বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ | ১১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

হেঁটে পার হওয়া যায় শৈলমারী, প্রমত্তা শিবসা এখন চারণভূমি

খুলনার বটিয়াঘাটা বাজারের পাশদিয়ে পশ্চিমে চলে গেছে শৈলমারী নদী। এলাকাবাসী জানান, একসময় এ নদীতে প্রবল স্রোত ছিল। এখন উজানের পানি না পাওয়ায় জোয়ারের পানিতে পলি জমে অনেক অংশ ভরাট হয়ে গেছে। মানুষ হেঁটেই নদী পার হচ্ছে। ১০ বছরে এ নদীর মৃত্যু ঘটেছে।

সম্প্রতি দেখা গেছে, নদীর দুইপাড় জুড়ে বিশাল চর। জোয়ার এলে ডুবে যায়, ভাটায় ফের ভেসে ওঠে। শৈলমারী যেখানে বাঁক নিয়ে উত্তরমুখী হয়েছে, সেখানে একটি ইটভাটা। আরেকটু এগোলে সালতা নদী যেখানে দক্ষিণে বাঁক নিয়েছে সেখানে আরেকটি ইটভাটা। পশ্চিমপাশেও রয়েছে আরেকটি ইটভাটা। তারপর রয়েছে একাধিক ইটভাটা। এসব ইটভাটার কাঁচামাল নদীপারের পলিমাটি।

এলাকাবাসী জানায়, শৈলমারীর উত্তরদিকে কৈয়া বাজারের পাশদিয়ে চলে গেছে বিল ডাকাতিয়ায়। সেখানে নদীটির বাঁক নেওয়ার মুখে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ১০ ভেন্টের স্লুইসগেট। এরপরই নদীপাড়ে উঁচু বাঁধ দিয়ে দুই নদীর সম্মিলনস্থলে আরেকটি ইটভাটা। এটি স্থাপন করেছিলেন প্রয়াত সংসদ সদস্য শেখ নুরুল হক। এখন তার উত্তরাধিকাররা এটির মালিক। সেখানে রয়েছে একটি সাইনবোর্ড। তাতে লেখা- ব্যক্তি মালিকানাধীন এ জমিতে স্লুইসগেট তৈরি করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।

এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ড খুলনার নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, ব্যক্তি মালিকানার জমির ওপর স্লুইসগেট তৈরি করার কথা নয়। কাগজপত্র না দেখে বিস্তারিত বলতে পারছি না।

মূলত নদীটিতে যত স্রোত কমেছে, তত বেড়েছে ইটভাটা। আগে বিল ডাকাতিয়ার পানি শৈলমারী হয়ে চলে যেত কাজীবাছায়। একই পথে জোয়ারের পানি চলে যেত উত্তরদিকে। এখন এ পথে আর বিলের পানি নামে না। ফলে শৈলমারী আর উজান অঞ্চলের পানি পায় না। আবার শৈলমারীতে শালতা মিশে যেখানে দক্ষিণে বাঁক নিয়েছে, তার পূর্ব পাশে আরেকটি ইটভাটা। এ ইটভাটা ক্রমশ দখল করছে নদী। ফলে আরও সংকুচিত হচ্ছে শৈলমারী।

অপরদিকে পাইকগাছার এক সময়ের প্রমত্তা শিবসা নদী ভরাট হয়ে এখন চারণ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। গত ১০ বছরে নদীর শিববাটি সেতু থেকে হাঁড়িয়া পর্যন্ত সাড়ে সাত কিলোমিটার ভরাট হয়ে জেগে উঠেছে চর।

এলাকাবাসী জানান, কিছু প্রভাবশালী নদী দখল করে মাছের ঘের করায় পানি প্রবাহের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। নদীর মাঝে সরু খাল থাকলেও জোয়ারের সময় সামান্য পানি থাকায় নৌকা চলাচল করলেও ভাটার সময় ওই নৌকা চলাচল করতে পারে না। সে সময় জোয়ারের জন্য অপেক্ষা করতে হয়। নৌপথ বন্ধ হওয়ায় নদীকেন্দ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষতি হচ্ছে। পাশাপাশি এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে।

এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ড খুলনার নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, নদীটি খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১২৫ কোটি টাকা। দ্রুত প্রকল্পটি একনেকে পাঠানো হবে।

এসএন

ক্যান্সারে না ফেরার দেশে পেপার রাইম ব্যান্ডের সাদ

পেপার রাইম ব্যান্ডের ভোকালিস্ট আহমেদ সাদ। ছবি: সংগৃহীত

চিরতরে চলে গেলেন পেপার রাইম ব্যান্ডের ভোকালিস্ট আহমেদ সাদ। দীর্ঘদিন ধরে মরণব্যাধি ক্যান্সারে ভুগছিলেন। অবশেষে সবাইকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন তিনি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাত ১২টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে তার। মৃত্যুকালে ৫২ বছর বয়স হয়েছিল এ সংগীতশিল্পীর।

গায়কের মৃত্যুর বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন তার স্কুলজীবনের বন্ধু ও পেপার রাইম ব্যান্ডের সদস্য অনিন্দ্য কবির অভিক। তিনি বলেন, কয়েক বছর ধরে ক্যানসারে ভুগছিলেন সাদ। মাঝে কিছুটা সুস্থও হয়েছিলেন। কিন্তু গত কয়েক মাস আগে তার শরীরজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে ক্যানসার।

আবার তিনদিন আগেই হার্ট অ্যাটাক হয়। পরে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। এরইমধ্যে মঙ্গলবার সকালে ফের হার্ট অ্যাটাক হয়। পরে হাসপাতালের দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন তাকে।

পেপার রাইম ব্যান্ডের সদস্যরা। ছবি: সংগৃহীত

গায়ক আহমেদ সাদের দাফন বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) হতে পারে বলে জানিয়েছেন তার বন্ধু অভিক। তবে বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে তার পরিবার থেকে।

ব্যান্ড পেপার রাইম এবং এর শিল্পী আহমেদ সাদ নব্বই দশকে মাত্র একটি অ্যালবাম প্রকাশের মাধ্যমে শ্রোতাহৃদয়ে জায়গা করে নেন। ব্যান্ডটির হার্ডরক, মেলোরক, সফট রক ঘরণার গানগুলোর কথা ও সংগীত ভীষণ গ্রহণ করে নেয় শ্রোতারা। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ‘অন্ধকার ঘরে’, ‘আকাশের কী রং’, ‘এলোমেলো’ গানগুলো শ্রোতাদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে।

পেপা রাইম ব্যান্ডের সদস্যদের বিভিন্ন ব্যস্ততার জন্য ওই বছরই কার্যক্রম থমকে যায় ব্যান্ডটির। তবে ২০০৯ সালে সেটি সক্রিয় করার উদ্যোগ নেয়া হয়। এ সময় ব্যান্ডে নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দেন মিরাজ ও লনি। ড্রামার অভিক ২০১১ সালে দেশে ফিরে ব্যান্ডে যোগ দেন। তারপর অনুশীলন করতে থাকেন তারা। নতুন অ্যালবাম প্রকাশেরও কথা চলে। কিন্তু ব্যান্ডটির ভোকালিস্ট সাদের অসুস্থতা সেটি আর হয়ে উঠে না। ফলে ২০১২ সালে পথচলা অনেকটা অনানুষ্ঠানিকভাবে থমকে যায়।

২০১৭ সালে সবশেষ ‘আবার’ নামের একটি মিক্সড অ্যালবাম প্রকাশ হয় পেপার রাইমের। আশিক মিউজিকের ব্যানারে মিক্সড অ্যালবামটির গানটির শিরোনাম ছিল ‘দাঁড়াও বন্ধু’।

