টিপু কিবরিয়া