শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৬ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাজধানী‍জুড়ে অসহনীয় যানজট, নিশ্চুপ সেবা সংস্থা

সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতা ও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে অনীহার কারণেই রাজধানীতে বাড়ছে যানজট। এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য কঠোর সিদ্ধান্ত প্রয়োজন বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। এখনই কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে রাজধানী ঢাকা আরও নিশ্চল হয়ে যাবে বলেও মনে করেন তারা। রাজধানীজুড়ে অসহনীয় যানজট হলেও সেবা সংস্থাগুলো নিশ্চুপ।

ঢাকাকে নিয়ে কাজ করে ৭টি মন্ত্রণালয় ও ৫৪টি প্রতিষ্ঠান। এসব মন্ত্রণালয় ও প্রতিষ্ঠান নিজ নিজ উদ্যোগে বিভিন্ন প্রকল্প তৈরি করছে। সবগুলো প্রকল্পের উদ্দেশ্য দেখানো হয় ঢাকাকে সচল করতে বাসযোগ্য করতে; কিন্তু বাস্তবায়ন শেষে সেসব প্রকল্পের সুফল নগরবাসী কতটুকু পেল তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশ্লেষকরা। শহরের ভেতরে ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হলেও তার সুফল মানুষ পাচ্ছে না বলে জানান তারা। তাই অচিরেই সমন্বিত ব্যবস্থাপনা চালু করা প্রয়োজন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

সম্প্রতি ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং এন্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) এক গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে–একটি আদর্শ সিটিতে সুষ্ঠু যোগাযোগব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সড়ক এলাকার বরাদ্দকৃত ভূমি ২০ থেকে ২৫ হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন গবেষকরা। সেই ক্ষেত্রে রাজধানী ঢাকায় ১০ ভাগেরও কম সড়ক বিদ্যমান। তা সত্ত্বেও সেবাসংস্থা, সড়ক সংস্থা ও নগর সংস্থাসমূহের সমন্বয়হীন খোঁড়াখুঁড়ি, অনিয়ন্ত্রিত পার্কিং ও হকার অব্যবস্থাপনার কারণে ঢাকার সড়কগুলো সক্ষমতার ৬০-৭০ ভাগের বেশি কার্যকারিতা দেখাতে পারে না। আবার বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে নগর এলাকার জনঘনত্ব ৬০ থেকে ৮০ জন প্রতি একরে, যা অল্প কিছু আরবান ডিস্ট্রিক্টে সর্বোচ্চ ১২০ হতে পারে; কিন্তু ঢাকায় জনঘনত্ব একর প্রতি ৩০০-৪০০ জন, কোনো কোনো এলাকায় ৬০০-৭০০ লোকও বাস করে প্রতি একরে। ফলশ্রুতিতে ঢাকার সড়কগুলো তার কার্যকর সক্ষমতার ৬-৭ গুণ ট্রাফিক ধারণ করার চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন।

অন্যদিকে প্রতিদিনই সড়কে নামছে নতুন নতুন গাড়ি। আর রাজধানীকে ঘিরে বিভিন্ন সেবা সংস্থার অনিয়ন্ত্রিত খোঁড়াখুঁড়ি লেগেই থাকে বছরজুড়ে। ফলে দিন দিন নিশ্চল হয়ে যাচ্ছে রাজধানী ঢাকা। এ অবস্থা থেকে বের হতে সরকারের সদিচ্ছা ও কঠোর সিদ্ধান্ত প্রয়োজন বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

যানজটের বিষয়টি স্বীকার করেছেন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের যে উন্নয়ন কর্ম পরিকল্পনা তাতে মানুষের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানুষের মাথাপিছু আয় যখন বাড়েবে তখন গাড়ীর সংখ্যাও বাড়বে। ফলে যানজট আগামীতে আরও বাড়বে।’

রাজধানী ঢাকাকে নিয়ে ৭ টি মন্ত্রণালয় ও ৫৪টি প্রতিষ্ঠান কাজ করলেও। যানজট নিরসনে আলাদা করে কারও কোনো পরিকল্পনা নাই। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন সড়কের সংস্কার ও উন্নয়ন করলেও ফুটপাত দখলমুক্ত করতে ব্যর্থ। তাদের এই ব্যর্থতায় যানজট আরও অসহনীয় হয়ে উঠছে। ফুটপাত দখলমুক্ত বর্জ্য মুক্ত ঢাকা শহর গড়তে না পারলেও ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থার দায়িত্ব নিতে চায় সিটি করপোরেশন।

এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘সিটি করপোরেশনগুলোর উপর যেসকল দায়িত্ব ন্যাস্ত রয়েছে সেগুলো পরিপূর্ণ করতে পারলেই তখন এটা নিয়ে ভাবা যাবে। আগে তাদের সক্ষমতার প্রমাণ দিতে হবে।’

