সোমবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। সোমবার (৪ নভেম্বর) নিজের ফেসবুক ওয়ালে এ তথ্য জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এই অধ্যাপক।

ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, আজ সকাল ১০ টার দিকে আমাকে দেশে ব্যবহৃত একটি বিদেশি নাম্বার থেকে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কারের উদ্দেশ্যে গতকালের সিন্ডিকেটে কিছু অপ্রিয় সিদ্ধান্ত গ্রহণই এই হুমকির মূল কারণ বলে মনে হচ্ছে। আমরা ইতোমধ্যে সারাদেশের কলেজগুলোকে নিয়ন্ত্রণের ভিতর নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছি। দেশের এলোমেলো হয়ে যাওয়া শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নেও ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। দিনরাত মিলে ১৮ ঘণ্টা কাজ চলছে এখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। এতে অনেকেরই সহজ রোজগারের পথ বন্ধ হতে যাচ্ছে।

তিনি আরও লেখেন, মাত্র দুইমাসে আমরা প্রায় দুই হাজারের অধিক কলেজে ‘পরিচালনা কমিটি’ সফলভাবে করতে সক্ষম হয়েছি। আমার অফিসের কোন কর্মকর্তা কর্মচারী এ কমিটি করতে গিয়ে কারো কাছ থেকে এক কাপ চাও খায় নাই এটি আমি বিশ্বাস করি। এ ব্যাপারে কোন প্রমাণ কেউ হাজির করতে পারলে তাকে সরিয়ে দিয়ে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে।

হত্যার হুমকি দিলেও কোন লাভ নেই জানিয়ে এই অধ্যাপক লেখেন, অতএব এসব হত্যার হুমকি, পত্রিকায়, সোশ্যাল মিডিয়ায় বাজে কিচ্ছা কাহিনি লিখে আমার এবং আমার সহকর্মীদের সম্মান নষ্ট করার হুমকি দিয়ে কোন লাভ হবে না।

অধ্যাপক আমানুল্লাহ লেখেন, হত্যার হুমকি দেওয়ায় তিনি জিডি করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি লেখেন, হত্যার হুমকি নিয়ে জিডি করছি, সম্মানিত উপদেষ্টাদেরকে বিষয়টি জানিয়েছি, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সচিবকেও বিষয়টা জানিয়েছি। এজেন্সিগুলোও জানে ব্যাপারটা। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কারের ৮০ শতাংশই হলো প্রাথমিক শিক্ষা এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কার। দেখি আমরা এর কোন একটা বিহিত করতে পারি কিনা। আপনাদের দোয়া এবং সমর্থন চাই।

তবে এ বিষয়ে কথা বলতে উপাচার্য ড. এ এস এম আমানুল্লাহর সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কোন সাড়া দেননি।

এদিকে এ ঘটনার নিন্দা প্রকাশ করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী, শিক্ষার্থীসহ দেশের অনেক শিক্ষাবিদ। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বার্তায় এ নিন্দা জানানো হয়।

বার্তায় বলা হয়, উপাচার্য যখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংস্কার কার্যক্রমের উদ্যোগ গ্রহণ, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সব বৈষম্য দূরীকরণের পদক্ষেপ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতিরোধ, বিগত সময়ের দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের গভর্নিং বডি গঠনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন এবং অধিভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যখন সুফল পেতে শুরু করেছে ঠিক সেই সময় একটি স্বার্থান্বেষী মহল এ সংস্কার ও সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রমকে ব্যর্থ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে হুমকি দিয়ে দুর্নীতি প্রতিরোধের কার্যক্রমকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বাগআঁচড়ায় দুই মাথা নিয়ে শিশুর জন্ম, কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যু

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

যশোরের শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়ায় এক বিরল ঘটনার সাক্ষী হলো একটি বেসরকারি হাসপাতাল। রোববার রাতে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে দুই মাথাওয়ালা এক শিশুর জন্ম হয়েছে। শিশুটির মা সুস্থ থাকলেও, শিশুটি জন্মের পর অসুস্থ অবস্থায় মারা যায়।

বাগআঁচড়া নার্সিং হোমে রাত সাড়ে ১১টায় ডাক্তার এবিএম আক্তার মারুফের তত্ত্বাবধানে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে শিশুটির জন্ম হয়। নবজাতকের পিতা নূরুন নবী শার্শার কায়বা গ্রামের বাসিন্দা। তার স্ত্রীর নাম রত্না খাতুন।