গাইবান্ধায় ‘শ্রুতিকটু’ ৯ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন

গাইবান্ধা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। ছবি: সংগৃহীত

শ্রুতিকটু হওয়ায় গাইবান্ধার ৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ৩ এপ্রিল প্রাথমিক পর্যায়ে দেশের ২৪৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে গাইবান্ধার দুটি উপজেলার নয়টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।

প্রজ্ঞাপন সূত্রে জানা গেছে, ফুলছড়ি উপজেলার ‘গলাকাটি’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন হয়ে ‘আনন্দ বাজার’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ‘পাগলার চর’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিবর্তন হয়ে ‘ভোরের পাখি’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ‘নাপিতের হাট’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিবর্তন হয়ে ‘থানাপাড়া আদর্শ’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ‘বাজে ফুলছড়ি’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিবর্তন হয়ে ‘চর ফুলছড়ি’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ‘কঞ্চিপাড়া ১নং’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন হয়ে ‘কঞ্চিপাড়া আদর্শ’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

এ ছাড়া গাইবান্ধা সদর উপজেলার ‘পঁচারকুড়া’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন হয়ে ‘গিদারী কৃষ্ণচূড়া’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ‘বাজে চিথুলিয়া’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিবর্তন হয়ে ‘পশ্চিম চিথুলিয়া’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ‘ধুতিচোরা’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিবর্তন হয়ে ‘রহমাননগর’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ‘পূর্ব ধুতিচোরা’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন হয়ে ‘গিদারী আনন্দনগর’ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

এ বিষয়ে গাইবান্ধা বোরহানিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহাজাদী হাবিবা সুলতানা বলেন, এমন কিছু বিদ্যালয়ের নাম আছে যেসব নাম উচ্চারণ করতে মুখে বাধে। প্রতিনিয়ত শিশুরা ওইসব নাম নিয়ে ঠাট্টার শিকার হন। সারা দেশের শ্রুতিকটু নামের বিদ্যালয়গুলো চিহ্নিত করে নামগুলো পরিবর্তন জরুরি। ওই সব নেতিবাচক নাম পরিবর্তন করে অর্থপূর্ণ নাম রাখা হলে নরম মনের কোমলমতি শিশুরা তাদের বিদ্যালয়ের নাম নিয়ে লজ্জা না পেয়ে গর্ব করতে পারবে।

গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বেলাল হোসেন বলেন, ফুলছড়ি উপজেলার পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পাল্টানো হয়েছে। পাল্টে যাওয়া নামগুলো ছিল শ্রবণকটু। যা শিশুদের মনে খারাপ প্রভাব ফেলত। নাম পাল্টে যাওয়া বিদ্যালয়গুলোর সাইনবোর্ডে নাম পাল্টে দেয়া হবে। প্রজ্ঞাপন জারির পর থেকে সকল পেপারসে নাম পরিবর্তনের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

গাইবান্ধা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম বলেন, অর্থহীন নামগুলো থেকে অনুপ্রেরণা পাওয়ার কোনো সুযোগ থাকেনা। যার কারণে খুঁজে খুঁজে উজ্জ্বল-সুন্দর এবং অর্থপূর্ণ নাম রাখা হয় সন্তানদের। মানুষ ইতিহাসে যে সব নাম উজ্জ্বল সে সব নাম রাখার চেষ্টা করেন। একই রকম বিদ্যালয়গুলোর নামের বেলাতেও। তবে যেকোনো কারণে হোক সারা দেশের কিছু বিদ্যালয়ের ‘শ্রুতিকটু’ নাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু ওইসব নাম পরিবর্তনের উদ্যোগটি একটি ভাল দিক। আমি মনে করি পরিবর্তন করা এসব অর্থপূর্ণ, শ্রুতিমধুর এবং ইতিহাস সমৃদ্ধ নাম কোমলমতি শিশুদের মনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। একই সঙ্গে শিশুরা গর্বের সঙ্গে তারা তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম উচ্চারণ করবে।