রাজধানী ঢাকার যানজটের সমাধান তুলে ধরে স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন বলেন, ‘যানজট নিরসনের কথা চিন্তা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিন্টু রোডে সচিবদের জন্য অ্যাপার্টমেন্ট করে দিয়েছেন। শুধু প্রধানমন্ত্রী উদ্যোগ নিলেই হবে না এর সঙ্গে সংশ্লিষ্টদেরও দায়িত্বশীল হতে হবে। মিন্টু রোডে সচিবদের অ্যাপার্টমেন্ট করার অন্যতম কারণ সচিবরা এখান থেকে দ্রুত সময়ের মধ্যে অফিসে যেতে পারবেন। এখন সচিবদের জন্য যদি দুটি অত্যাধুনিক বাস বা চারটি উন্নতমানের মাইক্রোবাস দেওয়া যায় তাহলে পরদিনই যানজট কমে যাবে। এই ব্যবস্থা চালু করলে ১১৪টি প্রাইভেট কার রাস্তায় থাকবে না। অর্থাৎ ব্যক্তিগত গাড়ীকে রাস্তায় নিরুসাহিত করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ঢাকা শহরকে নিয়ে ৭টি মন্ত্রণালয়ের ৫৪টি প্রতিষ্ঠান কাজ করে। এসব প্রতিষ্ঠান ও মন্ত্রণালয় ঢাকা শহরের জনগণের সেবা করতে যেয়ে ভোগান্তিতে শেষ করে ফেলেছে। এজন্য সেবা সংস্থাগুলোকে একই ছাতার নিচে এনে জনপ্রতিনিধিদের অধিনস্ত করতে হবে। জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে।’

গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ বুয়েটের অধ্যাপক ড. মো. শামসুল হক ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘ঢাকার যানজট নিয়ন্ত্রণ করতে হলে এখনই ব্যক্তিগত গাড়ির লাগাম টেনে ধরতে হবে। একটি শহরে কতটি গাড়ী নামতে পারে তার একটা পরিসংখ্যান থাকা দরকার। ছোট ছোট গাড়িকে নিরুসাহিত করে গণপরিবহনের দিকে নজর দিতে হবে।’

ঢাকায় যানজট বাড়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘ঢাকা শহরে দীর্ঘ দিন ধরেই যানজট হচ্ছে। নতুন করে আরও বেশি যানজট হওয়ার কারণ করোনায় কিছু মানুষ গাড়ি কিনেছে। আর কিছু মানুষ যারা বেকার হয়েছে। যে কারণে হঠাৎ শহরে রিকশা ও মটরসাইকেল বেড়ে গেছে। এমনিতেই যানজট ছিল এখন আরও বেড়েছে।’

এসএম/এসএ/

শহরে কৃষক লীগের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না: ওবায়দুল কাদের

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কৃষক লীগের ধানমন্ডি শাখা, বনানী শাখা, গুলশান শাখা, বারিধারা শাখা- এসবের কোনো প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। এক সময় এমনও ছিল যে, কুয়েতে, কাতারের, সৌদি আরবে, আমেরিকায় কৃষক লীগ ছিল।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে ফার্মগেটের কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, কৃষক লীগকে শহরের মধ্যে আটকে না রেখে গ্রামের দিকে নিয়ে যাওয়া ভালো। আজকে সারা বিশ্বের যে সংকট। আজকে এ অবস্থায় কৃষির অর্থনীতি হচ্ছে আমাদের দেশের অর্থনীতির প্রাণ এবং এটাই প্রমাণিত হয়েছে কৃষি বাঁচলে বাংলাদেশের অর্থনীতি বাঁচবে। বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচাতে হলে কৃষককে বাঁচাতে হবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, এদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সূচনাই হয়েছে কৃষকদের হাতে। কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতি বাঁচবে। এটাকে গুরুত্ব দেওয়ার ফলে বৈশ্বিক সংকটেও কঠিন পরিস্থিতি সহজে মোকাবিলা করতে পেরেছে বাংলাদেশ।

তিনি বলেন, যারা এ দেশকে নিয়ে বেশি কথা বলেন, কথায় কথায় সরকারের সমালোচনা করেন, যারা আন্দোলনে ব্যর্থ, নির্বাচনে ব্যর্থ, তারাই গণতন্ত্রের সমালোচনা করেন।

বিএনপি পথ হারা পথিকের মত দিশেহারা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এ দলের ভবিষ্যৎ আছে বলে কর্মীরাও বিশ্বাস করে না। কারণ, এরা অর্থপাচার ও জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষক।

অপশক্তিকে প্রশ্রয় দেয়া যাবে না। দেশকে এগিয়ে নিতে হলে এই অপশক্তিকে রুখতে এক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, যারা কথায় কথায় সরকারের সমালোচনা করেন, আন্দোলনে ব্যর্থ হয়েছে তারাই গণতন্ত্রের সমালোচনা করে। কিন্তু শেখ হাসিনার হাতে বাংলাদেশ নিরাপদে আছে। চেতনা ও চিন্তায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ পালন করতে হবে।