নবজাতকের পিতা জানান, আল্ট্রাসনোগ্রামে জমজ সন্তানের আশা করলেও অস্ত্রোপচারের পর দেখা যায় শিশুটি দুই মাথাওয়ালা। তবে তার শরীরের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ স্বাভাবিক ছিল। শিশুটিকে দ্রুত যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানকার চিকিৎসকরা উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানোর পরামর্শ দেন। কিন্তু হাসপাতালে ভর্তির মাত্র দুই ঘণ্টা পর শিশুটির মৃত্যু হয়।

বাগআঁচড়া নার্সিং হোমের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. বেলায়েত হোসেন জানান, শিশুটির এই অবস্থা ছিল "কনজয়েনড টুইন" নামক একটি বিরল জটিলতার কারণে। তিনি ব্যাখ্যা করেন, "গর্ভে ভ্রূণের আলাদা হওয়ার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ না হওয়ায় এমন ঘটনা ঘটে। অনেক সময় এসব শিশু জন্মের আগেই মারা যায় কিংবা জন্মের পর টিকতে পারে না।"

এই ঘটনা স্থানীয়ভাবে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। চিকিৎসকরা বলছেন, এমন ঘটনা খুবই বিরল এবং জটিল।

Header Ad
Header Ad

শারীরিক দুর্বলতা ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য সেরা ৭টি খাবার

ছবি: সংগৃহীত

শীতকাল ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তাও বেড়ে যায়। অনেকেই শারীরিক দুর্বলতার কারণে শীতে নিজেকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করেন এবং বিভিন্ন খাবারের ওপর নির্ভর করেন। তবে কিছুদিন পর দেখা যায়, কাঙ্ক্ষিত ফলাফলটি আর পাওয়া যাচ্ছে না।

শীতে শারীরিক দুর্বলতা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য কিছু নির্দিষ্ট খাবারের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সাইট্রাস ফল, রসুন, দই ইত্যাদি। এই খাবারগুলো আপনাকে সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করবে।

সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এই বিষয়ক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলুন তাহলে একনজরে দেখে নেওয়া যাক।

হলুদ: হলুদ অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণাবলি সমৃদ্ধ। এতে থাকা কারকিউমিন উপাদান রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে শক্তি জোগায় এবং লিভার ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে। নিয়মিত হলুদ খেলে ক্লান্তি থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।

আদা: প্রাচীনকাল থেকেই নানা রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি প্রদাহবিরোধী হিসেবে বিশেষ কার্যকারী। আদা খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয়, রক্ত সঞ্চালন বাড়ে এবং হজম প্রক্রিয়াকে সহজতর করে।

রসুন: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য রসুন একটি অতি কার্যকরী উপাদান। এতে থাকা অ্যালিসিন, অ্যান্টিভাইরাল ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি সর্দি-কাশির সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়।

গ্রিন টি: গ্রিন টি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের জন্য প্রসিদ্ধ, বিশেষ করে এতে থাকা ক্যাটিচিন উপাদান ইমিউন সিস্টেমকে সজীব রাখে। ক্যাফিন শরীর ও মনকে চাঙা করার পাশাপাশি মানসিক অবস্থাও ভাল রাখতে সহায়তা করে। পরিমিত পরিমাণ গ্রিন টি পানে আরও অনেক উপকার পাওয়া যায়।

পালং শাক: এই শাকে ভিটামিন সি, ই, এবং বিটা-ক্যারোটিনসহ নানা খনিজ রয়েছে, যা ইমিউন সিস্টেম বজায় রাখতে সহায়তা করে। পালং শাকের আয়রন রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে এবং শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও কার্যকর।

দই: দই হলো ভালো ব্যাকটেরিয়ার একটি পরিচিত ও স্বাস্থ্যকর উৎস। এর মধ্যে যুক্ত ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রের স্বাস্থ্যে উপকারী। সুস্থ অন্ত্রের জন্য ইমিউন সিস্টেম জরুরি, আর দই সেই প্রক্রিয়াকে সমর্থন করে।

সাইট্রাস ফল: লেবু, মোসাম্বি, কমলা, এবং আঙুর সাইট্রাস ফলের অন্তর্ভুক্ত। এই ফলগুলো ভিটামিন সি-এর সমৃদ্ধ উৎস, যা শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন সি শ্বেত রক্তকণিকার উৎপাদন বাড়িয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা কোষের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।

এ খাবারগুলো আপনার শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নয়নে সহায়ক হবে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ-পাকিস্তান সীমান্তজুড়ে ‘অ্যান্টি ড্রোন ইউনিট’ বসাচ্ছে ভারত

ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ছবি: সংগৃহীত

ড্রোন হুমকি থেকে দেশকে রক্ষা করতে সীমান্তজুড়ে বড় পরিসরে ‘অ্যান্টি ড্রোন ইউনিট’ বসাতে যাচ্ছে ভারত। গতকাল রোববার রাজস্থানের যোধপুরে বিএসএফের ৬০তম প্রতিষ্ঠা দিবসের কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এ কথা বলেন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম কানেকটেড টু ইন্ডিয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