গাইবান্ধায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১ হাজার ৪৬৬ টি। এসব বিদ্যালয়ের বিপরীতে শিক্ষকের সংখ্যা ৮ হাজার ২১৩ জন এবং এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে ৪ লাখ ৩ হাজার ৪৭৩ জন।

হিটস্ট্রোকে প্রাণ হারালেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইশতিয়াক

ইশতিয়াক ওয়ারেছ তূর্য। ছবি: সংগৃহীত

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ইশতিয়াক ওয়ারেছ তূর্য মারা গেছেন। তীব্র তাপপ্রবাহে হিটস্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করছেন তার স্বজনরা।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে তিনি মারা যান। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক ও জনসংযোগ দপ্তরের উপ-পরিচালক আসিফ বিন আলী গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, আমাদের শিক্ষার্থী ইশতিয়াক ওয়ারেছ তূর্য বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় থাকতেন। মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। হিটস্ট্রোকে মারা গেছেন বলে তার পরিবার ও স্বজনরা ধারণা করছেন। আমরা তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।

ইশতিয়াক ওয়ারেছ তূর্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের ২০২তম ব্যাচের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে। তূর্যের বাবা ওয়াহিদুজ্জামান মিনু আফজাল হোসেন মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক। বাবার একমাত্র সন্তান ছিলেন তূর্য।

এদিকে, মঙ্গলবার রাতে ঢাকায় তূর্যের মৃত্যুর পর বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকালে তার মরদেহ নিজ জেলা সিরাজগঞ্জে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বাদ জোহর সিরাজগঞ্জ আলিয়া মাদরাসা মাঠে তার জানাজা হবে।

তীব্র তাপপ্রবাহে গত ২১ এপ্রিল থেকে অনলাইনে ক্লাস নিচ্ছে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়টির অনলাইন ক্লাসই চলমান থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দেশে চলমান তাপপ্রবাহের কারণে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তূর্যসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থী এসময়ে বাসায় বসে অনলাইনে ক্লাস করছিলেন।

সর্বশেষ সংবাদ

ক্যান্সারে না ফেরার দেশে পেপার রাইম ব্যান্ডের সাদ
গাইবান্ধায় ‘শ্রুতিকটু’ ৯ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
হিটস্ট্রোকে প্রাণ হারালেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইশতিয়াক
মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা উপজেলা নির্বাচন থেকে না সরলে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রেললাইনে বাস, পুলিশের তৎপরতায় প্রাণে বাঁচল ট্রেনের যাত্রীরা
ইনশাল্লাহ স্পিন বিভাগে পার্থক্য গড়ব : বাংলাদেশের নতুন কোচ
ব্যাংককের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী
এফডিসিতে সাংবাদিক-শিল্পীদের মারামারি, কী ঘটেছিল?
তীব্র গরমের মধ্যে ১০০০ মেগাওয়াট ছাড়াল লোডশেডিং
নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় বিএনপির আরও এক নেতা বহিষ্কার
যেসব এলাকায় গ্যাস থাকবে না আজ
ছয় দিনের সফরে আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে সামুদ্রিক পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর
পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন
গোবিন্দগঞ্জে ১৪ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা
রাজধানীতে ছাদ থেকে লাফিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
ভাড়া বাড়াইনি, শুধু ভর্তুকি প্রত্যাহার করেছি: রেলমন্ত্রী
নবাবগঞ্জে জাল দলিলে জমি দখলের চেষ্টা, সাবেক ও বতর্মান চেয়ারম্যান জেলহাজতে
ঢাকা ছাড়লেন কাতারের আমির, গেলেন নেপাল
নওগাঁর মান্দায় বিদ্যুতের আগুনে পুড়ল ৮ বসতবাড়ি