কৃষি অর্থনীতির মাধ্যমে বৈশ্বিক সংকটের প্রভাব থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ সম্ভব বলেও জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীর পবায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের তিনজন আরোহী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার মুরাদীপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- আসিফ ইকবাল (১৯), সুইট (৩১) ও তাজুল ইসলাম (২৫)। এদের মধ্যে আসিফ দামকুড়া উপজেলার নতুন কশবা এলাকার লাল মোহাম্মদের ছেলে, সুইট সুত্রাবন এলাকার আলমগীরের ছেলে ও তাজুল ইসলাম তাজুল লালমনিরহাট সদর উপজেলার বড়বাড়ি এলাকার মো. জহুরুল ইসলামের ছেলে।

অপরদিকে আহতরা হলেন- মো. জুলহাস উদ্দিন (৩২) ও মো. রিমন হোসেন (৩৫)। জুলহাস জেলার দামকুড় উপজেলার আলীগঞ্জ এলাকার মো. রবিউল ইসলামের ছেলে ও রিমন একই উপজেলার নতুন কশবা এলাকার মো. মানিক মিয়ার ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মুরারীপুর এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক, দুটি মোটরসাইকেলকে চাপা দেয়। এতে একটি মোটরসাইকেলে থাকা দুজন ঘটনাস্থলেই মারা যান। অপর মোটরসাইকেলটিতে তিনজন যাত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে একজন মারা যান। বাকি দুজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

দামকুড়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আলী আকবর বলেন, মুরাদীপুর এলাকায় বালুবাহী একটি ডাম্পট্রাক দুটি মোটরসাইকেলকে চাপা দেয়। এসময় পাঁচ আরোহীর মধ্যে দুজন ঘটনাস্থলে মারা যান। আহত তিনজনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে আরও একজনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের পর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধানসহ নিহত ১০

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত কেনিয়ার সামরিক বাহিনীর প্রধান জেনারেল ফ্রান্সিস ওমন্ডি ওগোল্লা। ছবি: সংগৃহীত

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সামরিক বাহিনীর প্রধান জেনারেল ফ্রান্সিস ওমন্ডি ওগোল্লাসহ দেশটির ১০ জন সামরিক কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ২০ মিনিট নাগাদ এলজিও মারাকওয়েট কাউন্টিতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এলাকাটি রাজধানী নাইরোবির উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত।

সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, ওই হেলিকপ্টারে সেনাপ্রধান ফ্রান্সিসের সঙ্গে ১১ জন সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা ছিলেন। সেখান থেকে বেঁচে ফিরেছেন মাত্র দু’জন।

সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় নিহত অন্য নয়জন হলেন- ব্রিগেডিয়ার সোয়াল সাইদি, কর্নেল ডানকান কিটানি, লেফটেন্যান্ট কর্নেল ডেভিড সাওয়ে, মেজর জর্জ বেনসন মাগোন্ডু, ক্যাপ্টেন সোরা মোহাম্মদ, ক্যাপ্টেন হিলারি লিটালি, এসএনআর সার্জেন্ট জন কিনুয়া মুরেথি, সার্জেন্ট ক্লিফন্স ওমন্ডি এবং সার্জেন্ট রোজ ন্যাভিরা।

তবে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ এখনও জানা যায়নি। দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ।

দেশের জন্য এমন ঘটনা খুবই দুঃখের এমনটা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে দেশটির প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো বলেন, দুর্ভাগ্যবশত হেলিকপ্টারটি উড্ডয়নের পরপরই বিধ্বস্ত হয়। এ বিষয়ে নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠক হয়েছে। দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে কেনিয়ার বিমান বাহিনী থেকে একটি তদন্ত দল গঠন করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

এদিকে আজ শুক্রবার থেকে তিন দিনের শোক পালন করবে কেনিয়া। এ সময় জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখবে পূর্ব আফ্রিকার এই দেশটি।

সর্বশেষ সংবাদ

শহরে কৃষক লীগের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না: ওবায়দুল কাদের
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধানসহ নিহত ১০
পালিয়ে আসা ২৮৫ সেনা সদস্যকে ২২ এপ্রিল ফেরত নেবে মিয়ানমার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন: ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
সারাদেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
বিমানবন্দরের বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে পড়ল বাস, প্রকৌশলী নিহত
১০ হাজার টাকা চেয়ে না পেয়ে বাবাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
প্রতিমন্ত্রী পলকের শ্যালক লুৎফুলকে শোকজ করল আওয়ামী লীগ
হামলার পর ইসরায়েলকে যে হুমকি দিল ইরান
আওয়ামী লীগ দেশকে মগের মুল্লুকে পরিণত করেছে: মির্জা ফখরুল
স্বচ্ছতার সাথে অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই করা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে
তীব্র গরমের মধ্যেই ঢাকাসহ তিন বিভাগে ঝড়-শিলাবৃষ্টির আভাস
ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন, সন্দেহের জেরে গণপিটুনিতে ২ ভাই নিহত
রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর অস্বীকার ইরানের, তেহরানে বিমান চলাচল স্বাভাবিক
নওগাঁয় ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
মানুষ এখন ডাল-ভাত নয়, মাছ-মাংস নিয়ে চিন্তা করে: প্রধানমন্ত্রী