তিনি বলেন, আগামী দিনে ড্রোন হুমকি আরও বাড়তে পারে। তাই এখন থেকেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

ভারতের সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ডিআরডিও এবং বিভিন্ন গবেষণা বিভাগের সমন্বয়ে এই অ্যান্টি ড্রোন ইউনিট গঠন করা হয়েছে জানিয়ে অমিত শাহ বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে পাঞ্জাব সীমান্তে এই অ্যান্টি ড্রোন ইউনিট বসানো হয়েছে। এটি ড্রোনের অনুপ্রবেশ ৫৫ শতাংশ ঠেকাতে পারে, যা আগের ড্রোনবিরোধী সিস্টেম থেকে ৩ শতাংশ বেশি উন্নত।

বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্তের ব্যাপারে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মোদি সরকার আন্তর্জাতিক সীমান্ত বরাবর সংবেদনশীল এলাকাগুলো পর্যবেক্ষণের জন্য একটি সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা (সিআইবিএমএস) চালু করেছে এবং আসামের ধুবরিতে স্থাপিত পাইলট প্রকল্পের যে ফল পাওয়া গেছে, তা খুবই উৎসাহব্যাঞ্জক।

পাইলট প্রকল্পটির আরও কিছু উন্নতি করার পর সিআইবিএমএস সিস্টেমটি পাকিস্তান ও বাংলাদেশের সীমান্তে ব্যবহার করা হবে বলেও জানান অমিত শাহ। তিনি বলেন, বাংলাদেশে সীমান্তে ৫৯১ কিলোমিটার বেষ্টনী নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। ১ হাজার ১৫৯ কিলোমিটার সীমান্তে ফ্লাডলাইট স্থাপন করা হয়েছে এবং ৫৭৩টি সীমান্ত ফাঁড়িসহ ৫৭৯টি পর্যবেক্ষণ পোস্ট নির্মাণ করা হয়েছে।’

মোদি সরকার সীমান্তের বেষ্টনী শক্তিশালী করা, ভারতীয় অংশে দুর্গম ১ হাজার ৮১২ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণসহ আরও বেশ কয়েকটি অবকাঠামো প্রকল্প নিয়েছে বলেও জানান ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

তিনি বলেন, বিএসএফ ছাড়া দেশের ক্রমবর্ধমান নিরাপত্তার চাহিদা মেটানো অসম্ভব। তাই বিএসএফ প্রতিষ্ঠার সময় ২৫টি ব্যাটালিয়ন থেকে এখন ১৯৩ ব্যাটালিয়নে উন্নীত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত, বিএসএফ মহাপরিচালক দলজিৎ সিং চৌধুরী এবং অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাগআঁচড়ায় দুই মাথা নিয়ে শিশুর জন্ম, কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যু
শারীরিক দুর্বলতা ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য সেরা ৭টি খাবার
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সীমান্তজুড়ে ‘অ্যান্টি ড্রোন ইউনিট’ বসাচ্ছে ভারত
ছাত্র আন্দোলনে অপেশাদারিত্বের জন্য ক্ষমা চাইলেন ডিএমপি কমিশনার
ই-মেইল বা রেজিস্টার্ড মোবাইল ছাড়াই ফেরত পেতে পারেন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
ইইউ’র ২৭ দেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক চলছে প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশ ও ভারত পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক চলছে
বাশারের ‘আয়নাঘর’ থেকে মুক্তি পেল ১ লাখ ৩৭ হাজার বন্দী
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির ৩ সংগঠনের লংমার্চ বুধবার
আইরিশদের সামনে ১২৪ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিল বাংলাদেশ
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর রাশিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয় নিলেন বাশার আল-আসাদ
১৭ জানুয়ারি মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষা, আবেদন শুরু মঙ্গলবার
অবৈধভাবে থাকা বিদেশিদের তালিকায় ভারতীয়দের আধিপত্য, বছরে পাচার বিপুল অর্থ
গণভবনের মতো আসাদের বিলাসবহুল বাসভবনেও জনতার লুটপাট
ঢাকায় পৌঁছেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
বিজয় দিবস উপলক্ষে ৮ দিন জাতীয় স্মৃতিসৌধে জনসাধারণের প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা
জুলাই-আগস্টের ঘটনায় অনেক বাদী মামলা বাণিজ্য করছেন: ডিএমপি কমিশনার
বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হতে পারেন বাশার আল আসাদ?
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আসাদের পদত্যাগে কুবিতে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ 
জি এম কাদের ও তার অনুসারীদের গ্রেপ্তারে প্রধান উপদেষ্টা সহ ছয়জনকে আইনি নোটিশ